ফেব্রুয়ারি ৮, ২০১৮
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী বহুদিন ধরে চালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের ওপর জাতিগত নিধন, ধরপাকড় ও যৌন নির্যাতন এখানো বন্ধ হয় নি বলে জানায় অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। বুধবার অ্যামনেস্টির প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি কয়েক সপ্তাহে শত শত রোহিঙ্গা মিয়ানমারের সেনাদের সহিংসতার শিকার হয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে আসছে। উত্তর রাখাইনে এখনো বিধ্বংসী কার্যক্রম চালাচ্ছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী।
অ্যামনেস্টির জ্যেষ্ঠ পরামর্শক ম্যাথু ওয়েলস বলেন, কর্তৃপক্ষ মিথ্যে অজুহাত দেখিয়ে এটি অস্বীকার করছে এবং সেখানে স্বাধীন তদন্ত করতে বাধা দিচ্ছে। মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ চালিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে আন্তর্জাতিকভাবে জোরালো কোন পদক্ষেপও দেখা যাচ্ছে না। মিয়ানমার অবশিষ্ট রোহিঙ্গাদের তাড়াতে নীরব দমন-পীড়ন নীতি কাজে লাগাচ্ছে ও তাদের বাংলাদেশে যেতে বাধ্য করছে।
অ্যামনেস্টি দাবি করে, মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ সেখানে কৃত্রিম খাদ্য সংকট সৃষ্টি করছে, রোহিঙ্গারা অনাহারের শিকার হয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে যাচ্ছে। নতুন করে বাংলাদেশে আসা কয়েকজন রোহিঙ্গা জানান, সেনা বাহিনী নভেম্বর ও ডিসেম্বরের মত চাষের মাসে মাঠে প্রবেশে বাধা দিয়েছে। এছাড়া স্থানীয় মার্কেট পোড়ানোসহ রোহিঙ্গাদের সেখানে যেতে বাধা দেয়া হচ্ছে। যা সেখানে রোহিঙ্গাদের বেঁচে থাকা অসম্ভব করে তুলেছে।
এছাড়া অ্যামনেস্টির সাম্প্রতিক ডকুমেন্টারিতে বলা হয়, মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে নারী এবং কিশোরিদের ওপর যৌন নির্যাতন, ধর্ষণ চালানোর প্রমাণ মিলেছে। রাখাইন থেকে পালিয়ে আসা পরিবারগুলো বলছে তারা নিপীড়নের ভয়ে ভীত হয়ে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছে।
সূত্র: অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল.ওআরজি
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী বহুদিন ধরে চালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের ওপর জাতিগত নিধন, ধরপাকড় ও যৌন নির্যাতন এখানো বন্ধ হয় নি বলে জানায় অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। বুধবার অ্যামনেস্টির প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি কয়েক সপ্তাহে শত শত রোহিঙ্গা মিয়ানমারের সেনাদের সহিংসতার শিকার হয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে আসছে। উত্তর রাখাইনে এখনো বিধ্বংসী কার্যক্রম চালাচ্ছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী।
অ্যামনেস্টির জ্যেষ্ঠ পরামর্শক ম্যাথু ওয়েলস বলেন, কর্তৃপক্ষ মিথ্যে অজুহাত দেখিয়ে এটি অস্বীকার করছে এবং সেখানে স্বাধীন তদন্ত করতে বাধা দিচ্ছে। মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ চালিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে আন্তর্জাতিকভাবে জোরালো কোন পদক্ষেপও দেখা যাচ্ছে না। মিয়ানমার অবশিষ্ট রোহিঙ্গাদের তাড়াতে নীরব দমন-পীড়ন নীতি কাজে লাগাচ্ছে ও তাদের বাংলাদেশে যেতে বাধ্য করছে।
অ্যামনেস্টি দাবি করে, মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ সেখানে কৃত্রিম খাদ্য সংকট সৃষ্টি করছে, রোহিঙ্গারা অনাহারের শিকার হয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে যাচ্ছে। নতুন করে বাংলাদেশে আসা কয়েকজন রোহিঙ্গা জানান, সেনা বাহিনী নভেম্বর ও ডিসেম্বরের মত চাষের মাসে মাঠে প্রবেশে বাধা দিয়েছে। এছাড়া স্থানীয় মার্কেট পোড়ানোসহ রোহিঙ্গাদের সেখানে যেতে বাধা দেয়া হচ্ছে। যা সেখানে রোহিঙ্গাদের বেঁচে থাকা অসম্ভব করে তুলেছে।
এছাড়া অ্যামনেস্টির সাম্প্রতিক ডকুমেন্টারিতে বলা হয়, মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে নারী এবং কিশোরিদের ওপর যৌন নির্যাতন, ধর্ষণ চালানোর প্রমাণ মিলেছে। রাখাইন থেকে পালিয়ে আসা পরিবারগুলো বলছে তারা নিপীড়নের ভয়ে ভীত হয়ে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছে।
সূত্র: অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল.ওআরজি
Comment