মুজাহিদীননিউজ।। ৮,৯ই জিলক্বদ,,১৪৩৯হিজরী।।২৩,২৪ই জুলাই,২০১৮ইংরেজি।।

[HIND_AQSA]

মুজাহিদীননিউজ।।৮ই জিলক্বদ,,১৪৩৯হিজরী।।২৩ই জুলাই,২০১৮ইংরেজি।।

এবারে গ্রেফতার হলেন মসজিদে নববীর সাবেক খতিব!




সৌদি আরবের তাগুত শাসক আরো কয়েকজন আলেমে দ্বীনকে গ্রেফতার করলো! এবারে মসজিদে নববীর সাবেক খতিব শায়েখ আলি বিন সায়েদ আল-হাজ্জাজ আল-গামদি-কে তার নিজ বাসা থেকে গ্রেফতার করেছে সৌদি আরবের তাগুত নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। শায়েখের বাড়িতে হামলা করে শায়েখকেসহ আরো ৭জনকে গ্রেফতার করেছে সৌদির নিরাপত্তা বাহিনী। জানা যায়, গ্রেফতার হওয়া অন্যান্য ব্যক্তিরা হলেন শায়েখ আলি বিন সায়েদ আল-হাজ্জাজ আল-গামদির ভাই, তাঁর আইনজীবী এবং তাঁর বাসায় ঘটনাকালীন সময়ে অবস্থান করা আরো অন্তত ৫জন শায়েখ।

[HIND_AQSA]

কুফ্ফার বাহিনীর জাহাজে আল-কায়দা যোদ্ধাদের এটাক।





আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হরকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ কুফ্ফার বাহিনীর অস্ত্র ভর্তি জাহাজে গতকাল হামলা চালিয়েছেন।যেই জাহাজে আফ্রিকান জোট বাহিনীর জন্য সামরিক সরঞ্জামাদি বহন করে নিয়ে আসছিলো। কুফ্ফার বাহিনীর সদস্যরা যখন জাহাজটি নিয়ে সোমালিয়ার শাবলি প্রদেশের বারাবী বন্দরে মুজাহিদদের বিপক্ষে কুফ্ফার বাহিনীকে সহায়তা করার উদ্দেশ্যে এসে পৌঁছে, ঠিক তখনি মুজাহিদগণ জাহাজের উপর রকেট ও বোমা হামলা চালানো শুরু করেন।কুফ্ফার বাহিনীর সদস্যরা নিজ বাহিনীকে সহায়তা না করেই মুজাহিদদের হামলার কারণে পিছু হটতে বাধ্য হয়।পরাবর্তিতে কুফ্ফার বাহিনী নিজেদের জাহাজ নিয়ে পুনরায় মাগদীশুর নৌ বন্দরে গিয়ে অবস্থান নেয়।

[HIND_AQSA]

সোমালিয়ান সন্ত্রাসী বাহিনীকে আরো শক্তিশালী করতে তুরস্ক তাদের চেষ্টাকে আরো দ্বিগুণ করেছে



আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখার মুজাহিদগণের বিপক্ষে যুদ্ধ করার জন্য তুরস্ক সোমালিয়ান বাহিনীকে আরো শক্তিশালী করতে তাদের চেষ্টাকে আরো দ্বিগুণ করেছে।অর্থ এবং সামরিক খাতে তুরষ্ক তাদের ব্যয় আরো বৃদ্ধি করেছে।তুরষ্ক ঘোষণা করেছে সোমালিয়া হতে যতদিন জঙ্গিবাদ (মুজাহিদগণ) মুক্ত না হচ্ছে ততদিন আমাদের এই অভিযান চলবে। জঙ্গিবাদ মুক্ত হওয়ার পর যেন দেশটি একটি জাতীয়তাবাদী সেনাবাহিনী প্রস্তুতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দেশ হয়ে উঠতে সক্ষম হয়। আর এরই লক্ষেই তুরষ্ক দেশটির রাজধানীতে তাদের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।

[HIND_AQSA]

সোমালিয়ান সেনাবাহিনীর ঘাঁটিতে সুনিয়ন্ত্রিত হামলা: নিহত ২৭

সোমালিয়ার বন্দর নগর কিসমায়োতে আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ সোমালিয়ান সেনাবাহিনীর ঘাঁটিতে সুনিয়ন্ত্রিত হামলা চালালে শত্রুবাহিনীর ২৭ জন নিহত হয়। আলহামদুলিল্লাহ্।

[HIND_AQSA]

৮০ বছরের বৃদ্ধ মুসলিমের উপর উগ্র জনতার হামলা!






