ঢাকার নাগরিকদের তথ্যভাণ্ডার তৈরি করতে সব বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়াদের তথ্য ১৫ মার্চের মধ্যে সংগ্রহ করা হবে বলে জানিয়েছে মহানগর পুলিশ।
সোমবার বিট পুলিশিং নিয়ে মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকার পুলিশ কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া এ কথা জানান।
তিনি বলেন, “রাজধানীর সব বাসায় ফরম পাঠানো হয়েছে। আমরা ইতোমধ্যে অনেক ফরম ফেরত পেয়েছি, অনেক ফরম পাইনি। আমাদের অফিসাররা কাজ করছেন।
“আমরা আশা করছি, ১৫ মার্চ যে ডেডলাইন আমরা দিয়েছি, তার মধ্যে সব ফরম আমরা পেয়ে যাব্। এরপর আমরা তা ব্যাকআপের কাজ শুরু করব।”
সাম্প্রতিক সময়ে ঢাকার বিভিন্ন বাড়িতে জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের আস্তানা ও বোমা তৈরির কারখানার সন্ধান পাওয়ার পর গতবছর বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়াদের তথ্য সংগ্রহের এই কাজ শুরু করে মহানগর পুলিশ।
ঢাকা মহানগরের ৪৯টি থানার আওতাধীন প্রতিটি বাড়ি থেকে এই তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে বলে কর্মকর্তারা জানান।
এক পৃষ্ঠার যে ফরম ভাড়াটিয়াদের দেওয়া হচ্ছে, সেখানে ভাড়াটিয়ার ছবির পাশাপাশি তাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, পাসপোর্ট নম্বর, ফোন নম্বর, জন্ম তারিখসহ বাসার বাসিন্দা এবং গৃহকর্মী ও ড্রাইভারের তথ্য চাওয়া হয়েছে।
পুলিশ কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, “মানুষ মনে করছে, আমার তথ্য আমি পুলিশকে দেব... আবার না কোন হয়রানির শিকার হই।”
এ বিষয়ে নগরবাসীকে আশ্বস্ত করতেই এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
“এই তথ্য আমরা নিচ্ছি নগরবাসীর নিরাপত্তা বিধানের জন্য। এই তথ্য সম্পূর্ণ সুরক্ষিত থাকবে, সংরক্ষিত থাকবে। অন্য কেউ ব্যবহার করতে পারবে না।”
ঢাকা মহানগরকে ‘নিরাপদ করতে’ পুলিশের পক্ষ থেকে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করেন পুলিশ কমিশনার।
এ বিষয়ে তিনি নগরবাসীর সহযোগিতা চান এবং যারা এখনো ফরম পাননি, তাদের সংশ্লিষ্ট বিট পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে তথ্য ফরম পূরণ করতে অনুরোধ করেন।
সোমবার বিট পুলিশিং নিয়ে মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকার পুলিশ কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া এ কথা জানান।
তিনি বলেন, “রাজধানীর সব বাসায় ফরম পাঠানো হয়েছে। আমরা ইতোমধ্যে অনেক ফরম ফেরত পেয়েছি, অনেক ফরম পাইনি। আমাদের অফিসাররা কাজ করছেন।
“আমরা আশা করছি, ১৫ মার্চ যে ডেডলাইন আমরা দিয়েছি, তার মধ্যে সব ফরম আমরা পেয়ে যাব্। এরপর আমরা তা ব্যাকআপের কাজ শুরু করব।”
সাম্প্রতিক সময়ে ঢাকার বিভিন্ন বাড়িতে জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের আস্তানা ও বোমা তৈরির কারখানার সন্ধান পাওয়ার পর গতবছর বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়াদের তথ্য সংগ্রহের এই কাজ শুরু করে মহানগর পুলিশ।
ঢাকা মহানগরের ৪৯টি থানার আওতাধীন প্রতিটি বাড়ি থেকে এই তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে বলে কর্মকর্তারা জানান।
এক পৃষ্ঠার যে ফরম ভাড়াটিয়াদের দেওয়া হচ্ছে, সেখানে ভাড়াটিয়ার ছবির পাশাপাশি তাদের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর, পাসপোর্ট নম্বর, ফোন নম্বর, জন্ম তারিখসহ বাসার বাসিন্দা এবং গৃহকর্মী ও ড্রাইভারের তথ্য চাওয়া হয়েছে।
পুলিশ কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, “মানুষ মনে করছে, আমার তথ্য আমি পুলিশকে দেব... আবার না কোন হয়রানির শিকার হই।”
এ বিষয়ে নগরবাসীকে আশ্বস্ত করতেই এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
“এই তথ্য আমরা নিচ্ছি নগরবাসীর নিরাপত্তা বিধানের জন্য। এই তথ্য সম্পূর্ণ সুরক্ষিত থাকবে, সংরক্ষিত থাকবে। অন্য কেউ ব্যবহার করতে পারবে না।”
ঢাকা মহানগরকে ‘নিরাপদ করতে’ পুলিশের পক্ষ থেকে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে উল্লেখ করেন পুলিশ কমিশনার।
এ বিষয়ে তিনি নগরবাসীর সহযোগিতা চান এবং যারা এখনো ফরম পাননি, তাদের সংশ্লিষ্ট বিট পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে তথ্য ফরম পূরণ করতে অনুরোধ করেন।
Comment