Announcement

Collapse
No announcement yet.

মুখোশের আড়ালের এরদোগান ও তুরস্ক!!

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মুখোশের আড়ালের এরদোগান ও তুরস্ক!!

    মুখোশের আড়ালের এরদোগান ও তুরস্ক!!
    --------------------------------------------------------------
    সামরিক সক্ষমতার দিক থেকে বিশ্বে অন্যতম শক্তিধর দেশ তুরস্ক। জনশক্তি, যুদ্ধাস্ত্র, প্রযুক্তি-প্রশিক্ষণ ও সামরিক ব্যয়সহ বিভিন্ন দিক থেকে তুর্কি সামরিক বাহিনী বিশ্বের সেরা বাহিনীগুলোর একটি। সমরশক্তিবিষয়ক আন্তর্জাতিক ওয়েবসাইট গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের ২০১৬ সালের র*্যাংকিংয়ে বিশ্বে সামরিক শক্তির দিক থেকে তুরস্কের অবস্থান অষ্টম। শক্তিশালী সামরিক বাহিনীগুলোর এই তালিকায় ১২৬টি দেশের মধ্যে তুরস্কের ওপরে অবস্থান করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চীন, ভারত, ফ্রান্স, ব্রিটেন ও জাপান। জার্মানি, ইতালি কিংবা পরমাণু শক্তিধর পাকিস্তানও এ ক্ষেত্রে তুরস্কের চেয়ে পিছিয়ে রয়েছে। দেশটির ২০১৬ সালের সামরিক বাজেট ১ হাজার ৮১৮ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার।
    তুরস্ক একটি ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র; যেখানে সার্বভৌম ক্ষমতা জনগণের হাতে। আল্লাহ তা’আলা বলেন, তুমি কি জানো না নভোমণ্ডল এবং ভূমণ্ডলের সার্বভৌমত্ব আল্লাহরই। [সূরা মায়েদাহঃ ৪০] সার্বভৌমত্বে তাহাঁর কোন অংশীদার নেই। [আল ফুরকানঃ ২] তুরস্কের সংবিধানঃ


    তুরস্কে সমকামিতা বৈধঃ
    https://en.wikipedia.org/wiki/LGBT_...
    তুরস্কে সলাত, যাকাত প্রতিষ্ঠিত নেই, তুরস্কে অসৎ কাজে বাঁধা দিলে শাস্তি দেওয়া হয়। আল্লাহ তা’আলা বলেন, “তারা এমন লোক যাদেরকে আমি পৃথিবীতে কর্তৃত্ব দান করলে তারা নামায কায়েম করবে, যাকাত দেবে এবং সৎকাজে আদেশ ও অসৎকাজে নিষেধ করবে। প্রত্যেক কর্মের পরিণাম আল্লাহর এখতিয়ারভূক্ত”। [সূরা হাজ্জঃ ৪১] একজন মুসলিম কামাল আতাতুর্কের মূর্তি ভেঙ্গে দিতে চাইলে এরদোগানের পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেঃ



    এরদোগান তুরস্কের নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে কামাল আতাতুর্কের (যে ইহুদী ও খ্রিস্টানদের সাথে মিলে তুরস্কে ধরমনিরপেক্ষতাবাদ প্রতিষ্ঠা করে, ইসলামের বিরাট ক্ষতিসাধন করে) সমাধিস্থলে পুষ্প অর্পণ করছেনঃ
    https://www.youtube.com/watch?v=34r...

    এরদোগান বলেন, ইসরায়েলকে তুরস্কের প্রয়োজনঃ


    :
    ইসলামে কাফির মুশরিকদের সাথে আচরন, ভাব বিনিময়, সম্মান কিভাবে করতে হয় হয়, তা “আল ওয়ালা/আল্লাহর জন্য ভালোবাসা, বন্ধুত্ব এবং আল বারা/আল্লাহর জন্য শত্রুতা, এর জ্ঞান না থাকলে উপলব্ধি করা সম্ভব নয়। ইমাম মালিক (রঃ) বলেন, তাদের মূর্খতা, ধর্মহীনতা এবং স্বীয় গ্রন্থের সাথে কুফরী এত চরমে পৌঁছে গেছে যে, তারা কাফিরদের মুসলমানদের উপর প্রাধান্য ও মর্যাদা দিয়ে থাকে। [তাফসীর আল কুরআনুল আযীম, ১ম খ-, ৫২৫পৃঃ]

