মুজাহিদীন নিউজ ll ১৫ই সফর , ১৪৪০ হিজরী ২৫ই অক্টোবর, ২০১৮ ইং

[Al-Firdaws News]

সোমালিয়ায় আশ শাবাব মুজাহিদগনের হামলায়: নিহত ৬ আহত ৫




আফ্রিকার সোমলিয়ায় হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ দেশটির কুফফার মিলিশিয়া বাহিনীর অস্ত্রবাহী সামরিকযানে হামলা চালিয়েছেন।

গতপরশু ২৪ শে অক্টোবর, সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর উপকূলীয় জাজিরা এলাকার নিকটে আল কায়দা সোমালিয়ান শাখার হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ সরকারী মিলিশিয়া বাহিনীর অস্ত্রবাহী সামরিকযানে মাইন বোমা বিস্ফোরণ হামলা চালিয়েছেন। হামলায় সামরিকযান বিধ্বস্ত হয়ে ৬ কুফফার শত্রু সেনা নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরো ৫ শত্রু সেনা।




সূত্র:http://gazwah.net/?p=14983

[কালো পতাকা]

আফগানিস্তানে একই পরিবারের ১৪জন সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করলো ন্যাটো জোট!
হেরে বিদায় নেওয়ার পূর্বে জনসাধারণকেই লক্ষ্যবস্তু বানালো আমেরিকা!



দীর্ঘ ১৭ বছর যাবৎ আফগানিস্তানের মুক্তিকামী তালেবান যোদ্ধাদের সাথে লড়াইয়ে হার প্রায় নিশ্চিত হয়ে এসেছে আমেরিকা ও তার মিত্র বাহিনী নিয়ে গঠিত ন্যাটো জোটের। সাম্প্রতিক সময়ে আফগানিস্তানে নিয়োজিত আমেরিকার প্রধান জেনারেলও তালেবান এক যোদ্ধার হামলায় আহত হয়েছে! এ নিয়ে সারাবিশ্বে তোলপাড়, এমনকি আমেরিকান একটি পত্রিকা ‘আফগানিস্তান যুদ্ধ শেষ, আমরা হেরেছি’ শিরোনামে সংবাদ ছেপেছে! কিন্তু, ১৭ বছর যাবৎ আফগানিস্তানের মুসলিমদের উপর নির্মমভাবে গণহত্যা চালিয়ে আসা আমেরিকা নেতৃত্বাধীন ন্যাটো জোটের নির্মমতা আজও শেষ হয়নি। তাদের নিষ্ঠুর দৃষ্টির কবল থেকে রক্ষা পায়নি এক আফগান মুসলিম পরিবার। আফগানিস্তানের নানগারহার প্রদেশের রুদাত জেলায় যুদ্ধমুক্ত শান্ত পরিবেশে ন্যাটো বাহিনী এক আফগান মুসলিম পরিবারের সবাইকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। জানা যায়, ঐ পরিবারে ১৪জন সদস্য ছিলেন। যাদের মধ্যে রয়েছে নারী, বৃদ্ধ, শিশুও। গত ২২শে অক্টোবর দিবাগত রাত্রকালীন ‘ সার্চ এবং নির্মূল করা’ অপারেশনের নামে একই পরিবারের ১৪জন সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করে আমেরিকার নেতৃত্বাধীন ২টি স্পেশাল বাহিনী।

[কালো পতাকা]

গ্রেফতার হওয়া ৪ যুবকের মধ্যে পাওয়া গেল ৩জনের লাশ!

