Announcement

Collapse
No announcement yet.

আবারো বাংলাদেশের ভূমি দখলের হুমকি দিল আরো এক বিজিপি নেতা!

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আবারো বাংলাদেশের ভূমি দখলের হুমকি দিল আরো এক বিজিপি নেতা!


    বাংলাদেশের খুলনাসহ ৫টি অঞ্চল দখল করবে ভারত ! কী বললেন বিজেপির নেতা !! বাংলাদেশে হিন্দু ধর্মাবলম্বিরা অত্যাচারিত হয়ে ভারতে আশ্রয় নিচ্ছে অভিযোগ করে ভারতীয় সেনাবাহিনীকে বাংলাদেশে ঢুকে হিন্দুদের স্বার্থরক্ষার জন্য বলেছেন দেশটির ক্ষমতাসীন উগ্র দল বিজেপির নেতা তপন ঘোষ।
    বৃহস্পতিবার ভারতের মৌলালি যুব কেন্দ্রের বিবেকানন্দ অডিটোরিয়ামে ‘সৃজন’ এবং ‘সিংহবাহিনী’ নামে দুটি সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত এক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
    উগ্র ওই নেতা আরো বলেন, প্রতিবার বাংলাদেশের উগ্র ইসলামিস্টরা অত্যাচার করে হিন্দুদের পশ্চিমবঙ্গে আসতে বাধ্য করে। আহা, এরা কোথায় যাবে বলে আমরাও ওদের আশ্রয় দিয়ে দিই। আর এতেই ওরা পেয়ে বসেছে। এরপর বাংলাদেশ থেকে একজন হিন্দুও যদি ভারতে আসে, তার বাসস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় জায়গা আমরা ছিনিয়ে নেব বলে তিনি হুমকি দিয়েছেন। বাংলাদেশের খুলনা এবং হিন্দু-অধ্যুষিত পাঁচটি অঞ্চলে কেবল হিন্দুরা বসবাস করবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন ওই নেতা।
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

