আগামী বছর বাংলাদেশ সফরে আসছেন ক্যাথলিক খ্রিস্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় গুরু পোপ ফ্রান্সিস। ২০১৭ সালে পোপের সফরসূচিতে বাংলাদেশের নাম রয়েছে। তবে সফরটি পুরোপুরি চূড়ান্ত হয়নি। আবহাওয়া, সময় ও আঞ্চলিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে সফর চূড়ান্ত করা হবে। এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছেন বার্তা সংস্থা এপি।
এপি’র খবরে বলা হয়েছে, পোপ ফ্রান্সিসের সফরসূচিতে বাংলাদেশ ও ভারত সফরের পরিকল্পনা রাখা হয়েছে। তবে তা নিয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। পর্যালোচনা চলছে। একই অবস্থা পোপের আফ্রিকা সফর নিয়েও।
পোপ ফ্রান্সিস জানিয়েছেন, এ সফর (বাংলাদেশ, ভারত ও আফ্রিকা) নির্ভর করছে আবহাওয়া পরিস্থিতি, বছরের কোন সময় ভ্রমণ হতে পারে এবং অঞ্চলটির রাজনৈতিক ও সাংঘর্ষিক পরিস্থিতির ওপর।
রবিবার বিমানে আজারবাইজান যাওয়ার পথে পোপ ফ্রান্সিস তার এ সফরসূচির কথা জানান। আগামী বছর ১৩ মে পোপ পর্তুগাল সফর করবেন।
এর আগে পোপ ফ্রান্সিস জানিয়েছিলেন, ফার্ক বিদ্রোহীদের সঙ্গে কলম্বিয়া সরকার শান্তিচুক্তি করলে তিনি দেশটি সফর করবেন। রবিবার এ চুক্তির ওপর গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। পোপ বলেন, যখন সবকিছু একেবারে সুনিশ্চিত হবে, কেউ শান্তির পথ থেকে পেছনে হাঁটতে পারবে না, যখন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় আইনি পদক্ষেপ নিতে পারবে, তখনই আমি কলম্বিয়া সফর করব।
পোপ ফ্রান্সিস জানিয়েছেন, তিনি কখনোই চীন সফর করতে চান না। তবে চীনের সঙ্গে ধীরে ধীরে সম্পর্কের উন্নতি ঘটছে। পোপ বলেন, ‘তারা ধীরে ধীরে কথা বলছে। ধীর অগ্রগতি ভালো। যা দ্রুত আগায় তা ভালো না।’
পোপ ফ্রান্সিসের পুরো নাম ইয়োর্গে মারিও বেরগোগলিও। তার জন্ম আর্জেন্টিনার বুয়েন্স আয়ার্সে। তিনি লাতিন আমেরিকা থেকে নির্বাচিত প্রথম পোপ।
এপি’র খবরে বলা হয়েছে, পোপ ফ্রান্সিসের সফরসূচিতে বাংলাদেশ ও ভারত সফরের পরিকল্পনা রাখা হয়েছে। তবে তা নিয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। পর্যালোচনা চলছে। একই অবস্থা পোপের আফ্রিকা সফর নিয়েও।
পোপ ফ্রান্সিস জানিয়েছেন, এ সফর (বাংলাদেশ, ভারত ও আফ্রিকা) নির্ভর করছে আবহাওয়া পরিস্থিতি, বছরের কোন সময় ভ্রমণ হতে পারে এবং অঞ্চলটির রাজনৈতিক ও সাংঘর্ষিক পরিস্থিতির ওপর।
রবিবার বিমানে আজারবাইজান যাওয়ার পথে পোপ ফ্রান্সিস তার এ সফরসূচির কথা জানান। আগামী বছর ১৩ মে পোপ পর্তুগাল সফর করবেন।
এর আগে পোপ ফ্রান্সিস জানিয়েছিলেন, ফার্ক বিদ্রোহীদের সঙ্গে কলম্বিয়া সরকার শান্তিচুক্তি করলে তিনি দেশটি সফর করবেন। রবিবার এ চুক্তির ওপর গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। পোপ বলেন, যখন সবকিছু একেবারে সুনিশ্চিত হবে, কেউ শান্তির পথ থেকে পেছনে হাঁটতে পারবে না, যখন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় আইনি পদক্ষেপ নিতে পারবে, তখনই আমি কলম্বিয়া সফর করব।
পোপ ফ্রান্সিস জানিয়েছেন, তিনি কখনোই চীন সফর করতে চান না। তবে চীনের সঙ্গে ধীরে ধীরে সম্পর্কের উন্নতি ঘটছে। পোপ বলেন, ‘তারা ধীরে ধীরে কথা বলছে। ধীর অগ্রগতি ভালো। যা দ্রুত আগায় তা ভালো না।’
পোপ ফ্রান্সিসের পুরো নাম ইয়োর্গে মারিও বেরগোগলিও। তার জন্ম আর্জেন্টিনার বুয়েন্স আয়ার্সে। তিনি লাতিন আমেরিকা থেকে নির্বাচিত প্রথম পোপ।
Comment