আরও ৬টি রাজ্যে কসাইখানা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে ভারত সরকারঃ উলামা সমাজের নির্লিপ্ততায় মানুষ হতাশ
বুধবার, ২৯ জুমাদাল আখিরাহ ১৪৩৮ হিজরি, ২৯ মার্চ ২০১৭ ইংরেজি
উত্তরপ্রদেশের পর ভারতের আরও ৬টি রাজ্যে কসাইখানা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে সরকার। রাজ্যগুলো ক্ষমতাসীন বিজেপি শাসিত।
উত্তরপ্রদেশের হিন্দু যোগী আদিত্যনাথ মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পরপরই সব কসাইখানা বন্ধ করে দেয়। এরই দেখাদেখি ঝাড়খণ্ড, রাজস্থান, উত্তরাখণ্ড, ছত্তিশগড় এবং মধ্যপ্রদেশে কসাইখানা বন্ধের নির্দেশ আসছে।
জানা যায়, ইতিমধ্যেই হরিদ্বারে ৩টি, রাইপুরে ১১টি এবং ইন্দোরে ১টি মাংসের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। রাজস্থানের জয়পুরেও প্রায় ৪ হাজার মাংসের দোকান বন্ধের মুখে। আগামী এপ্রিল মাস থেকেই এগুলিকে বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে জয়পুর পৌরসভা।
জয়পুর মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের এক কর্মকর্তা জানান, পৌরসভার পক্ষ থেকে মাংসের দোকানগুলির লাইসেন্স পূনর্নিবন্ধন অর্থ ১০ রুপি থেকে বাড়িয়ে ১০০০ রুপি করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সে ব্যাপারে এখখনও পর্যন্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়নি।
ছত্রিশগড়েও রাইপুর পৌরসভার কমিশনার (জোন-২) আর.কে.ডংরে জানান, ‘তিনদিনে ১১টি মাংসের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এভাবে একের পর এক গোস্তের দোকান বন্ধ করে দিচ্ছে হিন্দুরা। গোস্ত রাখার অপরাধে মুসলমানদের রাস্তায়, পথেঘাটে ও বাজারে নির্যাতন করছে। কিন্তু এহেন করুন পরিস্থিতি হক্কানি উলামায়ে কেরামের নামকাওয়াস্তে কিছু বিবৃতি অথবা কোন প্রতিবাদ না করার কারনে সাধারণ হতাশ হয়ে পড়ছে।
বুধবার, ২৯ জুমাদাল আখিরাহ ১৪৩৮ হিজরি, ২৯ মার্চ ২০১৭ ইংরেজি
উত্তরপ্রদেশের পর ভারতের আরও ৬টি রাজ্যে কসাইখানা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে সরকার। রাজ্যগুলো ক্ষমতাসীন বিজেপি শাসিত।
উত্তরপ্রদেশের হিন্দু যোগী আদিত্যনাথ মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পরপরই সব কসাইখানা বন্ধ করে দেয়। এরই দেখাদেখি ঝাড়খণ্ড, রাজস্থান, উত্তরাখণ্ড, ছত্তিশগড় এবং মধ্যপ্রদেশে কসাইখানা বন্ধের নির্দেশ আসছে।
জানা যায়, ইতিমধ্যেই হরিদ্বারে ৩টি, রাইপুরে ১১টি এবং ইন্দোরে ১টি মাংসের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। রাজস্থানের জয়পুরেও প্রায় ৪ হাজার মাংসের দোকান বন্ধের মুখে। আগামী এপ্রিল মাস থেকেই এগুলিকে বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে জয়পুর পৌরসভা।
জয়পুর মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের এক কর্মকর্তা জানান, পৌরসভার পক্ষ থেকে মাংসের দোকানগুলির লাইসেন্স পূনর্নিবন্ধন অর্থ ১০ রুপি থেকে বাড়িয়ে ১০০০ রুপি করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সে ব্যাপারে এখখনও পর্যন্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়নি।
ছত্রিশগড়েও রাইপুর পৌরসভার কমিশনার (জোন-২) আর.কে.ডংরে জানান, ‘তিনদিনে ১১টি মাংসের দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এভাবে একের পর এক গোস্তের দোকান বন্ধ করে দিচ্ছে হিন্দুরা। গোস্ত রাখার অপরাধে মুসলমানদের রাস্তায়, পথেঘাটে ও বাজারে নির্যাতন করছে। কিন্তু এহেন করুন পরিস্থিতি হক্কানি উলামায়ে কেরামের নামকাওয়াস্তে কিছু বিবৃতি অথবা কোন প্রতিবাদ না করার কারনে সাধারণ হতাশ হয়ে পড়ছে।
Comment