  • #2
    ভারতে ইসলামী নামের পরিবর্তে রাখা হচ্ছে বিভিন্ন স্থানের হিন্দুত্ববাদী নাম!
    ভারতে উত্তর প্রদেশ রাজ্যের ঐতিহাসিক এলাহাবাদ শহরের নাম পরিবর্তন করে সম্প্রতি প্রয়াগরাজ করা হয়। এরপর থেকে প্রদেশটির উগ্রবাদী বিভিন্ন সংগঠন এপ্রদেশের বিভিন্ন শহর ও জেলার নাম পরিবর্তনের দাবি করেছে।
    ইনসাইট বিডি টুয়েনন্টি ফোর’ অনলাইন বার্তা সংস্থার বরাতে জানা যায়,
    বহু শতাব্দী পূর্বে মুসলিম সুলতান ও মুঘল সম্রাটদের দেওয়া এই নামগুলো পরিবর্তন করে নতুন করে হিন্দুত্ববাদী স্বরের নাম রাখার দাবি জানাচ্ছে তারা।
    আজমগড়ের নাম পরিবর্তন করে আরইয়ামগড়, ফয়েজাবাদকে পরিবর্তন করে সিকেত, আলীগড়কে হরিগড় এবং মুযাফফরনগরকে লক্ষ্মীনগর ইত্যাদি নাম প্রস্তাব করছে।
    আলীগড়ে ইতোমধ্যেই ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতা-কর্মীরা তাদের যানবাহনের লাইসেন্স প্লেটে এই স্থানের নাম ‘হরিগড়’ লিখছে।
    বিজেপির মুযাফফরনগর জেলার প্রেসিডেন্ট সুধির সাইনী বলে, “হিন্দু সংঠনগুলো মুযাফফরনগরের নাম পরিবর্তনের দাবি জানাচ্ছে, কেননা তারা বিশ্বাস করে এই স্থানটির নাম আগে ছিল লক্ষ্মীনগর।”
    প্রদেশটির রাজধানী লখনৌ নাম পরিবর্তন করার বিষয়ে বিহারের বর্তমান গভর্নর এবং উত্তর প্রদেশের নেতা লালাজি টেন্ডন তার গ্রন্থ ‘আনকাহা লখনৌ’ (অকথিত লখনৌ) এ পরামর্শ প্রদান করে।
    বইটিতে বলা হয়, “লখনৌ মূলত লক্ষনাবতী, লক্ষনপুর এবং লাখনাবতী নামে পরিচিত ছিল। পরবর্তীতে এর নাম হয় লখনৌ।”
    উত্তর প্রদেশ সরকার এই বিষয়গুলো বিবেচনা করবে বলে জানিয়েছে। রাজ্যের স্বাস্থ্য মন্ত্রী ও সরকারের মুখপাত্র সিদ্ধার্থনাথ সিং বলে, “এই বিষয়গুলো গবেষণার জন্য সরকার ব্যবস্থা গ্রহন করবে। নাম পরিবর্তনের এই দাবিগুলো আমরা বিবেচনা করবো।”
    সিদ্ধার্থনাথ সিং হল ঐতিহাসিক এলাহাবাদের নাম পরিবর্তনের আহবায়ক, সে এই বিষয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং গর্ভনর রাম নায়েকের কাছে দরখাস্ত করে।
    হিন্দুত্ববাদী নেতারা বলছে, মুঘল এবং ব্রিটিশরা ভারতীয় সংস্কৃতিকে লক্ষ্য করে বিভিন্ন শহরের নাম কৌশলগতভাবে পরিবর্তন করে রেখেছিল। এই নামগুলো এখন পরিবর্তন করে তাদের দাবি অনুযায়ী পূর্বের নামে এই শহরগুলোর নামকরনের দাবি জানায় তারা।
    হিন্দুত্ববাদী সংগঠন আরএসএসের অযোধ্যা শাখার নেতা প্রভু নারায়ন বলে, “দাসত্বের চিহ্ন বহনকারী নাম পরিবর্তন করে দেশপ্রেমিকদের নামে নামকরণ করা উচিত।”
