জাতিসংঘের জঙ্গিবাদবিরোধী কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহায়তার আশ্বাস
জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির আলোকে জাতিসংঘ মহাসচিবের নতুন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাংলাদেশ বিশ্বসংস্থার সঙ্গে একযোগে কাজ করবে।
সদ্য প্রকাশিত কর্মপরিকল্পনার ওপর শুক্রবার সাধারণ পরিষদে এক আলোচনায় অংশ নিয়ে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন এ প্রতিশ্রুতি দেন।
তিনি বলেন, “মহাসচিবের কর্মপরিকল্পনার সাত দফার সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান সন্ত্রাস ও সহিংস জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ ও দমন কর্মসূচির সামঞ্জস্য রয়েছে।
“বাংলাদেশের মাটিতে স্থানীয় বা বিদেশি জঙ্গিগোষ্ঠীর স্থান না দিতে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর।”
সন্ত্রাস মোকাবেলায় কেবল আইনশৃঙ্খলা বা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাই যথেষ্ট নয়, বরং সন্ত্রাসের অন্তর্নিহিত কারণ বা চালিকা শক্তিগুলোকেও প্রতিরোধ করা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন মোমেন।
বাংলাদেশে তৃণমূল পর্যায়ে শিক্ষার বিস্তার, ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রসার, নারী ও তরুণদের ক্ষমতায়নসহ স্থানীয় জনগণের সম্পৃক্ততায় সহিংস জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে নেওয়া নানা কর্মসূচির কথা তুলে ধরেন তিনি।
সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট মগেন্স লিকেটফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনায় প্রায় ৭০টি দেশের স্থায়ী প্রতিনিধি বক্তব্য রাখেন।
তারা সহিংস জঙ্গিবাদের আন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় জাতিসংঘ সনদ ও নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্তের আলোকে সমন্বিত এবং কৌশলগত পদক্ষেপ নেওয়ার পক্ষে মত দেন।
এর আগে মহাসচিব বান কি-মুনের কর্মপরিকল্পনার বিষয়ে সাধারণ পরিষদে একটি রেজ্যুলেশন সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।
এপ্রিলে জেনেভায় ও জুনে নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘে এ বিষয়ে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
bangla.bdnews24.com/probash/article1104368.bdnews
জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির আলোকে জাতিসংঘ মহাসচিবের নতুন কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাংলাদেশ বিশ্বসংস্থার সঙ্গে একযোগে কাজ করবে।
সদ্য প্রকাশিত কর্মপরিকল্পনার ওপর শুক্রবার সাধারণ পরিষদে এক আলোচনায় অংশ নিয়ে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন এ প্রতিশ্রুতি দেন।
তিনি বলেন, “মহাসচিবের কর্মপরিকল্পনার সাত দফার সঙ্গে বাংলাদেশের বর্তমান সন্ত্রাস ও সহিংস জঙ্গিবাদ প্রতিরোধ ও দমন কর্মসূচির সামঞ্জস্য রয়েছে।
“বাংলাদেশের মাটিতে স্থানীয় বা বিদেশি জঙ্গিগোষ্ঠীর স্থান না দিতে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর।”
সন্ত্রাস মোকাবেলায় কেবল আইনশৃঙ্খলা বা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাই যথেষ্ট নয়, বরং সন্ত্রাসের অন্তর্নিহিত কারণ বা চালিকা শক্তিগুলোকেও প্রতিরোধ করা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন মোমেন।
বাংলাদেশে তৃণমূল পর্যায়ে শিক্ষার বিস্তার, ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রসার, নারী ও তরুণদের ক্ষমতায়নসহ স্থানীয় জনগণের সম্পৃক্ততায় সহিংস জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে নেওয়া নানা কর্মসূচির কথা তুলে ধরেন তিনি।
সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট মগেন্স লিকেটফের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনায় প্রায় ৭০টি দেশের স্থায়ী প্রতিনিধি বক্তব্য রাখেন।
তারা সহিংস জঙ্গিবাদের আন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় জাতিসংঘ সনদ ও নিরাপত্তা পরিষদের সিদ্ধান্তের আলোকে সমন্বিত এবং কৌশলগত পদক্ষেপ নেওয়ার পক্ষে মত দেন।
এর আগে মহাসচিব বান কি-মুনের কর্মপরিকল্পনার বিষয়ে সাধারণ পরিষদে একটি রেজ্যুলেশন সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।
এপ্রিলে জেনেভায় ও জুনে নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘে এ বিষয়ে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
bangla.bdnews24.com/probash/article1104368.bdnews
Comment