বিভিন্ন জায়গায় যতগুলো গুপ্তহত্যা হয়েছে তার প্রায় সবগুলোই গুছিয়ে এসেছে দাবি করে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচটি ইমাম বলেন, “সবগুলোর সুরাহা হয়ে এসেছে। আমরাও এই বিষয়গুলো জানি। কিন্তু সব তথ্য প্রকাশ করা যায় না।”
শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে ২০তম জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষ্যে গঠিত প্রচার ও প্রকাশনা উপ পরিষদের এক বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “কিভাবে কখন কোথায় হত্যা করা হচ্ছে এর যোগসুত্র খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে। এই যোগসূত্র থেকে আমরা পাচ্ছি যে, শিবির এবং ছাত্রদল এবং তাদের মাথা যারা অর্থাৎ ছত্রছায়া দিচ্ছে যারা তারা হলেন জামাত এবং বিএনপি। তাদের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী হিন্দ, জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তান, আলকায়দা, তালেবান, সিরিয়ার আই এস , মুসলিম ব্রাদার হুড, নাইজেরিয়ার বোকো হারাম, সোমালীয়ার আলসাবাব রয়েছে। ”
তিনি বলেন, তারা কিলিং একটা আর্ট এ পরিণত করেছিল। যাকে আমি বলি আর্ট অব কিলিং। কিভাবে হত্যা করতে হবে, কত দ্রুত করতে হবে, হত্যা করে কিভাবে পালিয়ে যেতে হবে এ সমস্ত কাজে তারা পারদর্শী হয়ে উঠছিল. সেই ধারাতে ২০০১ থেকে ০৬ পর্যন্ত যতগুলো আক্রমন হয়েছে সব একই রকমের।”
তাদের মধ্যে মানুষ মারার যে আর্ট ছিল।২০০৬ সালে তাদের স্লোগান ছিল মরলে শহীদ বাঁচলে গাজী। তার পর এটা ২০১৩ সালে রুপ নিয়েছে হেফাজতে ইসলামে।ওখান থেকে লেজ গুটিয়ে চলে গেলেও এখন তারা নিয়েছে ভিন্ন পথ। কারণ যারা স্বাধীনতায় বিশ্বাসী নয়, যারা সমাজের শত্রু মানুষের শত্রু এরা কখনো শোধরাবার নয়।”
এইচটি ইমাম বলন, “এরা ঐ স্লোগানেই বিশ্বাসী ।আর তাই তারা তাদের অস্ত্র আরো শানিত করেছে। এখন তাদের হাতে চাপাতি আর বন্দুক।আর এই পদ্ধতিতে প্রত্যেকটি জায়গাতে একই কায়দায় হত্যা করা হচ্ছে। এরা এমন কৌশল বের করেছে যে কত দ্রুত হত্যা করা যায়।”
সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ, উপ-প্রচার সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ডাক ও টেলি যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম প্রমুখ।
collected
শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে ২০তম জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষ্যে গঠিত প্রচার ও প্রকাশনা উপ পরিষদের এক বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “কিভাবে কখন কোথায় হত্যা করা হচ্ছে এর যোগসুত্র খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে। এই যোগসূত্র থেকে আমরা পাচ্ছি যে, শিবির এবং ছাত্রদল এবং তাদের মাথা যারা অর্থাৎ ছত্রছায়া দিচ্ছে যারা তারা হলেন জামাত এবং বিএনপি। তাদের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী হিন্দ, জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তান, আলকায়দা, তালেবান, সিরিয়ার আই এস , মুসলিম ব্রাদার হুড, নাইজেরিয়ার বোকো হারাম, সোমালীয়ার আলসাবাব রয়েছে। ”
তিনি বলেন, তারা কিলিং একটা আর্ট এ পরিণত করেছিল। যাকে আমি বলি আর্ট অব কিলিং। কিভাবে হত্যা করতে হবে, কত দ্রুত করতে হবে, হত্যা করে কিভাবে পালিয়ে যেতে হবে এ সমস্ত কাজে তারা পারদর্শী হয়ে উঠছিল. সেই ধারাতে ২০০১ থেকে ০৬ পর্যন্ত যতগুলো আক্রমন হয়েছে সব একই রকমের।”
তাদের মধ্যে মানুষ মারার যে আর্ট ছিল।২০০৬ সালে তাদের স্লোগান ছিল মরলে শহীদ বাঁচলে গাজী। তার পর এটা ২০১৩ সালে রুপ নিয়েছে হেফাজতে ইসলামে।ওখান থেকে লেজ গুটিয়ে চলে গেলেও এখন তারা নিয়েছে ভিন্ন পথ। কারণ যারা স্বাধীনতায় বিশ্বাসী নয়, যারা সমাজের শত্রু মানুষের শত্রু এরা কখনো শোধরাবার নয়।”
এইচটি ইমাম বলন, “এরা ঐ স্লোগানেই বিশ্বাসী ।আর তাই তারা তাদের অস্ত্র আরো শানিত করেছে। এখন তাদের হাতে চাপাতি আর বন্দুক।আর এই পদ্ধতিতে প্রত্যেকটি জায়গাতে একই কায়দায় হত্যা করা হচ্ছে। এরা এমন কৌশল বের করেছে যে কত দ্রুত হত্যা করা যায়।”
সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হাছান মাহমুদ, উপ-প্রচার সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ডাক ও টেলি যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম প্রমুখ।
collected
Comment