    এবছরের আগস্টে যোগী সরকার প্রথম উত্তর প্রদেশের মুঘল সরাই শহর ও রেলওয়ে জংশনের নাম পরিবর্তন করে বিজেপির তাত্ত্বিক, দীন দয়াল উপাধ্যায়ের নামে নামকরণ করে। সম্প্রতি এই পরিবর্তন ঘটলো এলাহাবাদের ক্ষেত্রে।
    এলাহাবাদের বাসিন্দা এডভোকেট এস ফারমান নকভী বলেন, “সাধারণ লোকদের সাথে এই বিষয়ে কোন আলোচনাই করা হচ্ছে না। এর অর্থ কেউ পেছন থেকে এলাহাবাদের মানুষের ভবিষ্যতের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত প্রদান করছে। গোরাখপুরের উর্দুবাজারের নাম পরিবর্তন করে মুখ্যমন্ত্রী এর নাম রেখেছেন হিন্দীবাজার। নিশ্চিতভাবে তিনি সাম্প্রদায়িক কর্মসূচি নিয়ে এগোচ্ছে।”
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

    Comment


    • #3
      হেফাজতের শুকরানা প্রোগ্রামে যাননি আল্লামা বাবুনগরী!

      বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সংবর্ধনা জানাতে শুকরানা মাহফিলে আসেননি দেশটির হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব জুনায়েদ বাবুনগরী দা:বা:।
      কওমি মাদ্রাসা শিক্ষার সর্বোচ্চ স্তর দাওরায়ে হাদিসকে স্নাতকোত্তরের স্বীকৃতি দিয়ে আইন পাস করায় রোববার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কওমি মাদ্রাসাগুলোর সর্বোচ্চ সংস্থা হাইয়াতুল উলয়া শুকরানা মাহফিলের আয়োজন করে।
      ইনসাইট বিডি টুয়েন্টি ফোর বার্তা সংস্থার বরাতে জানা যায়, অনুষ্ঠানে হেফাজত নেতৃত্বের বড় একটা অংশ অনুপস্থিত ছিল। অনুষ্ঠানে যোগ না দেয়ার দলে আছেন দলটির মহাসচিব জুনায়েদ বাবুনগরীও।
      কী কারণে শুকরানা মাহফিলে যাচ্ছেন না জানতে চাইলে বাবুনগরী বলেন, ‘আমার শরীর ভালো নয়। তাই শুকরানা মাহফিলে যেতে পারছি না।’
      এদিকে, নাম প্রকাশ না করা শর্তে মাদ্রাসার এক শিক্ষার্থী জানান, সম্প্রতি শুকরানা মাহফিল নিয়ে সৃষ্ট হেফাজতের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে বাবুনগরী ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যাননি। অথচ হুজুর (জুনায়েদ বাবুনগরী) শারীরিকভাবে আগের চাইতে অনেকটা সুস্থ।
      ওই শিক্ষার্থী আরও জানান, হেফাজতের মহাসচিব ও বেফাকের সহ-সভাপতির দায়িত্বে থাকলেও বেশিরভাগ সিদ্ধান্ত তার অজান্তেই হয়। তিনি সরকারবিরোধী অবস্থানের কারণে নানা সমস্যায় পড়ছেন। ভারতে গিয়ে উন্নত চিকিৎসা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সরকার তার পাসপোর্ট আটকে রেখেছে। ফলে তিনি দেশের বাইরে যেতে পারছেন না। এছাড়া হুজুরের বিরুদ্ধে অনেক মামলা করা হয়েছিল। সেগুলো তুলে নেয়া হয়নি।
      ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

