খোরাসান || ২০ জুলাই, শুক্রবার, ২০১৮ ইং
১| আল-খন্দক অপারেশনঃ হেরাত প্রদেশের গুলরান জেলার একটি চেকপোস্টে হামলা করা হলে ২ পুতুলসেনা কমান্ডার তাদের ৬ সহযোগীসহ নিহত হয়। এসময় আরও ৪ জন গুরুতম আহত হয়। ঘটনাস্থল থেকে ১ টি rpg লঞ্চার, ২ টি pk মেশিনগান, ৫ টি ক্লাসনিকোভ রাইফেল, ২ টি সাধারণ রাইফেল, ২ টি পিস্তল, ১ টি dshk বন্দুক এবং অন্যন্য যুদ্ধসরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
২| আল-খন্দক অপারেশনঃ গজনী প্রদেশের রাজধানীতে রাস্তায় পুতে রাখা ied বিস্ফোরণে একটি ট্যাংক ধ্বংস করা হলে ভেতরে থাকা ৪ পুতুলসেনাই নিহত হয়। এর পর rpg দ্বারা আরেকটি ট্যাংক ধ্বংস করা হলে ভেতরের সব পুতুলসেনা হতাহত হয়। একইভাবে রাস্তায় পুতে রাখা ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে আরও ২ টি ট্যাংক ধ্বংস করা হলে ৪ পুতুলসেনা নিহত হয় এবং আহত হয় আরও ৪ জন।
৩| ঘর প্রদেশের জারি সুরখ এলাকার আপামর জনসাধারণ ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণের সাথে একাত্যতা প্রকাশ করেছেন। তালেবান কমান্ডার মুহাম্মদ ভাই এর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত এক বিশাল জনসভায় ঐ এলাকার প্রায় ৫০ টি পরিবার ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের কাছে বায়াত দেন। এসময় তাঁরা ২০ টি হালকা ও ভারি অস্ত্র মুজাহিদদের কাছে সোপর্দ করেন।
৪| গতকাল কুন্দুজ প্রদেশের চারদারা জেলার খালাজেয় এলাকায় কমপক্ষে ২৮ জন বেসামরিক নাগরিককে বোমা হামলায় হত্যা করেছে দেশি-বিদেশি যৌথ তাগুত বাহিনী। এদের বেশিরভাগই নিরীহ নারী ও শিশু, যাদের মৃতদেহগুলো এখন পর্যন্ত ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদদের হাতে আমেরিকান কুকুর নিহত হওয়ার প্রতিশোধ হিসেবে খোরাসানে এখন প্রতিদিনই বেসামরিক লোকদেরকে হত্যা করা হচ্ছে। সরাসরি যুদ্ধে মুজাহিদদের প্রতিহত করার সামর্থ্য নেই বলে বেসামরিক লোকদের বলির পাঠা বানিয়ে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের অগ্রযাত্রাকে প্রতিহত করার নিকৃষ্ট কৌশল অবলম্বন করছে দেশি-বিদেশি শুকরদের সম্মিলিত ওই যৌথ বাহিনী।
৫| হেলমান্দ প্রদেশের গেরিস্ক জেলায় চেকপোস্টে হামলা করা হলে ১৪ পুতুলসেনার লাশ ফেলেই পালিয়ে যায় অন্য পুতুলসেনারা। ঘটনাস্থল হতে ১ টি rpg লঞ্চার, ১ টি pkm মেশিনগান, ৫ টি রাইফেল, ১ টি স্নাইপার বন্দুক, ১ টি মর্টার টিউব এবং অন্যন্য যুদ্ধসরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
উক্ত অভিযানে সর্বমোট ৫ জন মুজাহিদ আহত হন।
