‘সরকার জুমার খুৎবাকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়’
-----------------------------------------------------
শুক্রবার জুমার নামাজের সময় শহরের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি মসজিদে গোয়েন্দা মোতায়েন ও খতিবদের বক্তব্য রেকর্ড করাকে সরকারের ইসলামবিরোধী কর্মকা- হিসেবেই দেখছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেম ও ইসলামি সংগঠনের নেতারা। তাদের বক্তব্য, সরকার এ উদ্যোগটির মাধ্যমে হক কথা বলা ও সত্যের আওয়াজ বন্ধ করে দিতে চায়। এর মাধ্যমে মসজিদগুলো নিয়ন্ত্রণ ও ধীরে ধীরে দেশ থেকে ইসলামকে দূর করে দেওয়াই সরকারের মূল লক্ষ্য।
এ বিষয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আমাদেরসময় ডটকমকে বলেন, সরকারের গোয়েন্দা মোতায়েনের লক্ষ্য যদি ভাল হয় তাতে কোন সমস্যা নেই। আর যদি সরকারের ভিন্ন লক্ষ্য থাকে তাহলে এর পরিণাম হবে খুবই খারাপ। সংশোধনের লক্ষ্যে সমালোচনা করার অধিকার দিয়েছে ইসলাম। ইসলামের কথা বলতে গিয়ে কারও গায়ে আঘাত লাগতেই পারে। এ জন্য যদি ইমাম খতিবদের বিচারের মুখোমুখি হতে হয় তাহলে তা হবে জাতির জন্য বড়ই ক্ষতিকর। সরকারের উচিত ফেৎনামুক্ত পরিবেশ রাখা ফেৎনাযুক্ত নয়।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক আমাদেরসময় ডটকমকে বলেন, এ দেশের কোন মসজিদের ইমাম খতিবরা ইসলামবিরোধী কথা বলে না। সরকার এর মাধ্যমে ইমাম খতিবদের খুৎবাকে নিয়ন্ত্রণ ও বাধাগ্রস্থ করার পরিকল্পনা নিয়েছে। ধীরে ধীরে এ দেশে ইসলামকে দুর্বল করে দেওয়াই সরকারের টার্গেট। সত্যের পক্ষে কথা বলাই মানে উস্কানি নয়। সরকারের এ উদ্যোগ কখনই সফল হবে না।
এরআগে শনিবার সকালে জুমার নামাজের সময় রাজধানীসহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি মসজিদে স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) একজন করে সদস্য মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক। পুলিশ সদর দপ্তরে আয়োজিত ‘জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে ইসলামের ভূমিকা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় ইসলামিক চিন্তাবিদদের সালে আলোচনায় তিনি এ নির্দেশনা দেন ।
উৎসঃ amadershomoy
http://www.bdfirst.net/newsdetail/detail/200/174225
-----------------------------------------------------
শুক্রবার জুমার নামাজের সময় শহরের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি মসজিদে গোয়েন্দা মোতায়েন ও খতিবদের বক্তব্য রেকর্ড করাকে সরকারের ইসলামবিরোধী কর্মকা- হিসেবেই দেখছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেম ও ইসলামি সংগঠনের নেতারা। তাদের বক্তব্য, সরকার এ উদ্যোগটির মাধ্যমে হক কথা বলা ও সত্যের আওয়াজ বন্ধ করে দিতে চায়। এর মাধ্যমে মসজিদগুলো নিয়ন্ত্রণ ও ধীরে ধীরে দেশ থেকে ইসলামকে দূর করে দেওয়াই সরকারের মূল লক্ষ্য।
এ বিষয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আমাদেরসময় ডটকমকে বলেন, সরকারের গোয়েন্দা মোতায়েনের লক্ষ্য যদি ভাল হয় তাতে কোন সমস্যা নেই। আর যদি সরকারের ভিন্ন লক্ষ্য থাকে তাহলে এর পরিণাম হবে খুবই খারাপ। সংশোধনের লক্ষ্যে সমালোচনা করার অধিকার দিয়েছে ইসলাম। ইসলামের কথা বলতে গিয়ে কারও গায়ে আঘাত লাগতেই পারে। এ জন্য যদি ইমাম খতিবদের বিচারের মুখোমুখি হতে হয় তাহলে তা হবে জাতির জন্য বড়ই ক্ষতিকর। সরকারের উচিত ফেৎনামুক্ত পরিবেশ রাখা ফেৎনাযুক্ত নয়।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক আমাদেরসময় ডটকমকে বলেন, এ দেশের কোন মসজিদের ইমাম খতিবরা ইসলামবিরোধী কথা বলে না। সরকার এর মাধ্যমে ইমাম খতিবদের খুৎবাকে নিয়ন্ত্রণ ও বাধাগ্রস্থ করার পরিকল্পনা নিয়েছে। ধীরে ধীরে এ দেশে ইসলামকে দুর্বল করে দেওয়াই সরকারের টার্গেট। সত্যের পক্ষে কথা বলাই মানে উস্কানি নয়। সরকারের এ উদ্যোগ কখনই সফল হবে না।
এরআগে শনিবার সকালে জুমার নামাজের সময় রাজধানীসহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি মসজিদে স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) একজন করে সদস্য মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক। পুলিশ সদর দপ্তরে আয়োজিত ‘জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে ইসলামের ভূমিকা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় ইসলামিক চিন্তাবিদদের সালে আলোচনায় তিনি এ নির্দেশনা দেন ।
উৎসঃ amadershomoy
http://www.bdfirst.net/newsdetail/detail/200/174225
Comment