      Comment


      • #4
        ইয়েমেনের সেই শিশু আর নেই


        জীবনের লড়াই থেকে শেষ পর্যন্ত বিদায় নিলো ইয়েমেনের শিশু আমাল হুসেন। এক মার্কিন দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে গত সপ্তাহে ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছিল তার ছবি। না খেতে পাওয়া, কঙ্কালসার চেহারার ৭ বছরের আমাল এই ক’দিনে যুদ্ধ বিধ্বস্ত ইয়েমেনের মুখ হয়ে উঠেছিল।
        বৃহস্পতিবার তার পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আসলাম শহরে এক শরণার্থী শিবিরে আমাল মারা গেছে। এক সাক্ষাৎকারে আমালের মা মরিয়ম আলি বলেছেন, আমার মন ভেঙে গিয়েছে। আমাল খুব হাসিখুশি ছিল। আমার অন্য বাচ্চাদের নিয়ে খুব চিন্তা হচ্ছে।
        দু’চোখে শূন্যতা, পাঁজর বার করা আমালের ছবি ফেসবুকে অন্তত ৪৩ হাজার বার শেয়ার করা হয়েছিল।
        ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ছবিটিকে ‘উলঙ্গ’, তাই যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ ও অশালীন’ তকমা দিয়ে ব্লক করতে শুরু করে। আর তাতেই প্রতিবাদের ঝড় তোলেন নেটিজেনরা। মর্মান্তিক একটি ছবিকে এভাবে ব্লক করে দিয়ে ইয়েমেনের বাস্তবতাকেই অস্বীকার করা হচ্ছে বলে সরব হন তারা। পরে অবশ্য নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় ফেসবুক। যদিও, তারা যে চরম উগ্র সাম্প্রদায়িক সে বিষয়টা লোকদের কাছে স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। এর আগে মিয়ানমারে মুসলিম নির্যাতনের বিষয়টিকেও তারা দমন করে রাখছিল মানুষের কাছে প্রকাশ হওয়া থেকে! ৭ বছর বয়সী কঙ্কালসার দেহের আমালকে তাদের কাছে যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ মনে হয়েছে! অথচ, ভরা যৌবনা নির্লজ্জ ভঙ্গিতে তোলা পিকচারে রয়েছে তাদের প্রতিষ্ঠানের সফলতা!!
        চূড়ান্ত অপুষ্টিতে ভুগতে থাকা আমালকে সম্প্রতি ইয়েমেনে জাতিসংঘ পরিচালিত একটি স্বাস্থ্য শিবিরে আনা হয়েছিল। সেখানেই ওই ছবিটি তোলা হয়। আমালের চিকিৎসক জানান, ডায়েরিয়ায় ভুগছিল মেয়েটা। প্রতি দু’ঘণ্টায় দুধ খাওয়ানো হচ্ছিল।
        কিন্তু এতটাই অসুস্থ ছিল যে প্রতিবারই তা বমি করছিল। তাকে হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। কিন্তু অর্থের অভাবে শরণার্থী শিবিরেই আমালকে ফিরিয়ে আনে পরিবার। সেখানেই মৃত্যু হয়েছে তার।
        আমালের মৃত্যুতে ইয়েমেনের যুদ্ধপরিস্থিতির জন্য সরাসরি আঙুল উঠছে সৌদির দিকেই। ইয়েমেনের এই দূরাবস্থা আসলে সৌদির সঙ্গে ইরানের ছায়াযুদ্ধের ফল। ইরান সমর্থিত হুথিদের ইয়েমেন থেকে হটানোর নাম করে ক্রমাগত হামলা চালাচ্ছে সৌদি। তাতে আমেরিকার প্রকাশ্য মদদ তো আছেই!
        আকাশপথে সৌদির হামলা থেকে বাঁচতে তিন বছর আগে বাড়ি ছেড়েছিল আমালের পরিবার। জাতিসংঘের এক হিসাব বলছে, ইয়েমেন অন্তত ১৮ লাখ শিশু আমালের মতো অপুষ্টিতে ভুগছে। যদিও বাস্তবে পরিস্থিতি আরো করুণ!
        ২০১৫ সালের মার্চ থেকে ইয়েমেনে আগ্রাসন চালিয়ে আসছে সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট। এ আগ্রাসনে ইহুদিবাদী ইসরাইলের পাশাপাশি পাশ্চাত্যের দেশগুলোও সমর্থন দিয়ে আসছে। আর এই হামলার ফলে অত্যাচার ও পাশবিকতার শিকার হচ্ছেন ইয়ামেনের মুসলিম জনসাধারণ।
        ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

