সেমিনারে আবুল বারাকাত
ইসলামি রাস্ট গঠনে সশস্ত্র সম্মুখ যুদ্ধে জন্য প্রস্তুত জঙ্গিরা ।
চট্রগ্রামে ব্যুরো
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবুল বারাকাত বলেছেন, ইসলামি শরিয়াহ ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনে সশস্ত্র সম্মুখযুদ্ধের জন্য অনেকটা প্রস্তুত জঙ্গিরা । এদেশে ইসলামি জঙ্গিবাদ ‘‘দাওয়াহ স্তর পার হয়েছে’’ অতিক্রম করেছে দ্বিতীয় স্তর ‘’ইদাদ’’ । এখন তাদের অবস্থান জিহাদের তৃতীয় ও চতুর্থ স্তরের মধ্যবর্তি কোন এক পরযায়ে অর্থাৎ ‘’রিবাত’’ ও ‘কিলাল’’-এর মাযে । তবে সবকিছু বিচার বিশ্লেষণে আমি মনে করি, তাদের অবস্থান জিহাদের সর্বশেষ পর্যায়ে ‘কিলালের’’ কাছাকাছি ।
শনিবার বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি চট্রগ্রাম চ্যেপ্টারের উদ্যোগে নগরির থিয়েটার ইন্সটিউট আয়োজিত বাংলাদেশ মৌলবাদ ও মৌলবাদী জঙ্গিত্তের রাজনীতি অর্থনীতি শীর্ষক এক আঞ্চলিক সেমিনারে উপস্থিত প্রবন্দে এ তথ্য তোলে ধরেন । প্রবন্দে আবুল বারাকাত আরও বলেন, ধর্মভিত্তিক সাম্প্রদায়িক জঙ্গিত্ত এখনই নির্মূল সম্ভব নয়, কারন যেসব জটিল ভিত্তির উপর তা দাঁড়িয়ে আছে তা কয়েক দিনে ভেঙ্গে ফেলা যাবেনা । তবে তিনি ‘ক্ষতি হ্রাসের কৌশল’ ও ‘ঝুঁকি হ্রাসের কৌশল’ দ্রুত বাস্তবায়ন করার জন্য বেশ কয়েকটি কাজ করার কথা বলেন । তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ১৯৭১-এ যারা মানবতাবিরধি অপরাদ ও যুদ্ধাপরাদ করেছেন, যারাই মৌলবাদী জঙ্গিদের গডফাদার, তাদের বিচারের কাজ ৫ বছরের মধ্যে দ্রুত সম্পন্ন করে শস্তি কার্যকর করা ।
সুত্রঃ
পত্রিকাঃ যুগান্তর ।
পৃষ্ঠাঃ ২ ।
কলামঃ ১ ।
তারিখঃ রোববার ২০ মার্চ ২০১৬ ।
ইসলামি রাস্ট গঠনে সশস্ত্র সম্মুখ যুদ্ধে জন্য প্রস্তুত জঙ্গিরা ।
চট্রগ্রামে ব্যুরো
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবুল বারাকাত বলেছেন, ইসলামি শরিয়াহ ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনে সশস্ত্র সম্মুখযুদ্ধের জন্য অনেকটা প্রস্তুত জঙ্গিরা । এদেশে ইসলামি জঙ্গিবাদ ‘‘দাওয়াহ স্তর পার হয়েছে’’ অতিক্রম করেছে দ্বিতীয় স্তর ‘’ইদাদ’’ । এখন তাদের অবস্থান জিহাদের তৃতীয় ও চতুর্থ স্তরের মধ্যবর্তি কোন এক পরযায়ে অর্থাৎ ‘’রিবাত’’ ও ‘কিলাল’’-এর মাযে । তবে সবকিছু বিচার বিশ্লেষণে আমি মনে করি, তাদের অবস্থান জিহাদের সর্বশেষ পর্যায়ে ‘কিলালের’’ কাছাকাছি ।
শনিবার বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি চট্রগ্রাম চ্যেপ্টারের উদ্যোগে নগরির থিয়েটার ইন্সটিউট আয়োজিত বাংলাদেশ মৌলবাদ ও মৌলবাদী জঙ্গিত্তের রাজনীতি অর্থনীতি শীর্ষক এক আঞ্চলিক সেমিনারে উপস্থিত প্রবন্দে এ তথ্য তোলে ধরেন । প্রবন্দে আবুল বারাকাত আরও বলেন, ধর্মভিত্তিক সাম্প্রদায়িক জঙ্গিত্ত এখনই নির্মূল সম্ভব নয়, কারন যেসব জটিল ভিত্তির উপর তা দাঁড়িয়ে আছে তা কয়েক দিনে ভেঙ্গে ফেলা যাবেনা । তবে তিনি ‘ক্ষতি হ্রাসের কৌশল’ ও ‘ঝুঁকি হ্রাসের কৌশল’ দ্রুত বাস্তবায়ন করার জন্য বেশ কয়েকটি কাজ করার কথা বলেন । তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ১৯৭১-এ যারা মানবতাবিরধি অপরাদ ও যুদ্ধাপরাদ করেছেন, যারাই মৌলবাদী জঙ্গিদের গডফাদার, তাদের বিচারের কাজ ৫ বছরের মধ্যে দ্রুত সম্পন্ন করে শস্তি কার্যকর করা ।
সুত্রঃ
পত্রিকাঃ যুগান্তর ।
পৃষ্ঠাঃ ২ ।
কলামঃ ১ ।
তারিখঃ রোববার ২০ মার্চ ২০১৬ ।
Comment