Announcement

Collapse
No announcement yet.

উম্মাহ ও মুজাহিদীন নিউজ ll ১০ই জিলহজ্জ, ১৪৩৯ হিজরী ২২ই আগস্ট, ২০১৮ ইং

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • উম্মাহ ও মুজাহিদীন নিউজ ll ১০ই জিলহজ্জ, ১৪৩৯ হিজরী ২২ই আগস্ট, ২০১৮ ইং

    বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তের জিরো লাইনে বসবাসকারী রোহিঙ্গাদের মধ্যে নতুন করে অজানা আতঙ্ক ও উৎকণ্ঠা দেখা দিয়েছে!






    গত বছরের ২৫ আগস্ট থেকে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের ওপর চালানো হত্যাযজ্ঞের এক বছর পূর্ণ হতে যাচ্ছে। সন্ত্রাসবিরোধী শুদ্ধি অভিযানের নামে শুরু করেছিল নিধনযজ্ঞ। হত্যা-ধর্ষণসহ বিভিন্ন ধারার মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত করেছিল ধারাবাহিকভাবে।

    এতে কমপক্ষে ২৪ হাজার রোহিঙ্গা নিহত এবং ১৮ হাজার রোহিঙ্গা নারী ধর্ষিত হন। পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেন প্রায় ১১ লাখ ৭০ হাজার রোহিঙ্গা।

    ইতিমধ্যে আবার ও বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে হঠাৎ করেই ভারী অস্ত্রসহ সেনাবাহিনীর সদস্য ও সীমান্ত পুলিশের (বিজিপি) সংখ্যা বাড়িয়েছে মিয়ানমার।
    শনিবার (১৮ আগস্ট) ও রোববার (১৯ আগস্ট) বান্দরবানের থানচি ও আলীকদম সীমান্ত, নাইক্ষ্যংছড়ির চাকঢালা, আশারতলি, তুমব্রু ও ঘুনধুম সীমান্তে সেনা সদস্য ও সীমান্ত পুলিশ বিজিপির সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি করতে দেখা যায়। এ ছাড়া সীমান্ত থেকে রোহিঙ্গাদের সরে যাওয়ার জন্য আগের মতোই তারা মাইকিং করছে। রোহিঙ্গা আলী আহম্মদ জানান, দুই দিন থেকে সীমান্তে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর উপস্থিতি ও টহল বৃদ্ধি পাওয়ায় তারা আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন। তাদের ওপর হামলা হতে পারে এমন আশঙ্কা করছেন নো ম্যানস ল্যান্ডের অনেক রোহিঙ্গা।

    এমনিভাবে, মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সন্ত্রাসীরা কোরবানির পশুহাট থেকে রোহিঙ্গা কৃষকের গরু লুট করা শুরু করেছে।
    স্থানীয় সূত্র মতে, গত শনিবার বেলা আড়াইটার দিকে একদল বিজিপি সদস্য মংডু টাউনশিপের কুলাপাড়া গ্রামের গরু বাজারে আসে।

    বিজিপি সদস্যরা রোহিঙ্গা কৃষকদের বিভিন্ন রকম হুমকি-ধমকি দিয়ে ১০টি গরু জোর করে লুট করে নিয়ে গেছে। প্রতিটি গরুর দাম ১০ লাখ মিয়ানমারের টাকা (কিয়াট) বলে জানিয়েছেন স্থানীয় রোহিঙ্গারা। ভুক্তভোগী একজন রোহিঙ্গা কেঁদে কেঁদে বলেন, পুরো বছর পরিশ্রম করে আমি গরুটিকে এ পর্যায়ে নিয়ে এসেছি, যাতে ওটা বিক্রি করে কিছু টাকা আয় করতে পারি। এখন আমাকে অনাহারে থাকতে হবে। এটিই আমার একমাত্র সম্বল ছিল।
    বিজিপির চাঁদাবাজিতে রোহিঙ্গারা অতিষ্ঠ : বুচিডং জেলার ইয়ংশং ঘাঁটির বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্যদের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন স্থানীয় রোহিঙ্গারা। কোনো নোটিশ ও নির্দেশনা ছাড়া রোহিঙ্গাদের ঘরে ঘরে ঢুকে তল্লাশির নামে লুটপাটও করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
    সূত্র জানিয়েছে, সেনা-পুলিশ ও বিজিপি রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে চাঁদাবাজির খবর নতুন নয়। তার পরও অসহনীয় মাত্রায় চাঁদা দাবি করায় ইয়ংশং এলাকার রোহিঙ্গারা অতিষ্ঠ। বিশেষ করে তিনডিং পিঁয়ে গ্রামের রোহিঙ্গারা বিজিপিকে কিয়াট দিতে দিতে নিঃস্ব।

