আরবের পূর্ব দিকে অবস্থিত খোরাসান (গ্রেটার খোরাসান) থেকে সৈন্যরা বের হয়ে আসবে। উপরোক্ত মানচিত্রতে খোরাসান থেকে জেরুজালেমের দিকে যাত্রার বিভিন্ন ধাপ দেখানো হয়েছে এবং আমি সংক্ষিপ্তভাবে কিছু ব্যাখ্যা দিয়েছি যে প্রত্যেক ধাপে কি কি ঘটতে পারে।
১ – আফগানিস্তান :
পশ্চিমা নেতৃত্বাধীন বেশীরভাগ ফোর্স আমেরিকাপন্থী আফগান ও পাকিস্তানিরা এটা বুঝতে পারছে যে খোরাসানের বাহীনীর সাথে তাদের মোকা্বেলা করার অসম্ভব হয়ে যাচ্ছে । তাই তারাও আর্মিদের সাথে আফগানিস্তানে লড়াই করার আকাংখা থেকে নিজেদের মুক্ত করার চেস্টা করছে যদিও খোরাসানে এখন যুদ্ধ চলছে--------------- (খোরাসানের যুদ্ধের খবর পেতে ভিজিট করুন https://alemarah-english.com/ )
আফগানিস্তানেরসর্বশেষদখলকৃতএলাকাসমূহেরমানচিত্র।।২৫ডিসেম্বর২০১৭ইংরেজি।
২ – পাক-আফগান মৈত্রীত্ব :
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের তালিবানরা এক হয়ে পাকিস্তানীদের নিয়ে সামনে মার্চ করবে। পশ্চিমা বাহিনী প্রত্যাখ্যানের ফলে পাকিস্তানের আর্মির উপর চাপ কমে যাবে এবং তারা এই শর্তে আল কায়েদা ও তালিবানদের সাথে এক হয়ে জিহাদ করবে যে তারা তাদের কমন শত্রু ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে।
২.৫ – বাংলাদেশে আল কায়েদা ইন্সপায়ারড গ্রুপগুলো পাক-আফগান মৈত্রীর সাথে ঐক্যবদ্ধ হবে। বাংলাদেশের আনসার আল ইসলাম হচ্ছে তার একটি প্রমাণ
বাংলাদেশের আল কায়েদার অফিসিয়াল সাইট হচ্ছে
https://82.221.139.217
www.dawahilallah.com
৩ –ইন্ডিয়ার (আসাম) মুসলিমরা ও মায়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিমরা ইন্ডিয়ান সরকারের কারনে এক কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তারা ইন্ডিয়ার সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হবে এবং তাদের গুরুত্বপূর্ণ মানুষদের বন্দী করবে। বর্তমানে এই রকম একটা পরিস্থিতি চলছে আল্লাহ তায়ালা মুসলিমদের হেফাজত করুন আমিন
৪ – ইরান : ইরানের শিয়ারা মুসলিমদের মধ্যে নতুনরূপে গড়ে উঠা মৈত্রীত্বকে বাধা দিবে (যা আল কায়েদার নেতৃত্বে চলছে)। গত কয়েক বছরে তালিবানদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করার কারনে ইরানীরা বিলুপ্ত হবে। বর্তমানে ইরানে অাল কায়েদার একটি শাখা তাদের ট্রেনিং সম্পূর্ন করেছে আল্লাহু আকবার
৫ – ইরাক : ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক অন্যান্য আল কায়েদা শাখাগুলোর সাথে একত্রিত হয়ে তাদেরকে ইরানের বিরুদ্ধে সাহায্য করবে (যারা ইরাকের সুন্নিদের জন্য প্রতবন্ধক হয়ে দাঁড়িয়েছে)। বর্তমানে আল কায়েদার শাখা সেখানে সক্রিয় আছে
৬ – সিরিয়া : সিরিয়ার আল কায়েদা আর বিদ্রোহীরা আল কায়েদার শাখাগুলোর সাথে একত্রিত হয়ে তাদের সৈন্য সংখ্যা আরও বৃদ্ধি করবে। এমন হতে পারে যে এটি আধুনিক ইউরোপীয় ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে মালাহামা (আরমাগেডন) যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ঘটবে। বর্তমানে আল- কায়েদা শামে ফিরে গিয়াছে সিরিয়া আল-কায়েদার জাবাতুন-নুসরা সক্রিয় আছে
