ইয়েমেনে সৌদি জোটের হামলায় বর্তমান সময়ে বিশ্বের অন্যতম ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় চলছে
ইয়েমেনে হুথি বিদ্রোহীদের দমনের নামে সউদ নেতৃত্বাধীন জোট বাহিনীর হামলায় অগণিত মুসলিম হতাহত হচ্ছে। তবু এ ধরণের অমানবিক হামলা বন্ধ হওয়ার কোনে লক্ষণই দেখা যাচ্ছে না। ইয়েমেনের যুদ্ধ বর্তমান সময়ে বিশ্বের অন্যতম ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় রুপ ধারণ করেছে। এ যুদ্ধ লক্ষ লক্ষ মানুষকে মৌলিক দ্রব্যসামগ্রী প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করেছে।
পার্শ্ববর্তী জিবুতি থেকে আল জাজিরার সংবাদদাতা জানান , ৮৪ লাখ ইয়েমেনি অনাহারের সম্মুখীন। তার বাইরে বহু লোক একবেলা সামান্য খাদ্যে দিন অতিবাহিত করছেন। তারা জানেন না যে এর পরে তারা কি খাবেন বা কিভাবে খাবার পাবেন।
আরো জানান, ১ কোটি ৮০ লাখ ইয়েমেনবাসী ভালো, পুষ্টিকর খাদ্য থেকে বঞ্চিত। অনেক *শিশুরা ডায়রিয়া, কলেরা, ডিপথেরিয়াসহ মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েছে। যাদের জরুরী ভিত্তিতে চিকিৎসার প্রয়োজন।
গ্রেফতার হলেন, মক্কা মসজিদুল হারামের ইমাম ও খতিব শাইখ সালেহ আত তালিব হাফিজুল্লাহ
সৌদিতে জালেম সালমান ক্ষমতায় আসার পর থেকেই হক্বপন্থী উলামায়ে কেরামকে গ্রেফতার করে আসছে। যারাই তার অনৈসলামিক কাজের ব্যাপারে মুখ খোলেছে তাঁদেরকেই কারাগারে পাঠিয়েছে। এবার গ্রেফতার হলেন, মক্কা মসজিদুল হারামের ইমাম ও খতিব শাইখ সালেহ আত তালিব হাফিজুল্লাহ। তিনি লোকদেরকে এ ধরণের উপদেশ দিতেন, তোমরা আল্লাহর নাফরমান এবং যারা এই সমাজের মধ্যে অশ্লীলতা ও বেহায়াপনাকে চালু করছে তাদেরকে বয়কট করো। যা আমাদের পূর্বসূরি বড় বড় উলামায়ে কেরামগণ বলে গেছেন। ঐ সমস্ত মানুষদের অনুষ্ঠানকে বর্জন করো যাদের কর্মপদ্ধতি সন্দেহযুক্ত, এবং যারা নারীদেরকে রাস্তায় বের করে এবং ড্রাইভিং লাইসেন্সের অনুমতি দেয়, যারা নারীদেরকে উলঙ্গপনার দিকে আহবান করে, যারা নারী-পুরুষের অবাধে মেলামেশার দিকে উৎসাহিত করে বর্তমান সমাজে ফাসাদ শুরু করেছে, তাদেরকে বয়কট করুন ৷ যারা নেশাযুক্ত পানীয়কে বৈধতা দান করে তাদেরকে বয়কট করুন । আপনারা পরিপূর্ণভাবে গান-বাজনা এবং কমেডি, কৌতুক ও সিনেমার অনুষ্ঠানকে বয়কট করুন । যদিও যারা এই সিনেমা ও কমেডি চালু করেছে তারা এটাকে নিছক বিনোদন মনে করে। এটা কেবল বিনোদন নয় বরং এই সিনেমার অনুমোদন দ্বারা একমাত্র উদ্দেশ্য হল পশ্চিমা চিন্তা-চেতনাকে লালন করা এবং সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে পশ্চিমা আদর্শ ও নীতিকে ঢুকিয়ে দেওয়া। যে নাচ গানের এবং কমেডি নাটক সিনেমার অনুমোদন একেবারে ইসলামী নেই। ইসলামী নীতিতে এই কাজ হারাম, ইসলাম এর অনুমোদন প্রদান করে না ।
তাদের এই অসৎ উদ্যোগ পবিত্র এই ভূমির জন্য লজ্জাজনক বিষয়, এবং এই পবিত্র ভূমিকে লাঞ্ছিত করার শামিল, তাদের এই অসৎ উদ্যোগ ভবিষ্যতের জন্য ভয়াবহ সংকেত, এক সময় আসবে যখন এই বেহায়াপনায় ‘কুদওয়াতুন লিশ্শাবাব’ তথা যুবকদের উত্তম মডেল হিসাবে স্থান পাবে।
ভারতের ঝাড়খণ্ডের একটি গ্রামে ঈদ উদযাপনের সময় পুলিশের হামলায় বহু মুসলিম আহত হয়েছেন।
গতকাল বুধবার (২২ আগস্ট) ঈদের দিন ঝাড়খণ্ডের পাকুর জেলার দাঙ্গা পাদা গ্রামে স্থানীয় সময় বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পশু কোরবানিকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষের সূত্রাপাত ঘটে।
স্থানীয় গ্রামবাসীর অভিযোগ, ঈদের দিন জনসমক্ষে পশু কোরবানিতে বাধা দেয় পুলিশ। এসময় গ্রামবাসীরা তার প্রতিবাদ করলে পুলিশ তাদের উপর চড়াও হয়ে লাঠিচার্জ, টিয়ার গ্যাস ও গুলি ছুড়তে থাকে।
