মৌরিতানিয়ার চার গোয়েন্দাকে পাকড়াও করেছে আল কায়েদাঃ হত্যা করেছে দুইজনকে
আল কায়েদা ইসলামিক মাগরিব শাখার মালি’র গ্রুপ জামাআত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন সম্প্রতি মৌরিতানিয়ার চার গোয়েন্দাকে গ্রেফতার করেছেন, যাদের দুইজনকে তাদের অপরাধ স্বীকার করে নেওয়ার পর হত্যা করেছেন বলে এক বিবৃতিতে তাঁরা জানিয়েছেন। চার গোয়েন্দা হল, ইবরাহীম ওয়ালাদে সিদি মুহাম্মাদ, শাইখ ওয়ালাদে মুহাম্মাদ মুখতার, বাহ ওয়ালাদে ইবরাহীম, আহমাদ ওয়ালাদে ইয়াঞ্জিহ, এদের মধ্যে বাহ ওয়ালাদে ইবরাহীম, আহমাদ ওয়ালাদে ইয়াঞ্জিহকে হত্যা করেছেন আল কায়েদা যোদ্ধারা।
মৌরিতানিয়ার এই গোয়েন্দারা সরকারী ব্যবস্থাপনায় ফ্রান্সের কাছে গেরিলা যোদ্ধাদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচার করেছিল, যার মধ্যে রয়েছে মালির মুজাহিদদের মজলিসে শুরা সম্পর্কিত তথ্য পাচার, গেরিলাদের বন্দি শিবির সম্পর্কিত তথ্য পাচার, গেরিলাদের ঘাঁটি সম্পর্কিত তথ্য পাচার, বিদেশী মুজাহিদ সহ স্থানীয় গেরিলা যোদ্ধাদের আরও অনেক তথ্য ফ্রান্সের কাছে পাচার করেছে। এবং এই সকল অপরাধ তারা মৌরিতানিয়ার সরকারের গোয়েন্দা হয়ে করেছে।
জামাআত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন এক ভিডিও বার্তায় এই গোয়েন্দাদের স্বীকারোক্তি পেশ করেছে, যা তাঁদের অফিসিয়াল আয যাল্লাকা মিডিয়া রিলিজ করেছে।
মালির আল কায়েদা নেতৃবৃন্দ অপরাপর অন্যান্য গোয়েন্দা ও গাদ্দারদের তাওবা করার আহবান করেছেন, এবং হুশিয়ারি প্রদান করেছেন, নয়তো দুনিয়া ও আখেরাতে লাঞ্চনাকর শাস্তি ও আযাবের ব্যাপারে সতর্ক করেছেন। এবং মৌরিতানিয়া সহ ওই সকল শাসকদেরকে প্রত্যাখ্যান করতে মুসলিম জাতির প্রতি আহবান করেছেন, যারা আফ্রিকান ও অন্যান্য অঞ্চলে ক্রুসেডর ফ্রান্স সহ অন্যান্য ক্রুসেডরদের সাহায্য ও সহযোগিতা করে যাচ্ছে এবং শরীয়ত প্রতিষ্ঠাকামী গেরিলাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন।
স্থানীয় আল কায়েদা কমান্ডার ও আলিম শাইখ আবু দারদা শানকিতি গোয়েন্দাদের লক্ষ্য করে বলেন-
উল্লেখ্য ইতিপূর্বে ফ্রান্সের বিমান হামলায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ আল কায়েদা কমান্ডার শহীদ হয়েছিলেন, ধারনা করা হচ্ছে এই সকল পাচার হওয়া তথ্য ফ্রান্স কাজে লাগিয়েছিল। তবে গোয়েন্দাদের এই বড় একটা সংখ্যাকে গ্রেফতার ও হত্যা করা আল কায়েদার অনেক বড় একটি অর্জন ও ফ্রান্সের জন্য অনেক বড় ধাক্কা।