স্ত্রী তাসলিমা বেগম, এক বছরের সন্তানসহ বাসচালক ফারুক হোসেন (৩৫) থাকতেন নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের পুরিন্দা এলাকায়। তিনি ভুলতা থেকে গুলিস্তানে চলাচলকারী গ্লোরি পরিবহনের বাস চালাতেন। ফারুকের স্ত্রী তাসলিমা বলছেন, গত শুক্রবার বিকেলে জিনস প্যান্ট ও শার্ট পরা কিছু অস্ত্রধারী লোক বাসায় এসে ফারুকসহ চারজনকে ধরে নিয়ে যায়। তাঁদের ভুলতা পুলিশ ফাঁড়িতে রাখা হয়। শনিবার রাতে স্বামীর জন্য মাছ-ভাত নিয়ে ভুলতা ফাঁড়িতে গিয়েছিলেন তাসলিমা। রোববার সকালে জানতে পারেন, মহাসড়কের পাশে স্বামীসহ চারজনের লাশ পড়ে আছে।
ভুলতার স্থানীয় পরিবহনকর্মীরা শুনেছেন, বাসচালক ফারুক ‘ক্রসফায়ারে’ নিহত হয়েছেন। একজন বাসমালিক ভুলতা ফাঁড়িতে গিয়ে ফারুকসহ অন্যদের দেখেও এসেছেন। ফারুকের বাবা জামালউদ্দীন বলেন, ছেলেকে পুলিশের কাছ থেকে ছাড়াতে তিনি ওই বাসমালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। বাসমালিক অবশ্য প্রথম আলোর সঙ্গে কথা বলতে চাননি।
তবে খুব অদ্ভূতভাবে ভুলতা ফাঁড়ি ও জেলার পুলিশ কর্মকর্তারা এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে, যেমনটা তারা সবসময়ই করে থাকে!
গত রোববার নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার পাঁচরুখী এলাকায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের দুই পাশ থেকে চারজনের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করা হয়। ময়নাতদন্ত শেষে চিকিৎসক জানিয়েছেন, পেছন থেকে শটগান দিয়ে গুলি করে তাঁদের হত্যা করা হয়েছে।
গত রোববার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে চারটি লাশের মধ্যে একটি মাইক্রোবাসচালক লুৎফর রহমান মোল্লার বলে শনাক্ত করেন তাঁর স্ত্রী রেশমা আক্তার। অন্য তিনজন হলেন বাসচালক ফারুক, বেকারিশ্রমিক সবুজ সরদার ও জহিরুল ইসলাম। এই তিনজনের বাড়ি পাবনার আতাইকুলা ইউনিয়নে।
শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে গ্রেফতার হওয়া ফারুকের স্ত্রী তাসলিমা বলেন, শনিবার একজন ‘মহাজনের’ (বাসমালিক) মাধ্যমে তিনি জানতে পারেন, ফারুক ভুলতা ফাঁড়িতে আছেন। জানার পর রাতে বাসা থেকে ভাত-মাছ রান্না করে তিনি ফাঁড়িতে নিয়ে যান। কিন্তু প্রথমে পুলিশ তাঁকে ঢুকতে দেয়নি। অনেকক্ষণ অনুরোধ করার পর তিনি স্বামীকে খাবার দিতে পারেন, দেখাও হয়। ফারুক তখন তাঁকে বলেন, ‘ওরা খুব মারছে, আমি সব স্বীকার করছি।’ ফারুক কী স্বীকার করেছেন, জানতে চাইলে তাসলিমা বলেন, তিনি তা জানেন না।
ফারুকের বাবা জামালউদ্দীন পাবনায় ছিলেন, গতকাল সকালে নারায়ণগঞ্জে এসেছেন। তাঁর সঙ্গে নিহত সবুজের বাবা খায়রুল সরদার ও জহিরুলের শ্বশুর নজরুল ইসলামও পাবনা থেকে এসেছেন। হতদরিদ্র এ লোকগুলো গ্রাম থেকে চাঁদা তুলে ঢাকায় আসার খরচ জোগান বলে জানান।
জামালউদ্দীন বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যায় পুত্রবধূ তাসলিমা তাঁকে ফোন করে বিষয়টি জানান। এরপর গ্রামের এক ভাতিজার মাধ্যমে এক বাসমালিকের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়। ওই বাসমালিক তাঁদের জানান, ফারুকদের ভুলতা ফাঁড়িতে রাখা হয়েছে। জামালউদ্দীন বলেন, ‘আম কলাম, দ্যাখেন তো, মহাজন, চালান দিবে না ছাড়বে। আমার কথা শুইনে মহাজন খোঁজ নিয়ে কলো, সব কটাক ফাঁড়িত রাখিছে পুলিশ।’ এরপর রোববার সকালে ওই বাসমালিক জামালকে জানিয়েছেন, চারজনের মধ্যে ফাঁড়িতে শুধু একজন আছেন। তিনজনকে ভোররাতে কোথাও নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
ফারুকের স্ত্রী তাসলিমা বলেন, তিনিও রোববার সকালে এসে ফাঁড়িতে কাউকে না পেয়ে সেখানেই চিৎকার করে কান্নাকাটি করেছেন। স্বামীকে ফিরিয়ে দিতে বলেছেন। তখন পুলিশ তাঁকে গুলি করার হুমকি দিয়েছে।
ওই বাড়ি থেকে ধরে নেওয়া চারজনের একজন লিটনের খোঁজ মেলেনি। লিটনের ভাই রিপন প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা শুনেছেন, লিটনকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। একই দিনে রূপগঞ্জ থানা এলাকা থেকে হাইওয়ে পুলিশ অজ্ঞাতপরিচয় হিসেবে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করে তা বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করেছে বলে তাঁরা শুনেছেন। তাঁদের ধারণা, সেটি লিটনের লাশ। তাঁরা শনাক্তের চেষ্টা করছেন।
প্রথম আলোর পাবনা প্রতিনিধি জানান, পরিবারগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ফারুক ছাড়া অন্য তিনজন—সবুজ, লিটন ও জহিরুল পাবনায় বেকারিতে কাজ করতেন। কয়েক মাস আগে তাঁরা একসঙ্গে ঢাকায় আসেন। ফারুকের বাসায় থাকতেন। বাস চালানো বা অন্য কাজ শেখার চেষ্টা করছিলেন তাঁরা। তাঁদের মধ্যে সর্বশেষ গত সপ্তাহে সবুজ ঢাকায় আসেন।
সূত্র: প্রথম আলো ।