    কাফিরদের “বিশেষ গালিচা দিয়ে সংবর্ধনা দিয়ে সম্মান” কখনো কোন মুসলমানের কাজ হতে পারেনা। পোপ ফ্রান্সিসকে বিশেষ সম্মাননা, অন্য সকল কুফর রাষ্ট্র প্রধানের প্রমাণ বাদই দিলাম (যেখানে হারবী/যুদ্ধরত কাফিরদের প্রতি হাসি উপহার দেওয়া ও কুফরী বলা হয়) :
    https://www.youtube.com/watch?v=zBw...
    তুরস্ক, এরদোগান এবং জাতিসংঘঃ জাতিসংঘ হল এমন একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা; যার মূল লক্ষ্য হল মুসলমান জাতি ধ্বংস। সুদানে খ্রিস্টানদের রক্ষার নামে তারা দক্ষিন সুদান, ইন্দনেশিয়ায় পূর্বতীমুর নামে খ্রিস্টান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে। কিন্তু কাশ্মীর, ফিলিস্তিন, বসনিয়া, চেচনিয়াসহ অনেক মুসলিম দেশে কাফির দ্বারা মুসলিমদের ভয়াবহ নির্যাতন স্বত্বেও তারা কিছুই করেনি। আর কাফির রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সহায়তা এবং মুসলিম নিধনে সকল নামধারী প্রায় সকল মুসলিম রাষ্ট্রগুলোও জাতিসংঘের সদস্য। “তোমাদের মধ্যে কেউ তাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করলে সে তাদেরই একজন হবে, নিশ্চয় আল্লাহ যালিম সম্প্রদায়কে সৎপথে পরিচালিত করেন না”। [সূরা মায়িদাহ: ৫১]
    http://www.mfa.gov.tr/the-united-na...

    এরদোগান, তুরস্ক এবং ন্যাটোঃ
    ১৯৫২ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি ন্যাটো জোটে যোগ দেয় তুরস্ক। এরপর থেকে দেশটি এই সামরিক জোটের ইস্টার্ন কমান্ড হিসেবে ভূমিকা পালন করছে। ন্যাটোতে যোগ দেয়ার পর তুরস্কের সামরিক সক্ষমতা প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে তারা কৃষ্ণসাগর, আজিয়ান সাগরসহ ওই অঞ্চলের বিস্তীর্ণ বিরোধপূর্ণ সমুদ্রসীমার নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে রেখেছে। বর্তমানে ন্যাটোভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে আয়তনের দিক থেকে তুর্কি সামরিক বাহিনীর অবস্থান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরেই। তুরস্কে মোট ২৪টি ঘাঁটি রয়েছে ন্যাটোর। তুরস্কে ন্যাটোর সবচেয়ে বড় ঘাঁটি ইনসিরলিক বিমান ঘাঁটি। তিন হাজার ৩২০ একর জায়গার ওপর নির্মিত এই ঘাটিটির অবস্থান দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর আদানায়। ইনসিরলিক ঘাঁটিতে প্রায় পাঁচ হাজার মার্কিন বিমান সেনা ও আরো কয়েক হাজার ব্রিটিশ ও তুর্কি স
    েনা রয়েছ। ১৯৫৫ সালে এই ঘাঁটিটি চালু হয়েছে। বর্তমানে ইরাক ও সিরিয়ায় জঙ্গি গোষ্ঠী আইএসের বিরুদ্ধে মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোটের বিমান হামলা পরিচালিত হয় এই ঘাঁটি থেকে। তবে তুরস্কে ন্যাটো তথা মার্কিন সেনাদের ব্যবহৃত সবচেয়ে পুরনো ঘাটি ইজমির বিমান ঘাটি। ১৯৫২ সালে এখানে প্রথম মার্কিন সেনারা অবস্থান নেয়। অন্যান্য ঘাঁটিগুলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে।
    এছাড়া তুরস্কে মোতায়েন রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের জুপিটার-৯ পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা, প্যাট্রিয়টিক ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। শিগগিরই তুরস্কে ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধী নিরাপত্তাব্যবস্থা স্থাপন করবে যুক্তরাষ্ট্র।

    https://www.youtube.com/watch?v=3F3...
    হ্যাঁ, ন্যাটো; যারা আফগানিস্তানে, সিরিয়া, ইরাক, বসনিয়া, চেচনিয়াসহ বিভিন্ন মুসলিম রাষ্ট্রের লক্ষ লক্ষ মুসলিম হত্যা করেছে এবং করছে, এরদোগানের তুরস্ক সেখানে একটি বড় অবস্থানে রয়েছে। “যারা আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান আনে তুমি পাবে না এমন জাতিকে তাদেরকে পাবে না এমন লোকদের সাথে বন্ধুত্ব করতে বন্ধু হিসাবে যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরোধিতা করে, যদি সেই বিরুদ্ধবাদীরা তাদের পিতা, পুত্র হয় তবুও।” [সূরা মুজাদালাহ: ২২]

    সিরিয়ার আল বাব শহরে তুরস্কের বিমান হামলায় নিহত সাধারণ মুসলিম, যাদের মধ্যে নারী, শিশু এমনকি মায়ের গর্ভের শিশুও রয়েছেঃ

    http://www.presstv.ir/Detail/2017/0...

