খোরাসান || ২৪ জুলাই, মঙ্গলবার, ২০১৮ ইং
১| আল-খন্দক অপারেশনঃ যাবুল প্রদেশের আতঘার জেলা প্রশাসন কেন্দ্র এবং এর নিকটবর্তী একটি সেনাঘাঁটিতে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণ হামলা চালালে ২৩ জন পুতুলসেনা নিহত হয়। এসময় কিছু গাড়ি এবং ট্যাংক ধ্বংস করা হলে আরও অনেক অজ্ঞাত সংখ্যক পুতুলসেনা হতাহত হয়। উল্লেখ্য যে, ঐ জেলা প্রশাসন কেন্দ্র এবং সেনাঘাঁটিটি এখন পুরোপুরি মুজাহিদদের নিয়ন্ত্রণে।
২| আল-খন্দক অপারেশনঃ হেলমান্দ প্রদেশের নাদ আলী জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদেশি দখলদার ক্রুসেডার এবং তাদের দেশীয় আফগান চামচাদের সম্মিলিত যৌথবাহিনী অবস্থান নিলে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণ তাদের উপর চড়াও হন। মুজাহিদদের সমুচিত জবাবে ঐ যৌথবাহিনীর ২৯ জন কাফের/মুরতাদ হতাহত হয়। এসময় ২ টি apc ধ্বংস করা হলে হতাহতের এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পায়।
উক্ত অভিযানে ২ জন মুজাহিদ সফলভাবে ইশ্তেশহাদী হামলা পরিচালনা করেন।
৩| আল-খন্দক অপারেশনঃ দাইকুন্দি প্রদেশের গিজাব জেলার কাখর এলাকায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ৪ টি চেকপোস্ট এবং ৫ টি সেনাকেন্দ্র পদদলিত করা হলে ১৪ পুতুলসেনা নিহত এবং আরও ৩ জন আহত হয়। ২ পুতুলসেনাকে আটক করেন ইসলামী ইমারতের মুজাহিদগণ। ঘটনাস্থল হতে ৪ টি ক্লাসনিকোভ রাইফেল এবং অন্যন্য যুদ্ধসরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
৪| আল-খন্দক অপারেশনঃ পাকটিয়া প্রদেশের পাতান জেলার মাক্ববালো টঙ্গী এলাকায় একটি পুলিশ চেকপোস্ট পদদলিত করা হলে ৫ পুতুলসেনা নিহত এবং ১৫ জন আহত হয়। বাকি পুতুলসেনারা সতীর্থদের লাশ ফেলেই পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থল হতে ২ টি rpg লঞ্চার, ৪ টি রাইফেল এবং অন্যন্য যুদ্ধসরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
উক্ত অভিযানে ২ মুজাহিদ ভাই শাহাদাত বরণ করেন।
৫| আল-খন্দক অপারেশনঃ পাকটিয়া প্রদেশের গায়ান জেলার মনি কান্দ এলাকায় একটি ট্যাংক এবং রেঞ্জার পিকআপ ধ্বংস করা হলে কমান্ডার হারাদ সহ ৫ পুতুলসেনা নিহত এবং আরও ৭ জন আহত হয়।
৬| আল-খন্দক অপারেশনঃ গজনী প্রদেশের গিলান জেলার অঘো জান এলাকায় ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণ একটি গুরুত্বপূর্ণ চেকপোস্ট পুরোপুরি পদদলিত করলে সেখানকার সব পুতুলসেনারা নিহত হয়।
৭| কান্দাহার প্রদেশের আরঘিস্তান জেলায় কমান্ডার খুদাইদাদ সহ ৪ জন, পাকটিয়া প্রদেশের আহমেদ খেল জেলায় ৪ জন এবং বাদঘিস প্রদেশের মাঘরাব জেলার আকাযো এলাকায় আরও ৩ জন প্রাক্তন আফগান সরকারি বাহিনীর সদস্য অতীত ভুলের জন্য অনুতপ্ত হয়ে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন।
৮| গজনী প্রদেশের ক্বারাবাগ জেলায় বিশাল এলাকা জুড়ে চালানো অভিযানে পুতুলসেনাদের ২ টি বিশাল ঘাঁটি এবং ৯ টি চেকপোস্ট পদদলিত করা হয়। এতে অজ্ঞাত সংখ্যক পুতুলসেনা হতাহত হয়। ঘটনাস্থল থেকে প্রচুর গনীমত জব্দ করেন মুজাহদগণ।
একই প্রদেশের নাহর জেলায় মুজাহিদদের হামলার ভয়ে ১ টি গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি এবং ৪ টি চেকপোস্ট ছেড়ে পালিয়ে যায় কাপুরুষ পুতুলসেনারা। ফলে বিনা রক্তপাতে বিশাল এলাকা পুরোপুরি মুজাহিদদের দখলে চলে আসে।
