মুফতি হান্নানের প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচ, ফাঁসি চলতি সপ্তাহেই!
09/এপ্রিল/2017, 00:55thebengalitimes.com
ছবিটি লোড করতে ক্লিক করুন
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জঙ্গি নেতা মুফতি হান্নানের প্রাণভিক্ষার আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ। জেলকোড অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাস্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
শনিবার রাতে একাধিক গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান মন্ত্রী। এর আগে শনিবার সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর আদর্শ মহিলা ডিগ্রি কলেজে নবীনবরণ অনুষ্ঠান যোগ দেন স্বরাস্ট্রমন্ত্রী। এসময় সাংবাদিকরা মুফতি হান্নানসহ তিন জঙ্গির প্রাণভিক্ষার আবেদনের ব্যাপারে মন্ত্রী কাছে জানতে চান। জবাবে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, মুফতি হান্নানের ফাঁসির বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় এসে গেছে। মহামান্য রাস্ট্রপতির সিদ্ধান্তও এসে গেছে। আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে আমরা এটার ব্যবস্থা নেব। সাংবাদিকরা রাস্ট্রপতির আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত জানতে চাইলে স্বরাস্ট্রীমন্ত্রী কোনো মন্তব্য করেননি।
এদিকে শনিবার রাত আটটা পর্যন্ত এ সংক্রান্ত কোন কাগজ কিংবা সরকারি নির্দেশনা পাননি বলে জানিয়েছেন কারা অধিদফতরের অতিরিক্ত আইজিপ্রিজন কর্নেল ইকবাল হাসান। তবে তাদের সব ধরণের প্রস্ততি রয়েছে বলেও জানান এই উদ্ধর্তণ কারা কর্মকর্তা।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মুফতি হান্নানের প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচ হওয়ার আদেশ কারাগারে পৌঁছার পর তাঁকে ফাঁসি দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। এক কারা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, যেদিন মৃত্যুপরোয়ানা পড়ে শোনানো হয় সেদিন থেকে ২১ দিনের আগে নয়, ২৮ দিনের পরে নয়—এমন হিসাব করা হয়। মুফতি হান্নানের ক্ষেত্রে এরই মধ্যে সেই দিনক্ষণ চলে এসেছে। কারা সূত্র জানায়, এ সপ্তাহের কোনো এক দিন তাঁকে ফাঁসির রশিতে ঝোলানোর আইনি সুযোগ রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিভাগের ডিআইজি প্রিজনস তৌহিদুল ইসলাম গতকাল রাতে কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘রাষ্ট্রপতির আদেশ আমরা এখনো পাইনি। হাতে পাওয়ার পর আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ’
গত ২৭ মার্চ নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদের (হুজি) শীর্ষ নেতা মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মুফতি আব্দুল হান্নান রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন। ওই দিন বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে তিনি কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন বলে কাশিমপুরের হাই সিকিউরিটি কারাগারের সিনিয়র জেলসুপার মিজানুর রহমান কালের কণ্ঠকে নিশ্চিত করেন। এ ছাড়া একই মামলার অপর দুই জঙ্গি দেলোয়ার হোসেন রিপন ও শরীফ শাহেদুল বিপুলও রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চান। তাঁদের ব্যাপারে কী সিদ্ধান্ত হয়েছে, তা জানা যায়নি।
09/এপ্রিল/2017, 00:55thebengalitimes.com
ছবিটি লোড করতে ক্লিক করুন
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জঙ্গি নেতা মুফতি হান্নানের প্রাণভিক্ষার আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ। জেলকোড অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাস্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
শনিবার রাতে একাধিক গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান মন্ত্রী। এর আগে শনিবার সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগর আদর্শ মহিলা ডিগ্রি কলেজে নবীনবরণ অনুষ্ঠান যোগ দেন স্বরাস্ট্রমন্ত্রী। এসময় সাংবাদিকরা মুফতি হান্নানসহ তিন জঙ্গির প্রাণভিক্ষার আবেদনের ব্যাপারে মন্ত্রী কাছে জানতে চান। জবাবে আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, মুফতি হান্নানের ফাঁসির বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় এসে গেছে। মহামান্য রাস্ট্রপতির সিদ্ধান্তও এসে গেছে। আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে আমরা এটার ব্যবস্থা নেব। সাংবাদিকরা রাস্ট্রপতির আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত জানতে চাইলে স্বরাস্ট্রীমন্ত্রী কোনো মন্তব্য করেননি।
এদিকে শনিবার রাত আটটা পর্যন্ত এ সংক্রান্ত কোন কাগজ কিংবা সরকারি নির্দেশনা পাননি বলে জানিয়েছেন কারা অধিদফতরের অতিরিক্ত আইজিপ্রিজন কর্নেল ইকবাল হাসান। তবে তাদের সব ধরণের প্রস্ততি রয়েছে বলেও জানান এই উদ্ধর্তণ কারা কর্মকর্তা।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, মুফতি হান্নানের প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচ হওয়ার আদেশ কারাগারে পৌঁছার পর তাঁকে ফাঁসি দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। এক কারা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, যেদিন মৃত্যুপরোয়ানা পড়ে শোনানো হয় সেদিন থেকে ২১ দিনের আগে নয়, ২৮ দিনের পরে নয়—এমন হিসাব করা হয়। মুফতি হান্নানের ক্ষেত্রে এরই মধ্যে সেই দিনক্ষণ চলে এসেছে। কারা সূত্র জানায়, এ সপ্তাহের কোনো এক দিন তাঁকে ফাঁসির রশিতে ঝোলানোর আইনি সুযোগ রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা বিভাগের ডিআইজি প্রিজনস তৌহিদুল ইসলাম গতকাল রাতে কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘রাষ্ট্রপতির আদেশ আমরা এখনো পাইনি। হাতে পাওয়ার পর আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ’
গত ২৭ মার্চ নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদের (হুজি) শীর্ষ নেতা মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত মুফতি আব্দুল হান্নান রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন। ওই দিন বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে তিনি কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন বলে কাশিমপুরের হাই সিকিউরিটি কারাগারের সিনিয়র জেলসুপার মিজানুর রহমান কালের কণ্ঠকে নিশ্চিত করেন। এ ছাড়া একই মামলার অপর দুই জঙ্গি দেলোয়ার হোসেন রিপন ও শরীফ শাহেদুল বিপুলও রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চান। তাঁদের ব্যাপারে কী সিদ্ধান্ত হয়েছে, তা জানা যায়নি।
Comment