    :
    আর তুরস্কের বিমান ঘাটি ব্যবহার করে আমেরিকা, ন্যাটো কত হাজার মুসলমান হত্যা করেছে, করছে তা অগনিত। “একজন মুসলিম অপর মুসলিমের ভাই স্বরূপ। মুসলিম হিসেবে সে তার অপর ভাইকে অপমান করতে পারে না, তিরস্কার করতে পারে না এবং তাকে দুশমনের হাতে সোপর্দ করতে পারে না। একজন মানুষ খারাপ হওয়ার জন্য এটাই যথেষ্ট, সে তার মুসলিম ভাইকে অপমান করে। আর প্রতিটি মুসলিমের জন্য তার অপর মুসলিম ভাইয়ের জান, মাল ও ইজ্জত-সম্মান হরণ করাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে”। [সহীহ বুখারী, অধ্যায়ঃ যুলম ও কিসাস: হাঃ ২২৮০ (ইফা), সহীহ মুসলিম, অধ্যায়ঃ সদ্ব্যবহার, আত্নীয়তার সম্পর্ক রক্ষা ও শিষ্টাচার]
    তুরস্ক মুসলিম বোন সাবরীন জোবাইদাকে আটক করে ইসরাইলের হাতে ফেরত দেয়, যিনি ইসরাইলে আক্রমণের প্রস্তুতি নিয়েছিলেন।


    তুরস্কে নাইটক্লাবে 31st night উদযাপনের সময় এক মুসলিম ভাই হামলা চালালে অনেক কাফির নিহত হয়, যেখানে জার্মান, ইসরাইল, ফ্রান্সসহ অনেক দেশের ইহুদী, খ্রিস্টান ছিল যেসকল দেশ প্রতিনিয়ত মুসলিমদের হত্যা করছে। ইসলামে “নাইটক্লাবের” বিধানের ব্যাপারে বলবোনা, কাফিরদের হত্যার জন্য একজন মুসলিমকে হত্যা করার বিধান (কিসাস) ইসলামে নেই। তাহলে কেন এই ভাইকে টর্চার করা, এবং হত্যা করা হলঃ


    তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান তার সরকারি বাসভবন নির্মাণ করেন, যাতে খরচ হয়েছে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা...!! (এটি ঈমান ভঙ্গকারী কোন বিষয় নয়, তবে যাকে বীর/নেতা হিসেবে মানুষ সম্মান করে তার জীবন কেমন হওয়া উচিত, সেজন্য এই তথ্য)
    https://en.wikipedia.org/wiki/Presi...
    https://tccb.gov.tr/en/videogallery...
    :
    এরদোগানের মেয়ে সুমাইয়া এরদোগানের বিয়ে দেখে আপনি মনে করবেন কোন ইহুদী খ্রিস্টানের বিয়েঃ


