ভারতের বিরুদ্ধে বলায় এবার ডাকসুর ভিপি নূরের উপর নৃশংস হামলা
ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী পদক্ষেপের বিরুদ্ধে বলায় গত ২২ ডিসেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকুস)এর ভিপি নূরুল হক নূরসহ ২৪ জন সাধারণ ছাত্রের উপর উগ্র ছাত্রলীগের একাংশ ও মুক্তযুদ্ধ মঞ্চের কর্মীরা বর্বোরিত হামলা করে। মজার ব্যাপার হল, এই হামলায় নেতৃত্ব দেয় ইসকন সদস্য ও ভারতীয় র এর এজেন্ট সর্বশেষ ডকাসুর ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিদ চন্দ্র দাস হিন্দু ও সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন।
এই রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসীরা হামলাার পর হামলার ভিডিও ফুটেজ পর্যবেক্ষণ করার মনিটর ও হার্ডডিক্স খুলে নিয়ে যায়। রহস্যজন ব্যাপার হল দীর্ঘক্ষণ ধরে প্রকাশ্যে এ সকল কর্মকাণ্ড চললেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ রহস্যজনক নিরবতা অবলম্বন করে। তারা কোন ব্যবস্থাই গ্রহণ করে না। বরং মারামারি চলাকালীন অবস্থায় আক্রান্ত ছাত্রদের কয়েকজন যখন দৌড়ে প্রক্টরের কাছে গিয়ে আবেদন করে, স্যার, নূরকে বাঁচান। তখন প্রক্টর উল্টো তাদেরকে ধমক দিয়ে বলে:‘তোমরা ওখানে গেছো কেনো? তোমাদের বহিষ্কার করে দেবো।’ আহতরা বলে, আমরা না গেলে তো স্যার নুরকে মেরে ফেলত।তারা মনে করেছিলো নুর মারা গেছে। মারা যাওয়া নিশ্চিত হয়ে তারা রুম থেকে বেরিয়ে গেছে।
আর ভারতীয় র’ এর এজেন্ট উগ্র হিন্দু মালউন সনজিদ চন্দ্র বিশ্বাসের রহস্যজনক দাপট দেখে বিস্মিত হতে হয়। কারণ যখন সে ভিপি নূরকে আঘাত করল, তখন নূর বলেন- আপনি ডাকসু’র কে? আপনি আমাকে চার্জ করেন? তখন হিন্দু মালাউন বলল: আমি কে? কিছুক্ষণ পরেই টের পাবি। তারপর সনজিত ও সাদ্দাম বের হয়ে যাওয়ার পরে তোদের দলবল লাইট বন্ধ করে বাঁশ, রড নিয়ে হামলা করে।
আরো মজার বিষয় হল, মুসলিম ছাত্রদের উপর হিন্দু সনজিদ চন্দ্র বিশ্বাসের নেতৃত্বে সন্ত্রাসী হামলার তদন্ত করার জন্য যে টিম গঠন করা হয়েছে, সেই টিমের নেতৃত্বও দেওয়া হয়েছে হিন্দুর হাতে। হিন্দু মহিলা সুপ্রিয়া সাহা ও হিন্দু মালউন অসীম সরকারের হাতে।
তাহলে দেশ কাদের হাতে??????
বিস্তারিত সংবাদটি জানতে: https://www.dailyinqilab.com/article...A6%9D%E0%A7%9C
Comment