        Comment


        • #5
          ইহুদীর গাড়ি চাপায় নিহত ৫জন ফিলিস্তিনী মুসলিম!

          ইহুদী কর্তৃক দখলকৃত ফিলিস্তিনের জেরিকোর ফাসাইল গ্রামে রুট 90 এ “ইজরায়েলি” এক ইহুদীর গাড়ি চাপায় জেরুজালেমের 6জন ফিলিস্তিনি শ্রমিকের মৃত্যু হয়। যদিও মিডিয়াগুলো এই নিহত হওয়ার ঘটনাকে একটি দুর্ঘটনা বলে প্রচার করছে। অথচ এই দখলদার ইহুদীরা কিছুদিন পরপরই এভাবে গাড়ি চাপা দিয়ে হত্যা করছে ফিলিস্তিনীদেরকে। আর, বিশ্বমিডিয়া সংবাদগুলোকে একটা দুর্ঘটনা বলেই চালিয়ে দেয়! এভাবেই আজ মিডিয়াগুলো সত্যকে গোপন করে যাচ্ছে।
          ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

          Comment


          • #6
            প্রতিবাদীদের দমনে সৌদি যুবরাজের বিশেষ গুপ্তঘাতক দল


            প্রকাশের সময় : অক্টোবর ২৫, ২০১৮, ৯:৫৯ অপরাহ্ণ
            নূর মাজিদ : ভিন্নমতাবলম্বি সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগজি হত্যাকা- নিয়ে এখন প্রতিবাদমুখর বিশ্ব গণমাধ্যম। তবে গত ২ অক্টোবর সৌদি কনস্যুলেটে যে সকল আততায়ীর হাতে খাসোগজি নির্যাতন ও হত্যার শিকার হন তারা এর আগেও অনেক হত্যাকা- পরিচালনা করেছে। এরা সকলেই টাইগার স্কোয়াড নামক একটি বিশেষ গুপ্তঘাতক বাহিনীর সদস্য। যাদের লক্ষ্য সৌদি আরবের ভেতরে বাহিরে ভিন্নমতাবলম্বি প্রতিবাদি এবং ক্রাউন প্রিন্স বিন সালমানের ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে এমন ব্যক্তিদের হত্যা করা। গত সোমবার মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম মিডল ইস্ট আই তাদের এক বিশেষ অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে এই গুপ্তঘাতক বাহিনীর প্রতিষ্ঠা এবং এর হাতে পরিচালিত উল্লেখযোগ্য হত্যাকা-ের ইতিহাস তুলে ধরেছে। সৌদি আরবের গোয়েন্দা বাহিনী ও তাদের অপারেশন পরিচালনার ধরন নিয়ে সম্যক জ্ঞান রাখেন এমন সূত্রের ওপর ভিত্তি করেই প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে মিডল ইস্ট আই।
            প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টাইগার স্কোয়াড নামে পরিচিত এই গুপ্তঘাতক বাহিনী পরিচালনা করেন স্বয়ং সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। এই বাহিনীর সদস্যরা সরাসরি তার কাছেই তাদের অভিযানের প্রতিবেদন জমা দেন। মূলত সৌদি আরবের সামরিক বাহিনী এবং ইন্টেলিজেন্সের চৌকস ৫০ জন সদস্যের সমন্বয়ে মাত্র ১ বছরের কিছু আগে টাইগার স্কোয়াড প্রতিষ্ঠা করা হয়। মূলত ক্রাউন প্রিন্স পদে মনোনয়ন পাওয়ার পরেই এই গুপ্তঘাতক দল গঠন করেন বিন সালমান। এই বাহিনীর সদস্য হওয়ার প্রধান শর্ত হলো ক্রাউন প্রিন্সের প্রতি প্রশ্নাতীত আনুগত্য। স্থানীয়ভাবে টাইগার স্কোয়াডের নাম ফিরাক এল নিমর। তবে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দারা এই বিশেষ বাহিনীর অস্তিত্ব স¤পর্কে আগে থেকেই জানেন। এমনকি এই গুপ্তঘাতক দলের কার্যক্রম নিয়েও তাদের পূর্ব ধারনা রয়েছে। প্রতিবাদি ও অধিকার কর্মীদের গ্রেফতারের পর আন্তর্জাতিক সমালোচনার শিকার যেন না হতে হয় সেই সমস্যা সমাধানেই ভিন্নমতালম্বিদের পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেয়াই টাইগার স্কোয়াডের কাজ।
            এই স্কোয়াড তাদের প্রথম হাই প্রোফাইল হত্যাকাণ্ড পরিচালনা করে সৌদি আরবের মাটিতেই। গত বছরের নভেম্বর মাসে যখন সৌদি আরবের রাজপরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে তথাকথিত দুর্নীতি দমন অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছিল, তখন বিন সালমানের তীব্র বিরোধী সৌদি যুবরাজ মানসুর বিন মুকরিনকে হত্যা করে টাইগার স্কোয়াড। যুবরাজ মুকরিন তখন আসির প্রদেশের ডেপুটি গভর্নর পদে নিযুক্ত ছিলেন। নিজ সরকারের দমনাভিযান থেকে বাঁচতে এই সময় তিনি হেলিকপ্টারে করে সৌদি আরব ত্যাগের চেষ্টা করেন। কিন্তু, তার হেলিকপ্টারটি উড্ডয়নের পরেই বিধ্বস্ত হয়। সৌদি কর্তৃপক্ষ একে যান্ত্রিক ত্রুটি বলেই উল্লেখ করে তবে বিশ্বস্ত সূত্রের বরাত দিয়ে মিডল ইস্ট আই জানায়, একটি সামরিক হেলিকপ্টারের ছোঁড়া মিসাইলের আঘাতেই প্রিন্স মুকরিনের হেলিকপ্টারটি ধ্বংস হয়ে যায়। সূত্রটি আরও জানায়, খাসোগজি হত্যাকা-ের অন্যতম প্রধান সন্দেহভাজন মেশাল সাদ আল-বোস্তানি ওই সামরিক হেলিকপ্টারটি পরিচালনা করছিলেন। বোস্তানি সৌদি রাজকীয় বিমান বাহিনীর একজন লেফটেন্যান্ট।
            তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিজেদের শিকারের মৃত্যুকে স্বাভাবিক মৃত্যু বা দুর্ঘটনার মতো করে সাজায় এই গুপ্তঘাতক দল। এই বিষয়ে তারা পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কাছ থেকে নিয়মিত বিশেষ প্রশিক্ষণও নিয়ে থাকে। জামাল খাসোগজি হত্যার ঘটনা ছিলো এর ব্যতিক্রম। কখনো গাড়ি দুর্ঘটনা সাজিয়ে, কখনোবা বিষাক্ত ইঞ্জেকশন দিয়ে জীবন কেড়ে নিতে সিদ্ধহস্ত টাইগার স্কোয়াড। এমনকি ইতোপূর্বে, তারা একজন প্রবাসি সৌদি নাগরিকের শরীরে ভয়ংকর দুরারোগ্য রোগের জীবাণুও ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে প্রবেশ করিয়ে দেয়। ওই ব্যক্তি পরবর্তীতে হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য গেলে তার দেহে ওই ভাইরাসের উপস্থিতি ধরা পড়ে। মিডল ইস্ট আই
            ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

