ওরা নাকি ক্ষমতাধর অথচ নির্যাতিত উম্মাহকে দেখার কেউ নেই!
বুধবার, ২৯ জুমাদাল আখিরাহ ১৪৩৮ হিজরি, ২৯ মার্চ ২০১৭ ইংরেজি
সম্প্রতি কথিত একটি সমীক্ষায় প্রকাশ পেয়েছে ভারতে ক্ষমতাশালী একশ’ ব্যক্তিত্বের মধ্যে মজলিশ-ই ইত্তেহাদুল মুসলেমিন (মিম) প্রধান ৪৭ বছর বয়সী ব্যারিস্টার আসাদউদ্দিন ওয়াইসি এমপি ৫৮ নম্বরে রয়েছে। দিল্লি থেকে প্রকাশিত একটি দৈনিকে ২০১৭ সালে ১০০ সবচেয়ে ক্ষমতাধর ভারতীয়’ র তালিকায় ওয়াইসিকে ৫৮ নম্বরে রাখা হয়েছে। এবং ভারতের তাবেদার জম্মু-কাশ্মিরের মুখ্যমন্ত্রী ও পিডিপি প্রধান মেহবুবা মুফতি দেশের ক্ষমতাশালী নারীদের মধ্যে চতুর্থ নম্বরে রয়েছেন। রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা গুলামনবী আজাদ রয়েছেন ২৮তম স্থানে।
উল্লেখ্য এই সকল সমীক্ষা বা রিপোর্ট যে নির্যাতিত মুসলমানদের ভুলিয়ে ভালিয়ে রাখার একটি কৌশল, তা সতেচন মুসলমান মাত্রই অবগত। উক্ত সংবাদটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত হওয়ার পর একজন লিখেছে-
“সত্যিই অদ্ভুত একটা বিষয় আমার কেন যেন বুঝে আসে না!
- ভারত কাশ্মীরকে মুসলমানদের গোরস্থান বানাচ্ছে, তবুও কোন নেতার পক্ষ থেকে টু শব্দ নেই-
- ভারত বাবরী মসজিদসহ হাজার হাজার মসজিদকে বধ্যভূমি বানাবে, তবুও টু শব্দ নেই
- গুজরাটে মুসলমানদের আগুনে পোড়াবে, মুসলিম রমণীদের গোপন অঙ্গে রড, সিগারেট ও ছুরি দিয়ে খণ্ডবিখণ্ড করবে, তবুও টু শব্দটি নেই
- মুসলিম শিশুদের তরবারির ধারালো মাথা দিয়ে তরমুজের মত টুকরো করবে, তবুও টু শব্দটি নেই-
- গরুর গোস্ত রাখার সন্দেহে পিটিয়ে মুসলমানদের বাজারে, রাস্তা ঘাঁটে মারবে, এমনকি মুসলিম রমণীদের ছাড় দিবে না, তবুও কোন টু শব্দটি নেই-
পাঠক আমি আর কত বলবো????????????
অথচ গত কালকের রিপোর্ট-
- উত্তর প্রদেশের বেরেলিতে মাইকে নামাজ না পড়তে না দেয়ার হুমকি দেয়া হয়েছে।
- গরু জবাই করলে হাত-পা ভেঙে দেয়ার হুমকি দিয়েছে-
তবুও কেউ কোন টু শব্দটি করেনি। তারপরও এরা নাকি ক্ষমতাধর। বস্তুত মুসলমানদের ভুলিয়ে ভালিয়ে রাখার একটি নির্মম কৌশল যে ভারতে অমুক ক্ষমতাধর। আমেরিকায় ইসলাম কায়েম হয়ে যাবে। ইউরোপে গির্জাসমূহ মসজিদ হয়ে যাবে। যুবকরা এখন বুঝতে শুরু করেছে এগুলো হচ্ছে নির্মম কিছু ধোঁকা ও কৌশল।”
বুধবার, ২৯ জুমাদাল আখিরাহ ১৪৩৮ হিজরি, ২৯ মার্চ ২০১৭ ইংরেজি
সম্প্রতি কথিত একটি সমীক্ষায় প্রকাশ পেয়েছে ভারতে ক্ষমতাশালী একশ’ ব্যক্তিত্বের মধ্যে মজলিশ-ই ইত্তেহাদুল মুসলেমিন (মিম) প্রধান ৪৭ বছর বয়সী ব্যারিস্টার আসাদউদ্দিন ওয়াইসি এমপি ৫৮ নম্বরে রয়েছে। দিল্লি থেকে প্রকাশিত একটি দৈনিকে ২০১৭ সালে ১০০ সবচেয়ে ক্ষমতাধর ভারতীয়’ র তালিকায় ওয়াইসিকে ৫৮ নম্বরে রাখা হয়েছে। এবং ভারতের তাবেদার জম্মু-কাশ্মিরের মুখ্যমন্ত্রী ও পিডিপি প্রধান মেহবুবা মুফতি দেশের ক্ষমতাশালী নারীদের মধ্যে চতুর্থ নম্বরে রয়েছেন। রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা গুলামনবী আজাদ রয়েছেন ২৮তম স্থানে।
উল্লেখ্য এই সকল সমীক্ষা বা রিপোর্ট যে নির্যাতিত মুসলমানদের ভুলিয়ে ভালিয়ে রাখার একটি কৌশল, তা সতেচন মুসলমান মাত্রই অবগত। উক্ত সংবাদটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত হওয়ার পর একজন লিখেছে-
“সত্যিই অদ্ভুত একটা বিষয় আমার কেন যেন বুঝে আসে না!
- ভারত কাশ্মীরকে মুসলমানদের গোরস্থান বানাচ্ছে, তবুও কোন নেতার পক্ষ থেকে টু শব্দ নেই-
- ভারত বাবরী মসজিদসহ হাজার হাজার মসজিদকে বধ্যভূমি বানাবে, তবুও টু শব্দ নেই
- গুজরাটে মুসলমানদের আগুনে পোড়াবে, মুসলিম রমণীদের গোপন অঙ্গে রড, সিগারেট ও ছুরি দিয়ে খণ্ডবিখণ্ড করবে, তবুও টু শব্দটি নেই
- মুসলিম শিশুদের তরবারির ধারালো মাথা দিয়ে তরমুজের মত টুকরো করবে, তবুও টু শব্দটি নেই-
- গরুর গোস্ত রাখার সন্দেহে পিটিয়ে মুসলমানদের বাজারে, রাস্তা ঘাঁটে মারবে, এমনকি মুসলিম রমণীদের ছাড় দিবে না, তবুও কোন টু শব্দটি নেই-
পাঠক আমি আর কত বলবো????????????
অথচ গত কালকের রিপোর্ট-
- উত্তর প্রদেশের বেরেলিতে মাইকে নামাজ না পড়তে না দেয়ার হুমকি দেয়া হয়েছে।
- গরু জবাই করলে হাত-পা ভেঙে দেয়ার হুমকি দিয়েছে-
তবুও কেউ কোন টু শব্দটি করেনি। তারপরও এরা নাকি ক্ষমতাধর। বস্তুত মুসলমানদের ভুলিয়ে ভালিয়ে রাখার একটি নির্মম কৌশল যে ভারতে অমুক ক্ষমতাধর। আমেরিকায় ইসলাম কায়েম হয়ে যাবে। ইউরোপে গির্জাসমূহ মসজিদ হয়ে যাবে। যুবকরা এখন বুঝতে শুরু করেছে এগুলো হচ্ছে নির্মম কিছু ধোঁকা ও কৌশল।”
Comment