ভারতের প্রতিটি প্রদেশে মসজিদ ভাঙচুর নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। বাকি ছিল বাংলা প্রদেশ! আজ সেখানেও শুধু মসজিদ ভাঙচুর চালিয়েও ক্ষ্যান্ত হয়নি। সেখানে কোরআন ছিঁড়ে, মলমুত্র ত্যাগ করে ষোলকলা পুর্ন করা হয়েছে।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার ধান্যদৌল গ্রামের একটি জামে মসজিদে মল-মূত্র ত্যাগ, ২৫/৩০ টি কোরআন শরীফ ছিড়ে ফেলা, কোরআন রাখার রেল ও মসজিদের ৪ টি জানালার গ্লাস ভাংচুর করার খবর পাওয়া গেছে। ধারনা করা হচ্ছে স্থানীয় হিন্দুরা এই কাজ করেছে । বুধবার সকালে স্থানীয়রা মসজিদের অভ্যন্তরে এ অবস্থা দেখে পুলিশে খবর দেয়।
আওয়ার ইসলাম: কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার ধান্যদৌল গ্রামের একটি জামে মসজিদে মল-মূত্র ত্যাগ, ২৫/৩০ টি কুরআন শরীফ ছিড়ে ফেলা, কোরআন রাখার রেল ও মসজিদের ৪ টি জানালার গ্লাস ভাংচুর করার খবর পাওয়া গেছে।
বুধবার সকালে স্থানীয়রা মসজিদের অভ্যন্তরে এঅবস্থা দেখে পুলিশে খবর দেয়। এদিকে দুপুরের পর কুমিল্লা থেকে পুলিশ সুপার মোঃ শাহ আবিদ হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
স্থানীয় ও বিভিন্ন দায়িত্বশীল সুত্র জানান, জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের ধান্যদৌল গ্রামের বাজারের জামে মসজিদে মঙ্গলবার গভীর রাতে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা মূল দরজার তালা খুলে প্রবেশ করে। পরে মসজিদের ৪টি জানালার গ্লাস, কোরআন শরীফ রাখার বেশ কিছু রেল ভাংচুর, ২৫/৩০টি পবিত্র কোরআন শরীফ ছিড়ে ফেলে এবং মসজিদের মেহরাব সংলগ্নস্থানে মল-মূত্র ত্যাগ করে পূণরায় দরজায় তালা আটকিয়ে পালিয়ে যায়।
বুধবার ফজর নামাজের সময় এসে মুসল্লিরা বিষয়টি দেখতে পায়। এরপর দ্রুত বিষয়টি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে লোকজন মসজিদে ভীড় করতে শুরু করে।
খবর পেয়ে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাখাওয়াৎ হোসেন ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ রিপোর্ট লেখার সময় ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার মোবাইলে একাধিকবার ফোন করলেও তারা রিসিভ করেননি।
এদিকে খবর পেয়ে কুমিল্লা পুলিশ সুপার মোঃ শাহ আবিদ হোসেন দুপুরে ঘটনাস্থলে যান।
বিষয়টি জানতে পুলিশ সুপার মোঃ শাহ আবিদ হোসেনের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এ ব্যাপারে পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোঃ জাহাংগীর হোসেন বলেন, ঘটনাস্থলে এসপি, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, ওসি গিয়েছেন। তদন্ত করে তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন।
সূত্র: কুমিল্লা বার্তা
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার ধান্যদৌল গ্রামের একটি জামে মসজিদে মল-মূত্র ত্যাগ, ২৫/৩০ টি কোরআন শরীফ ছিড়ে ফেলা, কোরআন রাখার রেল ও মসজিদের ৪ টি জানালার গ্লাস ভাংচুর করার খবর পাওয়া গেছে। ধারনা করা হচ্ছে স্থানীয় হিন্দুরা এই কাজ করেছে । বুধবার সকালে স্থানীয়রা মসজিদের অভ্যন্তরে এ অবস্থা দেখে পুলিশে খবর দেয়।
আওয়ার ইসলাম: কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার ধান্যদৌল গ্রামের একটি জামে মসজিদে মল-মূত্র ত্যাগ, ২৫/৩০ টি কুরআন শরীফ ছিড়ে ফেলা, কোরআন রাখার রেল ও মসজিদের ৪ টি জানালার গ্লাস ভাংচুর করার খবর পাওয়া গেছে।
বুধবার সকালে স্থানীয়রা মসজিদের অভ্যন্তরে এঅবস্থা দেখে পুলিশে খবর দেয়। এদিকে দুপুরের পর কুমিল্লা থেকে পুলিশ সুপার মোঃ শাহ আবিদ হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
স্থানীয় ও বিভিন্ন দায়িত্বশীল সুত্র জানান, জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের ধান্যদৌল গ্রামের বাজারের জামে মসজিদে মঙ্গলবার গভীর রাতে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা মূল দরজার তালা খুলে প্রবেশ করে। পরে মসজিদের ৪টি জানালার গ্লাস, কোরআন শরীফ রাখার বেশ কিছু রেল ভাংচুর, ২৫/৩০টি পবিত্র কোরআন শরীফ ছিড়ে ফেলে এবং মসজিদের মেহরাব সংলগ্নস্থানে মল-মূত্র ত্যাগ করে পূণরায় দরজায় তালা আটকিয়ে পালিয়ে যায়।
বুধবার ফজর নামাজের সময় এসে মুসল্লিরা বিষয়টি দেখতে পায়। এরপর দ্রুত বিষয়টি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে লোকজন মসজিদে ভীড় করতে শুরু করে।
খবর পেয়ে ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাখাওয়াৎ হোসেন ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ রিপোর্ট লেখার সময় ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার মোবাইলে একাধিকবার ফোন করলেও তারা রিসিভ করেননি।
এদিকে খবর পেয়ে কুমিল্লা পুলিশ সুপার মোঃ শাহ আবিদ হোসেন দুপুরে ঘটনাস্থলে যান।
বিষয়টি জানতে পুলিশ সুপার মোঃ শাহ আবিদ হোসেনের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, এ ব্যাপারে পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মোঃ জাহাংগীর হোসেন বলেন, ঘটনাস্থলে এসপি, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, ওসি গিয়েছেন। তদন্ত করে তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন।
সূত্র: কুমিল্লা বার্তা
Comment