৬| কান্দাহার প্রদেশের আরঘন্দাব জেলায় ২ টি চেকপোস্ট পদদলিত এবং ২ টি রেঞ্জার ধ্বংস করা হয়। এতে সর্বমোট ৮ পুতুলসেনা হতাহত হয়। পৃথক আরেকটি অভিযানে আরও ৬ পুতুলসেনা হতাহত হয়।
৭| ঘর প্রদেশের শাহরাক জেলায় একটি চেকপোস্ট ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছে কাপুরুষ পুতুলসেনারা। এর ফলে বিনা রক্তপাতে বিশাল এলাকা জুড়ে ইমারতে ইসলামিয়ার শাসনের গোড়াপত্তন হল।
৮| যাবুল প্রদেশের শাহার-এ-সাফা জেলায় একটি চেকপোস্ট পদদলিত করা হলে ৭ পুতুলসেনা নিহত হয়, আহত হয় আরও ৪ জন। ৩০০০ রাউন্ড সহ ২ টি pkm মেশিনগান, 3 টি ক্লাসনিকোভ রাইফেল, ১৮ টি ম্যাগাজিন, ৬ টি বুলেটপ্রুফ ভেস্ট, ৯ রাউন্ড rpg বারুদ এবং অন্যন্য যুদ্ধসরঞ্জাম জব্দ।
৯| কাপিসা প্রদেশের নাজরাব জেলায় ক্রুসেডার ও তাদের আফগান চামচাদের একটি যৌথবাহিনী রাতভর ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করলেও তাদের শেষটা ভাল হয়নি। মুজাহিদরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে একটি শত্রু রেঞ্জার ধ্বংস করে ৪ পুতুলসেনাকে হত্যা করে। বাকিরা পালাতে সক্ষম হয়। যৌথ বাহিনীর শুকরদের হাতে স্থানীয় এক বেসামরিক মহিলা আহত হয়।
১০| পারওয়ান প্রদেশের রাজধানীর তোঘবান্দি এলাকায় নুরুল্লাহ্ নামে আফগান জাতীয় নিরাপত্তা অধিদপ্তরের এক প্রভাবশালী গোয়েন্দাকে তার ৩ সহযোগীসহ হত্যা করেছেন ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণ।
১১| ফারাহ্ প্রদেশে চেকপোস্টে হামলা করা হলে ৬ পুতুলসেনা নিহত এবং ৫ জন আহত হয়। এই অভিযানে ১ মুজাহিদ ভাই শাহাদাত বরণ করেন এবং আরও ১ জন আহত হন।
১২| হেলমান্দ প্রদেশের সাংগিন জেলায় পুতুল সেনাবহরে হামলা করা হলে ৩ জন নিহত হয়। এর আগে বোমা হামলায় একটি apc টুকরো টুকরো করা হলে ভেতরে থাকা ৩ পুতুলসেনা নিহত হয়।
১৩| যাবুল প্রদেশে পৃথক পৃথক অভিযানে সর্বমোট ৮ পুতুলসেনা নিহত। আহত ২ জন।
১৪| কান্দাহার প্রদেশের শাওয়ালিকোট জেলায় ট্যাংক ধ্বংস করা হলে মায়ান-এ-শিন জেলার পুলিশবাহিনী প্রধান লালাগাই তার কিছু সহযোগীসহ নিহত হয়। বর্বরতা আর খারাপ চরিত্রের জন্য সুপরিচিত এই পুলিশ প্রধানকে অনেক আগে থেকেই ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণ টার্গেট করেছিলেন।
১৫| কান্দাহার প্রদেশের রাজধানীতে শিয়র মুহম্মদ নামে এক পুতুল কমান্ডারকে অ্যাম্বুশ করে হত্যা করা হয়েছে।
১৬| কুনার প্রদেশের মারাওয়ারা জেলায় বোমা বিস্ফোরণে মটরবাইক ধ্বংস করা হলে বাচা/বাছা নামে পুতুলসেনার আরেক কমান্ডার নিহত হয়। হামলায় তার এক সহযোগীও গুরুতর আহত হয়।
১৭| এছাড়াও বিভিন্ন প্রদেশে ১২ এরও বেশি পুতুলসেনা নিহত হয়। আহত হয় ৬ এরও বেশি।
