আইএসের শীর্ষ নেতা মোসাদের অনুচর
Currently 0/5
1
2
3
4
5
গড় রেটিং: 0/5 (0 টি ভোট গৃহিত হয়েছে)
আইএসের শীর্ষ নেতা মোসাদের অনুচর
মার্কিন প্রচারমাধ্যম এবিসি নিউজ ও সিএনএনে প্রকাশ যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান দলের সিনিয়র সিনেটর ও ২০০৮ সালের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী জন ম্যাক কেইনের সঙ্গে বাগদাদির বেশ কয়েকবার বৈঠক হয়। তেমনই এক বৈঠকের ভিডিও স্নাপশটে প্রমাণ মিলেছে। মধ্যপ্রাচ্যের জনপ্রিয় ইন্টারনেট রেডিও আজিয়াল ডটকম, সোশিও-ইকোনমিক হিস্ট্রি, গ্লোবাল রিসার্চ, এডওয়ার্ড স্নোডেনের ফাঁস করা আমেরিকার গোপনীয় নথি, পলিটিসাইট ডটকমে আইএসের শীর্ষ নেতা বাগদাদিকে নিয়ে প্রচারিত তথ্যানুযায়ী
♦ খলিফা আবুবকর আল বাগদাদি আসলে ইহুদি
♦ ২০০৪ সাল থেকে সিআইএ-র সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা শুরু
♦ টানা এক বছর সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়েছেন মোসাদ
♦ ইরাক হামলার সময় ছদ্মবেশে মসজিদের খতিব ছিলেন
সিরিয়ায় রুশ যুদ্ধবিমানের বোমা হামলার পর নতুন করে আইএসের প্রতিষ্ঠা ও সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে বিশ্লেষণ শুরু হয়। মাত্র সাত দিনের বোমা হামলাতেই আইএস পিছু হটতে শুরু করলে সবার মনেই প্রশ্ন জাগে, বছরব্যাপী মার্কিন ও তার মিত্র বাহিনীর আইএসবিরোধী অভিযানের নামে আসলে কী হচ্ছে। রুশ প্রেসিডেন্ট ভূদিমির পুতিন একই অভিযোগ এনে জানান, বুঝতে কষ্ট হয় না কারা আইএস সৃষ্টি করেছে। সাম্প্রতিক প্যারিস হামলার আলোচনা ও বিশ্লেষণ জোরদার হয়েছে। আন্তর্জাতিক মিডিয়াগুলো এরই মধ্যে চমকপ্রদ তথ্য মানুষের সামনে এনেছে। ইরাক ও সিরিয়ার সন্ত্রাসী কার্যকলাপের সঙ্গে নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন ৪৪ বছর বয়সী আবুবকর আল বাগদাদি। তিনি ইসলামিক স্টেট (আইএস) ইরাক ও সিরিয়ার নেতা। পশ্চিমাদের চোখে আইএস বিশ্বে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে পরিচিত। আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় প্রচার হয়েছে আইএসের শীর্ষ নেতা আবুবকর আল বাগদাদি ও আইএস মূলত ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সৃষ্টি। ২০১৩ সালের জুনে যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান সিনেটর জন ম্যাককেইন সিরিয়ায় আবুবকর আল বাগদাদিসহ অর্ধডজন শীর্ষ জঙ্গি নেতার সঙ্গে গোপন বৈঠক করেন। তখন বাগদাদির মুখে লম্বা দাড়ি ছিল না। ওই বৈঠকে বাগদাদির সহযোগী আইএসের শীর্ষ সন্ত্রাসী মোহাম্মদ নূরও উপস্থিত ছিলেন। মার্কিন প্রচারমাধ্যম এবিসি নিউজ ও সিএনএনের একটি ভিডিও স্নাপশটে এ ছবির ব্যাপারে প্রমাণ পাওয়া গেছে। ইসলামিক স্টেট ও এর প্রধান খলিফা আবুবকর আল বাগদাদির পরিচয় নিয়ে রহস্যও উম্মোাচিত করার দাবি এসেছে। সন্ত্রাসী সংগঠন আইএসের শীর্ষ নেতা খলিফা আবুবকর আল বাগদাদি মুসলমান নন। তিনি একজন ইহুদি। তার আসল নাম আকা ইলিয়ট শিমন। ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা এ জঙ্গি গোষ্ঠীর শীর্ষস্থানীয় নেতাদের প্রত্যেকেই মোসাদের কাছে প্রশিক্ষণ নিয়েছে। মোসাদের প্রশিক্ষণ পদ্ধতিতেই আইএস জঙ্গিদের ‘যুদ্ধকৌশল’ শেখানো হয়। বাগদাদির পরিচয় সম্পর্কে ছড়ানো হয়েছে তিনি ১৯৭১ সালের ২৮ জুলাই ইরাকের সামারায় জম্নগ্রহণ করেন। বাগদাদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামিক স্টাডিজে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইরাক আক্রমণের সময় সামারায় ছদ্মবেশে একটি মসজিদে খতিবের দায়িত্ব পালন করেন বাগদাদি। পরে তিনি ‘আমিরে দায়েশ’ উপাধি গ্রহণ করেন। গ্লোবাল রিসার্চ নামের একটি গবেষণা ওয়েবসাইট দাবি করে, ২০০৪ সাল থেকে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ-র ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠে আবুবকর আল বাগদাদি।
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/various/2....EhQmZ5N9.dpuf
