যারা রাসুল (সা.) কে নিয়ে উপহাস বা তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে তারা কাফের হয়ে যায়। যদিও তারা সালাত, সাওম ইত্যাদি আদায় করে। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ (সুব.) পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন:
মুনাফিকরা ভয় করে যে, তাদের বিষয়ে এমন একটি সূরা অবতীর্ণ হবে, যা তাদের অন্তরের বিষয়গুলি জানিয়ে দেবে। বল, ‘তোমরা উপহাস করতে থাক। নিশ্চয় আল−াহ বের করবেন, তোমরা যা ভয় করছ’। আর যদি তুমি তাদেরকে প্রশ্ন কর, অবশ্যই তারা বলবে, ‘আমরা আলাপচারিতা ও খেল-তামাশা করছিলাম। বল, ‘ আল্লাহ, তাঁর আয়াতসমূহ ও তাঁর রাসূলের সাথে তোমরা বিদ্রƒপ করছিলে’? তোমরা ওযর পেশ করো না। তোমরা তোমাদের ঈমানের পর অবশ্যই কাফের হয়ে গেছো। (সুরা তাওবা, ৯:৬৪-৬৬)
এ আয়াতে পরিষ্কারভাবে বলা হয়েছে তোমরা তোমাদের ঈমানের পরে কাফের হয়ে গেছো। এ আয়াতের তাফসীর প্রসঙ্গে বর্ণিত হয়েছে:
আব্দুল্লাহ ইবনে আমর থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, তাবুক যুদ্ধের সময় কোন এক মজলিশে এক ব্যক্তি (মুনাফিক) বললো, আমাদের এই আলেমদের মতো অন্য কাউকে এতটা পেটপূজারী (লোভী), এতটা মিথ্যাবাদী এবং শ্ত্রুর মোকাবেলায় এতটা কাপুরুষ আর কাউকে দেখিনি। তখন ঐ মজলিশের একজন ব্যক্তি বললেন, তুমি মিথ্যা বলেছ। বরং তুমি একটা মুনাফেক। আমি অবশ্যই, তোমার এই বিষয়টি রাসুলুল্লাহ (সা.) কে জানাব। পরবর্তীতে রাসুলুল্লাহ (সা.) জানলেন এবং এদের ব্যাপারে উপরোক্ত আয়াতটিও নাজিল হয়ে গেল। হাদীসের বর্ণনাকারী আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বলেন, আমি দেখেছি ঐ লোকটি রাসুলুল্লাহ (সা.) এর উটের রশি ধরে ঝুলছে আর বলছে, ইয়া রাসুলুল্লাহ! আমরাতো এইগুলো শুধুমাত্র কৌতুক ও খেলনাচ্ছলে বলেছিলাম (অন্তর থেকে বলিনি)। উত্তরে রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, আল্লাহ, আল্লাহর আয়াত এবং আল্লাহর রাসূল (সা.) কে নিয়ে উপহাস করছো? (তাফসীরে ইবনে আবী হাতেম, আইসারুত তাফাসীর উপরোক্ত আয়াতের তাফসীরে দ্রষ্টব্য)
এ হাদীসেও দেখা গেল, যারা রাসুলুল্লাহ (সা.) ও সাহাবীদের নিয়ে কটুক্তি করেছিল তারা কোনো ইয়াহুদি বা খ্রিস্টান ছিল না বরং নামধারী মুনাফেক মুসলমান ছিল। যারা শুধু নামাজ, রোজা ইত্যাদি করতো না বরং রাসুলুল্লাহ (সা.) এর সাথে তাবুকের যুদ্ধেও অংশগ্রহণ করেছিল। রাসুলুল্লাহ (সা.) ও সাহাবীদের নিয়ে কটাক্ষ করার কারণে আল্লাহ (সুব.) পবিত্র কুরআনের আয়াত নাজিল করে তাদেরকে কাফের বলে ঘোষণা করলেন।
collected From: http://www.tawhid.cf/
মুনাফিকরা ভয় করে যে, তাদের বিষয়ে এমন একটি সূরা অবতীর্ণ হবে, যা তাদের অন্তরের বিষয়গুলি জানিয়ে দেবে। বল, ‘তোমরা উপহাস করতে থাক। নিশ্চয় আল−াহ বের করবেন, তোমরা যা ভয় করছ’। আর যদি তুমি তাদেরকে প্রশ্ন কর, অবশ্যই তারা বলবে, ‘আমরা আলাপচারিতা ও খেল-তামাশা করছিলাম। বল, ‘ আল্লাহ, তাঁর আয়াতসমূহ ও তাঁর রাসূলের সাথে তোমরা বিদ্রƒপ করছিলে’? তোমরা ওযর পেশ করো না। তোমরা তোমাদের ঈমানের পর অবশ্যই কাফের হয়ে গেছো। (সুরা তাওবা, ৯:৬৪-৬৬)
এ আয়াতে পরিষ্কারভাবে বলা হয়েছে তোমরা তোমাদের ঈমানের পরে কাফের হয়ে গেছো। এ আয়াতের তাফসীর প্রসঙ্গে বর্ণিত হয়েছে:
আব্দুল্লাহ ইবনে আমর থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, তাবুক যুদ্ধের সময় কোন এক মজলিশে এক ব্যক্তি (মুনাফিক) বললো, আমাদের এই আলেমদের মতো অন্য কাউকে এতটা পেটপূজারী (লোভী), এতটা মিথ্যাবাদী এবং শ্ত্রুর মোকাবেলায় এতটা কাপুরুষ আর কাউকে দেখিনি। তখন ঐ মজলিশের একজন ব্যক্তি বললেন, তুমি মিথ্যা বলেছ। বরং তুমি একটা মুনাফেক। আমি অবশ্যই, তোমার এই বিষয়টি রাসুলুল্লাহ (সা.) কে জানাব। পরবর্তীতে রাসুলুল্লাহ (সা.) জানলেন এবং এদের ব্যাপারে উপরোক্ত আয়াতটিও নাজিল হয়ে গেল। হাদীসের বর্ণনাকারী আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বলেন, আমি দেখেছি ঐ লোকটি রাসুলুল্লাহ (সা.) এর উটের রশি ধরে ঝুলছে আর বলছে, ইয়া রাসুলুল্লাহ! আমরাতো এইগুলো শুধুমাত্র কৌতুক ও খেলনাচ্ছলে বলেছিলাম (অন্তর থেকে বলিনি)। উত্তরে রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, আল্লাহ, আল্লাহর আয়াত এবং আল্লাহর রাসূল (সা.) কে নিয়ে উপহাস করছো? (তাফসীরে ইবনে আবী হাতেম, আইসারুত তাফাসীর উপরোক্ত আয়াতের তাফসীরে দ্রষ্টব্য)
এ হাদীসেও দেখা গেল, যারা রাসুলুল্লাহ (সা.) ও সাহাবীদের নিয়ে কটুক্তি করেছিল তারা কোনো ইয়াহুদি বা খ্রিস্টান ছিল না বরং নামধারী মুনাফেক মুসলমান ছিল। যারা শুধু নামাজ, রোজা ইত্যাদি করতো না বরং রাসুলুল্লাহ (সা.) এর সাথে তাবুকের যুদ্ধেও অংশগ্রহণ করেছিল। রাসুলুল্লাহ (সা.) ও সাহাবীদের নিয়ে কটাক্ষ করার কারণে আল্লাহ (সুব.) পবিত্র কুরআনের আয়াত নাজিল করে তাদেরকে কাফের বলে ঘোষণা করলেন।
collected From: http://www.tawhid.cf/
Comment