দুই সন্তানের সামনে মাকে মেঝেতে ফেলে কিল ঘুষি ও লাথি মারছে ডিবি পুলিশের দুই কর্মকর্তা।
প্রতক্ষ্যদর্শীদের বর্ণনায় এমনই দৃশ্যের অবতারণা হয়েছে নারায়ণগন্জ শহরের খানপুর এলাকায়।
ন্যাক্কারজনক এ ঘটনায় পুরো নারায়ণগন্জে নিন্দার ঝড় বইছে।
মহিলার সারা শরীরে আর মুখে শুধু আঘাতের চিন্হ।
ঘটনার সূত্রপাত হয় নারায়ণগন্জ ডিবির দুই কর্মকর্তা এএসআই আমিনুল ও এএসআই বকুল একটি ফাস্টফুডে খাবার খেয়ে বিল দিতে অস্বীকার করায়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্হানীয় সূত্রে জানা গেছে,রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে বরফকল খেয়াঘাট সংলগ্ন চৌরঙ্গী ফ্যান্টাসি পার্কের সামনে মাইলাইফ কেয়ার ফাস্টফুড নামের একটি দোকানে পরিবার পরিজন নিয়ে খেতে যায় ডিবির দুই সদস্য এএসআই আমিনুল ও এএসআই বকুল।
মিল্কশেইক খাওয়ার পর তা ভালো হয়নি দাবী করে বিল দিতে রাজি হয়নি এ দুজন।এ সময়ে তাদের সঙে ফাস্টফুডটির মালিক জালালউদ্দিনের দুই ছেলে আলামিন ও রবিন বাগবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়ে।বাগবিতন্ডার সময় তাদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে।এ সময় দোকান মালিক জালাল ও তার স্ত্রী রিনা ইসলাম ঘটনাস্হলে এলে ডিবির দুই এএসআই তাদের মারধর করে।রিনাকে কিলঘুষি মারতে মারতে মেঝেতে ফেলে দেয় দুই এএসআই।দুই কর্মকতার সঙে ছিল আগ্নেয়াস্ত্র।ভয়ে দুই ছেলে তাদের মাকে বাঁচাতেও পারছিলনা।একপর্যায়ে মায়ের চিৎকার আর সহ্য করতে পারেনি দুই ছেলে।আলামিন ও রবিন ঝাঁপিয়ে পড়ে ডিবির দুই কর্মকর্তার উপর।বসে থাকেননি প্রত্যক্ষদট্শীরাও।আশেপাশের লোকজন এগিয়ে এসে বেধড়ক পিটুনি দেয় ওই দুই এএসআইকে।
এ সময়ে খবর পেয়ে ডিবির পরিদর্শক মাসুদ,এসআই মিজান ও এসআই সায়েম ঘটনাস্হলে এলে দ্বিতীয় দফা রিনাসহ পুরো পরিবারকে লাঠিপেটা করে।উত্তেজিত ডিবির লাঠিপেটা থেকে রেহাই পায়নি সাধারণ পথচারীরাও।
পরে স্হানীয় লোকজন প্রতিরোধ গড়ে তোললে শুরু হয় ডিবি পুলিশের সঙে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া।
এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়।
রিনা বলেন আমার শরীরে শুধু আঘাতের চিন্হ।দুজন ডিবির পুরুষ সদস্য কিভাবে একজন মেয়েলোকের উপর ঝাপিয়ে পড়ল।সারা শরীরে আমার ব্যাথা।বিভিনৃন স্হান থেকে হুমকি আসছে আবার দেখে নেওয়া হবে।শুধু চুপ থাকতে বলা হচ্ছে।
এ ঘটনায় দোকান মালিক জালালউদ্দিন নারায়ণগন্জ জেলা গোয়েন্দা পুলিশের চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
এর আগে সোমবার ভোরে মূল ঘটনা ধামাচাপা দিতে এএসআই আমিনুল সদর মডেল থনায় জালাল,তার স্ত্রী ও দুই সন্তানকে আসামী করে পৃথক দুটি মামলা করেছে।