১| আল-খন্দক অপারেশনঃ হেরাত প্রদেশের গুলরান জেলার একটি চেকপোস্টে হামলা করা হলে ২ পুতুলসেনা কমান্ডার তাদের ৬ সহযোগীসহ নিহত হয়। এসময় আরও ৪ জন গুরুতম আহত হয়। ঘটনাস্থল থেকে ১ টি rpg লঞ্চার, ২ টি pk মেশিনগান, ৫ টি ক্লাসনিকোভ রাইফেল, ২ টি সাধারণ রাইফেল, ২ টি পিস্তল, ১ টি dshk বন্দুক এবং অন্যন্য যুদ্ধসরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
২| আল-খন্দক অপারেশনঃ গজনী প্রদেশের রাজধানীতে রাস্তায় পুতে রাখা ied বিস্ফোরণে একটি ট্যাংক ধ্বংস করা হলে ভেতরে থাকা ৪ পুতুলসেনাই নিহত হয়। এর পর rpg দ্বারা আরেকটি ট্যাংক ধ্বংস করা হলে ভেতরের সব পুতুলসেনা হতাহত হয়। একইভাবে রাস্তায় পুতে রাখা ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে আরও ২ টি ট্যাংক ধ্বংস করা হলে ৪ পুতুলসেনা নিহত হয় এবং আহত হয় আরও ৪ জন।
৩| ঘর প্রদেশের জারি সুরখ এলাকার আপামর জনসাধারণ ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণের সাথে একাত্যতা প্রকাশ করেছেন। তালেবান কমান্ডার মুহাম্মদ ভাই এর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত এক বিশাল জনসভায় ঐ এলাকার প্রায় ৫০ টি পরিবার ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের কাছে বায়াত দেন। এসময় তাঁরা ২০ টি হালকা ও ভারি অস্ত্র মুজাহিদদের কাছে সোপর্দ করেন।
৪| গতকাল কুন্দুজ প্রদেশের চারদারা জেলার খালাজেয় এলাকায় কমপক্ষে ২৮ জন বেসামরিক নাগরিককে বোমা হামলায় হত্যা করেছে দেশি-বিদেশি যৌথ তাগুত বাহিনী। এদের বেশিরভাগই নিরীহ নারী ও শিশু, যাদের মৃতদেহগুলো এখন পর্যন্ত ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদদের হাতে আমেরিকান কুকুর নিহত হওয়ার প্রতিশোধ হিসেবে খোরাসানে এখন প্রতিদিনই বেসামরিক লোকদেরকে হত্যা করা হচ্ছে। সরাসরি যুদ্ধে মুজাহিদদের প্রতিহত করার সামর্থ্য নেই বলে বেসামরিক লোকদের বলির পাঠা বানিয়ে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের অগ্রযাত্রাকে প্রতিহত করার নিকৃষ্ট কৌশল অবলম্বন করছে দেশি-বিদেশি শুকরদের সম্মিলিত ওই যৌথ বাহিনী।
৫| হেলমান্দ প্রদেশের গেরিস্ক জেলায় চেকপোস্টে হামলা করা হলে ১৪ পুতুলসেনার লাশ ফেলেই পালিয়ে যায় অন্য পুতুলসেনারা। ঘটনাস্থল হতে ১ টি rpg লঞ্চার, ১ টি pkm মেশিনগান, ৫ টি রাইফেল, ১ টি স্নাইপার বন্দুক, ১ টি মর্টার টিউব এবং অন্যন্য যুদ্ধসরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
উক্ত অভিযানে সর্বমোট ৫ জন মুজাহিদ আহত হন।
