পৃথিবীতে ঈমান-কুফরের সংঘাত চলমান, যা কিয়ামত অবধি যারি থাকবে। এই সংঘাত বিভিন্ন উপায়ে হয়ে থাকে, তবে টিকসই এবং পূর্ণ ফলাফল পাওয়া যায় কিতালের মাধ্যমে, যদি সেটা কুরআন-সুন্নাহ অনুযায়ী হয়।
আর যদি কিতালের নামে কুরআন-সুন্নাহ বহির্ভূত কাজ হয় তাহলে সেটি কেবল ধ্বংসই ডেকে আনে। পৃথিবীতে জিহাদ চলমান। কখনো পশ্চিমে কখনো পূর্বে কখনোবা পাচ্যে। ঔপনিবেশবাদের থাবাই যখন পৃথিবী থেকে শরিয়াহ শাসন বিদায় নিল, ঠিক তখনি জ্বলে উঠল আফগান জিহাদ, যার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা এমন কিছু যোগশ্রেষ্ঠ দাঈ ও নেতা তৈরি করে দিয়েছেন, যারা বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা জিহাদি জামাতগুলোকে সুসংগত ও শক্তিশালী করেছেন। ছড়িয়ে দিয়েছেন জিহাদের বাতাস সর্বত্রই। যার বৈশ্বিক রুপ আজ আমরা দেখতে পাচ্ছি। আজ লক্ষ লক্ষ যুবক অস্র হাতে কাফেরদের মোকাবেলা করতে প্রস্তুত। কাফেররা যখন কঠোর ও দীর্ঘ পরিশ্রম করে মুসলমানদের অন্তর থেকে ঈমান দূর করে ছলে বলে কুফরের বিজ বোপর করে দিয়েছে। যার ফলাফল স্বরুপ পৃথিবী থেকে শরিয়াহ বিদায় করতে সক্ষম হল। কিন্তু যখন আফগান জিহাদের বদৌলতে তাদের সফলতা ব্যর্থতায় রুপ নিচ্ছে এবং টনে টনে বোমা মেরেও জিহাদ আটকানো যচ্ছে না তখন তারা অন্য উপায় খুঁজতে লাগলো কারণ তারা জানে মুসলমানদের সাথে কখনো যুদ্ধ জয় সম্ভব নয়। ঐতিহাসিক বদর যুদ্ধ থেকে সর্বশেষ আফগান যুদ্ধ পর্যন্ত সবসময় যুদ্ধে মুসলমানদের বিজয়ের পাল্লা ভারি ছিলো। তাই তারা বরাবরের মত প্রতারণা ও কুটকৌশলের আশ্রয় নিলো। বিশ্ব দরবারে হাজির করলো আইএস নামক এক জিহাদি জামাত। যাদের বেশ ভুশা হবে ইসলামী, কিন্তু কাজে হবে কাফেরদের একনিষ্ট সহযোগী। আইএস এমন কোন হীন কাজ নাই যে তারা করে নাই। তারা হকপন্থী জামাতগুলোর বিরুদ্ধে যেমন যুদ্ধ করাকে তাদের উপর ফরজ এবং অগ্রাদিকার করে নিয়েছে। তেমনি তাদের হাত থেকে রেহায় পাই নাই মুজাহিদ আলেম, উমারা, দাঈ, কমান্ডার ও সাধারন মুসলমানগণ এমনকি মসজিদ-মাদ্রাসাও তাদের নাপাক হাত থেকে রক্ষা পাইনি। কাফেররা যুদ্ধে মুজাহিদদের যতইনা ক্ষতি করছে তার চেয়ে বহুগুণ ক্ষতি করেছে এই আইএস নামক খারেজিরা। যারা ইরাক-সিরিয়ার জিহাদ পুরোপুরি নষ্ট করে দিয়েছে এবং মুসলিম যুবকদের মাঝে বিভ্রান্তি, তাকফির ও চরম পন্থা ছড়াচ্ছে।
আর যদি কিতালের নামে কুরআন-সুন্নাহ বহির্ভূত কাজ হয় তাহলে সেটি কেবল ধ্বংসই ডেকে আনে। পৃথিবীতে জিহাদ চলমান। কখনো পশ্চিমে কখনো পূর্বে কখনোবা পাচ্যে। ঔপনিবেশবাদের থাবাই যখন পৃথিবী থেকে শরিয়াহ শাসন বিদায় নিল, ঠিক তখনি জ্বলে উঠল আফগান জিহাদ, যার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা এমন কিছু যোগশ্রেষ্ঠ দাঈ ও নেতা তৈরি করে দিয়েছেন, যারা বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা জিহাদি জামাতগুলোকে সুসংগত ও শক্তিশালী করেছেন। ছড়িয়ে দিয়েছেন জিহাদের বাতাস সর্বত্রই। যার বৈশ্বিক রুপ আজ আমরা দেখতে পাচ্ছি। আজ লক্ষ লক্ষ যুবক অস্র হাতে কাফেরদের মোকাবেলা করতে প্রস্তুত। কাফেররা যখন কঠোর ও দীর্ঘ পরিশ্রম করে মুসলমানদের অন্তর থেকে ঈমান দূর করে ছলে বলে কুফরের বিজ বোপর করে দিয়েছে। যার ফলাফল স্বরুপ পৃথিবী থেকে শরিয়াহ বিদায় করতে সক্ষম হল। কিন্তু যখন আফগান জিহাদের বদৌলতে তাদের সফলতা ব্যর্থতায় রুপ নিচ্ছে এবং টনে টনে বোমা মেরেও জিহাদ আটকানো যচ্ছে না তখন তারা অন্য উপায় খুঁজতে লাগলো কারণ তারা জানে মুসলমানদের সাথে কখনো যুদ্ধ জয় সম্ভব নয়। ঐতিহাসিক বদর যুদ্ধ থেকে সর্বশেষ আফগান যুদ্ধ পর্যন্ত সবসময় যুদ্ধে মুসলমানদের বিজয়ের পাল্লা ভারি ছিলো। তাই তারা বরাবরের মত প্রতারণা ও কুটকৌশলের আশ্রয় নিলো। বিশ্ব দরবারে হাজির করলো আইএস নামক এক জিহাদি জামাত। যাদের বেশ ভুশা হবে ইসলামী, কিন্তু কাজে হবে কাফেরদের একনিষ্ট সহযোগী। আইএস এমন কোন হীন কাজ নাই যে তারা করে নাই। তারা হকপন্থী জামাতগুলোর বিরুদ্ধে যেমন যুদ্ধ করাকে তাদের উপর ফরজ এবং অগ্রাদিকার করে নিয়েছে। তেমনি তাদের হাত থেকে রেহায় পাই নাই মুজাহিদ আলেম, উমারা, দাঈ, কমান্ডার ও সাধারন মুসলমানগণ এমনকি মসজিদ-মাদ্রাসাও তাদের নাপাক হাত থেকে রক্ষা পাইনি। কাফেররা যুদ্ধে মুজাহিদদের যতইনা ক্ষতি করছে তার চেয়ে বহুগুণ ক্ষতি করেছে এই আইএস নামক খারেজিরা। যারা ইরাক-সিরিয়ার জিহাদ পুরোপুরি নষ্ট করে দিয়েছে এবং মুসলিম যুবকদের মাঝে বিভ্রান্তি, তাকফির ও চরম পন্থা ছড়াচ্ছে।
Comment