পরিশেষে আরাকানের মীর জাফরেরাও লাথি খেল!
দেখুনতো, এ কার্ড চিনতে পারেন কিনা? এটি একটি বার্মিজ কার্ড, বার্মার জালিম সেনাবাহিনী কর্তৃক তাদের দালালদেরকে এই কার্ডটি দেওয়া হয়, সামরিক বাহিনীর একটি দল আছে, যার নাম হচ্ছে- ডি টংজু ক্যাং কারিনো পুঙপুরে পার্টি। এটি হচ্ছে ওই পার্টির বুসিডং-মংডু এলাকার সদস্যের কার্ড।
এই কার্ডের শিরোনামের অর্থ হচ্ছে- মংডু-বুসিডং এলাকা রাষ্ট্র কর্তৃক উন্নয়ন কর্ম।
যারা এই পার্টির সদস্যপদ গ্রহণ করবে তারা সেনাবাহিনী কর্তৃক নিরাপদ থাকবে। তাদের কাজ রোহিঙ্গাদেরকে সরকার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা। অন্যান্য রোহিঙ্গাদের মধ্যে গোয়েন্দাগিরি করা। মুজাহিদদেরকে সরকারের হাতে তোলা দেওয়া ইত্যাদি।
তারা দীর্ঘদিন এই কাজ করেছে। পরে আরসার মুজাহিদ ভায়েরা এদেরকে লক্ষ্যবস্তু বানায়। এদিকে বার্মিজ সেনাবাহিনীও এদেরকে দীর্ঘদিন ব্যবহারের পর ছুড়ে ফেলে।
আজ যখন একটি রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে যাই, তখন একজন যুবক নিজেকে রোহিঙ্গা প্রমাণার্থে এই কার্ড দেখায়। সেনাবাহিনী নাকি তার পিতাকে জবাই করে হত্যা করেছে। এত দালালি করেও কাজে আসে নি। কার্ডধারীর ছবি দেখলে মনে হয় আরেক শামীম আফজল।
আমি কার্ডটির ছবি তুলে রাখি। পরে এক রোহিঙ্গা আলেমের কাছে কার্ডটির পূর্ণ বিবরণ পাই। তিনি আমাকে এসব জানান। তাঁর সাথে আরো অনেক বিষয়ে আলাপ হয়, তাঁর কাছ থেকে আরো জানতে পারি, আরাকানের শুধু বুসিডং থানায় সাতটি দাওয়ায়ে হাদীস মাদরাসা ছিলো। পাঁচ বছর ধরে সব মাদরাসা বন্ধ। বাকী অন্য এলাকার মাদরাসার খবর তিনি জানেন না। কারণ সেখানে তাদের যাওয়া নিষেধ। তাই তিনি জানতেও পারেন নি।
কয়েকজন আরাকানি আলেমের সাথে আলোচনা করে বুঝলাম, আরাকানে যেভাবে আছে তিতুমীর, এমনিভাবে আছে মীর জাফর। তবে মীর জাফররা ইদানিং আবার তাদের পাওনা পেয়ে যাচ্ছে।
দেখুনতো, এ কার্ড চিনতে পারেন কিনা? এটি একটি বার্মিজ কার্ড, বার্মার জালিম সেনাবাহিনী কর্তৃক তাদের দালালদেরকে এই কার্ডটি দেওয়া হয়, সামরিক বাহিনীর একটি দল আছে, যার নাম হচ্ছে- ডি টংজু ক্যাং কারিনো পুঙপুরে পার্টি। এটি হচ্ছে ওই পার্টির বুসিডং-মংডু এলাকার সদস্যের কার্ড।
এই কার্ডের শিরোনামের অর্থ হচ্ছে- মংডু-বুসিডং এলাকা রাষ্ট্র কর্তৃক উন্নয়ন কর্ম।
যারা এই পার্টির সদস্যপদ গ্রহণ করবে তারা সেনাবাহিনী কর্তৃক নিরাপদ থাকবে। তাদের কাজ রোহিঙ্গাদেরকে সরকার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা। অন্যান্য রোহিঙ্গাদের মধ্যে গোয়েন্দাগিরি করা। মুজাহিদদেরকে সরকারের হাতে তোলা দেওয়া ইত্যাদি।
তারা দীর্ঘদিন এই কাজ করেছে। পরে আরসার মুজাহিদ ভায়েরা এদেরকে লক্ষ্যবস্তু বানায়। এদিকে বার্মিজ সেনাবাহিনীও এদেরকে দীর্ঘদিন ব্যবহারের পর ছুড়ে ফেলে।
আজ যখন একটি রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে যাই, তখন একজন যুবক নিজেকে রোহিঙ্গা প্রমাণার্থে এই কার্ড দেখায়। সেনাবাহিনী নাকি তার পিতাকে জবাই করে হত্যা করেছে। এত দালালি করেও কাজে আসে নি। কার্ডধারীর ছবি দেখলে মনে হয় আরেক শামীম আফজল।
আমি কার্ডটির ছবি তুলে রাখি। পরে এক রোহিঙ্গা আলেমের কাছে কার্ডটির পূর্ণ বিবরণ পাই। তিনি আমাকে এসব জানান। তাঁর সাথে আরো অনেক বিষয়ে আলাপ হয়, তাঁর কাছ থেকে আরো জানতে পারি, আরাকানের শুধু বুসিডং থানায় সাতটি দাওয়ায়ে হাদীস মাদরাসা ছিলো। পাঁচ বছর ধরে সব মাদরাসা বন্ধ। বাকী অন্য এলাকার মাদরাসার খবর তিনি জানেন না। কারণ সেখানে তাদের যাওয়া নিষেধ। তাই তিনি জানতেও পারেন নি।
কয়েকজন আরাকানি আলেমের সাথে আলোচনা করে বুঝলাম, আরাকানে যেভাবে আছে তিতুমীর, এমনিভাবে আছে মীর জাফর। তবে মীর জাফররা ইদানিং আবার তাদের পাওনা পেয়ে যাচ্ছে।
(রোহিঙ্গা মুহাজির ক্যাম্প ঘুরে উপরোক্ত তথ্য জানিয়েছেন ফেসবুকের ভাই আব্দুল্লাহ মায়মুন)
Comment