৬| কান্দাহার প্রদেশের আরঘন্দাব জেলায় ২ টি চেকপোস্ট পদদলিত এবং ২ টি রেঞ্জার ধ্বংস করা হয়। এতে সর্বমোট ৮ পুতুলসেনা হতাহত হয়। পৃথক আরেকটি অভিযানে আরও ৬ পুতুলসেনা হতাহত হয়।
৭| ঘর প্রদেশের শাহরাক জেলায় একটি চেকপোস্ট ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছে কাপুরুষ পুতুলসেনারা। এর ফলে বিনা রক্তপাতে বিশাল এলাকা জুড়ে ইমারতে ইসলামিয়ার শাসনের গোড়াপত্তন হল।
৮| যাবুল প্রদেশের শাহার-এ-সাফা জেলায় একটি চেকপোস্ট পদদলিত করা হলে ৭ পুতুলসেনা নিহত হয়, আহত হয় আরও ৪ জন। ৩০০০ রাউন্ড সহ ২ টি pkm মেশিনগান, 3 টি ক্লাসনিকোভ রাইফেল, ১৮ টি ম্যাগাজিন, ৬ টি বুলেটপ্রুফ ভেস্ট, ৯ রাউন্ড rpg বারুদ এবং অন্যন্য যুদ্ধসরঞ্জাম জব্দ।
৯| কাপিসা প্রদেশের নাজরাব জেলায় ক্রুসেডার ও তাদের আফগান চামচাদের একটি যৌথবাহিনী রাতভর ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করলেও তাদের শেষটা ভাল হয়নি। মুজাহিদরা ঘটনাস্থলে পৌঁছে একটি শত্রু রেঞ্জার ধ্বংস করে ৪ পুতুলসেনাকে হত্যা করে। বাকিরা পালাতে সক্ষম হয়। যৌথ বাহিনীর শুকরদের হাতে স্থানীয় এক বেসামরিক মহিলা আহত হয়।
১০| পারওয়ান প্রদেশের রাজধানীর তোঘবান্দি এলাকায় নুরুল্লাহ্ নামে আফগান জাতীয় নিরাপত্তা অধিদপ্তরের এক প্রভাবশালী গোয়েন্দাকে তার ৩ সহযোগীসহ হত্যা করেছেন ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণ।
১১| ফারাহ্ প্রদেশে চেকপোস্টে হামলা করা হলে ৬ পুতুলসেনা নিহত এবং ৫ জন আহত হয়। এই অভিযানে ১ মুজাহিদ ভাই শাহাদাত বরণ করেন এবং আরও ১ জন আহত হন।
১২| হেলমান্দ প্রদেশের সাংগিন জেলায় পুতুল সেনাবহরে হামলা করা হলে ৩ জন নিহত হয়। এর আগে বোমা হামলায় একটি apc টুকরো টুকরো করা হলে ভেতরে থাকা ৩ পুতুলসেনা নিহত হয়।
১৩| যাবুল প্রদেশে পৃথক পৃথক অভিযানে সর্বমোট ৮ পুতুলসেনা নিহত। আহত ২ জন।
১৪| কান্দাহার প্রদেশের শাওয়ালিকোট জেলায় ট্যাংক ধ্বংস করা হলে মায়ান-এ-শিন জেলার পুলিশবাহিনী প্রধান লালাগাই তার কিছু সহযোগীসহ নিহত হয়। বর্বরতা আর খারাপ চরিত্রের জন্য সুপরিচিত এই পুলিশ প্রধানকে অনেক আগে থেকেই ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণ টার্গেট করেছিলেন।
১৫| কান্দাহার প্রদেশের রাজধানীতে শিয়র মুহম্মদ নামে এক পুতুল কমান্ডারকে অ্যাম্বুশ করে হত্যা করা হয়েছে।
১৬| কুনার প্রদেশের মারাওয়ারা জেলায় বোমা বিস্ফোরণে মটরবাইক ধ্বংস করা হলে বাচা/বাছা নামে পুতুলসেনার আরেক কমান্ডার নিহত হয়। হামলায় তার এক সহযোগীও গুরুতর আহত হয়।
১৭| এছাড়াও বিভিন্ন প্রদেশে ১২ এরও বেশি পুতুলসেনা নিহত হয়। আহত হয় ৬ এরও বেশি।
Comment