সোমবারে জম্মু-কাশ্মীরের বানিহালে চরমপন্থী জনতা ৮০ বছর বয়সী একজন বৃদ্ধ মুসলিমকে বিনা অপরাধে মারধর করেছে। হামিদ শেখ নামের বৃদ্ধ মুসলিমের উপর ঐ *উগ্র জনতা বানোয়াট এক অভিযোগের উপর ভিত্তি করে হামলা করে। কোন এক ব্যক্তি দাবি করেছে যে, ঐ বৃদ্ধ *মুসলিম একটি মহিষ নিয়ে যাচ্ছেন জবাই করার জন্য; আর তার এই দাবিকে ভিত্তি করেই কোন যাচাই-বাছাইবিহীন বৃদ্ধ মুসলিমকে উগ্র জনতা মারধর করেছে। পরবর্তীতে, ঐ দাবিটি মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। এভাবে, মুসলিমদের উপর একের পর এক বর্বরোচিত হামলা চালিয়ে যাচ্ছে পশু পূজারী, গো-মূত্র পানকারী উগ্র হিন্দুরা। তাদের কাছে মুসলিমের চেয়ে একটি পশুর মূল্য অনেক বেশি!

[HIND_AQSA]

বাদাখশানে আফগান সরকারি বাহিনীর প্রাক্তন সদস্যের অতীত ভুলের জন্য অনুতপ্ত হয়ে আত্মসমর্পণ



বাদাখশান প্রদেশের রাগিস্তান জেলার ঘরপোল এলাকায় যাবিহুল্লাহ্ ইবনে ফাইযুল্লাহ্ নামে এক প্রাক্তন আফগান সরকারি বাহিনীর সদস্য অতীত ভুলের জন্য অনুতপ্ত হয়ে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণের কাছে রাইফেলসহ আত্মসমর্পণ করেছেন।

[HIND_AQSA]

আফগানিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশে পৃথক পৃথক হামলায় নিহত ৩২ আহত ৭ দুটি রেঞ্জার পিকআপ ধ্বংস




ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান যোদ্ধারা পাকতিয়া প্রদেশের গ্যায়ান জেলার মনি কান্দ এলাকায় একটি পুতুল সেনাবহরে হামলা চালিয়েছেন। হামলায় ৩ টি ট্যাংক ধ্বংস হয়ে সর্বমোট ৮ জন পুতুলসেনা নিহত এবং আরও ৬ জন আহত হয়।

এদিকে, ফারইয়াব প্রদেশের শিরীন তাগাব জেলার ফাইযাবাদ এলাকায় আফজাল নামে আফগান স্পেশাল ফোর্স (ASF)- এর এক কমান্ডারকে তার এক রক্ষীসহ গুলি করে হত্যা করা হয়।

পরবর্তীতে এই হামলার প্রতিশোধস্বরূপ পুতুলসেনারা বেসামরিক জনগণের উপর মর্টার শেল নিক্ষেপ করে ২ শিশু এবং ১ মহিলাকে শহীদ করে ফেলে। এসময় আরও ১ শিশু আহত হয়।

এমনিভাবে, ফারাহ্ প্রদেশের শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মোট ৮ টি বেসামরিক স্থাপনা বোমা হামলা করে এবং বুলডোজার দিয়ে ধ্বংস করে দিয়েছে পুতুলসেনারা।
অন্যদিকে, নুরিস্তান প্রদেশের রাজধানীর কোশ্ত এলাকায় ২ টি রেঞ্জার পিকআপ ধ্বংস করা হলে সর্বমোট ১০ জন পুতুলসেনা নিহত এবং আরও ৩ জন আহত হয়।