প্রতক্ষ্যদর্শীদের বর্ণনায় এমনই দৃশ্যের অবতারণা হয়েছে নারায়ণগন্জ শহরের খানপুর এলাকায়।
ন্যাক্কারজনক এ ঘটনায় পুরো নারায়ণগন্জে নিন্দার ঝড় বইছে।
মহিলার সারা শরীরে আর মুখে শুধু আঘাতের চিন্হ।
ঘটনার সূত্রপাত হয় নারায়ণগন্জ ডিবির দুই কর্মকর্তা এএসআই আমিনুল ও এএসআই বকুল একটি ফাস্টফুডে খাবার খেয়ে বিল দিতে অস্বীকার করায়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্হানীয় সূত্রে জানা গেছে,রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে বরফকল খেয়াঘাট সংলগ্ন চৌরঙ্গী ফ্যান্টাসি পার্কের সামনে মাইলাইফ কেয়ার ফাস্টফুড নামের একটি দোকানে পরিবার পরিজন নিয়ে খেতে যায় ডিবির দুই সদস্য এএসআই আমিনুল ও এএসআই বকুল।
মিল্কশেইক খাওয়ার পর তা ভালো হয়নি দাবী করে বিল দিতে রাজি হয়নি এ দুজন।এ সময়ে তাদের সঙে ফাস্টফুডটির মালিক জালালউদ্দিনের দুই ছেলে আলামিন ও রবিন বাগবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়ে।বাগবিতন্ডার সময় তাদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে।এ সময় দোকান মালিক জালাল ও তার স্ত্রী রিনা ইসলাম ঘটনাস্হলে এলে ডিবির দুই এএসআই তাদের মারধর করে।রিনাকে কিলঘুষি মারতে মারতে মেঝেতে ফেলে দেয় দুই এএসআই।দুই কর্মকতার সঙে ছিল আগ্নেয়াস্ত্র।ভয়ে দুই ছেলে তাদের মাকে বাঁচাতেও পারছিলনা।একপর্যায়ে মায়ের চিৎকার আর সহ্য করতে পারেনি দুই ছেলে।আলামিন ও রবিন ঝাঁপিয়ে পড়ে ডিবির দুই কর্মকর্তার উপর।বসে থাকেননি প্রত্যক্ষদট্শীরাও।আশেপাশের লোকজন এগিয়ে এসে বেধড়ক পিটুনি দেয় ওই দুই এএসআইকে।
এ সময়ে খবর পেয়ে ডিবির পরিদর্শক মাসুদ,এসআই মিজান ও এসআই সায়েম ঘটনাস্হলে এলে দ্বিতীয় দফা রিনাসহ পুরো পরিবারকে লাঠিপেটা করে।উত্তেজিত ডিবির লাঠিপেটা থেকে রেহাই পায়নি সাধারণ পথচারীরাও।
পরে স্হানীয় লোকজন প্রতিরোধ গড়ে তোললে শুরু হয় ডিবি পুলিশের সঙে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া।
এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়।
রিনা বলেন আমার শরীরে শুধু আঘাতের চিন্হ।দুজন ডিবির পুরুষ সদস্য কিভাবে একজন মেয়েলোকের উপর ঝাপিয়ে পড়ল।সারা শরীরে আমার ব্যাথা।বিভিনৃন স্হান থেকে হুমকি আসছে আবার দেখে নেওয়া হবে।শুধু চুপ থাকতে বলা হচ্ছে।
এ ঘটনায় দোকান মালিক জালালউদ্দিন নারায়ণগন্জ জেলা গোয়েন্দা পুলিশের চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করেছে।
এর আগে সোমবার ভোরে মূল ঘটনা ধামাচাপা দিতে এএসআই আমিনুল সদর মডেল থনায় জালাল,তার স্ত্রী ও দুই সন্তানকে আসামী করে পৃথক দুটি মামলা করেছে।
Comment