            Comment


            • #7
              তালেবানের হামলায় কান্দাহারের গভর্নর-গোয়েন্দাপ্রধান-পুলিশপ্রধান নিহত
              প্রকাশিত : ২২:১২, অক্টোবর ১৮, ২০১৮ | সর্বশেষ আপডেট : ২২:১৫, অক্টোবর ১৮, ২০১৮
              আফাগানিস্তানের কাবুলে বৃহস্পতিবার দায়িত্বপালনরত এক দেহরক্ষীর গুলিতে কান্দাহার প্রদেশের গভর্নর জালমাই ওয়েসা, প্রভাবশালী নিরাপত্তা কর্মকর্তা জেনারেল আব্দুল রাজিক ও স্থানীয় গোয়েন্দা প্রধান আব্দুল মমিন প্রাণ হারিয়েছেন। মার্কিন সেনা কর্মকর্তা জেনারেল অস্টিন স্কট মিলার অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন। তবে অপর দুইজন মার্কিন সেনা কর্মকর্তা আহত হয়েছেন। জঙ্গি সংগঠন তালেবান হামলার দায় স্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা লিখেছে, এই ঘটনার মধ্য দিয়ে আফগানিস্তানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ
              প্রদেশটি কার্যত নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়ল,


              গভর্নর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর সংশ্লিষ্টরা সেখান থেকে বের হয়ে আসছিলেন। এমন সময় নিয়োজিত দেহরক্ষী গুলি চালানো শুরু করে। তালেবান তাদের বিবৃতিতে দাবি করেছে, তাদের লক্ষ্য ছিল মিলার ও রাজিক। তারা আফগান নিরাপত্তা বাহিনীর এক সদস্যের ছবি সংবাদমাধ্যমের কাছে পাঠিয়ে দাবি করেছে, ছবির ওই অল্প বয়সী যুবকই হামলাকারী।
              আগামী শনিবার আফগানিস্তানে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। একদিকে আফগান তালেবান নাগরিকদের ভোট দিতে না যাওয়ার বিষয়ে প্রচারণা চালাচ্ছে অন্যদিকে স্কুল শিক্ষকদের নির্বাচনি কর্মকর্তা না হতে হুমকি দিচ্ছে। এমন অবস্থায় রাজিকের মৃত্যুতে আফগান সরকার অনেক বড় ধাক্কা খেল।
              রাজিককে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনী আফগানিস্তানের সবচেয়ে বেশি আস্থা রাখার মতো নেতাদের একজন হিসেব দেখত। তার নেতৃত্বে কান্দাহারের পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছিল। তালেবানের বিরুদ্ধে ক্ষিপ্রতার সঙ্গে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া রাজিকের বিরুদ্ধে ২৪ বার হামলার ঘটনা ঘটেছে। গত বছর কান্দাহারে আরব আমিরাতের পাঁচ কূটনীতিকের মৃত্যু হয়েছিল যে হামলায় সে ঘটনায়ও তিনি অল্পের জন্য রক্ষা পান।
              আল জাজিরা লিখেছে, আফগান নিরাপত্তা বাহিনীতে তালেবানের অনুপ্রবেশের ঘটনা আগেও ঘটেছে। তবে এবারই প্রথম তাদের হাতে একসঙ্গে এতজন শীর্ষস্থানীয় নেতার মৃত্যু হলো।
              ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

              Comment


              • #8
                এর জিহবা টেনে বের করে ফেলা সময়ের দাবী।
                ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

                Comment


                • #9
                  জাযাকাল্লহু খইরন আহসানাল জাযা......!
                  তবে... ভাই... আগে.. দাওয়াহ ইলাল্লাহ এ... চলমান সকল বিষয় নিয়েই লিখা.. হত.... ।। কিন্তু এখিন আর পাচ্ছিন্স :'( যেমন:- হুজুররা.. শেখ হাসিনাক অব্যর্থনা জানানু... আআহমদ শফি সাহেব কে নিয়ে.. ভিবিন্য কথা... ... শেখ হাসিনাকে কওমি মাতা আখ্যায়িত করা... এই.. সিব বিশ্য গুলু কিছুই লিখা হচ্ছেনা....

                  অথছ.. আগে.. এমন চলিমান বিষয় গুলো দাওয়াহ থেকেই আগে জানতাম.....
                  হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

                  Comment


                  • #10
                    আল্লাহ তায়ালা মুজাহিদ্দের কে কবুল করুন, আমিন।

                    Comment

                    Working...
                    X