≣≣ অপরাধ করেই আর পালাতে পারবেন না দুর্বৃত্তরা৷
ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই প্রযুক্তির সাহায্যে জেনে যাবে পুলিশ৷
সংশ্লিষ্ট সুত্র এ তথ্য দিয়ে বলেছে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে অপরাধী ধরতে থানায় থানায় মোবাইল ট্র্যাকার বসানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে৷
প্রাথমিক ভাবে মেট্রোপলিটন শহরে এই ট্র্যাকার বসানো হবে৷
পর্যায়েক্রমে দেশের প্রতিটি থানায় ট্র্যাকার বসানোর কথা ভাবা হচ্ছে৷
পুলিশ কর্মকর্তরা বলেছেন, পুলিশ আন্তরিকতা সত্ত্বেও প্রযুক্তির ব্যবহার সঠিক সময়ে না করার কারনে আসামি ধরা সম্ভব হয়না৷
কারণ তারা ঘটনার পরপরই লাপাত্তা হয়ে যাচ্ছে৷
তাদের অবস্থান শনাক্ত করতে মোবাইল ট্র্যাকার প্রয়োজন ৷
অপরাধীর সিডিআর পেতে অন্য বাহিনি বা নিজ বাহিনির কাছে ধরনা দিতে হচ্ছে ৷
ফলে অপরাধীদের ধরতে অপেক্ষার প্রহর গুনতে হয়৷
জানা যায়, সন্দেহভাজন আসামি ও তার ঘনিষ্ঠদের মোবাইল ফোন শনাক্ত করার পর তা রেকর্ড করে গতিবিধি এবং কথোপকথোন রেকর্ড করা হয়৷
তদন্তের এক পর্যায়ে সন্দেহ প্রাথমিক ভাবে প্রমাণিত হলে ওই সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করা হয়ে থাকে ৷
পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন না এমন লোক খুজে পাওয়া কঠিন ৷
আর মোবাইল ফোনের প্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধী শনাক্ত করা এখন কঠিন কাজ নয় ৷
যে এলাকায় অপরাধ সংঘটিত হয়ে থাকে সে এলাকায় মোবাইল টাওয়ারের মাধ্যমেই ঘটনার সময়ে থাকা মোবাইল ফোন গুলো চিহ্নিত করা হয়ে থাকে৷
ঐ ফোন গুলোর ডিটেইল (সিডিআর) পেতে তিন থেকে সাত দিন সময় লেগে যাচ্ছে৷
তবে অনেক ক্ষেত্রে দীর্ঘদিন সন্দেহভাজন মোবাইল ফেনটি ব্যবহার বন্ধ থাকলে অপরাধীকে খুজে পেতে সময়ের প্রয়োজন হয়৷
এ ক্ষেত্রে সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির নিকটাত্মীয় কিংবা বন্ধুদের মেবাইল ফেনের উপর নজরদারি চলে ৷
দীর্ঘদিন পরে হলেও সন্দেহভাজন ব্যক্তি নিকটাত্মীয় কিংবা বন্ধুদের কারো সঙ্গে যোগাযোগ করা মাত্রই তাকে শনাক্ত করা হয়৷
এর পরেই চলে সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির অবস্থান শনাক্তের কাজ৷
✧ এ ছাড়াও একটি অপরাধ সংগঠনের সময় ঘটনাস্থলের আশে পাশে যেসব ব্যক্তি থাকেন পার্শ্ববর্তী টাওয়ার থেকে তাদের মোবাইল ফোন নাম্বার গুলো সংগ্রহ করে ব্যক্তি গত পরিচয় সংগ্রহ ছাড়াও তাদের গতিবিধি মনিটরিং করা হয়৷
এতে সন্দেহজনক কিছু পাওয়া গেলেই আইনশৃ্ঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করে৷
ডিএমবির কয়েকটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গন বলেছেন, একটি ঘটনার পর আসামি অবস্থান পরিবর্তন করে ফেলে৷
