বিজেপিশাসিত ভারতের গুজরাটের পাটান জেলার চানসামা থানা এলাকায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় দুইজন নিহত এবং কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন। এই ঘটনায় স্থানীয় মুসলমানদের মধ্যে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে।
অনেকে প্রাণের ভয়ে পার্শ্ববর্তী গ্রামে পালিয়ে গেছে এবং কিছু বাসিন্দা ধরপুর গ্রামের কাছে এক মেডিকেল কলেজে আশ্রয় নিয়েছে।
দাঙ্গায় নিহতদের মধ্যে ইব্রাহিম এল খান (৫০) নামে এক ব্যক্তির পরিচয় জানা গেছে। তিনি ভদাবলি গ্রামের বাসিন্দা।
ভদাভলি গ্রামের ওই ঘটনায় আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। শনিবারের ওই ঘটনায় হামলাকারীরা একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের ৫০টি বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাট চালানোর পাশাপাশি তাতে আগুন ধরিয়ে দেয়। ওই সব ঘটনায় তারা বাড়ির সামনে থাকা যানবাহনেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
অন্য একটি সূত্রে প্রকাশ, হামলাকারীরা ৯০টি বাড়িতে আগুন দেয়ার পাশপাশি কমপক্ষে দুই ডজন গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়।
পুলিশ হামলাকারীদের মোকাবিলা করতে লাঠি চালিয়ে এবং কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। অবস্থা আয়ত্তে না এলে পুলিশ শূন্যে গুলি ছোঁড়ে। এ সময় এক যুবক নিহত হয়। তার পরিচয় এখনো জানা যায়নি।
ঘটনাস্থলে পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত রয়েছেন এবং সেখানে বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। আগুন নেভাতে ১০ টি ফায়ার ব্রিগেডের ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে ছুটে যায়।
একটি সূত্রে প্রকাশ, ঠাকুর এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের দুই ছাত্রের মধ্যে সামান্য বচসার জেরে ওই সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টি হয়।
অনেকে প্রাণের ভয়ে পার্শ্ববর্তী গ্রামে পালিয়ে গেছে এবং কিছু বাসিন্দা ধরপুর গ্রামের কাছে এক মেডিকেল কলেজে আশ্রয় নিয়েছে।
দাঙ্গায় নিহতদের মধ্যে ইব্রাহিম এল খান (৫০) নামে এক ব্যক্তির পরিচয় জানা গেছে। তিনি ভদাবলি গ্রামের বাসিন্দা।
ভদাভলি গ্রামের ওই ঘটনায় আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। শনিবারের ওই ঘটনায় হামলাকারীরা একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের ৫০টি বাড়িতে ভাঙচুর ও লুটপাট চালানোর পাশাপাশি তাতে আগুন ধরিয়ে দেয়। ওই সব ঘটনায় তারা বাড়ির সামনে থাকা যানবাহনেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
অন্য একটি সূত্রে প্রকাশ, হামলাকারীরা ৯০টি বাড়িতে আগুন দেয়ার পাশপাশি কমপক্ষে দুই ডজন গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়।
পুলিশ হামলাকারীদের মোকাবিলা করতে লাঠি চালিয়ে এবং কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। অবস্থা আয়ত্তে না এলে পুলিশ শূন্যে গুলি ছোঁড়ে। এ সময় এক যুবক নিহত হয়। তার পরিচয় এখনো জানা যায়নি।
ঘটনাস্থলে পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত রয়েছেন এবং সেখানে বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। আগুন নেভাতে ১০ টি ফায়ার ব্রিগেডের ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে ছুটে যায়।
একটি সূত্রে প্রকাশ, ঠাকুর এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের দুই ছাত্রের মধ্যে সামান্য বচসার জেরে ওই সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টি হয়।
Comment