[কালো পতাকা]

জম্মু-কাশ্মিরে কুফফার বাহিনীর ৬ সদস্য আহত হয়েছে
ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মিরের ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মিরের নওগামে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গেরিলাদের সাথে সংঘর্ষে নিরাপত্তা বাহিনীর ৬ সদস্য আহত হয়েছে।
এই ঘটনার পরে কর্তৃপক্ষ শ্রীনগর ও বডগামে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে ইন্টারনেট পরিসেবা বন্ধ করে দিয়েছে। শ্রীনগর জেলায় স্কুল-কলেজও বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
অন্যদিকে, নওগামে প্রতিবাদী তরুণরা সড়কে নেমে নিরাপত্তা বাহিনীকে লক্ষ্য করে স্লোগান দেয়াসহ পাথর নিক্ষেপ করলে উভয়পক্ষের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ হয়। নিরাপত্তা বাহিনী এসময় পেলেটগান ব্যবহারের পাশাপাশি কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে মারমুখী জনতাকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। ওই ঘটনায় বেশকিছু মানুষ আহত হয়েছেন।

[কালো পতাকা]

বাবরী মসজিদ মামলার বাদিকে হুমকি
ভারতের উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় বাবরী মসজিদ মামলার বাদি ইকবাল আনসারিকে চিঠি পাঠিয়ে হুমকি দেয়া হয়েছে।
হুমকির চিঠিতে বলা হয়, বাবরী মসজিদের দাবি ছাড়তে হবে, অন্যথায় তাকে ভারত সীমান্তের বাইরে বের করে দেয়া হবে। দাবি ছেড়ে দিলে তাকে আলিঙ্গন করা হবে।
চিঠি পাঠানো ব্যক্তি নিজেকে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের গোরক্ষা প্রধান বলে উল্লেখ করেন এবং তার নাম বলেন সূর্য প্রকাশ সিং। তিনি নিজেকে শ্রীরাম জন্মভূমি করসেবা বাহিনীর সদস্য বলেও জানান।
সেই রায়ের তোয়াক্কা না করেই মন্দির তৈরির জন্য বড়সড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি)। রাম মন্দির নির্মাণে তারা ৭০ ট্রাক ইট পাঠাচ্ছে অযোধ্যায়।
এদিকে সুপ্রিমকোর্টের রায়ের দিকে তাকিয়ে থাকতে নারাজ হিন্দুত্ববাদী সংগঠন- রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস)। সংগঠনটির প্রধান মোহন ভাগবত ইতোমধ্যে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য অর্ডিন্যান্স জারি করতে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন।
বাবরি মসজিদ ভেঙে ফেলার পর সেই স্থানে রাম মন্দির নির্মাণ নিয়ে তোলপাড় শুরু হয় দেশজুড়ে। বিষয়টি নিয়ে সুপ্রিমকোর্টে মামলা চলছে।
সেই মামলার শুনানি শুরু হবে আগামী ২৯ অক্টোবর। এই পরিস্থিতিতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের এই সিদ্ধান্ত পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।