৯| ঘর প্রদেশের রাজধানী চাখচরনের বিশাল এলাকা জুড়ে চালানো অভিযানে সব কয়টি এলাকা মুজাহিদদের দখলে চলে আসে। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির পর ৩ টি লাশ ফেলেই পালিয়ে যায় বাকি কাপুরুষ পুতুলসেনারা। ঘটনাস্থল হতে ৭ টি মটরবাইক, ১ টি রাইফেল এবং অন্যান্য যুদ্ধ সরঞ্জামাদি জব্দ।
এই অভিযানে ২ মুজাহিদ ভাই শাহাদাত বরণ করেন।
১০| কাবুল প্রদেশের চাহার আসিয়াব জেলার দাওঘ আবাদ এলাকায় একটি চেকপোস্টে অভিযান চালিয়ে সেখানকার কমান্ডার এবং তার এক সহযোগীকে হত্যা করা হয়।
১১| যাবুল প্রদেশের দাইচোপান জেলায় একটি চেকপোস্ট পুরোপুরি পদদলিত করা হলে কমপক্ষে ৩ পুতুলসেনা নিহত হয়। বাকিরা পালিয়ে যায়।
১২| গজনী প্রদেশের জাঘাতো জেলায় ৩ টি চেকপোস্ট পদদলিত করা হলে কিছু পুতুলসেনা হতাহত হয়। ২ জন সতীর্থের লাশ ফেলেই পালিয়ে যায় বাকি পুতুলসেনারা। ইতোমধ্যে মুজাহিদদের আরেকটি দল একই প্রদেশের বাকালো এলাকায় পুতুলসেনাদের উপর হামলা চালালে আরও ২ পুতুলসেনা নিহত এবং ৩ জন আহত হয়।
১৩| হেরাত প্রদেশের মারজাহ্ জেলার তারেক নাওয়ার এলাকায় স্নাইপার অভিযানে কমপক্ষে ৫ পুতুলসেনা নিহত।
১৪| কুন্দুজ প্রদেশের চাহার দারা জেলার একটি চেকপোস্টে স্নাইপার অভিযানে কুখ্যাত পুতুল কমান্ডার লিয়াল চোনতা নিহত হয়।
♦️উপরে উল্লেখিত খবরগুলো ছাড়াও বিভিন্ন প্রদেশে পৃথক পৃথক অভিযানে ১৯ এরও বেশি পুতুলসেনা নিহত এবং ২৭ এরও বেশি আহত হয়। এছাড়া আরও ১৩ জনকে হতাহত বলে উল্লেখ করা হয়েছে অফিসিয়াল খবরে। ২ টি ট্যাংক, ১ টি রেঞ্জার, ১ টি মোটরবাইক এবং ২ টি apc গাড়ি ধ্বংস করা হলে আরও অনেক পুতুলসেনা হতাহত হয়।
১| আল-খন্দক অপারেশনঃ যাবুল প্রদেশের আতঘার জেলা প্রশাসন কেন্দ্র এবং এর নিকটবর্তী একটি সেনাঘাঁটিতে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণ হামলা চালালে ২৩ জন পুতুলসেনা নিহত হয়। এসময় কিছু গাড়ি এবং ট্যাংক ধ্বংস করা হলে আরও অনেক অজ্ঞাত সংখ্যক পুতুলসেনা হতাহত হয়। উল্লেখ্য যে, ঐ জেলা প্রশাসন কেন্দ্র এবং সেনাঘাঁটিটি এখন পুরোপুরি মুজাহিদদের নিয়ন্ত্রণে।
২| আল-খন্দক অপারেশনঃ হেলমান্দ প্রদেশের নাদ আলী জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিদেশি দখলদার ক্রুসেডার এবং তাদের দেশীয় আফগান চামচাদের সম্মিলিত যৌথবাহিনী অবস্থান নিলে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণ তাদের উপর চড়াও হন। মুজাহিদদের সমুচিত জবাবে ঐ যৌথবাহিনীর ২৯ জন কাফের/মুরতাদ হতাহত হয়। এসময় ২ টি apc ধ্বংস করা হলে হতাহতের এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পায়।
উক্ত অভিযানে ২ জন মুজাহিদ সফলভাবে ইশ্তেশহাদী হামলা পরিচালনা করেন।
৩| আল-খন্দক অপারেশনঃ দাইকুন্দি প্রদেশের গিজাব জেলার কাখর এলাকায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ৪ টি চেকপোস্ট এবং ৫ টি সেনাকেন্দ্র পদদলিত করা হলে ১৪ পুতুলসেনা নিহত এবং আরও ৩ জন আহত হয়। ২ পুতুলসেনাকে আটক করেন ইসলামী ইমারতের মুজাহিদগণ। ঘটনাস্থল হতে ৪ টি ক্লাসনিকোভ রাইফেল এবং অন্যন্য যুদ্ধসরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
