ওরা কারা যারা সাম্প্রদায়িক বলে মুসলিমদের গালি দেয়?
(১)
ফ্রান্স, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ড, ইতালি, সুইজারল্যান্ডসহ অনেক রাষ্ট্রে মুসলমান মহিলাদের বোরখা বা নেকাব নিষিদ্ধ। তাদের দাবি, মুসলমান মহিলারা এসব পোষাক পরে সারা শরীর ঢেকে রাখে, সেটা নাকি নিরাপত্তার জন্য হুমকি।
অথচ শীতের দিনে ঐসব দেশের মহিলা-পুরুষ সবাই এমনভাবে শরীর ঢেকে রাখে যা বোরখার থেকেও আবদ্ধ। কিন্তু ঐ পোষাক তাদের কাছে হুমকি বলে মনে হয় না।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, বোরকা নিষিদ্ধকারীদেশগুলো অধিকাংশ শীত প্রধান অঞ্চলে এবং সেখানে অধিকাংশ মানুষ অমুসলিম। অর্থাৎ অমুসলিম মানুষগুলো বেশিরভাগ সময় শরীর ঢেকে রাখে শুধুমাত্র শীতের জন্য। সে হিসেবে গুটি কয়েক মুসলিম নারীর বোরখা তাদের জন্য কিছুই না। তারপরও সেটাই তাদের চুলকানির কারণ।
কিন্তু ওরা যখন বাংলাদেশে আসে তখন সাজে অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তমনা। তারমানে বাস্তবতা হচ্ছে, ওরা অসাম্প্রদায়িকতার বুলি যতই আওড়াক, তাদের বোরখা বিদ্বেষ মুসলমান বিদ্বেষ তথা উগ্র সাম্প্রদায়িকতারই অংশ।
(২)
দৈনিক জনকণ্ঠের খবর- বুয়েটে নাকি উগ্র সাম্প্রদায়িকতা পিছু ছাড়ছে না।
ঘটনা- বুয়েটে এক অনুষ্ঠানে আগত অতিথিদের একটি গিফট ব্যাগে জায়নামাজ, কোরআন, তসবি, হজ্জ-ওমরা পালনের নিয়ম কানুন এবং আমপারা দেয়া হয়েছে।
এটা নিয়ে বুয়েটে তথাকথিত অসাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী এবং হিন্দুরা মুসলমান ও ইসলাম ধর্মকে পাইকারি দরে গালাগালি করে যাচ্ছে । এটা নিয়ে বুয়েট জুড়ে আন্দোলনের ডাক দিয়েছে অসাম্প্রদায়িক ও হিন্দু গোষ্ঠী। তবে কে বা কারা এ গিফট বক্স দিয়েছে তার নাম কিন্তু প্রকাশ করেনি
যাই হোক, একটু আগে জানা গেছে যে, সেই কথিত সাম্প্রদায়িক গিফট ব্যাগ প্রদানকারীর নাম পল্লব দাস, যে বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সাবেক ছাত্র (৯৪ ব্যাচ)।
পাঠক ! কিছুদিন আগে কথিত হাসান রুহানীর কথা আপনাদের মনে আছে? যার আসল নাম ছিলো সুজন কুমার, যে কিনা হাসান রুহানী নাম দিয়ে আইডি খুলে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে ফেসবুকে হুমকি দিচ্ছিলো । সে নিজেকে *মুসলিম বলে প্রচার করতো, কিন্তু উদ্দেশ্য মুসলমানদের সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত করা। পল্লব দাসও কিন্তু হাসান রুহানী ওরফে সুজন কুমারের মত, সাম্প্রদায়িক হিসেবে চিহ্নিত করা।
যদিও এসব কথিত অসাম্প্রদায়িকেরা যে আসলে ফ্রান্স, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ড, ইতালি, সুইজারল্যান্ড রাশিয়াদেরই সম্প্রদায় তা স্বীকার করতে চাচ্ছে না।
এখন সময় এসেছে এদের কুকর্মগুলো নিজেদের মুখে স্বীকার করিয়ে তারপর বদলা নেবার।
.