    গত এক সপ্তাহে ৫০ লাখ মিয়ানমারের টাকা (কিয়াট) চাঁদা বিজিপির হাতে তুলে দিতে হয়েছে গ্রামটির রোহিঙ্গাদের। চাঁদা দিতে কেউ অপারগ হলে তাকে বেধড়ক মারধর করছে বিজিপি সদস্যরা।
    এনভিসি না থাকলে, ঘরে মোবাইল থাকলে, বসতঘর সংস্কার করলে, বসতভিটার বাউন্ডারি দিলে এমনকি কারো ঘরে মেহমান এলেও অপরাধ হিসেবে সাব্যস্ত করে বিজিপি। এ অপরাধের শাস্তি হিসেবে বিশাল অঙ্কের চাঁদা দাবি করে তারা।

    ভোক্তভুগিরা জানিয়েছে, একবার চাঁদা দিলে ক্ষান্ত হয় না বিজিপি। দফায় দফায় তাদের দাবিকৃত অর্থ রোহিঙ্গাদের দিতে হয় । অন্যথায় শারীরিক নির্যাতন ও আটকের ভয় দেখানো হয়।
    বিনা পারিশ্রমিকে রোহিঙ্গাদের শ্রমদানে বাধ্য করা হচ্ছে : গত বছরের আগস্টে সেনাবাহিনীর গণহত্যার মুখেও যেসব রোহিঙ্গা মাটি কামড়ে রয়ে গেছে তারা বিভিন্নভাবে নিপীড়নের শিকার হচ্ছে। বিশেষ করে বুচিডংয়ের রোহিঙ্গাদের দৌড়ের ওপর রেখেছে সেনা কর্তৃপক্ষ। নানা কৌশলে নির্যাতন ও বৈষম্য চলছে রোহিঙ্গাদের ওপর বিনা পারিশ্রমিকে রোহিঙ্গাদের শ্রমদানে বাধ্য করছে সেনাবাহিনী।
    সূত্র জানিয়েছে, বুচিডংয়ের বিভিন্ন গ্রামের রোহিঙ্গাদেরকে ধরে নিয়ে গিয়ে সেনাবাহিনী কৃষি জমিতে কাজ করতে বাধ্য করছে। সারা দিন কাজ করালেও কোনো পারিশ্রমিক দেয়া হয় না রোহিঙ্গাদের। এমনকি খাবারো সরবরাহ করা হয় না। ফলে ক্ষুধার্ত পেটে কাজ করে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।

    বুচিডংয়ের কিংদং, আড্ডুইং ন্যাগাদি, ওকেহ্লা পিঁয়ে, ডাপ্পু চুং, কুন্তু এবং ইয়াকনু থিং গ্রামে জোরপূর্বক শ্রম আদায় করা হচ্ছে রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে। প্রত্যেক রোহিঙ্গা পরিবার থেকে একজন সদস্য সেনাবাহিনীর কৃষি কাজে বাধ্য করছে কর্তৃপক্ষ। নির্দেশ অমান্য করলে ড়্রফেতারের হুঁশিয়ারিও রয়েছে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে।

