বাংলাদেশের প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন মুফতি মুস্তাকুন্নবী কাসেমী হাফিযাহুল্লাহ গতরাত নোয়াখালি মাহফিল শেষ করে বাসায় ফিরার সময় লালমাই পর্যন্ত শেষবার ফোন অন পাওয়া যায় এবং বাসায় কথা হলে- বাজার করছি জানান ! কিন্তু তারপর হতে হজরত ,হজরতের ড্রাইভার এবং হজরতের ছাত্রের ফোন অফ পাওয়া যাচ্ছে ! কোথাও হজরতকে পাওয়া যাচ্ছেনা !
হুজুরের একজন নিকটাত্মীয় বলেন-
কাদতে কাদতে চোখের পানি শুকিয়ে গেছে !
হজরত হয়তো আমাকেই শুধু অনেকবার গভীর রাতে বলেছিলো যে - কোন কোন বাহিনীর লোকের পক্ষ হতে অনেক সময় হজরতকে ফোন দিয়ে হমকি দেয়া হতো !এই তাগুতি সমাজটাকে ইসলামি সমাজে পরিবর্তনের কতা বলার মত যে কয়েকজন আলেম আছে ,তাদের সবার লিস্ট করা হয়ে গেছে এটাও হজরতকে বলা হয়েছিলো ! এই সকল উলামাদের দুনিয়া হতে বিদায় করে দিতে বেশী সময় লাগবেনা এটাও তারা বলেছিল!
ইদানিক হজরতের কাছে অসংখ্য মাদরাসার জায়গার প্রস্তাব ছিলো ! গত এসলাহি মাহফিলে একজন 30কোটি টাকার জমি দিতে চাইছিল! আরেকজন বিশাল চড় লিখে দিতে চাইছিল মাদরাসার জন্য ! সর্বপুরী হজরতের এত জলদি কুমিল্লার গহীন এলাকায় মাদরাসা এবং মসজিদ করা এবং উম্মতের বিশাল রাশ জমা হওয়ায় হজরত টার্গেট হওয়ার অন্যতম কারন !!
হুজুরের একজন নিকটাত্মীয় বলেন-
কাদতে কাদতে চোখের পানি শুকিয়ে গেছে !
হজরত হয়তো আমাকেই শুধু অনেকবার গভীর রাতে বলেছিলো যে - কোন কোন বাহিনীর লোকের পক্ষ হতে অনেক সময় হজরতকে ফোন দিয়ে হমকি দেয়া হতো !এই তাগুতি সমাজটাকে ইসলামি সমাজে পরিবর্তনের কতা বলার মত যে কয়েকজন আলেম আছে ,তাদের সবার লিস্ট করা হয়ে গেছে এটাও হজরতকে বলা হয়েছিলো ! এই সকল উলামাদের দুনিয়া হতে বিদায় করে দিতে বেশী সময় লাগবেনা এটাও তারা বলেছিল!
ইদানিক হজরতের কাছে অসংখ্য মাদরাসার জায়গার প্রস্তাব ছিলো ! গত এসলাহি মাহফিলে একজন 30কোটি টাকার জমি দিতে চাইছিল! আরেকজন বিশাল চড় লিখে দিতে চাইছিল মাদরাসার জন্য ! সর্বপুরী হজরতের এত জলদি কুমিল্লার গহীন এলাকায় মাদরাসা এবং মসজিদ করা এবং উম্মতের বিশাল রাশ জমা হওয়ায় হজরত টার্গেট হওয়ার অন্যতম কারন !!
বলেন,” আলেমদের জীবনে এমন একটা সময় আসবে যখন তাদেরকে এমন ভাবে হত্যা করা হবে যে ভাবে চোরদেরকে হত্যা করা হবে আহ সেদিন আলেমরা নির্বোধের ভান ধরত যদি।” যার বাস্তবতা আমরা এখন সমাজে দেখতে পাচ্ছি হে আল্লাহ তোমি এ দেশের আলেম উলামাদের রক্ষা কর অামিন
Comment