দখলদার আমেরিকার কালেমায়ে তাওহীদ অপমানের উপর ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের বার্তাঃ
দখলদার আমেরিকানরা বিশেষ একটি পত্রের মাধ্যমে ইসলামের বিরুদ্ধে তাদের হীনতা ও শত্রুতা প্রকাশ করেছে। কালেমায়ে তাওহীদকে একটি কুকুরের মত আকৃতি দেয়। যেন ইহা তালিবান। আর ঐ কুকুরকে তাড়াচ্ছে একটি বাঘ। যেন এটা আমেরিকান সৈন্যবাহিনী। অতপর তারা এই লিফলেটটি ব্রাওয়ান রাজ্যে বিমান থেকে মাটিতে লোকদের উদ্দেশ্যে ফেলে দেয়। যেন কালিমা, কোরআন ও ইসলামের বিরুদ্ধে তাদের সুস্পষ্ট অবস্থান স্পষ্ট হয়ে যায়। আর এগুলো তাদের থেকে হয়েছে প্রকাশ্যভাবেই।
এই ব্যাপারে ( অর্থাৎ তাদের অবস্থান) আফগানিস্তানের জনগণ পূর্ব থেকেই পূর্ণ সতর্ক। আর দখলদার আমেরিকানরা আমাদের দেশে দখলদারিত্ব নিতে চায়; যেন তারা ইসলামি শাসন ব্যবস্থা ধ্বংস করতে পারে। শরীয়তকে মানুষের গ্রহণ থেকে বিরত রাখতে পারে। যাতে করে তারা ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থানকে স্পষ্ট করে দিতে পারে। কিন্তু সাহসী আফগানী জনগণ ইসলাম, কালিমা ও আকিদা রক্ষা করাকে দ্বীনি কর্তব্য মনে করে।
আর এই কারণেই ইমারতে ইসলামিয়ার মুজাহিদগণ দীর্ঘ ১৬ বছর যাবত পবিত্র জিহাদকে দখলদার আমেরিকার বিরুদ্ধে চালিয়ে আসছে।
হয়তবা অল্প কয়েক ডলারের বিনিময়ে দখলদার আমেরিকার খেদমতে (?) নিয়োজিত ভারাটে সৈনিকরা উপলব্ধি করেছে যে, চলমান এই যুদ্ধ ইসলাম ও কুফুররের মাঝে; হক্ব ও বাতিলের মাঝে। আর এই যুদ্ধে মুজাহিদগণ হলেন হক্বের পক্ষে আর আমেরিকানরা বাতিল ও শয়তানের পক্ষে।
জনগণের উপর কর্তব্য যে, তারা ইমারাতে ইসলামিয়ার মুজাহিদগণকে সমর্থন ও সাহায্য করবে। যেমনভাবে তাঁরা তাঁদের দ্বীন ও আকিদাকে সাহায্য করেছে কমিউনিস্টদের অনিষ্ট থেকে। তাঁদের উপর কর্তব্য যে,তাঁরা দ্বীন ও আকিদাকে আমেরিকান ও তাদের অনিষ্ট থেকে হেফাজত করবে।
আর সত্য মিথ্যার পার্থক্যের বাণী ক্রমাগত স্পষ্টই হচ্ছে। আজকের পর থেকে যে বা যারাই দখলদার আমেরিকানদের সমর্থন দিবে এবং ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে তাদের সহযোগিতা করবে তার কোনো ওযর গ্রহণ করা হবেনা। তাকে হত্যা করা ওয়াজিব হয়ে যাবে। এবং রোজ কিয়ামতে এই সমস্ত কাফিরদের দলে পুনরুত্থিত হবে।
ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানঃ
১৫/১২/১৪৩৫ হিঃ
৬/৯/২০১৭ ইং
দখলদার আমেরিকানরা বিশেষ একটি পত্রের মাধ্যমে ইসলামের বিরুদ্ধে তাদের হীনতা ও শত্রুতা প্রকাশ করেছে। কালেমায়ে তাওহীদকে একটি কুকুরের মত আকৃতি দেয়। যেন ইহা তালিবান। আর ঐ কুকুরকে তাড়াচ্ছে একটি বাঘ। যেন এটা আমেরিকান সৈন্যবাহিনী। অতপর তারা এই লিফলেটটি ব্রাওয়ান রাজ্যে বিমান থেকে মাটিতে লোকদের উদ্দেশ্যে ফেলে দেয়। যেন কালিমা, কোরআন ও ইসলামের বিরুদ্ধে তাদের সুস্পষ্ট অবস্থান স্পষ্ট হয়ে যায়। আর এগুলো তাদের থেকে হয়েছে প্রকাশ্যভাবেই।
এই ব্যাপারে ( অর্থাৎ তাদের অবস্থান) আফগানিস্তানের জনগণ পূর্ব থেকেই পূর্ণ সতর্ক। আর দখলদার আমেরিকানরা আমাদের দেশে দখলদারিত্ব নিতে চায়; যেন তারা ইসলামি শাসন ব্যবস্থা ধ্বংস করতে পারে। শরীয়তকে মানুষের গ্রহণ থেকে বিরত রাখতে পারে। যাতে করে তারা ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থানকে স্পষ্ট করে দিতে পারে। কিন্তু সাহসী আফগানী জনগণ ইসলাম, কালিমা ও আকিদা রক্ষা করাকে দ্বীনি কর্তব্য মনে করে।
আর এই কারণেই ইমারতে ইসলামিয়ার মুজাহিদগণ দীর্ঘ ১৬ বছর যাবত পবিত্র জিহাদকে দখলদার আমেরিকার বিরুদ্ধে চালিয়ে আসছে।
হয়তবা অল্প কয়েক ডলারের বিনিময়ে দখলদার আমেরিকার খেদমতে (?) নিয়োজিত ভারাটে সৈনিকরা উপলব্ধি করেছে যে, চলমান এই যুদ্ধ ইসলাম ও কুফুররের মাঝে; হক্ব ও বাতিলের মাঝে। আর এই যুদ্ধে মুজাহিদগণ হলেন হক্বের পক্ষে আর আমেরিকানরা বাতিল ও শয়তানের পক্ষে।
জনগণের উপর কর্তব্য যে, তারা ইমারাতে ইসলামিয়ার মুজাহিদগণকে সমর্থন ও সাহায্য করবে। যেমনভাবে তাঁরা তাঁদের দ্বীন ও আকিদাকে সাহায্য করেছে কমিউনিস্টদের অনিষ্ট থেকে। তাঁদের উপর কর্তব্য যে,তাঁরা দ্বীন ও আকিদাকে আমেরিকান ও তাদের অনিষ্ট থেকে হেফাজত করবে।
আর সত্য মিথ্যার পার্থক্যের বাণী ক্রমাগত স্পষ্টই হচ্ছে। আজকের পর থেকে যে বা যারাই দখলদার আমেরিকানদের সমর্থন দিবে এবং ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে তাদের সহযোগিতা করবে তার কোনো ওযর গ্রহণ করা হবেনা। তাকে হত্যা করা ওয়াজিব হয়ে যাবে। এবং রোজ কিয়ামতে এই সমস্ত কাফিরদের দলে পুনরুত্থিত হবে।
ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানঃ
১৫/১২/১৪৩৫ হিঃ
৬/৯/২০১৭ ইং
Comment