আর হেরাত প্রদেশে ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণ পুতুলসেনাদের উপর অতর্কিত হামলা চালালে ব্যাপক সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে। এতে ৬ পুতুলসেনা নিহত এবং ১ মুজাহিদ ভাই শাহাদাত বরণ করেন। ঘটনাস্থল হতে ১ টি RPG লঞ্চার, ১ টি PKM মেশিনগান, 3 টি AK রাইফেল, ১ টি বাইনোকুলার (দূরবীক্ষণ যন্ত্র) এবং ৫ টি মটরবাইক জব্দ করা হয়।

এমনিভাবে, ঘোর প্রদেশের রাজধানীর বায়কান এলাকায় মুজাহিদদের হামলায় ৩ পুতুলসেনা নিহত এবং আরও ১ জন আহত।

হেলমান্দ প্রদেশের রিপোর্ট থেকে জানা যায়, নাদ আলী জেলার পারচাউয়্যি এলাকায় স্নাইপার অভিযানে ৩ পুতুলসেনা নিহত।

[HIND_AQSA]

পাকতিয়া ও গজনী প্রদেশে আল-খন্দক অপারেশনঃ নিহত ৩১ আহত ১৬ অস্ত্রশস্ত্র গণিমত




পাকতিয়া প্রদেশের ওমনা জেলার যাওয়াকা এলাকায় ইমারতে ইসলামিয়া তালেবানদের আক্রমণে ৪ টি চেকপোস্ট পদদলিত হয়ে ১৪ আরবাকি পুতুলসেনা নিহত এবং আরও ১২ জন আহত হয়। বাকিরা সঙ্গীদের লাশ ফেলেই পালিয়ে যায়। পরে অতিরিক্ত পুতুলসেনারা ঘটনাস্থলে পৌঁছলে IED বিস্ফোরণে তাদের একটি ট্যাংক ধ্বংস করে আরও ৪ পুতুলসেনাকে হত্যা এবং ২ জনকে আহত করা হয়। ঘটনাস্থল হতে ২ টি RPG লাঞ্চার, ৪ টি PK মেশিনগান, ১০ টি রাইফেল এবং অন্যান্য যুদ্ধসরঞ্জাম গণিমত লাভ করেছেন।
এদিকে, গজনী প্রদেশের ক্বারাবাগ জেলায় একটি পুলিশ চেকপোস্ট পদদলিত করা হলে ১২ পুতুলসেনা নিহত এবং আরও অগণিত আহত হয়। বাকিরা সঙ্গীদের ৬ টি লাশ ফেলেই পালিয়ে যায় চেকপোস্টের কাপুরুষ পুতুলসেনারা। পরে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুতুলসেনা উপস্থিত হলে তাদের একটি ট্যাংক ধ্বংস করে আরও ৫ পুতুলসেনাকে হত্যা এবং ৪ জনকে আহত করেন ইমারতে ইসলামিয়ার তালেবান যোদ্ধারা। ঘটনাস্থল হতে ১ টি RPG লঞ্চার, ১ টি PK মেশিনগান, ৪ টি রাইফেল এবং অন্যান্য যুদ্ধ-সরঞ্জাম গণিমত লাভ করেছেন।

[HIND_AQSA]

মুজাহিদীননিউজ।। ৯ই জিলক্বদ,,১৪৩৯হিজরী।।২৪ই জুলাই,২০১৮ইংরেজি।।

ইয়েমেনে সন্ত্রাসী বাহিনীর উপর হামলা: অনেক মুর্তাদ সেনা হতাহত

আল-কায়দা ইয়েমেন শাখা আনসারুশ শরিয়ার মুজাহিদগণ দেশটির শাবওয়া প্রদেশের মাসিনা এলাকায় আরব জোটের মুর্তাদ সেনাদের উপর কঠিন হামলা চালিয়েছেন। মুজাহিদগণের হামলায় অনেক মুর্তাদ সেনা হতাহত (নিহত-আহত) হয়।

[HIND_AQSA]

সোমালিয়ান সরকারের তাগুত বাহিনির উপর কঠিন হামলা: বিশাল এলাকা বিজয়, ৫০ কুফফার সেনা হতাহত