পুলিশের হামলায় কমপক্ষে সাতজন গ্রামবাসীকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
ইয়েমেনে হুথি বিদ্রোহীদের দমনের নামে সউদ নেতৃত্বাধীন জোট বাহিনীর হামলায় অগণিত মুসলিম হতাহত হচ্ছে। তবু এ ধরণের অমানবিক হামলা বন্ধ হওয়ার কোনে লক্ষণই দেখা যাচ্ছে না। ইয়েমেনের যুদ্ধ বর্তমান সময়ে বিশ্বের অন্যতম ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় রুপ ধারণ করেছে। এ যুদ্ধ লক্ষ লক্ষ মানুষকে মৌলিক দ্রব্যসামগ্রী প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করেছে।
পার্শ্ববর্তী জিবুতি থেকে আল জাজিরার সংবাদদাতা জানান , ৮৪ লাখ ইয়েমেনি অনাহারের সম্মুখীন। তার বাইরে বহু লোক একবেলা সামান্য খাদ্যে দিন অতিবাহিত করছেন। তারা জানেন না যে এর পরে তারা কি খাবেন বা কিভাবে খাবার পাবেন।
আরো জানান, ১ কোটি ৮০ লাখ ইয়েমেনবাসী ভালো, পুষ্টিকর খাদ্য থেকে বঞ্চিত। অনেক *শিশুরা ডায়রিয়া, কলেরা, ডিপথেরিয়াসহ মারাত্মক রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েছে। যাদের জরুরী ভিত্তিতে চিকিৎসার প্রয়োজন।
গ্রেফতার হলেন, মক্কা মসজিদুল হারামের ইমাম ও খতিব শাইখ সালেহ আত তালিব হাফিজুল্লাহ
সৌদিতে জালেম সালমান ক্ষমতায় আসার পর থেকেই হক্বপন্থী উলামায়ে কেরামকে গ্রেফতার করে আসছে। যারাই তার অনৈসলামিক কাজের ব্যাপারে মুখ খোলেছে তাঁদেরকেই কারাগারে পাঠিয়েছে। এবার গ্রেফতার হলেন, মক্কা মসজিদুল হারামের ইমাম ও খতিব শাইখ সালেহ আত তালিব হাফিজুল্লাহ। তিনি লোকদেরকে এ ধরণের উপদেশ দিতেন, তোমরা আল্লাহর নাফরমান এবং যারা এই সমাজের মধ্যে অশ্লীলতা ও বেহায়াপনাকে চালু করছে তাদেরকে বয়কট করো। যা আমাদের পূর্বসূরি বড় বড় উলামায়ে কেরামগণ বলে গেছেন। ঐ সমস্ত মানুষদের অনুষ্ঠানকে বর্জন করো যাদের কর্মপদ্ধতি সন্দেহযুক্ত, এবং যারা নারীদেরকে রাস্তায় বের করে এবং ড্রাইভিং লাইসেন্সের অনুমতি দেয়, যারা নারীদেরকে উলঙ্গপনার দিকে আহবান করে, যারা নারী-পুরুষের অবাধে মেলামেশার দিকে উৎসাহিত করে বর্তমান সমাজে ফাসাদ শুরু করেছে, তাদেরকে বয়কট করুন ৷ যারা নেশাযুক্ত পানীয়কে বৈধতা দান করে তাদেরকে বয়কট করুন । আপনারা পরিপূর্ণভাবে গান-বাজনা এবং কমেডি, কৌতুক ও সিনেমার অনুষ্ঠানকে বয়কট করুন । যদিও যারা এই সিনেমা ও কমেডি চালু করেছে তারা এটাকে নিছক বিনোদন মনে করে। এটা কেবল বিনোদন নয় বরং এই সিনেমার অনুমোদন দ্বারা একমাত্র উদ্দেশ্য হল পশ্চিমা চিন্তা-চেতনাকে লালন করা এবং সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে পশ্চিমা আদর্শ ও নীতিকে ঢুকিয়ে দেওয়া। যে নাচ গানের এবং কমেডি নাটক সিনেমার অনুমোদন একেবারে ইসলামী নেই। ইসলামী নীতিতে এই কাজ হারাম, ইসলাম এর অনুমোদন প্রদান করে না ।
তাদের এই অসৎ উদ্যোগ পবিত্র এই ভূমির জন্য লজ্জাজনক বিষয়, এবং এই পবিত্র ভূমিকে লাঞ্ছিত করার শামিল, তাদের এই অসৎ উদ্যোগ ভবিষ্যতের জন্য ভয়াবহ সংকেত, এক সময় আসবে যখন এই বেহায়াপনায় ‘কুদওয়াতুন লিশ্শাবাব’ তথা যুবকদের উত্তম মডেল হিসাবে স্থান পাবে।
ভারতের ঝাড়খণ্ডের একটি গ্রামে ঈদ উদযাপনের সময় পুলিশের হামলায় বহু মুসলিম আহত হয়েছেন।
গতকাল বুধবার (২২ আগস্ট) ঈদের দিন ঝাড়খণ্ডের পাকুর জেলার দাঙ্গা পাদা গ্রামে স্থানীয় সময় বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পশু কোরবানিকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষের সূত্রাপাত ঘটে।
স্থানীয় গ্রামবাসীর অভিযোগ, ঈদের দিন জনসমক্ষে পশু কোরবানিতে বাধা দেয় পুলিশ। এসময় গ্রামবাসীরা তার প্রতিবাদ করলে পুলিশ তাদের উপর চড়াও হয়ে লাঠিচার্জ, টিয়ার গ্যাস ও গুলি ছুড়তে থাকে।
পুলিশের হামলায় কমপক্ষে সাতজন গ্রামবাসীকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
Comment