(১)
ফ্রান্স, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ড, ইতালি, সুইজারল্যান্ডসহ অনেক রাষ্ট্রে মুসলমান মহিলাদের বোরখা বা নেকাব নিষিদ্ধ। তাদের দাবি, মুসলমান মহিলারা এসব পোষাক পরে সারা শরীর ঢেকে রাখে, সেটা নাকি নিরাপত্তার জন্য হুমকি।
অথচ শীতের দিনে ঐসব দেশের মহিলা-পুরুষ সবাই এমনভাবে শরীর ঢেকে রাখে যা বোরখার থেকেও আবদ্ধ। কিন্তু ঐ পোষাক তাদের কাছে হুমকি বলে মনে হয় না।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, বোরকা নিষিদ্ধকারীদেশগুলো অধিকাংশ শীত প্রধান অঞ্চলে এবং সেখানে অধিকাংশ মানুষ অমুসলিম। অর্থাৎ অমুসলিম মানুষগুলো বেশিরভাগ সময় শরীর ঢেকে রাখে শুধুমাত্র শীতের জন্য। সে হিসেবে গুটি কয়েক মুসলিম নারীর বোরখা তাদের জন্য কিছুই না। তারপরও সেটাই তাদের চুলকানির কারণ।
কিন্তু ওরা যখন বাংলাদেশে আসে তখন সাজে অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তমনা। তারমানে বাস্তবতা হচ্ছে, ওরা অসাম্প্রদায়িকতার বুলি যতই আওড়াক, তাদের বোরখা বিদ্বেষ মুসলমান বিদ্বেষ তথা উগ্র সাম্প্রদায়িকতারই অংশ।
(২)
দৈনিক জনকণ্ঠের খবর- বুয়েটে নাকি উগ্র সাম্প্রদায়িকতা পিছু ছাড়ছে না।
ঘটনা- বুয়েটে এক অনুষ্ঠানে আগত অতিথিদের একটি গিফট ব্যাগে জায়নামাজ, কোরআন, তসবি, হজ্জ-ওমরা পালনের নিয়ম কানুন এবং আমপারা দেয়া হয়েছে।
এটা নিয়ে বুয়েটে তথাকথিত অসাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী এবং হিন্দুরা মুসলমান ও ইসলাম ধর্মকে পাইকারি দরে গালাগালি করে যাচ্ছে । এটা নিয়ে বুয়েট জুড়ে আন্দোলনের ডাক দিয়েছে অসাম্প্রদায়িক ও হিন্দু গোষ্ঠী। তবে কে বা কারা এ গিফট বক্স দিয়েছে তার নাম কিন্তু প্রকাশ করেনি
যাই হোক, একটু আগে জানা গেছে যে, সেই কথিত সাম্প্রদায়িক গিফট ব্যাগ প্রদানকারীর নাম পল্লব দাস, যে বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং সাবেক ছাত্র (৯৪ ব্যাচ)।
পাঠক ! কিছুদিন আগে কথিত হাসান রুহানীর কথা আপনাদের মনে আছে? যার আসল নাম ছিলো সুজন কুমার, যে কিনা হাসান রুহানী নাম দিয়ে আইডি খুলে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে ফেসবুকে হুমকি দিচ্ছিলো । সে নিজেকে *মুসলিম বলে প্রচার করতো, কিন্তু উদ্দেশ্য মুসলমানদের সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত করা। পল্লব দাসও কিন্তু হাসান রুহানী ওরফে সুজন কুমারের মত, সাম্প্রদায়িক হিসেবে চিহ্নিত করা।
যদিও এসব কথিত অসাম্প্রদায়িকেরা যে আসলে ফ্রান্স, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ড, ইতালি, সুইজারল্যান্ড রাশিয়াদেরই সম্প্রদায় তা স্বীকার করতে চাচ্ছে না।
এখন সময় এসেছে এদের কুকর্মগুলো নিজেদের মুখে স্বীকার করিয়ে তারপর বদলা নেবার।
.
Comment