আল কায়েদা ইসলামিক মাগরিব শাখার মালি’র গ্রুপ জামাআত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন সম্প্রতি মৌরিতানিয়ার চার গোয়েন্দাকে গ্রেফতার করেছেন, যাদের দুইজনকে তাদের অপরাধ স্বীকার করে নেওয়ার পর হত্যা করেছেন বলে এক বিবৃতিতে তাঁরা জানিয়েছেন। চার গোয়েন্দা হল, ইবরাহীম ওয়ালাদে সিদি মুহাম্মাদ, শাইখ ওয়ালাদে মুহাম্মাদ মুখতার, বাহ ওয়ালাদে ইবরাহীম, আহমাদ ওয়ালাদে ইয়াঞ্জিহ, এদের মধ্যে বাহ ওয়ালাদে ইবরাহীম, আহমাদ ওয়ালাদে ইয়াঞ্জিহকে হত্যা করেছেন আল কায়েদা যোদ্ধারা।
মৌরিতানিয়ার এই গোয়েন্দারা সরকারী ব্যবস্থাপনায় ফ্রান্সের কাছে গেরিলা যোদ্ধাদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচার করেছিল, যার মধ্যে রয়েছে মালির মুজাহিদদের মজলিসে শুরা সম্পর্কিত তথ্য পাচার, গেরিলাদের বন্দি শিবির সম্পর্কিত তথ্য পাচার, গেরিলাদের ঘাঁটি সম্পর্কিত তথ্য পাচার, বিদেশী মুজাহিদ সহ স্থানীয় গেরিলা যোদ্ধাদের আরও অনেক তথ্য ফ্রান্সের কাছে পাচার করেছে। এবং এই সকল অপরাধ তারা মৌরিতানিয়ার সরকারের গোয়েন্দা হয়ে করেছে।
জামাআত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমিন এক ভিডিও বার্তায় এই গোয়েন্দাদের স্বীকারোক্তি পেশ করেছে, যা তাঁদের অফিসিয়াল আয যাল্লাকা মিডিয়া রিলিজ করেছে।
মালির আল কায়েদা নেতৃবৃন্দ অপরাপর অন্যান্য গোয়েন্দা ও গাদ্দারদের তাওবা করার আহবান করেছেন, এবং হুশিয়ারি প্রদান করেছেন, নয়তো দুনিয়া ও আখেরাতে লাঞ্চনাকর শাস্তি ও আযাবের ব্যাপারে সতর্ক করেছেন। এবং মৌরিতানিয়া সহ ওই সকল শাসকদেরকে প্রত্যাখ্যান করতে মুসলিম জাতির প্রতি আহবান করেছেন, যারা আফ্রিকান ও অন্যান্য অঞ্চলে ক্রুসেডর ফ্রান্স সহ অন্যান্য ক্রুসেডরদের সাহায্য ও সহযোগিতা করে যাচ্ছে এবং শরীয়ত প্রতিষ্ঠাকামী গেরিলাদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন।
স্থানীয় আল কায়েদা কমান্ডার ও আলিম শাইখ আবু দারদা শানকিতি গোয়েন্দাদের লক্ষ্য করে বলেন-
হে গোয়েন্দা! যে মুজাহিদদের তথ্যগুলোকে কাফেরদের কাছে পৌঁছে দিচ্ছ, আমরা তোমাকে আহবান করছি আল্লাহর কাছে তাওবা কর! তোমার দ্বীনের মাঝে ফিরে আস! অন্যথায় মনে রেখ! আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালা তোমাদের উপর ক্ষমতাবান। তোমরা তবে অপেক্ষা কর সেই দিবসের জন্য, যে ভয়াবহ ও মর্মন্তুদ শাস্তির সম্মুখিন হবে। গলিত পুজ ও জাক্কুম বৃক্ষ খেতে হবে!
এছাড়া মৌরিতানিয়ার উলামায়ে কেরাম আল কায়েদা ও অন্যান্য মুজাহিদ ও গেরিলাদের সাহায্য করছেন বলে জানা গিয়েছে। দিন দিন মালি ও তৎসংলগ্ন অঞ্চলে আল কায়েদা যোদ্ধারা শক্তিশালী হচ্ছেন।উল্লেখ্য ইতিপূর্বে ফ্রান্সের বিমান হামলায় বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ আল কায়েদা কমান্ডার শহীদ হয়েছিলেন, ধারনা করা হচ্ছে এই সকল পাচার হওয়া তথ্য ফ্রান্স কাজে লাগিয়েছিল। তবে গোয়েন্দাদের এই বড় একটা সংখ্যাকে গ্রেফতার ও হত্যা করা আল কায়েদার অনেক বড় একটি অর্জন ও ফ্রান্সের জন্য অনেক বড় ধাক্কা।
Comment