Announcement

Collapse
No announcement yet.

জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুসিয়া (বড় মাদ্রাসা)মা&#2470

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুসিয়া (বড় মাদ্রাসা)মা&#2470

    মাদরাসায় ঢুকে হাফেয মাসুদকে গুলি করে হত্যা
    মঙ্গলবার, ১২ জানুয়ারি ২০১৬ |


    ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুলিশ ও ছাত্রলীগের হামলায় শহীদ হাফেয মাসুদ

    ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুসিয়া (বড় মাদ্রাসা) ছাত্রদের সঙ্গে ব্যবসায়ী ও ছাত্রলীগের সংঘর্ষে যাঁরা আহত হন, তাঁদের মধ্যে হাফেজ মাসুদুর রহমান ছিলেন না। তাঁর সহপাঠীরা দাবি করেছেন, তিনি মাদ্রাসায় ছিলেন, সেখানেই রাতে পুলিশ-ছাত্রলীগের অভিযানে নিহত হন।

    মঙ্গলবার সকালে মাদ্রাসার এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘রাতে মাদ্রাসার ছাত্ররা ঘুমিয়েছিল। তখন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তালা ভেঙে সেখানে ঢুকে পড়ে। তাদের নির্যাতনে মাসুদুর রহমান মারা যান। এর বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথে অবস্থানে থাকব।’

    আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ‘পুলিশ মাদ্রাসায় আসার পর কিছু ছাত্র জীবন বাঁচাতে ওপরে উঠে পড়ে। তখন পুলিশ তাঁকে পিটিয়ে গুলি করে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আওয়ামী লীগ সমর্থকরাও ছিলেন।’

    আরেকজন জানান, পুলিশ ও কিছু সাধারণ মানুষ যখন সেখানে আসে, তখন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ছিল। ‘আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’ নিহত হাফেজ মাসুদের ভাই হাফেজ মোহাম্মদ মামুন ও সহপাঠী মুফতি নিয়ামুল ইসলাম দাবি করেছেন, মাসুদের গায়ে গুলির চিহ্ন রয়েছে। পুলিশের গুলিতে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

    জামিয়া ইউনুসিয়ার মহাপরিচালক মাওলানা মোবারক উল্লাহ বলেন, ‘এটা ন্যক্কারজনক ঘটনা। আমরা যতদূর জানতে পেরেছি, সামান্য ঘটনা থেকে এর সূত্রপাত হয়েছে। সে সময় শিক্ষকদের অনেকেই সেখানে ছিলেন না। যারা ছিলেন, তাঁরা ছাত্রদের মাদরাসায় নিয়ে আসেন। ক্যাচি গেট তালা মেরে দেন। তার পরও ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ছেলেপেলেরা তালা ভেঙে সেখানে ঢুকে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ব্যাপক মারধর করে।’

    রাতে মাদ্রাসায় অভিযানের ব্যাপারে পুলিশের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে পুলিশ একজনের মৃত্যুর কথা স্বীকার করেছে। তাদের হাতে ওই শিক্ষার্থী মারা যাননি বলে দাবি করেছে পুলিশ।

    এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

    এর আগে গতকাল সন্ধ্যায় শহরের জেলা পরিষদ মার্কেটের বিজয় টেলিকমের মালিক রনির সঙ্গে শহরের জামিয়া ইউনুসিয়ার এক ছাত্রের বাকবিতণ্ড হয়। এর জের ধরে মাদরাসা ছাত্রদের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের সংঘর্ষ বাধে। পরে এতে ছাত্রলীগ ও এলাকার কিছু লোক যোগ দেয়। এতে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করে।

    সংঘর্ষে পুলিশসহ অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ শতাধিক রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। চার ঘণ্টা পর রাত ১১টার দিকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

    কওমীনিউজডটকম/এইচ


  • #2
    এতোকিছুর পর ও কাপুরুষের মত জিল্লতির সমঝোতা ! বড়ই লজ্জা জনক !!
    =================================