    সুতরাং এরদোগান একজন ত্বগুত; যে শাসক হওয়ার পরও আল্লাহর আইন দ্বারা বিচার ফায়সালা করেনা, রাষ্ট্র চালায় না। শায়খুল ইসলাম ইমাম মুহাম্মদ ইবনে আবদুল ওয়াহ্হাব (রঃ) বলেনঃ ‘ত্বগুত’ অনেক প্রকারের রয়েছে তন্মধ্যে শীর্ষে আছে পাঁচ প্রকার। প্রথমঃ শয়তান…। দ্বিতীয়ঃ আল্লাহর বিধান পরিহারকারী অত্যাচারী শাসক….। তৃতীয়ঃ যে ব্যক্তি আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান অনুসারে ফয়সালা করে না…। চতুর্থঃ যে ব্যক্তি আল্লাহ ব্যতীত ইলমে গায়েব- এর দাবী করে…। পঞ্চমঃ আল্লাহর পরিবর্তে যার ইবাদত করা হয় এবং সে উক্ত ইবাদতে সন্তুষ্ট থাকে…। [মাজমূআহ আত-তাওহীদ, ১৪, ১৫পৃঃ] আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ “তারা ‘ত্বাগুত’ কে বিধান দানকারী বানাতে চায়, অথচ তাদের প্রতি নির্দেশ হয়েছে, তারা যেন তাকে অমান্য করে।” [সূরা নিসা, ৬০] ইমাম শাওকানী বলেনঃ “তাদের কৃতকর্মের দরুন” থেকে উদ্দেশ্য হচ্ছে-“ত্বাগুত’কে বিধান দানকারী বানানোর অপরাধ সমূহ।” [ফতহুল কাদীর, ১ম খ-, ৪৮৩পৃঃ]
    ইমাম সা'আদী (রহ) বলেন, আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাদেরকে মুনাফিকদের অবস্থা বলে বিস্মিত করছেন। “যারা দাবী করে যে তারা” রসূল (স) এর উপর এবং তাঁর পূর্বে যা কিছু অবর্তীণ হয়েছে তার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করেছে, ইহা সত্ত্বেও তারা “তাগূতের কাছে বিচার প্রার্থনার ইচ্ছা পোষণ করছে”, অথচ “তাদের প্রতি নির্দেশ ছিল যাতে তারা তাকে অস্বীকার করে”। তাহলে ঈমান ও তাগূতের কাছে বিচার প্রার্থনার ইচ্ছা কিভাবে একত্রিত হতে পারে?! কেন না ঈমানের দাবী হলসকল বিষয়ে আল্লাহ তায়ালার শরীয়াতের আনুগত্য স্বীকার ও তাকেই ফায়সালাকারী নির্ধারণ। সুতরাং যে ব্যক্তি দাবী করবে সে মুমিন আর আল্লাহ তায়ালার বিধানের বিপরীত তাগূতের বিধানকে নির্বাচন করবে সে নিজ দাবীতে মিথ্যাবাদী। আর এটি হবে শয়তান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করার কারণে। এ কারণেই আল্লাহ তায়ালা বলছেন, “শয়তান ইচ্ছা করছে তাদেরকে পরিপূর্ণ পথভ্রষ্ট করে ফেলতে” হক্ব থেকে। [তাফসীরে সা‘আদী, খন্ড:১, পৃষ্ঠা: ১৮৪]
    :
    ইমাম ইবনে কাসীর (রহ) বলেন, চেঙ্গিস খানই “ইয়াসিক” নামক সংবিধান প্রণয়ন করেছে। ইয়াসিক হলো ইসলামী, নাসরানি, ইহুদীসহ বিভিন্ন শরীয়াতের মিশ্রণে গঠিত একটি সংবিধান। তাতে এমন অনেক বিধানও আছে, যা সে শুধুমাত্র নিজের দৃষ্টিভঙ্গি ও চিন্তা থেকেই গ্রহণ করেছে। আর সেটাই তার সম্প্রদায়ের নিকট পরিণত হয়েছে অনুসরণীয় একটি সংবিধানরূপে। ইয়াসিককে তারা আল্লাহর কিতাব ও রসূলের (স) সুন্নাহর উপর প্রাধান্য দেয়। যে ব্যক্তি এমন কাজ করবে সে কাফের হয়ে যাবে। তার বিরুদ্ধে কিতাল করা ওয়াজিব। যতক্ষণ পর্যন্ত সে আল্লাহর কিতাব ও রসূলের (স) সুন্নাহর দিকে ফিরে না আসে, এবং কম হোক বেশি হোক কোন অবস্থাতেই আল্লাহর বিধান ছাড়া অন্য কোন বিধান দ্বারা ফয়সালা না করে। [তাফসীর ইবনে কাসীর, খন্ড:৩, পৃষ্ঠা: ১৩১]
    অতএব, সত্য সুস্পষ্ট; যদি একটি বিশুদ্ধ আকীদার অন্তর থাকে যা আল্লাহকে ভয় করে এবং সত্য গ্রহণ করে। আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ হে ঈমানদারগণ! তোমরা যদি আল্লাহকে ভয় কর তাহলে তিনি তোমাদেরকে ন্যায়-অন্যায় পার্থক্য করার একটি মানদণ্ড দান করবেন, আর তোমাদের দোষক্রটি তোমাদের হতে দূর করবেন এবং তোমাদেরকে ক্ষমা করবেন, আল্লাহ বড়ই অনুগ্রহশীল ও মঙ্গলময়। [সুরান আনফালঃ ২৯] “যে ধ্বংস হবে সে যেন সত্য সুস্পষ্টরূপে প্রকাশিত হওয়ার পর ধ্বংস হয়, আর যে জীবিত থাকবে সে যেন সত্য সুস্পষ্টরূপে প্রকাশিত হওয়ার পর জীবিত থাকে”। [আনফালঃ ৪২]


  • #2
    এ তথ্য সকল ভাইদের জানা দরকার। আল্লাহ সবাইকে তৌফিক দান করেন। আমিন।
    ফিরে এসো দ্বীনের পথে।

    Comment


    • #3
      জাযাকাল্লাহ ,

      Comment

      Working...
      X