Currently 0/5
1
2
3
4
5
গড় রেটিং: 0/5 (0 টি ভোট গৃহিত হয়েছে)
আইএসের শীর্ষ নেতা মোসাদের অনুচর
মার্কিন প্রচারমাধ্যম এবিসি নিউজ ও সিএনএনে প্রকাশ যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান দলের সিনিয়র সিনেটর ও ২০০৮ সালের নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী জন ম্যাক কেইনের সঙ্গে বাগদাদির বেশ কয়েকবার বৈঠক হয়। তেমনই এক বৈঠকের ভিডিও স্নাপশটে প্রমাণ মিলেছে। মধ্যপ্রাচ্যের জনপ্রিয় ইন্টারনেট রেডিও আজিয়াল ডটকম, সোশিও-ইকোনমিক হিস্ট্রি, গ্লোবাল রিসার্চ, এডওয়ার্ড স্নোডেনের ফাঁস করা আমেরিকার গোপনীয় নথি, পলিটিসাইট ডটকমে আইএসের শীর্ষ নেতা বাগদাদিকে নিয়ে প্রচারিত তথ্যানুযায়ী
♦ খলিফা আবুবকর আল বাগদাদি আসলে ইহুদি
♦ ২০০৪ সাল থেকে সিআইএ-র সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা শুরু
♦ টানা এক বছর সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়েছেন মোসাদ
♦ ইরাক হামলার সময় ছদ্মবেশে মসজিদের খতিব ছিলেন
সিরিয়ায় রুশ যুদ্ধবিমানের বোমা হামলার পর নতুন করে আইএসের প্রতিষ্ঠা ও সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে বিশ্লেষণ শুরু হয়। মাত্র সাত দিনের বোমা হামলাতেই আইএস পিছু হটতে শুরু করলে সবার মনেই প্রশ্ন জাগে, বছরব্যাপী মার্কিন ও তার মিত্র বাহিনীর আইএসবিরোধী অভিযানের নামে আসলে কী হচ্ছে। রুশ প্রেসিডেন্ট ভূদিমির পুতিন একই অভিযোগ এনে জানান, বুঝতে কষ্ট হয় না কারা আইএস সৃষ্টি করেছে। সাম্প্রতিক প্যারিস হামলার আলোচনা ও বিশ্লেষণ জোরদার হয়েছে। আন্তর্জাতিক মিডিয়াগুলো এরই মধ্যে চমকপ্রদ তথ্য মানুষের সামনে এনেছে। ইরাক ও সিরিয়ার সন্ত্রাসী কার্যকলাপের সঙ্গে নেতৃত্ব দিয়ে থাকেন ৪৪ বছর বয়সী আবুবকর আল বাগদাদি। তিনি ইসলামিক স্টেট (আইএস) ইরাক ও সিরিয়ার নেতা। পশ্চিমাদের চোখে আইএস বিশ্বে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে পরিচিত। আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় প্রচার হয়েছে আইএসের শীর্ষ নেতা আবুবকর আল বাগদাদি ও আইএস মূলত ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সৃষ্টি। ২০১৩ সালের জুনে যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান সিনেটর জন ম্যাককেইন সিরিয়ায় আবুবকর আল বাগদাদিসহ অর্ধডজন শীর্ষ জঙ্গি নেতার সঙ্গে গোপন বৈঠক করেন। তখন বাগদাদির মুখে লম্বা দাড়ি ছিল না। ওই বৈঠকে বাগদাদির সহযোগী আইএসের শীর্ষ সন্ত্রাসী মোহাম্মদ নূরও উপস্থিত ছিলেন। মার্কিন প্রচারমাধ্যম এবিসি নিউজ ও সিএনএনের একটি ভিডিও স্নাপশটে এ ছবির ব্যাপারে প্রমাণ পাওয়া গেছে। ইসলামিক স্টেট ও এর প্রধান খলিফা আবুবকর আল বাগদাদির পরিচয় নিয়ে রহস্যও উম্মোাচিত করার দাবি এসেছে। সন্ত্রাসী সংগঠন আইএসের শীর্ষ নেতা খলিফা আবুবকর আল বাগদাদি মুসলমান নন। তিনি একজন ইহুদি। তার আসল নাম আকা ইলিয়ট শিমন। ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা এ জঙ্গি গোষ্ঠীর শীর্ষস্থানীয় নেতাদের প্রত্যেকেই মোসাদের কাছে প্রশিক্ষণ নিয়েছে। মোসাদের প্রশিক্ষণ পদ্ধতিতেই আইএস জঙ্গিদের ‘যুদ্ধকৌশল’ শেখানো হয়। বাগদাদির পরিচয় সম্পর্কে ছড়ানো হয়েছে তিনি ১৯৭১ সালের ২৮ জুলাই ইরাকের সামারায় জম্নগ্রহণ করেন। বাগদাদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামিক স্টাডিজে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ইরাক আক্রমণের সময় সামারায় ছদ্মবেশে একটি মসজিদে খতিবের দায়িত্ব পালন করেন বাগদাদি। পরে তিনি ‘আমিরে দায়েশ’ উপাধি গ্রহণ করেন। গ্লোবাল রিসার্চ নামের একটি গবেষণা ওয়েবসাইট দাবি করে, ২০০৪ সাল থেকে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ-র ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠে আবুবকর আল বাগদাদি।
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/various/2....EhQmZ5N9.dpuf
Comment