জঙ্গিদের নতুন কৌশল মিষ্টির প্যাকেটে বোমা!
পুলিশ হাসপাতাল থেকে ৭টি বিস্ফোরক উদ্ধার
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
আতঙ্ক ছড়িয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যস্ত রাখতে ভিন্ন কৌশল নিয়েছে জঙ্গিরা। এতদিন আস্তানা থেকে হামলা চালিয়ে এবং আত্মঘাতী হামলার মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে টার্গেট হিসেবে নেয়ার পর এখন পুতে রাখছে বিস্ফোরক। সিলেটের আস্তানায় অভিযানের মধ্যে অদূরে ব্যাগে শক্তিশালী বোমা পুতে রাখার পর এবার রাজধানীতে রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালের কাছেও বোমা রেখে যাওয়া হয়। বৃহস্পতিবার মিস্টির বঙ্রে মধ্যে রাখা বোমাগুলো পরে নিষ্ক্রিয় করে পুলিশের বোম ডিস্ফোজাল ইউনিট। পুলিশকে টার্গেট করে ওই বোমা রাখা হয়েছে বলে মনে করছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। এত নিরাপত্তার মধ্যে পুলিশ হাসপাতালে দুটি মিস্টির ব্যাগে ৭ থেকে ৮টি বোমা কিভাবে রেখে যাওয়া হয়েছে এ নিয়ে অনুসন্ধান চলছে। এ ঘটনায় পল্টন থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
পুলিশের একটি সূত্র জানায়, রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সের ১শ গজ দূরে পুলিশের কেন্দ্রীয় হাসপাতাল। এ হাসপাতালে সাধারণত পুলিশ সদস্য ও তাদের পরিবারের সদস্যরা চিকিৎসা সেবা নেয়। পুরো হাসপাতাল পুলিশের কর্মকর্তারা নিয়ন্ত্রণ করেন। এখানে বাইরের কোন লোক তল্লাশি বা পরিচয় না দিয়ে প্রবেশ করার সুযোগ নেই। বৃহস্পতিবার রাতে হাসপাতালের মূল গেটে দুটি মিস্টি প্যাকেট দেখতে পায় পুলিশ সদস্যরা। সন্দেহ হওয়ায় বোম ডিস্ফোজাল ইউনিটকে খবর দেয়। এ সময় নিরাপত্তার স্বার্থে ওই এলাকার সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে বোম ডিস্ফোজাল ইউনিটের সদস্যরা এতে বিস্ফোরকগুলো নিষ্ক্রিয় করে। গতকাল ইন্টার পার্লামেন্টারিয়ান (আইপিও) সম্মেলন শুরু হয়। এর আগে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালের কাছে বিস্ফোরক রাখার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ভাবিয়ে তুলেছে।
সূত্র জানায়, এ ধরনের কাজ কোন জঙ্গি গোষ্ঠী করে থাকতে পারে। হয়তো সন্ধ্যার পর বিস্ফোরকগুলো রেখে যাওয়া হতে পারে।
পল্টন থানার ওসি রফিকুল ইসলাম টেলিফোনে সংবাদকে জানান, কে বা কারা একটি মিস্টির ব্যাগে ৭টি বিস্ফোরক রেখে যায় পুলিশ হাসপাতালের ভিতরে। বিস্ফোরকগুলো ককটেল ছিল। তবে এতে কোন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। ওসি জানান, এ ঘটনায় পল্টন থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানান, কেন্দ্রীয় হাসপাতালে বোমা পাওয়ার খবরে পথচারী থেকে শুরু করে ওই এলাকা দিয়ে চলাচলকারী সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ সদস্যরা ওই ঘটনায় পুরো এলাকা ঘেরাও করে রাখে কয়েকঘণ্টা। রাত ১২ পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও আতঙ্ক থেকে যায় সাধারণ মানুষের মধ্যে।
পুলিশ হাসপাতাল থেকে ৭টি বিস্ফোরক উদ্ধার
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
আতঙ্ক ছড়িয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যস্ত রাখতে ভিন্ন কৌশল নিয়েছে জঙ্গিরা। এতদিন আস্তানা থেকে হামলা চালিয়ে এবং আত্মঘাতী হামলার মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে টার্গেট হিসেবে নেয়ার পর এখন পুতে রাখছে বিস্ফোরক। সিলেটের আস্তানায় অভিযানের মধ্যে অদূরে ব্যাগে শক্তিশালী বোমা পুতে রাখার পর এবার রাজধানীতে রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালের কাছেও বোমা রেখে যাওয়া হয়। বৃহস্পতিবার মিস্টির বঙ্রে মধ্যে রাখা বোমাগুলো পরে নিষ্ক্রিয় করে পুলিশের বোম ডিস্ফোজাল ইউনিট। পুলিশকে টার্গেট করে ওই বোমা রাখা হয়েছে বলে মনে করছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। এত নিরাপত্তার মধ্যে পুলিশ হাসপাতালে দুটি মিস্টির ব্যাগে ৭ থেকে ৮টি বোমা কিভাবে রেখে যাওয়া হয়েছে এ নিয়ে অনুসন্ধান চলছে। এ ঘটনায় পল্টন থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
পুলিশের একটি সূত্র জানায়, রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সের ১শ গজ দূরে পুলিশের কেন্দ্রীয় হাসপাতাল। এ হাসপাতালে সাধারণত পুলিশ সদস্য ও তাদের পরিবারের সদস্যরা চিকিৎসা সেবা নেয়। পুরো হাসপাতাল পুলিশের কর্মকর্তারা নিয়ন্ত্রণ করেন। এখানে বাইরের কোন লোক তল্লাশি বা পরিচয় না দিয়ে প্রবেশ করার সুযোগ নেই। বৃহস্পতিবার রাতে হাসপাতালের মূল গেটে দুটি মিস্টি প্যাকেট দেখতে পায় পুলিশ সদস্যরা। সন্দেহ হওয়ায় বোম ডিস্ফোজাল ইউনিটকে খবর দেয়। এ সময় নিরাপত্তার স্বার্থে ওই এলাকার সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়। পরে বোম ডিস্ফোজাল ইউনিটের সদস্যরা এতে বিস্ফোরকগুলো নিষ্ক্রিয় করে। গতকাল ইন্টার পার্লামেন্টারিয়ান (আইপিও) সম্মেলন শুরু হয়। এর আগে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালের কাছে বিস্ফোরক রাখার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ভাবিয়ে তুলেছে।
সূত্র জানায়, এ ধরনের কাজ কোন জঙ্গি গোষ্ঠী করে থাকতে পারে। হয়তো সন্ধ্যার পর বিস্ফোরকগুলো রেখে যাওয়া হতে পারে।
পল্টন থানার ওসি রফিকুল ইসলাম টেলিফোনে সংবাদকে জানান, কে বা কারা একটি মিস্টির ব্যাগে ৭টি বিস্ফোরক রেখে যায় পুলিশ হাসপাতালের ভিতরে। বিস্ফোরকগুলো ককটেল ছিল। তবে এতে কোন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। ওসি জানান, এ ঘটনায় পল্টন থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানান, কেন্দ্রীয় হাসপাতালে বোমা পাওয়ার খবরে পথচারী থেকে শুরু করে ওই এলাকা দিয়ে চলাচলকারী সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ সদস্যরা ওই ঘটনায় পুরো এলাকা ঘেরাও করে রাখে কয়েকঘণ্টা। রাত ১২ পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও আতঙ্ক থেকে যায় সাধারণ মানুষের মধ্যে।
Comment