চীন অবরুদ্ধ উইঘুর মুসলমানদের নামাজ রোজা করতে বাধা দিচ্ছে: হিউমান রাইটস ওয়াচ
কায়কোবাদ মিলন: চীনের জিনজিয়াং এলাকায় উইঘুর মুসলমানদের স্বাভাবিক জীবন বলতে কিছু নেই। সোমবার হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, তাদের বন্দি শিবিরে রাখা হচ্ছে, প্রাত্যহিক নামাজ রোজা করতে বাধা দেয়া হচ্ছে। চীন সরকার একই সাথে তাদের মগজ ধোলাইয়ের মাধ্যমে নতুন রাজনৈতিক দীক্ষায় দীক্ষিত করতে চাইছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার প্যানেলটি বলেছে , চীন সরকার আগস্ট মাসেই ১০ লক্ষ উইঘুর মুসলমানকে গোপনে পশ্চিমের প্রত্যন্ত এলাকায় নিয়ে গেছে। সেখানে তাদের অতীত বিশ্বাস ভোলানোর পাশাপাশি নতুন রাজনৈতিক দর্শনে দীক্ষা দেয়া হচ্ছে।
চীন এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলছে , তারা কোন নতুন মন্ত্র পড়াচ্ছেন না ,তারা সেখানে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। তারা ওই এলাকায় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে কাজ করছেন। তারা এও চান সামাজিক ও পারস্পরিক যোগাযোগও বৃদ্ধি করতে চান। চীন জিনজিয়াংয়ের মুসলমানদের সর্ম্পকে বলে যে, ওই এলাকায় মুসলমান কট্টরপন্থীরা ব্যাপক সমস্যার সৃষ্টি করে চলেছে এবং চীনের হান সম্প্রদায়ের সঙ্গে প্রতিনিয়ত গোলযোগে জড়িয়ে পড়ছে। রয়টার্স
https://muslimnewsworld.wordpress.co...6%ae%e0%a6%be/
কায়কোবাদ মিলন: চীনের জিনজিয়াং এলাকায় উইঘুর মুসলমানদের স্বাভাবিক জীবন বলতে কিছু নেই। সোমবার হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, তাদের বন্দি শিবিরে রাখা হচ্ছে, প্রাত্যহিক নামাজ রোজা করতে বাধা দেয়া হচ্ছে। চীন সরকার একই সাথে তাদের মগজ ধোলাইয়ের মাধ্যমে নতুন রাজনৈতিক দীক্ষায় দীক্ষিত করতে চাইছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার প্যানেলটি বলেছে , চীন সরকার আগস্ট মাসেই ১০ লক্ষ উইঘুর মুসলমানকে গোপনে পশ্চিমের প্রত্যন্ত এলাকায় নিয়ে গেছে। সেখানে তাদের অতীত বিশ্বাস ভোলানোর পাশাপাশি নতুন রাজনৈতিক দর্শনে দীক্ষা দেয়া হচ্ছে।
চীন এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলছে , তারা কোন নতুন মন্ত্র পড়াচ্ছেন না ,তারা সেখানে বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। তারা ওই এলাকায় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে কাজ করছেন। তারা এও চান সামাজিক ও পারস্পরিক যোগাযোগও বৃদ্ধি করতে চান। চীন জিনজিয়াংয়ের মুসলমানদের সর্ম্পকে বলে যে, ওই এলাকায় মুসলমান কট্টরপন্থীরা ব্যাপক সমস্যার সৃষ্টি করে চলেছে এবং চীনের হান সম্প্রদায়ের সঙ্গে প্রতিনিয়ত গোলযোগে জড়িয়ে পড়ছে। রয়টার্স
https://muslimnewsworld.wordpress.co...6%ae%e0%a6%be/
Comment