বিশ্ব হিন্দু পরিষদ অবশ্য তাদের এই সিদ্ধান্তের মধ্যে কোনো অস্বাভাবিকতা দেখছে না। তারা বরং আশাবাদী, সুপ্রিমকোর্ট রাম মন্দির নির্মাণের পক্ষেই রায় দেবে। কাজেই রায়ের পর মন্দির নির্মাণে আর বেশি দেরি করতে চায় না তারা। সে কারণেই এখন থেকে মন্দির নির্মাণের জন্য ইট, পাথর অযোধ্যায় আনার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
অযোধ্যায় বিশ্ব হিন্দু পরিষদের একটি ওয়ার্কশপ আছে। যেখানে রাম মন্দির নির্মাণের জন্য সমস্ত রকম প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। আর এই কাজ চলছে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে।
বছরখানেক আগেও একবার ইট নিয়ে আসা হয়েছিল সেখানে। কিন্তু এবার সেই পরিমাণ আগের থেকে প্রায় চারগুণ বাড়ানো হয়েছে।
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের আন্তর্জাতিক সভাপতি চম্পত রাই বলেন, ‘আমরা কোনো মতেই পিছিয়ে যাবো না। কারণ, এটা সত্য প্রতিষ্ঠার লড়াই।’

[খুররাম আশিক]

আজকের ওরাসাতুল আম্বিয়া দাবীদারেরা ত্বাগুতের দেয়া সীকৃতি নিয়ে ব্যস্ত, তারা কীভাবে নির্যাতিত উম্মাহের খবর রাখতে পারে?? এ যেনো তাদের জন্য আযাব!!!!

[কালো পতাকা]

মায়ানমারে রোহিঙ্গা নির্যাতন ও গণহত্যা এখনো অব্যাহত
প্রত্যাবাসন আবারো গণহত্যার দিকে ঠেলে দিবে!

জাতিসংঘের তদন্তকারীরা জানিয়েছে, মায়ানমারে রোহিঙ্গা নির্যাতন ও গণহত্যা আজও অব্যাহত আছে। আর মায়ানমার সরকারের সম্পূর্ণরূপে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার কোনো আগ্রহও নেই।
দৈনিক নয়া দিগন্ত ও বেঙ্গল ব্রেকিং নিউজে ২৫ অক্টোবরে প্রকাশিত সংবাদে জানা যায়, গত বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের প্রধান মারজুকি দারুসমান বলে, গত বছরের আগস্ট থেকে বৌদ্ধ সংখ্যাগরিষ্ঠ মায়ানমারে নৃশংস দমন-নিপীড়নের শিকার হয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে কয়েক লক্ষ রোহিঙ্গা। জীবন বাঁচাতে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশে ঢুকছে হাজার হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী।
মারজুকি বলে, ‘মায়ানমারের উত্তরাঞ্চলের রাখাইন রাজ্যে এখনো রোহিঙ্গাদের হত্যা করা হচ্ছে। শারীরিক নির্যাতন ও গণহত্যা অব্যাহত থাকায় বাংলাদেশে এখনো রোহিঙ্গা প্রবেশ করছে।
জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের মিয়ানমার সংক্রান্ত স্বাধীন তথ্যানুসন্ধান মিশনের প্রধান মারজুকি দারুসমান বলেছে, রাখাইনে অবশিষ্ট রোহিঙ্গারা খুবই ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশ থেকে প্রত্যাবাসন রোহিঙ্গাদের মানবেতর জীবন ও আবারো গণহত্যার দিকে ঠেলে দিবে।

[خالد سيف الله]

জাগবে কখন তুমি বীরসেনানী?
এখনওকি জাগার সময় হয়নি?

মজলুমের আরতনাদে বুক ফাটে
নরপিচাসের আট্টহাসিতে কান ফাটে
তবে এখনওকি রবে তুমি ঘোমি???