উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠন শিবসেনা কর্তৃক গুরুগাঁওয়ে ৫০০টিরও বেশি মাংসের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
বুধবার, ২৯ জুমাদাল আখিরাহ ১৪৩৮ হিজরি, ২৯ মার্চ ২০১৭ ইংরেজি
কথিত ধর্মনিরপেক্ষ ভারতের হরিয়ানার গুরুগাঁওয়ে ৫০০টিরও বেশি মাংসের দোকান বন্ধ করে দিয়েছে উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠন শিবসেনা। নবরাত্রি উৎসবকে সামনে রেখে এসব দোকানে হানা দেয় শিবসেনা কর্মীরা। এ সময় তারা দোকানদারদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে। শুধু গরুর মাংসের দোকানই নয়; বরং মুরগির মাংস পাওয়া যায় এমন দোকানগুলোও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
শিবসেনার দাবি, তারা গুরুগ্রামের সব মাংস দোকানের মালিকদের তিন দিন আগে নোটিস দিয়ে নবরাত্রিতে এবং প্রতি মঙ্গলবার দোকান বন্ধ রাখতে বলেছিল। মঙ্গলবার দুই শতাধিক শিবসেনা কর্মী অভিযান চালিয়ে এ আহ্বান অমান্যাকারী ৫০০টির অধিক মাংসের দোকান বন্ধ করে দেয়। বুধবারও পুরনো গুরুগাঁও-এর অধিকাংশ মাংসের দোকান বন্ধ রয়েছে।
এর আগে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি শাসিত রাজস্থান, উত্তরাখণ্ড, ছত্তিশগড় এবং মধ্যপ্রদেশে বেআইনি কসাইখানা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আগামী এপ্রিল থেকে এ নিয়ে কড়াকড়ি শুরু হচ্ছে। উত্তরপ্রদেশের নতুন মুখ্যমন্ত্রী বিজেপি নেতা যোগী আদিত্যনাথ’ও এই গোরক্ষা আন্দোলনের একজন কট্টর পৃষ্ঠপোষক।
রাজস্থানের জয়পুর পৌরসভার পক্ষ থেকে প্রায় ৪ হাজার কসাইখানা বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মাংস বিক্রেতা সংগঠনের প্রধানের দাবি, এই চার হাজারের মধ্যে ৯৫০টি কসাইখানার আইনি স্বীকৃতি ছিল। কিন্তু গতবছর ৩১ মার্চের পর আবেদন করা সত্ত্বেও তাদের লাইসেন্স আর নবায়ন করা হয়নি।
এই হল ভারতের মুসলমানদের স্বাধীনতা। একের পর এক মুসলমানদের প্রতি জুলুম করে আসছে হিন্দুরা, তবুও এক শ্রেণীর লোক বলে আসছে ভারতে মুসলমানরা নাকি শান্তিতে আছে। হে উম্মাহ! তোমাদের শ্রেষ্ঠ লোকেরাও তোমাদের ধোঁকা দিচ্ছে। ফরিয়াদ শুধু আল্লাহর কাছেই কর!
বুধবার, ২৯ জুমাদাল আখিরাহ ১৪৩৮ হিজরি, ২৯ মার্চ ২০১৭ ইংরেজি
কথিত ধর্মনিরপেক্ষ ভারতের হরিয়ানার গুরুগাঁওয়ে ৫০০টিরও বেশি মাংসের দোকান বন্ধ করে দিয়েছে উগ্র হিন্দুত্ববাদী সংগঠন শিবসেনা। নবরাত্রি উৎসবকে সামনে রেখে এসব দোকানে হানা দেয় শিবসেনা কর্মীরা। এ সময় তারা দোকানদারদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে। শুধু গরুর মাংসের দোকানই নয়; বরং মুরগির মাংস পাওয়া যায় এমন দোকানগুলোও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
শিবসেনার দাবি, তারা গুরুগ্রামের সব মাংস দোকানের মালিকদের তিন দিন আগে নোটিস দিয়ে নবরাত্রিতে এবং প্রতি মঙ্গলবার দোকান বন্ধ রাখতে বলেছিল। মঙ্গলবার দুই শতাধিক শিবসেনা কর্মী অভিযান চালিয়ে এ আহ্বান অমান্যাকারী ৫০০টির অধিক মাংসের দোকান বন্ধ করে দেয়। বুধবারও পুরনো গুরুগাঁও-এর অধিকাংশ মাংসের দোকান বন্ধ রয়েছে।
এর আগে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি শাসিত রাজস্থান, উত্তরাখণ্ড, ছত্তিশগড় এবং মধ্যপ্রদেশে বেআইনি কসাইখানা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আগামী এপ্রিল থেকে এ নিয়ে কড়াকড়ি শুরু হচ্ছে। উত্তরপ্রদেশের নতুন মুখ্যমন্ত্রী বিজেপি নেতা যোগী আদিত্যনাথ’ও এই গোরক্ষা আন্দোলনের একজন কট্টর পৃষ্ঠপোষক।
রাজস্থানের জয়পুর পৌরসভার পক্ষ থেকে প্রায় ৪ হাজার কসাইখানা বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মাংস বিক্রেতা সংগঠনের প্রধানের দাবি, এই চার হাজারের মধ্যে ৯৫০টি কসাইখানার আইনি স্বীকৃতি ছিল। কিন্তু গতবছর ৩১ মার্চের পর আবেদন করা সত্ত্বেও তাদের লাইসেন্স আর নবায়ন করা হয়নি।
এই হল ভারতের মুসলমানদের স্বাধীনতা। একের পর এক মুসলমানদের প্রতি জুলুম করে আসছে হিন্দুরা, তবুও এক শ্রেণীর লোক বলে আসছে ভারতে মুসলমানরা নাকি শান্তিতে আছে। হে উম্মাহ! তোমাদের শ্রেষ্ঠ লোকেরাও তোমাদের ধোঁকা দিচ্ছে। ফরিয়াদ শুধু আল্লাহর কাছেই কর!
Comment