    ২০১৭ সালে সেনাবাহিনীর গণহত্যার পর থেকে রোহিঙ্গাদের জীবিকায়নের পথরুদ্ধ করে কর্তৃপক্ষ। ফলে রোহিঙ্গা গ্রামগুলোতে খাদ্যাভাব চলছে। ধীরে ধীরে অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু হচ্ছে তারা। এর ওপর বিনাপারিশ্রমিকে শ্রমদানে রোহিঙ্গাদের কোনো ইচ্ছা নেই। কিন্তু প্রাণের ভয়ে সেনাবাহিনীর কৃষি ফার্মে যেতে হচ্ছে তাদের। সবমিলিয়ে ভয়াবহ অবস্থার মাঝে দিন অতিবাহিত করছেন রোহিঙ্গা মুসলিমরা।

    ভারতের উত্তরপ্রদেশে গরু স্থানান্তরের অভিযোগ আরোপ করে দুইজন মুসলিমকে মারধর!



    গতপরশু ভারতের উত্তরপ্রদেশের শ্যামলিতে ‘গো-রক্ষক দল’-এর হিন্দুত্ববাদী কর্মীরা শামশেদ এবং শেহজাদ নামে দুইজন মুসলিম যুবককে শ্যামলিতে গরু স্থানান্তরের অভিযোগ আরোপ করে বেল্ট এবং লাঠি দ্বারা বর্বরোচিতভাবে মারধর করেছে। তারপর, পুলিশ এসে নির্যাতনের শিকার দুই মুসলিম যুবককেই গ্রেফতার করেছে!

    ঘটনাটির ভিডিও দেখুন:- https://archive.org/details/DOAMOnTw...auRakshaSevaDa


    ‘কুরবানি একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ!’- ভারতে এই কথা ঘোষণা করতে বাধ্য ইমামসাহেব!



    ভারতে পুলিশসদস্য একজন ইমাম সাহেবকে মসজিদের লাউডস্পিকার দিয়ে এই কথা বলতে বাধ্য করছে যে, ‘কুরবানি একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ!’

    এভাবেই মুসলিমদের ধর্মপালনে প্রতিনিয়ত বাধা প্রদান করে আসছে ভারতীয় সরকার, পুলিশ, হিন্দুজনতা, রাজনীতিবিদসহ ইসলাম বিদ্বেষীরা!


    ঘটনাটির ভিডিও দেখুন:- https://archive.org/details/DOAMOnTw...leCrimeOnMosqu



  • #2
    ভারতে উত্তর প্রদেশের রাজ্য সরকার আদিত্যনাথ ঈদুল আজহায় প্রকাশ্যে কোরবানি ও ড্রেনের মধ্যে রক্ত ফেলা নিষিদ্ধ করেছে




    সারা ভারত জুড়েই মুসলিমদের বিভিন্ন ধর্মীয় কাজ কর্মের উপর নানা অজুহাতে নিষেধাজ্ঞা চলছে। মুসলিমরা মাঠে ময়দানে নামায পড়বে, প্রকাশ্যে কুরবানী করবে এটাও সয্য হয় না উগ্র হিন্দুদের। এবার ভারতের উত্তর প্রদেশের রাজ্য সরকার ঈদুল আজহায় প্রকাশ্যে কোরবানি ও ড্রেনের মধ্যে রক্ত ফেলা নিষিদ্ধ ঘোষণা করে এবং ঈদে সংরক্ষিত প্রাণী কোরবানি না করার উপর গত শনিবার এক ভিডিও কনফারেন্সে উগ্র সন্ত্রাসী মালাউন যোগী আদিত্যনাথ নির্দেশনা জারি করে।
    যোগী আদিত্যনাথের এমন নির্দেশনার প্রতিক্রিয়ায় সমাজবাদী পার্টির মুখপাত্র জুহি সিং বলেছে‘ কোন ঈদেই সংরক্ষিত প্রাণী কোরবানি করা হয় না। এই ধরনের নির্দেশনা মুখ্যমন্ত্রীর অসহিষ্ণুতার বহিঃপ্রকাশ। উগ্র হিন্দু যোগী আদিত্যনাথ অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা করছে।সূত্র: ওয়ান ইন্ডিয়া।


