বিডি নিউজ টুয়েন্টি ফোর’ অনলাইন বার্তা সংস্থার বরাতে জানা যায়,
মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এ প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। শেরে বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের জানায়, ‘ডিজিএফআইয়ের টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি অবকাঠামো, মানব সম্পদ এবং কারিগরি সক্ষমতা উন্নয়ন’ শীর্ষক এই প্রকল্পটি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায় প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই) বাস্তবায়ন করবে।
“এ প্রকল্পটির মাধ্যমে সমাজ থেকে শতভাগ দুর্নীতি বন্ধ করতে না পারলেও অনেকখানি কমিয়ে আনা সম্ভব। যে উদ্দেশ্যে এ প্রকল্পটি এনেছি সেভাবেই যেন ব্যবহার করতে পারি,” বলেন তিনি।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলে, “সাইবার ক্রাইম এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিরাপদ রাখার জন্য আমরা এ প্রকল্পটি এনেছি। এ কার্যক্রমের মাধ্যমে জঙ্গি ও জ্বালাও পোড়াওয়ের মতো অপরাধীদের সনাক্ত করা হবে।”
সে আরো বলে, “বিশ্বব্যাপী টেলিযোগাযোগ এবং তথ্যপ্রযুক্তি সাইবার জগতের দ্রুত উন্নয়নের ফলে প্রচলিত জাতীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ক্রমাগত হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। বর্তমান বিশ্বে জনগণের উপর সরকারের চেয়ে বিদেশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্রভাব অনেক বেশি। এতে রাষ্ট্রের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।”
গুগল, ফেইসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে প্রচারিত সরকারের স্বার্থবিরোধী কর্মকাণ্ডকে প্রচলিত কারিগরি সক্ষমতা দিয়ে রোধ করা সম্ভব না হওয়ায় এ প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয় বলে জানায়।
সরকারের মেয়াদের শেষ সময়ের এই বৈঠকে এটিসহ ২৪ হাজার ৭৪০ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ের মোট ২৪ উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। এরমধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে প্রায় ১৯ হাজার ৩৬২ কোটি টাকা, প্রকল্প সহায়তার খাত থেকে প্রায় ৫ হাজার ৭৩ কোটি টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন থেকে ৩০৬ কোটি টাকা জোগান দেওয়া হবে।
ইসলামি বিশ্লেষকগণ মনে করছেন, কাফেরদের এ বিষয়টিকেই আল্লাহ তায়ালা সূরা আনফালের ৩৬ নাম্বার আয়াতে বলেছেন,
আর যারা কুফরী করেছে, তারা তাদের ধন সম্পদ ব্যয় করে, যাতে আল্লাহর পথে বাধা দিতে পারে। এখন তারা আরো ব্যয় করবে, অত:পর সেটাই তাদের জন্য আক্ষেপের কারণ হবে। অবশেষে পরাজিত হবে। যারা কাফের তাদেরকে জাহান্নামের দিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।
মঙ্গলবার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় এ প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়। শেরে বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সাংবাদিকদের জানায়, ‘ডিজিএফআইয়ের টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি অবকাঠামো, মানব সম্পদ এবং কারিগরি সক্ষমতা উন্নয়ন’ শীর্ষক এই প্রকল্পটি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায় প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর (ডিজিএফআই) বাস্তবায়ন করবে।
“এ প্রকল্পটির মাধ্যমে সমাজ থেকে শতভাগ দুর্নীতি বন্ধ করতে না পারলেও অনেকখানি কমিয়ে আনা সম্ভব। যে উদ্দেশ্যে এ প্রকল্পটি এনেছি সেভাবেই যেন ব্যবহার করতে পারি,” বলেন তিনি।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলে, “সাইবার ক্রাইম এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিরাপদ রাখার জন্য আমরা এ প্রকল্পটি এনেছি। এ কার্যক্রমের মাধ্যমে জঙ্গি ও জ্বালাও পোড়াওয়ের মতো অপরাধীদের সনাক্ত করা হবে।”
সে আরো বলে, “বিশ্বব্যাপী টেলিযোগাযোগ এবং তথ্যপ্রযুক্তি সাইবার জগতের দ্রুত উন্নয়নের ফলে প্রচলিত জাতীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ক্রমাগত হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। বর্তমান বিশ্বে জনগণের উপর সরকারের চেয়ে বিদেশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্রভাব অনেক বেশি। এতে রাষ্ট্রের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।”
গুগল, ফেইসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করে প্রচারিত সরকারের স্বার্থবিরোধী কর্মকাণ্ডকে প্রচলিত কারিগরি সক্ষমতা দিয়ে রোধ করা সম্ভব না হওয়ায় এ প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয় বলে জানায়।
সরকারের মেয়াদের শেষ সময়ের এই বৈঠকে এটিসহ ২৪ হাজার ৭৪০ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ব্যয়ের মোট ২৪ উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়। এরমধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে প্রায় ১৯ হাজার ৩৬২ কোটি টাকা, প্রকল্প সহায়তার খাত থেকে প্রায় ৫ হাজার ৭৩ কোটি টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন থেকে ৩০৬ কোটি টাকা জোগান দেওয়া হবে।
ইসলামি বিশ্লেষকগণ মনে করছেন, কাফেরদের এ বিষয়টিকেই আল্লাহ তায়ালা সূরা আনফালের ৩৬ নাম্বার আয়াতে বলেছেন,
আর যারা কুফরী করেছে, তারা তাদের ধন সম্পদ ব্যয় করে, যাতে আল্লাহর পথে বাধা দিতে পারে। এখন তারা আরো ব্যয় করবে, অত:পর সেটাই তাদের জন্য আক্ষেপের কারণ হবে। অবশেষে পরাজিত হবে। যারা কাফের তাদেরকে জাহান্নামের দিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।
Comment