বলির পাঠা ও মধুর চাক!
গত ২৩ ডিসেম্বর রাত তিনটার দিকে ঢাকা থেকে বরগুনাগামী অভিযান ১০ নামক লঞ্চ যখন ঝালকাঠীর গাবখান ব্রিজের কাছাকাছি ছিলো তখন তার ইঞ্জিন ব্লাস্ট হয়ে প্রায় অর্ধশত নীরিহ মানুষ আগুনে দগ্ধ হয়ে মুত্যু বরণ করে। তাছাড়া প্রায় ৭০ এর অধিক অগ্নিদগ্ধ হয়ে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপতালে ভর্তি হয়।
-------------------------------------
কিন্তু প্রশ্ন হলো, ইঞ্জিন তো এমনিতেই ব্লস্ট হয় নি। এর পেছনে অনেক ইতিহাস রয়েছে। যার অন্ধকার অধ্যায়ে রচিত হয়েছে অনেক অনৈতিক কর্মকাণ্ড। ফিটনেস তো আর একরাতেই পঙ্গুত্ব বরণ করে নি? তাহলে এই পঙ্গুকে কে কৃত্রিম পোষাক পরালো? আর কারাই বা এই অন্ধকার অধ্যায়ের রচনা করলো?
উত্তর স্পষ্টই! যারা দেশের হৃদপিণ্ডে, জনগণের ঘাড়ে রক্তচোষার জন্য মরণ কামড় দিয়ে চুষে নিচ্ছে মৃতপ্রায় নীতি-আদর্শের শেষ রক্তবিন্দু।
যারা আল্লাহর আইন ব্যতীত অন্য আইন নিজেদের সংবিধান স্বীকার করে, কোরাআনের বাহকদেরকেই কোরআন পোড়ানোর মামলায় ফাঁসিয়ে দেয়! আলেম-উলামাদের সত্যবাণী যাদের কাছে অগ্নিদাহের মত মনে হয়! তারাই এই সামান্য দুনিয়ার দুই পয়সার বিনিময়ে জনগণকে বলির পাঠা বানায়, আবার দিন শেষে এই জনগণকেই মধুর চাক ভেবে বসে থাকে! তারা জানে জনগণের দেওয়া ভিক্ষা ছাড়া তাদের বিদেশে সেকেণ্ড হোম প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়! বছর না যেতেই আয়ের পরিমাণ হাজারগুণ বাড়ানো সম্ভব নয়!
জনগণকে যদি তারা মধুর চাকই মনে করে থাকে তাহলে জনগণকে কেন তারা বলির পাঠা বানাচ্ছে? অন্তত এতটুকু তো ভাবা দরকার ছিলো যে, যাকে তারা মধুর চাক মনে করছে তাকে যদি বলির পাঠা মনে করে এবং মধুর চাকে ঢিল ছুড়ে তাহলে মধু পোকা শুধু মধুই দেয় না, যে ঢিল ছোড়ে তাকে বিষও কিন্তু দিতে জানে!
আল্লাহ এসব ঘুষখোরদের উত্তম পাওনা বুঝিয়ে দিন!
যারা আগ্নিদহে নিহত হয়েছেন তাদের আল্লাহ জান্নাত দান করুন!
গত ২৩ ডিসেম্বর রাত তিনটার দিকে ঢাকা থেকে বরগুনাগামী অভিযান ১০ নামক লঞ্চ যখন ঝালকাঠীর গাবখান ব্রিজের কাছাকাছি ছিলো তখন তার ইঞ্জিন ব্লাস্ট হয়ে প্রায় অর্ধশত নীরিহ মানুষ আগুনে দগ্ধ হয়ে মুত্যু বরণ করে। তাছাড়া প্রায় ৭০ এর অধিক অগ্নিদগ্ধ হয়ে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপতালে ভর্তি হয়।
-------------------------------------
কিন্তু প্রশ্ন হলো, ইঞ্জিন তো এমনিতেই ব্লস্ট হয় নি। এর পেছনে অনেক ইতিহাস রয়েছে। যার অন্ধকার অধ্যায়ে রচিত হয়েছে অনেক অনৈতিক কর্মকাণ্ড। ফিটনেস তো আর একরাতেই পঙ্গুত্ব বরণ করে নি? তাহলে এই পঙ্গুকে কে কৃত্রিম পোষাক পরালো? আর কারাই বা এই অন্ধকার অধ্যায়ের রচনা করলো?
উত্তর স্পষ্টই! যারা দেশের হৃদপিণ্ডে, জনগণের ঘাড়ে রক্তচোষার জন্য মরণ কামড় দিয়ে চুষে নিচ্ছে মৃতপ্রায় নীতি-আদর্শের শেষ রক্তবিন্দু।
যারা আল্লাহর আইন ব্যতীত অন্য আইন নিজেদের সংবিধান স্বীকার করে, কোরাআনের বাহকদেরকেই কোরআন পোড়ানোর মামলায় ফাঁসিয়ে দেয়! আলেম-উলামাদের সত্যবাণী যাদের কাছে অগ্নিদাহের মত মনে হয়! তারাই এই সামান্য দুনিয়ার দুই পয়সার বিনিময়ে জনগণকে বলির পাঠা বানায়, আবার দিন শেষে এই জনগণকেই মধুর চাক ভেবে বসে থাকে! তারা জানে জনগণের দেওয়া ভিক্ষা ছাড়া তাদের বিদেশে সেকেণ্ড হোম প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়! বছর না যেতেই আয়ের পরিমাণ হাজারগুণ বাড়ানো সম্ভব নয়!
জনগণকে যদি তারা মধুর চাকই মনে করে থাকে তাহলে জনগণকে কেন তারা বলির পাঠা বানাচ্ছে? অন্তত এতটুকু তো ভাবা দরকার ছিলো যে, যাকে তারা মধুর চাক মনে করছে তাকে যদি বলির পাঠা মনে করে এবং মধুর চাকে ঢিল ছুড়ে তাহলে মধু পোকা শুধু মধুই দেয় না, যে ঢিল ছোড়ে তাকে বিষও কিন্তু দিতে জানে!
আল্লাহ এসব ঘুষখোরদের উত্তম পাওনা বুঝিয়ে দিন!
যারা আগ্নিদহে নিহত হয়েছেন তাদের আল্লাহ জান্নাত দান করুন!
Comment