    Comment


    • #3
      হে আল্লাহ মুসলিম দের তোমি সাহায্য করো আমিন
      ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

      Comment


      • #4
        ঝাড়খণ্ডে কুরবানিকে কেন্দ্র করে জনতা-পুলিশ সংঘর্ষ: গুলি ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ
        ভারতের বিজেপিশাসিত ঝাড়খণ্ডে গরু কুরবানিকে কেন্দ্র করে জনতা ও পুলিশের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। ওই ঘটনায় পুলিশসহ ২১ জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে কমপক্ষে সাত গ্রামবাসী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
        গতকাল (বুধবার) মহেশপুর থানা এলাকার ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে গরু কুরবানি হচ্ছে এমন খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তল্লাশি শুরু করলে জনতা মারমুখী হয়ে ওঠে। পুলিশ এসময় পাল্টা জবাবে মারমুখী জনতাকে মোকাবিলা করতে লাঠি চালানোর পাশাপাশি কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ ও গুলিবর্ষণ করে। দিনভর উভয়পক্ষের মধ্যে দু’দফায় সংঘর্ষে পুলিশকর্মীসহ মোট ২১ জন আহত হন। আহত গ্রামবাসীদের মধ্যে কমপক্ষে সাতজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
        গোটা গ্রাম কার্যত পুলিশ ক্যাম্পে পরিণত হয়েছে। রাতে পুলিশের আইজি ও ডিআইজি ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন।
        ওইদিন বেলা এগারোটা নাগাদ পুলিশের কাছে খবর যায় ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে গরু কুরবানি দেয়া হচ্ছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তল্লাশি চালায় এবং মানুষজনকে গ্রেফতার করার চেষ্টা চালায়।
        বাসিন্দাদের অভিযোগ, পুলিশ কুরবানির পশু টেনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। গ্রামবাসীরা পুলিশকে বাধা দেয় এবং লাঠি, ইট, পাথর নিয়ে পুলিশের উপরে আক্রমণ করলে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এসময় দুই কর্মকর্তাসহ চার পুলিশ সদস্য আহত হয়ে ঘটনাস্থল থেকে পিছু হটে পালিয়ে যায়।
        ওই ঘটনার খবর পেয়ে ডিসি দিলীপ কুমার ঝা, সিনিয়র পুলিশ সুপার শৈলেন্দ্র প্রসাদ বর্ণয়াল, মহেশপুরের মহকুমা পুলিশ কর্মকর্তা শশী প্রকাশ, মহকুমা প্রশাসক জিতেন্দ্র কুমার দেব বিশাল পুলিশবাহিনী নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছালে বাসিন্দারা গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে যায়। পুলিশ গ্রামটিতে তল্লাশি চালিয়ে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের চেষ্টা চালায়।
        বেলা চারটা নাগাদ গ্রামবাসীরা ফের জড়ো হয়ে ইট, পাথর নিয়ে পুলিশের উপরে হামলা চালালে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে এবং গুলিবর্ষণ করে।
        পুলিশের অভিযোগ, গ্রামবাসীদের একাংশ ও পশ্চিমবঙ্গের কিছু মুসলিম জনতা মহেশপুর থানাতেও আক্রমণ চালিয়েছে। ওই ঘটনায় ঝাড়খণ্ড ও পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে সীমান্ত বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। বিজেপিশাসিত ঝাড়খণ্ডে ২০১৫ সাল থেকে গরু জবাই নিষিদ্ধ রয়েছে।#

        ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

        Comment


        • #5
          কাশ্মিরে গেরিলা হামলায় ২ পুলিশ সদস্য ও ১ বিজেপি কর্মী নিহত
          জম্মু-কাশ্মিরে পৃথক গেরিলা গেরিলা হামলায় দুই পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। আজ (বুধবার) দক্ষিণ কাশ্মিরের কুলগাম জেলায় অজ্ঞাত গেরিলার গুলিতে ফৈয়াজ আহমদ শাহ নামে এক পুলিশ কনস্টেবল নিহত হয়েছেন। এছাড়া পুলওয়ামা জেলায় অজ্ঞাত বন্দুকধারী গেরিলার গুলিতে মুহাম্মদ ইয়াকুব নামে এক পুলিশ কনস্টেবল নিহত হন।
          অন্যদিকে, আজ অজ্ঞাত গেরিলাদের গুলিতে এক বিজেপি কর্মী নিহত হয়েছেন। পুলওয়ামার বাসিন্দা সাবির আহমদ ভাট নামে ওই ব্যক্তি গুলিতে নিহত হন।
          গতকাল (মঙ্গলবার) দিবাগত রাত আড়াইটার সময় অজ্ঞাত গেরিলারা সাবির আহমেদকে তার বাসায় ঢুকে গুলি করে হত্যা করে। পুলিশ ওই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। হামলাকারীরা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যাওয়ায় তাদের সন্ধানে সংশ্লিষ্ট এলাকায় তল্লাশি অভিযান চলছে। নিরাপত্তা বাহিনী নিহতের লাশ নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে।
          গত বছরেও কাশ্মির উপত্যকায় গওহর হুসেন ভাট নামে এক বিজেপি নেতাকে অজ্ঞাত গেরিলারা হত্যা করেছিল। দক্ষিণ কাশ্মিরের সোপিয়ান জেলার বাসিন্দা গওহর হুসেনকে সেসময় গেরিলারা গলা কেটে হত্যা করেছিল।
          গত ১৮ আগস্ট সোপিয়ান জেলায় অজ্ঞাত গেরিলারা ন্যাশনাল কনফারেন্সের নেতা ও বিধায়ক শওকত হুসেনের বাসায় হামলা চালিয়েছিল। ওই নেতার নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন থাকা তার বাসার বাইরে পুলিশ পোষ্টে গেরিলারা গুলিবর্ষণ করে।
          একইভাবে গত ১৭ আগস্ট কুপওয়াড়া জেলায় অজ্ঞাত গেরিলাদের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে সেনাবাহিনীর এক জওয়ান নিহত হয়েছিলেন। হান্দওয়াড়া এলাকার একটি গ্রামে গেরিলাদের উপস্থিতির কথা জানতে পেরে নিরাপত্তা বাহিনী সেখানে তল্লাশি অভিযান চালায়। এসময় অজ্ঞাত গেরিলারা গুলিবর্ষণ করলে রামবাবু সহায় নামে এক সেনা সদস্য গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন। তাকে সামরিক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখানেই তিনি মারা যান।#


          ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

          Comment


          • #6
            দাওয়াহ ও প্রস্তুতি।
            والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

            Comment


            • #7
              হে, আল্লাহ্ তুমি মুসলমানদের কে সাহায়্য করুন আমিন।

              Comment


              • #8
                ভায়েরা আমার ! বড় দুঃখ হয় । চিন্তা করে চার-দিকে নজর বুলিয়ে দেখি যখন কোন ভিডিও আমাদের ফোরামে আলহামদুলিল্লাহ পোষ্ট হয় , তখন viewers এর কোন অভাব থাকে না । কমেন্টেরও কোন অভাব নেই । কিন্তু মুসলিম জাতির এই করুণ মুহূর্তগুলোর কোন নিউজ পোষ্ট হলে এত হৃদয় বিদারক ঘটনাগুলো মানুষের সামনে আসলে কোন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে দেখা যায় না ।
                ভায়েরা আমার ! অন্য পোষ্টগুলোতে অধিক দর্শক তাই মনটা আনন্দিত; কিন্তু এই নিউজগুলোও তো আমাদের , তাই এখানেও অধিক দর্শক + কমেন্টকারীও আশা করি । ইনশা আল্লাহ ।

                আপনাদের মতও আশা করবো । ইনশা আল্লাহ ।
                যারা ঈমানদার তারা যে, ক্বিতাল করে আল্লাহর রাহেই । আল-ক্বুরআনুল কারীম ।

                Comment

                Working...
                X