সিলেটে বিস্ফোরণে পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ২
শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ওই জঙ্গি আস্তানার এক কিলোমিটারের মধ্যে পাঠানপাড়ায় এই বিস্ফোরণ ঘটে।
নিহতরা হলেন- পুলিশের পরিদর্শক চৌধুরী মো. কয়সার এবং কলেজছাত্র অহিদুল ইসলাম অপু।
সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার রুকনুদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বিস্ফোরণে ঘটনাস্থলেই অপুর মৃত্যু হয়। আহতদের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরিদর্শক কয়সার মারা যান।
কয়সার সিলেট আদালত পুলিশের পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
আহতদের মধ্যে র*্যাব ৯ এর লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবুল কালাম আজাদ ও মেজর আজাদ, সিলেট মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ওসি মনিরুল ইসলাম ও দক্ষিণ সুরমা থানার ওসি হারুনুর রশিদ রয়েছেন। এদের মধ্যে দুই র*্যাব কর্মকর্তা ও ডিবির ওসি মনিরুলের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
বিস্ফোরণে আহত আরও ১৭ জন ওসমানী মেডিকেলে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তারা হলেন- মোস্তাক আহমেদ, নাজিমউদ্দিন, রোমেল আহমেদ, অহিদুল ইসলাম, ইসলাম আহমেদ, নুরুল আলম, বিপ্লব হোসেন, আব্দুর রহিম, সত্তারউদ্দিন, রাহিম মিয়া, হোসেন আহমেদ, মামুন আহমেদ, ফারুক মিয়া, সালাউদ্দিন শিপার, গুলজার আহমেদ, রিমন আহমেদ ও আজমল আলী।
বৃহস্পতিবার গভীর রাতে শিববাড়ির ওই জঙ্গি আস্তানার সন্ধান পাওয়ার পর তা ঘিরে ফেলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এরপর প্রায় ৩০ ঘণ্টা সেখানে পাহারা বসিয়ে শনিবার সকালে অভিযান শুরু করে সেনাবাহিনী। সেখানে জিম্মি দশায় থাকা ৭৮ জনকে উদ্ধার করা হলেও অভিযান এখনও চলছে।
ওই অভিযান নিয়ে সন্ধ্যায় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফখরুল আহসান সাংবাদিকদের ব্রিফ করার ঘণ্টাখানেকের মধ্যে কাছের পাঠানপাড়ায় বিস্ফোরণের বিকট শব্দ পাওয়া যায় বলে ওই সময় সেখানে উপস্থিত বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের সিলেট প্রতিনিধি মঞ্জুর আহমেদ জানান।
শিববাড়ির মূল সড়ক থেকে ওই জঙ্গি আস্তানার দিকে যে রাস্তাটি গেছে, তার কাছেই এই বিস্ফোরণ ঘটে বলে জানান তিনি।
কীভাবে এই বিস্ফোরণ সে বিষয়ে পুলিশের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
তবে বিস্ফোরণে আহত গুলজার আহমেদ ওসমানী মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, জঙ্গি আস্তানায় সেনাবাহিনীর অভিযানের খবর নিতে আসা কয়েকজন ওই জায়গায় ছিলেন।
“লুঙ্গি পরা এক লোক হাতে একটি কালো পলিথিন নিয়ে আসে। কয়েকজন তাকে আটকে পলিথিনে কী আছে জানতে চাইলে সে বলে, ‘লাল শাক’। এর পরপরই একটি বিস্ফোরণ ঘটে। এতে পাঁচ থেকে ছয়জন আহত হন।
“এরপর পুলিশ ও র*্যাব এলে আরেকটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ২৫ জনের মতো আহত হন।”
বিস্ফোরণস্থলে ক্ষতিগ্রস্ত একটি মটরসাইকেল পড়ে থাকতে দেখার কথা জানান মঞ্জুর আহমদে।
শনিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ওই জঙ্গি আস্তানার এক কিলোমিটারের মধ্যে পাঠানপাড়ায় এই বিস্ফোরণ ঘটে।
নিহতরা হলেন- পুলিশের পরিদর্শক চৌধুরী মো. কয়সার এবং কলেজছাত্র অহিদুল ইসলাম অপু।
সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার রুকনুদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বিস্ফোরণে ঘটনাস্থলেই অপুর মৃত্যু হয়। আহতদের সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরিদর্শক কয়সার মারা যান।
কয়সার সিলেট আদালত পুলিশের পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
আহতদের মধ্যে র*্যাব ৯ এর লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবুল কালাম আজাদ ও মেজর আজাদ, সিলেট মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ওসি মনিরুল ইসলাম ও দক্ষিণ সুরমা থানার ওসি হারুনুর রশিদ রয়েছেন। এদের মধ্যে দুই র*্যাব কর্মকর্তা ও ডিবির ওসি মনিরুলের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
বিস্ফোরণে আহত আরও ১৭ জন ওসমানী মেডিকেলে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তারা হলেন- মোস্তাক আহমেদ, নাজিমউদ্দিন, রোমেল আহমেদ, অহিদুল ইসলাম, ইসলাম আহমেদ, নুরুল আলম, বিপ্লব হোসেন, আব্দুর রহিম, সত্তারউদ্দিন, রাহিম মিয়া, হোসেন আহমেদ, মামুন আহমেদ, ফারুক মিয়া, সালাউদ্দিন শিপার, গুলজার আহমেদ, রিমন আহমেদ ও আজমল আলী।
বৃহস্পতিবার গভীর রাতে শিববাড়ির ওই জঙ্গি আস্তানার সন্ধান পাওয়ার পর তা ঘিরে ফেলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এরপর প্রায় ৩০ ঘণ্টা সেখানে পাহারা বসিয়ে শনিবার সকালে অভিযান শুরু করে সেনাবাহিনী। সেখানে জিম্মি দশায় থাকা ৭৮ জনকে উদ্ধার করা হলেও অভিযান এখনও চলছে।
ওই অভিযান নিয়ে সন্ধ্যায় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফখরুল আহসান সাংবাদিকদের ব্রিফ করার ঘণ্টাখানেকের মধ্যে কাছের পাঠানপাড়ায় বিস্ফোরণের বিকট শব্দ পাওয়া যায় বলে ওই সময় সেখানে উপস্থিত বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের সিলেট প্রতিনিধি মঞ্জুর আহমেদ জানান।
শিববাড়ির মূল সড়ক থেকে ওই জঙ্গি আস্তানার দিকে যে রাস্তাটি গেছে, তার কাছেই এই বিস্ফোরণ ঘটে বলে জানান তিনি।
কীভাবে এই বিস্ফোরণ সে বিষয়ে পুলিশের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
তবে বিস্ফোরণে আহত গুলজার আহমেদ ওসমানী মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, জঙ্গি আস্তানায় সেনাবাহিনীর অভিযানের খবর নিতে আসা কয়েকজন ওই জায়গায় ছিলেন।
“লুঙ্গি পরা এক লোক হাতে একটি কালো পলিথিন নিয়ে আসে। কয়েকজন তাকে আটকে পলিথিনে কী আছে জানতে চাইলে সে বলে, ‘লাল শাক’। এর পরপরই একটি বিস্ফোরণ ঘটে। এতে পাঁচ থেকে ছয়জন আহত হন।
“এরপর পুলিশ ও র*্যাব এলে আরেকটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ২৫ জনের মতো আহত হন।”
বিস্ফোরণস্থলে ক্ষতিগ্রস্ত একটি মটরসাইকেল পড়ে থাকতে দেখার কথা জানান মঞ্জুর আহমদে।
Comment