    চট্টগ্রাম বিভাগের ডি আই জি,
    এটিশনাল ডি আই জি, র্যাব,
    বিজিবির সহ প্রশাসনের উর্ধতন
    কর্মকর্তা জামিয়া ইউনুসিয়ায় এসে
    সমাধানের জন্য উলামায়ে
    কেরামদের সাথে আলোচনা
    হয়েছে!
    আলোচনার সারমর্ম হলঃ
    আগামীকালের হরতাল প্রত্যাহার
    করা হয়েছে!
    ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার এ,এস,
    পি তাপস রঞ্জন ঘোষ ও
    ওসি আকুল বিশ্বাস
    ( দুই মালুয়ান) কে প্রত্যাহার করা
    হয়েছে।
    এবং আওয়ামীলীগের যুবলীগ ও
    ছাত্রলীগের যে সব সন্ত্রাসীরা
    এই যড়ষন্ত করেছে, সবাইকে
    আইনের আওতায় এনে বিচার
    করা হবে ও
    শহীদ মাসউদের পরিবারকে ততক্ষণাত
    ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
    হিসেবে দেওয়া হবে, পরবর্তিতে সরকার
    থেকে অনুদান দেওয়া হবে!
    মাদ্রাসার সকল ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।







    Last edited by Ahmad Faruq M; 01-12-2016, 09:46 PM.

    Comment


    • #3
      কি আর বলব রাগে আমার *অন্তর ফেটে যাচ্ছে
      উম্মত দেখ!! এবার তোদের আলেম সমাজের কিছু নামদারি আলেম তাগুতের সাথে সন্ধি করছে
      আর টাকা পেয়ে শান্ত হয়েগেছে
      এখন এই টাকা গিয়ে মাসুদের কবরে *দিয়ে আস হে!! আলেমরা আর চুপ থাক আবার কখন আর এক মাসুদ এর লাশ পরবে টাকা পাওয়া যাবে

      কিন্তু আমরা বসে নেই ইনশা আমরা আমাদের ভাইদের সাহায্য করব সে পথে যে পথে আল্লাহ সূরা নিসার ৭৫ নং আয়াতে বলে দিয়েছেন ইনশাআল্লাহ

      Comment


      • #4
        সুন্নাহই সমাধান ...

        Comment


        • #5
          আমরা ভুলিনি ইংশাআল্লাহ


          বদলা নিতে আনসার আল ইসলাম আসছে.......
          ইলম আমাদের বুঝতে শিখায় এবং জিহাদ আমাদের মানতে শিখায়

          Comment


          • #6
            এটাই কি তাহলে বর্তমান উলামায়ে কেরামের স্বরূপ? না আল্লাহ্*র পক্ষ থেকে আমাদের উপর গযব!
            আমি পঞ্চাশ হাজার টাকার বিনিময়ে আমার ভায়ের রক্ত বিক্রি করলাম তাহলে আমি কেমন মুসলমান!
            এই লোকাল তাগুতের ভয় যদি এ পরিমান হয় তাহলে আল্লাহর ভয় আমার ভিতর কতটুকু? যিনি এদের ব্যাপারে বজ্র-কঠুর হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
            ''সত্য ও মিথ্যার দ্বন্দ্বে সত্যের বিজয় অবধারিত''

            Comment


            • #7
              আমরা যদি এদেরকে আলেম-উলামা বা দ্বীনের কেউ মনে করি তাহলে কষ্ট লাগবে। ( من يرتد منكم عن دينه ) এই আয়াতের ভিত্তিতে চিন্তা করলে কিছুই মনে তো হবেই না বরং এরকম নাহলে চিন্তা লাগবে।

              যেমন ছগল তো ঘাসই খাবে এখন ছাগল যদি ভাত-মাছ খাওয়া শুরু করে তা হবে চিন্তার কারন।

              Comment


              • #8

                শেষ যমানার উলামাদের অধিকাংশই দুনিয়ার বদলায় দীনকে বিক্রি করে দিবে !
                নাহি আনিল মুনকারের অওাজিব দায়ীত্ব যারা ছেড়ে দিয়েছে ।।তাদের থেকে বেশি কিছু আশা করাই গুড়ে বালি।

                Comment


                • #9
                  আমরা যেন নিরাশ না হয়ে পরি। সবাই তো একই পরিমাণ ওজন বহন করার সামর্থ্য রাখে না।

                  যতক্ষণ কেউ সরাসরি জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ এবং আহলুল সুন্নাহ ওয়াল জামাতের আক্বীদা ও মানহাজের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে না যায়, ততক্ষণ আমাদের কলম তাদের বিরুদ্ধে চালানো উচিত হবে না। কারো অপারগতার জন্য পাকরাও করার সময় এটা নয়।
                  কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

                  Comment

                  Working...
                  X