৭ – তুরস্ক : মালাহামা যুদ্ধে আধুনিক ইউরোপীয় ক্রুসেডাররা মুসলিমদের কাছে পরাজিত হওয়ার মাধ্যমে তুরস্ক কোন যুদ্ধ ছাড়াই মুসলিম সৈন্য কতৃক জয় করা হবে। কামাল আতাতুরক এর সময় থেকে তুর্কিরা ইউরোপীয় প্রভাবের নিচে দীর্ঘ সময় থাকার পর ইসলামে ফিরে যাবে।
রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) এর হাদিস থেকে জানা যায়, কোন এক ব্যক্তি চিৎকার করে বলে উঠবে যে দাজ্জালের আবির্ভাব হয়েছে। যখন লোকেরা তাদের ভুমিতে ফিরে যাবে তখন তারা বুঝবে যে এটা মিথ্যা ঘোষণা ছিল।
৮ – আরব : মুসলিমরা ইমাম মাহদিকে খোঁজার জন্য মক্কায় যাবেন এবং ইমাম মাহদিকে আনুগত্যের শপথ (বাইয়াত) দিবেন।
৯ – ইয়েমেন : ইয়েমেনিরা ১২,০০০ মুজাহিদ নিয়ে আবিয়ান-‘আদন প্রদেশ (aqap) থেকে আবির্ভূত হবেন, যাদের ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন তারা হবে “আমার এবং তাদের মধ্য থেকে সর্বোত্তম মানুষ”। তারা সদ্য গঠিত মাহদি আর্মিকেও সমর্থন করবে। বর্তমানে ইয়েমেনের ১২ হাজার একটা বাহিনী তৈরী হয়ে গেছে যারা তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে
৯.৫ – মিসর, সোমালিয়া এবং লিবিয়ার আল কায়েদা গ্রুপগুলো মাহদি আর্মির সাথে ঐক্যবদ্ধ হবে। উক্ত শাখায় আল-কায়েদা শক্ত পজিশন তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে আল্লাহু আকবার
১০ – ইসরাইল : সদ্য গঠিত আল কায়েদা মাহদি আর্মি জেরুজালেমের দিকে মার্চ করবে এবং সেখানে গিয়ে তারা সত্যিই দাজ্জালকে দেখবে, সে তাদেরকে একটি দুর্গে অবরোধ করে রাখবে (আল্লাহই ভাল জানেন সেটা কত বড়)।
দাজ্জাল পুরো বিসশে আধিপত্য করার সময় মুসলিমরা সত্যিকারের মাসিয়াহ ঈসা (আ’লাইহি ওয়া সালাম) এর অবতরণের জন্য অপেক্ষা করবেন। তিনি সিরিয়াতে অবতরণ করবেন এবং লুদ বিমানবন্দরে মিথ্যা মাসিয়াহ দাজ্জালকে হত্যা করবেন (যেমনটা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জানিয়েছেন হাদিসের মাধ্যমে)। লুদ বিমানবন্দরটি ইসরাইলে অবস্থিত একটি মিলিটারি এয়ার ফোর্স ঘাঁটি (যাকে বলা হয় লায়দ্দা)।
বদরের দ্বিতীয় মুজাহিদকে স্বপ্নে ঈসা (আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) এর অতি নিকটেই আগমনের সংবাদে আমরা আশা করতে পারছি যে শীঘ্রই এই ঘটনাগুলো সামনের বছরগুলোতে ঘটতে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আমাদের পথে তীব্র প্রতিবন্ধকতা বেশ সাচ্ছন্দেই আসবে – যে জেরুজালেমকে শাসন করে, সে যেন পুরো বিশ্বকে শাসন করলো। মুসলিমরা ঈসা (আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) এর শাসনকালে পুরো বিশ্বে ইসলামের শাসন দেখতে পাবে ফলে পুরো বিশ্বে শান্তি ও সমৃদ্ধি বিরাজ করবে।
কিন্তু আমরা কি পারব তাদের মধ্যকার লোকদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে যাদের এই যুদ্ধে সফলতার ব্যাপারে আগেরকার ধর্মীয় গ্রন্থগুলোতেও উল্লেখ করা আছে ? আমরা আল্লাহর কাছে দুয়া করি যেন আল্লাহ্ আমাদের ইমাম মাহদি ও ঈসা (আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) এর নেতৃত্বে যুদ্ধের জন্য নিজেদের তৈরি করতে পারি এবং তাদের সাথে কুফফারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পার, আমীন।