হে উম্মাহ! সুসংবাদ গ্রহণ করুন।
#Somalia

সোমালিয়ার দক্ষিণ এলাকার জুবা প্রদেশের কিসমায়ো শহর থেকে উত্তরে 40 কি.মি. দূরে বারকা এলাকায় আলকায়দা সোমালিয়ান শাখা হারকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ সোমবার সকালে সোমালিয়ান সরকারের তাগুত বাহিনীর উপর কঠিন হামলা চালানো শুরু করেন।
হারকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ একটি বোমা ভর্তি গাড়ী দিয়ে ইস্তেশহাদী হামলা করার মাধ্যমে এই অভিযানের সূচনা করেন, পরে উভয় পক্ষের মাঝে তুমুল যুদ্ধ শুরু হয়, যা প্রায় এক ঘণ্টা ধরে চলতে থাকে। কিন্তু পরিশেষে হারকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের কঠিন হামলার মুকাবেলায় টিকতে না পেরে সরকারী তাগুত বাহিনী পালাতে শুরু করে। যার ফলে অনেক সন্ত্রাসী সেনা হতাহত হয়। দিশেহারা ছত্রভঙ্গ সরকারী তাগুত বাহিনীর বড় একটা অংশ বাসে আরোহণ করে পলায়নের চেষ্টা করলে মুজাহিদগণ 2য় বারেরমত বাসে ইস্তেশহাদী হামলা চালান। যার ফলে 30 সন্ত্রাসী সেনা নিহত হয় এবং আরো 10 সন্ত্রাসী আহত হয়।এসকল যুদ্ধে মুজাহিদগণ অনেক সেনাকে বন্দিও করেছেন।গণিমত হিসাবে অর্জন করেছেন বিপুল পরিমাণ অস্ত্র। সন্ত্রাসী সোমালিয়ান বাহিনীর পলায়নের পর মুজাহিদগণ এলাকাটিতে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন।
হারকাতুশ শাবাবের মুখপাত্র শায়েখ আব্দুল আজিজ আবু মুসআব হাফিজাহুল্লাহ বলেন, কাসমায়ো উপশহরে মুজাহিদগণ 2টি ইস্তেশহাদী হামলা চালান, যে হামলায় সরকারি মুর্তাদ বাহিনীর সকল গাড়ি ধ্বংস হয়ে যায়, আর আল্লাহ তায়ালার শুকরিয়া যে, মহান আল্লাহ তা’য়ালা এই এলাকায় মুজাহিদদেরকে বিজয় দিয়ে পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার তৌফিক দিয়েছেন। মুজাহিদগণ বন্দি হওয়া 10 জনের উপর মুর্তাদের হদ কায়েম করেছেন।

[HIND_AQSA]

রাজস্থানে গো-রক্ষক হিন্দুদের হাতে আরেক মুসলিমের মৃত্যুবরণ, পুলিশ কর্তৃক নির্মম পরিস্থিতির সৃষ্টি!




ভারতের রাজস্থানের আলোয়ারে রাকবর খান (আকবর খান নামেও পরিচিত) নামের আটাশ বছর বয়সী একজন মুসলিম যুবকের উপর কেবল গরু পাচারের সন্দেহ করে হামলা চালায় গো-সন্ত্রাসী উগ্রবাদী হিন্দু জনতা। ভারতের হরিয়ানার কুলগাও গ্রামের বাসিন্দা রাকবর খান তার বন্ধু আসলামের সাথে দুটি গরু নিয়ে শুক্রবার রাতে নিজের গ্রামে ফিরছিল। পথিমধ্যে, একটি বন্য এলাকা অতিক্রম করার সময় কিছু উগ্রবাদী হিন্দু জনতা তাদের উপর লাঠি, পাথর দিয়ে হামলা চালায়। রাকবরের বন্ধু আসলাম কোন মতে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলেও, উগ্রবাদী হিন্দু জনতা মারাত্মকভাবে জখম করে রাকবরকে। ইতিমধ্যে, রাত প্রায় ১ টার দিকে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশবাহিনী। কিন্তু, তারপরের ঘটনাগুলো আরো নিকৃষ্ট, আরো নির্মম-হৃদয়স্পর্শী। হৃদয়হীন পুলিশবাহিনী মারাত্মকভাবে আহত, মুমূর্ষু রাকবর খানকে নিয়ে যেন হাসি-তামাশায় মেতে উঠে! ভারতীয় সংবাদমাধ্যম NDTV-এর ভাষ্যমতে, “ঘটনাস্থল থেকে হাসপাতালের দূরত্ব মাত্র কুড়ি মিনিট। অথচ, গণপিটুনিতে ভয়ঙ্করভাবে জখম হওয়া ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে তিন ঘন্টা সময় লাগিয়ে দিল রাজস্থান পুলিশ। 28 বছর বয়সী রাকবর খানকে গণপিটুনি দেওয়ার পর রক্তাক্ত অবস্থায় পড়েছিল সে। সেই অবস্থায় তাকে হাসপাতালে না নিয়ে গিয়ে, প্রথমে তার গরুগুলিকে ঠিক জায়গায় রাখার বন্দোবস্ত করে পুলিশ। তারপর চা আর ভাজাভুজি খেতে থামে রাস্তায়। তারপর ‘গায়ে কাদা লেগে আছে’ বলে জখম হওয়া রাকবর খানকে স্নান করায় তারা।”