তখন অবস্থান শনাক্ত করতে মোবাইল মোবাইল ট্র্যাকার প্রয়োজন৷
থানায় মোবাইল ট্র্যাকার ডিভাইস না থাকায় আসামি বা সন্দেহভাজন ব্যক্তির সিডিআরের জন্য আবেদন করতে হয় ৷
সিডিআর পেতে তিন থেকে সাত দিন সময় লেগে যাচ্ছে৷
যার কারনে আসামি তার অবস্থান দ্রুত পরিবর্তন করে ফেলে৷
মোবাইল ট্র্যাকার থাকলে কাজে অনকে গতি আসবে৷
কয়েকজন পুলিশ সুপার এসপি জানান, আমাদের জেলায় এখনো মোবাইল ট্র্যাকার নেই৷
এমনকি রেঞ্জেও মোবাইল ট্র্যাকার নেই৷
আসামির সিডিআর পেতে ঢাকা থেকে সহযোগিতা নিচ্ছি ৷
মোবাইল ট্র্যাকার ডিভাইস অ্যাভেইলেবল হলে দ্রুত ভিকটিম উদ্ধার এবং আসামিদের গ্রেফতার করা সম্ভব হবে৷
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) উপকমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী জানান, থানায় থানায় মোবাইল ট্র্যাকার ডিভাইস হলে পুলিশের কাজে গতি আসবে ৷
অপরাধও অনেক কমে আসবে৷
অপরাধীরা পালাতে পারবে না৷
★এ বিষয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জাব্বার বলেছেন, প্রযুক্তি যখন অপরাধের জন্য ব্যবহার হয়, তখন প্রযুক্তি দিয়েই সেই অপরাধকে ধমন করতে হয়৷
আমরা চিন্তা করছি, থানায় থানায় এমন ব্যবস্থা করা যায় কি না , যাতে মোবাইল ট্র্যাকিং করে অপরাধী শনাক্ত করা যেতে পারে ৷
এজন্য একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করছি৷৷৷৷
ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই প্রযুক্তির সাহায্যে জেনে যাবে পুলিশ৷
সংশ্লিষ্ট সুত্র এ তথ্য দিয়ে বলেছে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে অপরাধী ধরতে থানায় থানায় মোবাইল ট্র্যাকার বসানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে৷
প্রাথমিক ভাবে মেট্রোপলিটন শহরে এই ট্র্যাকার বসানো হবে৷
পর্যায়েক্রমে দেশের প্রতিটি থানায় ট্র্যাকার বসানোর কথা ভাবা হচ্ছে৷
পুলিশ কর্মকর্তরা বলেছেন, পুলিশ আন্তরিকতা সত্ত্বেও প্রযুক্তির ব্যবহার সঠিক সময়ে না করার কারনে আসামি ধরা সম্ভব হয়না৷
কারণ তারা ঘটনার পরপরই লাপাত্তা হয়ে যাচ্ছে৷
তাদের অবস্থান শনাক্ত করতে মোবাইল ট্র্যাকার প্রয়োজন ৷
অপরাধীর সিডিআর পেতে অন্য বাহিনি বা নিজ বাহিনির কাছে ধরনা দিতে হচ্ছে ৷
ফলে অপরাধীদের ধরতে অপেক্ষার প্রহর গুনতে হয়৷
জানা যায়, সন্দেহভাজন আসামি ও তার ঘনিষ্ঠদের মোবাইল ফোন শনাক্ত করার পর তা রেকর্ড করে গতিবিধি এবং কথোপকথোন রেকর্ড করা হয়৷
তদন্তের এক পর্যায়ে সন্দেহ প্রাথমিক ভাবে প্রমাণিত হলে ওই সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করা হয়ে থাকে ৷
পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন না এমন লোক খুজে পাওয়া কঠিন ৷