লক্ষনীয় ব্যাপার হল এই যে, সব আল কায়েদা শাখা (তালিবান সহ) এই ঘটনাগুলো পর্যবেক্ষণ করার মাধ্যমে পরবর্তী বছরগুলোতে তাদের আক্রমণের পরিকল্পনাগুলো ঠিক করে রাখছে ও এর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
১ – আফগানিস্তান :
পশ্চিমা নেতৃত্বাধীন বেশীরভাগ ফোর্স আমেরিকাপন্থী আফগান ও পাকিস্তানিরা এটা বুঝতে পারছে যে খোরাসানের বাহীনীর সাথে তাদের মোকা্বেলা করার অসম্ভব হয়ে যাচ্ছে । তাই তারাও আর্মিদের সাথে আফগানিস্তানে লড়াই করার আকাংখা থেকে নিজেদের মুক্ত করার চেস্টা করছে যদিও খোরাসানে এখন যুদ্ধ চলছে--------------- (খোরাসানের যুদ্ধের খবর পেতে ভিজিট করুন https://alemarah-english.com/ )
আফগানিস্তানেরসর্বশেষদখলকৃতএলাকাসমূহেরমানচিত্র।।২৫ডিসেম্বর২০১৭ইংরেজি।
২ – পাক-আফগান মৈত্রীত্ব :
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের তালিবানরা এক হয়ে পাকিস্তানীদের নিয়ে সামনে মার্চ করবে। পশ্চিমা বাহিনী প্রত্যাখ্যানের ফলে পাকিস্তানের আর্মির উপর চাপ কমে যাবে এবং তারা এই শর্তে আল কায়েদা ও তালিবানদের সাথে এক হয়ে জিহাদ করবে যে তারা তাদের কমন শত্রু ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে।
২.৫ – বাংলাদেশে আল কায়েদা ইন্সপায়ারড গ্রুপগুলো পাক-আফগান মৈত্রীর সাথে ঐক্যবদ্ধ হবে। বাংলাদেশের আনসার আল ইসলাম হচ্ছে তার একটি প্রমাণ
বাংলাদেশের আল কায়েদার অফিসিয়াল সাইট হচ্ছে
https://82.221.139.217
www.dawahilallah.com
৩ –ইন্ডিয়ার (আসাম) মুসলিমরা ও মায়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিমরা ইন্ডিয়ান সরকারের কারনে এক কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তারা ইন্ডিয়ার সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হবে এবং তাদের গুরুত্বপূর্ণ মানুষদের বন্দী করবে। বর্তমানে এই রকম একটা পরিস্থিতি চলছে আল্লাহ তায়ালা মুসলিমদের হেফাজত করুন আমিন
৪ – ইরান : ইরানের শিয়ারা মুসলিমদের মধ্যে নতুনরূপে গড়ে উঠা মৈত্রীত্বকে বাধা দিবে (যা আল কায়েদার নেতৃত্বে চলছে)। গত কয়েক বছরে তালিবানদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করার কারনে ইরানীরা বিলুপ্ত হবে। বর্তমানে ইরানে অাল কায়েদার একটি শাখা তাদের ট্রেনিং সম্পূর্ন করেছে আল্লাহু আকবার
৫ – ইরাক : ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক অন্যান্য আল কায়েদা শাখাগুলোর সাথে একত্রিত হয়ে তাদেরকে ইরানের বিরুদ্ধে সাহায্য করবে (যারা ইরাকের সুন্নিদের জন্য প্রতবন্ধক হয়ে দাঁড়িয়েছে)। বর্তমানে আল কায়েদার শাখা সেখানে সক্রিয় আছে
৬ – সিরিয়া : সিরিয়ার আল কায়েদা আর বিদ্রোহীরা আল কায়েদার শাখাগুলোর সাথে একত্রিত হয়ে তাদের সৈন্য সংখ্যা আরও বৃদ্ধি করবে। এমন হতে পারে যে এটি আধুনিক ইউরোপীয় ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে মালাহামা (আরমাগেডন) যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ঘটবে। বর্তমানে আল- কায়েদা শামে ফিরে গিয়াছে সিরিয়া আল-কায়েদার জাবাতুন-নুসরা সক্রিয় আছে
৭ – তুরস্ক : মালাহামা যুদ্ধে আধুনিক ইউরোপীয় ক্রুসেডাররা মুসলিমদের কাছে পরাজিত হওয়ার মাধ্যমে তুরস্ক কোন যুদ্ধ ছাড়াই মুসলিম সৈন্য কতৃক জয় করা হবে। কামাল আতাতুরক এর সময় থেকে তুর্কিরা ইউরোপীয় প্রভাবের নিচে দীর্ঘ সময় থাকার পর ইসলামে ফিরে যাবে।
রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) এর হাদিস থেকে জানা যায়, কোন এক ব্যক্তি চিৎকার করে বলে উঠবে যে দাজ্জালের আবির্ভাব হয়েছে। যখন লোকেরা তাদের ভুমিতে ফিরে যাবে তখন তারা বুঝবে যে এটা মিথ্যা ঘোষণা ছিল।
৮ – আরব : মুসলিমরা ইমাম মাহদিকে খোঁজার জন্য মক্কায় যাবেন এবং ইমাম মাহদিকে আনুগত্যের শপথ (বাইয়াত) দিবেন।
৯ – ইয়েমেন : ইয়েমেনিরা ১২,০০০ মুজাহিদ নিয়ে আবিয়ান-‘আদন প্রদেশ (aqap) থেকে আবির্ভূত হবেন, যাদের ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন তারা হবে “আমার এবং তাদের মধ্য থেকে সর্বোত্তম মানুষ”। তারা সদ্য গঠিত মাহদি আর্মিকেও সমর্থন করবে। বর্তমানে ইয়েমেনের ১২ হাজার একটা বাহিনী তৈরী হয়ে গেছে যারা তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে
৯.৫ – মিসর, সোমালিয়া এবং লিবিয়ার আল কায়েদা গ্রুপগুলো মাহদি আর্মির সাথে ঐক্যবদ্ধ হবে। উক্ত শাখায় আল-কায়েদা শক্ত পজিশন তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে আল্লাহু আকবার
১০ – ইসরাইল : সদ্য গঠিত আল কায়েদা মাহদি আর্মি জেরুজালেমের দিকে মার্চ করবে এবং সেখানে গিয়ে তারা সত্যিই দাজ্জালকে দেখবে, সে তাদেরকে একটি দুর্গে অবরোধ করে রাখবে (আল্লাহই ভাল জানেন সেটা কত বড়)।
দাজ্জাল পুরো বিসশে আধিপত্য করার সময় মুসলিমরা সত্যিকারের মাসিয়াহ ঈসা (আ’লাইহি ওয়া সালাম) এর অবতরণের জন্য অপেক্ষা করবেন। তিনি সিরিয়াতে অবতরণ করবেন এবং লুদ বিমানবন্দরে মিথ্যা মাসিয়াহ দাজ্জালকে হত্যা করবেন (যেমনটা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জানিয়েছেন হাদিসের মাধ্যমে)। লুদ বিমানবন্দরটি ইসরাইলে অবস্থিত একটি মিলিটারি এয়ার ফোর্স ঘাঁটি (যাকে বলা হয় লায়দ্দা)।
বদরের দ্বিতীয় মুজাহিদকে স্বপ্নে ঈসা (আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) এর অতি নিকটেই আগমনের সংবাদে আমরা আশা করতে পারছি যে শীঘ্রই এই ঘটনাগুলো সামনের বছরগুলোতে ঘটতে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আমাদের পথে তীব্র প্রতিবন্ধকতা বেশ সাচ্ছন্দেই আসবে – যে জেরুজালেমকে শাসন করে, সে যেন পুরো বিশ্বকে শাসন করলো। মুসলিমরা ঈসা (আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) এর শাসনকালে পুরো বিশ্বে ইসলামের শাসন দেখতে পাবে ফলে পুরো বিশ্বে শান্তি ও সমৃদ্ধি বিরাজ করবে।
কিন্তু আমরা কি পারব তাদের মধ্যকার লোকদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে যাদের এই যুদ্ধে সফলতার ব্যাপারে আগেরকার ধর্মীয় গ্রন্থগুলোতেও উল্লেখ করা আছে ? আমরা আল্লাহর কাছে দুয়া করি যেন আল্লাহ্ আমাদের ইমাম মাহদি ও ঈসা (আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) এর নেতৃত্বে যুদ্ধের জন্য নিজেদের তৈরি করতে পারি এবং তাদের সাথে কুফফারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পার, আমীন।
লক্ষনীয় ব্যাপার হল এই যে, সব আল কায়েদা শাখা (তালিবান সহ) এই ঘটনাগুলো পর্যবেক্ষণ করার মাধ্যমে পরবর্তী বছরগুলোতে তাদের আক্রমণের পরিকল্পনাগুলো ঠিক করে রাখছে ও এর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
Comment