এ ধরণের পুলিশি নির্যাতন শেষে ভোর ৪টার দিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় মুমূর্ষু রাকবর খানকে। হাসপাতালে পৌঁছানোর ১৩ মিনিট পর ডাক্তাররা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এক প্রত্যক্ষদর্শী মহিলা মায়া NDTV-কে জানান, ‘গাড়িতে লোকটিকে(রাকবর খান) প্রহার এবং গালাগালি করছিল পুলিশ !’ তাকে জিজ্ঞাসা করা হলো- ‘তখনো কি রাকবর খান বেঁচেছিলেন?’ তিনি বললেন, ‘হ্যাঁ। ’

এদিকে, মূল ঘটনার অন্যতম প্রত্যক্ষদর্শী রাকবরের বন্ধু আসলাম জানিয়েছে, “ওই জনতার মধ্যে থাকা কয়েকজন চেঁচিয়ে চেঁচিয়ে বলছিল- “আমরা এমএলএ’র লোক। আমাদের কেউ কিস্যু করতে পারবে না। তাকে(রাকবর) আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দাও!”

এভাবেই, অতি নিকৃষ্টপন্থায় গরু পাচারের অভিযোগ আরোপ করে নির্দোষ মুসলিমদের উপর নিপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে ভারতীয় উগ্রবাদী হিন্দু জনতা। ‘গো-রক্ষা’র নামে তারা সাধারণ মুসলিমদের উপর হামলে পড়ে। তাদের অমানবিক নির্যাতনের মুখে সম্প্রতি নিহত হওয়া রাকবরের মত বহু মুসলিমের মৃত্যু হয়েছে। রাজস্থানের আলোয়ার জেলাতেই, গতবছরের পহেলা এপ্রিলে গরুর খামারের মালিক ৫৫ বছর বয়সী পেহলো খানকে নির্মমভাবে হত্যা করে এই উগ্রবাদী হিন্দু জনতা। খামারের মালিক পেহলো খান যখন ব্যবসায়িক কাজে গরু স্থানান্তর করছিলেন তখনই বর্বরোচিত হামলা চালিয়ে হত্যা করা হয় তাকে। ঐ ঘটনার প্রেক্ষিতে আলোয়ারের বিজেপি MLA গয়ান দেভ আহুজা বলেছিল, “ পেহলোর মৃত্যুতে আমাদের কোন আফসোস নেই!” আজ পর্যন্ত পেহলো খানের পরিবার সঠিক বিচার পায়নি।

[HIND_AQSA]

ভারতের গুজরাটের সংগিদা জেলায় ৫০ বছর বয়সী এক মুসলিমকে বর্বরোচিতভাবে হামলা করেছে এক উগ্র হিন্দু!

[HIND_AQSA]

ভারতের ঝাড়খণ্ডে এক পুলিশ অফিসারের মুসলিম নাম হওয়ায় তাকে গালিগালাজ করা হয়। ঐ পুলিশ অফিসার বলেন, “ আমি একজন মুসলিম, এটাই কি আমার অপরাধ?”

[diner pothik]

জাযাকুমুল্লাহ

[উম্মে আয়শা]

আল্লাহু আকবর!