আর মোবাইল ফোনের প্রযুক্তি ব্যবহার করে অপরাধী শনাক্ত করা এখন কঠিন কাজ নয় ৷
যে এলাকায় অপরাধ সংঘটিত হয়ে থাকে সে এলাকায় মোবাইল টাওয়ারের মাধ্যমেই ঘটনার সময়ে থাকা মোবাইল ফোন গুলো চিহ্নিত করা হয়ে থাকে৷
ঐ ফোন গুলোর ডিটেইল (সিডিআর) পেতে তিন থেকে সাত দিন সময় লেগে যাচ্ছে৷
তবে অনেক ক্ষেত্রে দীর্ঘদিন সন্দেহভাজন মোবাইল ফেনটি ব্যবহার বন্ধ থাকলে অপরাধীকে খুজে পেতে সময়ের প্রয়োজন হয়৷
এ ক্ষেত্রে সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির নিকটাত্মীয় কিংবা বন্ধুদের মেবাইল ফেনের উপর নজরদারি চলে ৷
দীর্ঘদিন পরে হলেও সন্দেহভাজন ব্যক্তি নিকটাত্মীয় কিংবা বন্ধুদের কারো সঙ্গে যোগাযোগ করা মাত্রই তাকে শনাক্ত করা হয়৷
এর পরেই চলে সন্দেহভাজন ওই ব্যক্তির অবস্থান শনাক্তের কাজ৷
✧ এ ছাড়াও একটি অপরাধ সংগঠনের সময় ঘটনাস্থলের আশে পাশে যেসব ব্যক্তি থাকেন পার্শ্ববর্তী টাওয়ার থেকে তাদের মোবাইল ফোন নাম্বার গুলো সংগ্রহ করে ব্যক্তি গত পরিচয় সংগ্রহ ছাড়াও তাদের গতিবিধি মনিটরিং করা হয়৷
এতে সন্দেহজনক কিছু পাওয়া গেলেই আইনশৃ্ঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করে৷
ডিএমবির কয়েকটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গন বলেছেন, একটি ঘটনার পর আসামি অবস্থান পরিবর্তন করে ফেলে৷
তখন অবস্থান শনাক্ত করতে মোবাইল মোবাইল ট্র্যাকার প্রয়োজন৷
থানায় মোবাইল ট্র্যাকার ডিভাইস না থাকায় আসামি বা সন্দেহভাজন ব্যক্তির সিডিআরের জন্য আবেদন করতে হয় ৷
সিডিআর পেতে তিন থেকে সাত দিন সময় লেগে যাচ্ছে৷
যার কারনে আসামি তার অবস্থান দ্রুত পরিবর্তন করে ফেলে৷
মোবাইল ট্র্যাকার থাকলে কাজে অনকে গতি আসবে৷
কয়েকজন পুলিশ সুপার এসপি জানান, আমাদের জেলায় এখনো মোবাইল ট্র্যাকার নেই৷
এমনকি রেঞ্জেও মোবাইল ট্র্যাকার নেই৷
আসামির সিডিআর পেতে ঢাকা থেকে সহযোগিতা নিচ্ছি ৷
মোবাইল ট্র্যাকার ডিভাইস অ্যাভেইলেবল হলে দ্রুত ভিকটিম উদ্ধার এবং আসামিদের গ্রেফতার করা সম্ভব হবে৷
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) উপকমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী জানান, থানায় থানায় মোবাইল ট্র্যাকার ডিভাইস হলে পুলিশের কাজে গতি আসবে ৷
অপরাধও অনেক কমে আসবে৷
অপরাধীরা পালাতে পারবে না৷
★এ বিষয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জাব্বার বলেছেন, প্রযুক্তি যখন অপরাধের জন্য ব্যবহার হয়, তখন প্রযুক্তি দিয়েই সেই অপরাধকে ধমন করতে হয়৷
আমরা চিন্তা করছি, থানায় থানায় এমন ব্যবস্থা করা যায় কি না , যাতে মোবাইল ট্র্যাকিং করে অপরাধী শনাক্ত করা যেতে পারে ৷
এজন্য একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করছি৷৷৷৷
Comment