৪| আল-খন্দক অপারেশনঃ পাকটিয়া প্রদেশের পাতান জেলার মাক্ববালো টঙ্গী এলাকায় একটি পুলিশ চেকপোস্ট পদদলিত করা হলে ৫ পুতুলসেনা নিহত এবং ১৫ জন আহত হয়। বাকি পুতুলসেনারা সতীর্থদের লাশ ফেলেই পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থল হতে ২ টি rpg লঞ্চার, ৪ টি রাইফেল এবং অন্যন্য যুদ্ধসরঞ্জাম জব্দ করা হয়।
উক্ত অভিযানে ২ মুজাহিদ ভাই শাহাদাত বরণ করেন।
৫| আল-খন্দক অপারেশনঃ পাকটিয়া প্রদেশের গায়ান জেলার মনি কান্দ এলাকায় একটি ট্যাংক এবং রেঞ্জার পিকআপ ধ্বংস করা হলে কমান্ডার হারাদ সহ ৫ পুতুলসেনা নিহত এবং আরও ৭ জন আহত হয়।
৬| আল-খন্দক অপারেশনঃ গজনী প্রদেশের গিলান জেলার অঘো জান এলাকায় ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণ একটি গুরুত্বপূর্ণ চেকপোস্ট পুরোপুরি পদদলিত করলে সেখানকার সব পুতুলসেনারা নিহত হয়।
৭| কান্দাহার প্রদেশের আরঘিস্তান জেলায় কমান্ডার খুদাইদাদ সহ ৪ জন, পাকটিয়া প্রদেশের আহমেদ খেল জেলায় ৪ জন এবং বাদঘিস প্রদেশের মাঘরাব জেলার আকাযো এলাকায় আরও ৩ জন প্রাক্তন আফগান সরকারি বাহিনীর সদস্য অতীত ভুলের জন্য অনুতপ্ত হয়ে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন।
৮| গজনী প্রদেশের ক্বারাবাগ জেলায় বিশাল এলাকা জুড়ে চালানো অভিযানে পুতুলসেনাদের ২ টি বিশাল ঘাঁটি এবং ৯ টি চেকপোস্ট পদদলিত করা হয়। এতে অজ্ঞাত সংখ্যক পুতুলসেনা হতাহত হয়। ঘটনাস্থল থেকে প্রচুর গনীমত জব্দ করেন মুজাহদগণ।
একই প্রদেশের নাহর জেলায় মুজাহিদদের হামলার ভয়ে ১ টি গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি এবং ৪ টি চেকপোস্ট ছেড়ে পালিয়ে যায় কাপুরুষ পুতুলসেনারা। ফলে বিনা রক্তপাতে বিশাল এলাকা পুরোপুরি মুজাহিদদের দখলে চলে আসে।
৯| ঘর প্রদেশের রাজধানী চাখচরনের বিশাল এলাকা জুড়ে চালানো অভিযানে সব কয়টি এলাকা মুজাহিদদের দখলে চলে আসে। ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির পর ৩ টি লাশ ফেলেই পালিয়ে যায় বাকি কাপুরুষ পুতুলসেনারা। ঘটনাস্থল হতে ৭ টি মটরবাইক, ১ টি রাইফেল এবং অন্যান্য যুদ্ধ সরঞ্জামাদি জব্দ।
এই অভিযানে ২ মুজাহিদ ভাই শাহাদাত বরণ করেন।
১০| কাবুল প্রদেশের চাহার আসিয়াব জেলার দাওঘ আবাদ এলাকায় একটি চেকপোস্টে অভিযান চালিয়ে সেখানকার কমান্ডার এবং তার এক সহযোগীকে হত্যা করা হয়।
১১| যাবুল প্রদেশের দাইচোপান জেলায় একটি চেকপোস্ট পুরোপুরি পদদলিত করা হলে কমপক্ষে ৩ পুতুলসেনা নিহত হয়। বাকিরা পালিয়ে যায়।
১২| গজনী প্রদেশের জাঘাতো জেলায় ৩ টি চেকপোস্ট পদদলিত করা হলে কিছু পুতুলসেনা হতাহত হয়। ২ জন সতীর্থের লাশ ফেলেই পালিয়ে যায় বাকি পুতুলসেনারা। ইতোমধ্যে মুজাহিদদের আরেকটি দল একই প্রদেশের বাকালো এলাকায় পুতুলসেনাদের উপর হামলা চালালে আরও ২ পুতুলসেনা নিহত এবং ৩ জন আহত হয়।
১৩| হেরাত প্রদেশের মারজাহ্ জেলার তারেক নাওয়ার এলাকায় স্নাইপার অভিযানে কমপক্ষে ৫ পুতুলসেনা নিহত।
১৪| কুন্দুজ প্রদেশের চাহার দারা জেলার একটি চেকপোস্টে স্নাইপার অভিযানে কুখ্যাত পুতুল কমান্ডার লিয়াল চোনতা নিহত হয়।
♦️উপরে উল্লেখিত খবরগুলো ছাড়াও বিভিন্ন প্রদেশে পৃথক পৃথক অভিযানে ১৯ এরও বেশি পুতুলসেনা নিহত এবং ২৭ এরও বেশি আহত হয়। এছাড়া আরও ১৩ জনকে হতাহত বলে উল্লেখ করা হয়েছে অফিসিয়াল খবরে। ২ টি ট্যাংক, ১ টি রেঞ্জার, ১ টি মোটরবাইক এবং ২ টি apc গাড়ি ধ্বংস করা হলে আরও অনেক পুতুলসেনা হতাহত হয়।
Comment