মুজাহিদীন নিউজ ll ২৯ই রবীউস-সানী, ১৪৪০হিজরী ৬ই জানুয়ারী, ২০১৯ইং

[Al-Firdaws News]

আফগানিস্তানে তালেবানদের পৃথক হামলায় ১৯ সেনা হতাহত, ৫ সেনা গ্রেফতার।



শুক্র ও শনিবার মধ্যরাতে ইমারতে ইসলামিয়ার তালেবান মুজাহিদগণ আফগানিস্তানের লোগার প্রদেশের মুহাম্মদ আগা জেলায় মুর্তাদ আফগান বাহিনীর একটি চৌকিতে তীব্র হামলা চালিয়ে আধাঘণ্টার মধ্যেই মহান আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহে চৌকিটি বিজয় করে নেন এবং সেখানে অবস্থানরত ৫ সেনাকে বন্দী করেন। এসময় মুজাহিদগণ ২টি মেশিনগান, ৩টি ক্লাশিনকোভ,একটি রকেটসহ অনেক সরঞ্জামাদি গণিমত লাভ করেন।

অন্যদিকে গাজনী প্রদেশের দুটি স্থানে মুজাহিদদের পৃথক দুটি হামলায় ১১ সেনা নিহত হয় এবং আহত হয় আরো ৫ সেনা। এসময় মুজাহিদদের হামলায় একটি ট্যাংক ও একটি রেঞ্জার গাড়ি ধ্বংস হয়ে যায়।

অন্যদিকে খোস্ত প্রদেশের মূসা খাইল জেলায় আফগান মুর্তাদ বাহিনীর একটি চৌকিতে মধ্যরাতে হামলা চালান তালেবান মুজাহিদগণ, যার ফলে ৮ সেনা নিহত এবং ২ সেনা আহত হয়, ধ্বংস হয় মুর্তাদ বাহিনীর একটি রেঞ্জার গাড়ি।

[bokhtiar]

আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ। বিজয় আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে।

[Al-Firdaws News]

মার্কিন রণতরী ‘ইউএসএস কোল’ হামলার পরিকল্পনাকারী আল-কায়েদার দায়িত্বশীল শহিদ



মার্কিন রণতরী ‘ইউএসএস কোল’ এ হামলার পরিকল্পনাকারী শাইখ জামাল বাদাওয়ী রাহিঃ ইয়েমেনের পূর্বাঞ্চলে ‘মাআরিব’ শহরে মার্কিন ড্রোন হামলায় শহিদ হয়েছেন। তিনি আল-কায়েদার আরব উপদ্বীপ শাখা AQAP এর একজন সিনিয়র দায়িত্বশীল ও সামরিক বিশেষজ্ঞ ছিলেন।

২০০০ সালের ১২ অক্টোবর যুগের হুবাল আমেরিকার বিরুদ্ধে গ্লোবাল জিহাদের এক মহিমান্বিত অভিযান পরিচালনা করেছিল আল-কায়েদা। ইয়েমেনের ‘আদন’ এলাকায় মার্কিন রণতরী ‘ইউএসএস কোল’ এ উক্ত হামলায় কমপক্ষে ১৭ জন মার্কিন নৌ অফিসার ও সেনা নিহত হয় এবং ৩৭ জন নৌ সেনা আহত হয়। শাইখ জামাল বাদাওয়ী রাহিঃ ছিলেন উক্ত হামলার একজন পরিকল্পনাকারী।

শাইখ জামাল বাদাওয়ী রাহিঃ ইয়েমেন সরকার কর্তৃক বেশ কয়েকবার বন্দী হন এবং প্রতিবার-ই মুজাহিদদের সহায়তায় জেল থেকে মুক্তি পান। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাকে ধরার জন্য ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পুরষ্কার ঘোষণা করে। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই পুরষ্কার ঘোষণা সত্ত্বেও দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে জিহাদের ময়দানে কাজ চালিয়ে যান। অবশেষে আল্লাহ তা’আলার সিদ্ধান্তে গত ১ জানুয়ারিতে মার্কিন ড্রোন হামলায় শহিদ হলেন।

আল্লাহ তা’আলা তাকে জান্নাতুল ফিরদাউসের সু-উচ্চ মাকাম দান করুন। আমিন।

[Al-Firdaws News]

মার্কিন রণতরী ‘ইউএসএস কোল’ হামলার পরিকল্পনাকারী আল-কায়েদার দায়িত্বশীল শহিদ




মার্কিন রণতরী ‘ইউএসএস কোল’ এ হামলার পরিকল্পনাকারী শাইখ জামাল বাদাওয়ী রাহিঃ ইয়েমেনের পূর্বাঞ্চলে ‘মাআরিব’ শহরে মার্কিন ড্রোন হামলায় শহিদ হয়েছেন। তিনি আল-কায়েদার আরব উপদ্বীপ শাখা AQAP এর একজন সিনিয়র দায়িত্বশীল ও সামরিক বিশেষজ্ঞ ছিলেন।

২০০০ সালের ১২ অক্টোবর যুগের হুবাল আমেরিকার বিরুদ্ধে গ্লোবাল জিহাদের এক মহিমান্বিত অভিযান পরিচালনা করেছিল আল-কায়েদা। ইয়েমেনের ‘আদন’ এলাকায় মার্কিন রণতরী ‘ইউএসএস কোল’ এ উক্ত হামলায় কমপক্ষে ১৭ জন মার্কিন নৌ অফিসার ও সেনা নিহত হয় এবং ৩৭ জন নৌ সেনা আহত হয়। শাইখ জামাল বাদাওয়ী রাহিঃ ছিলেন উক্ত হামলার একজন পরিকল্পনাকারী।

শাইখ জামাল বাদাওয়ী রাহিঃ ইয়েমেন সরকার কর্তৃক বেশ কয়েকবার বন্দী হন এবং প্রতিবার-ই মুজাহিদদের সহায়তায় জেল থেকে মুক্তি পান। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাকে ধরার জন্য ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পুরষ্কার ঘোষণা করে। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই পুরষ্কার ঘোষণা সত্ত্বেও দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে জিহাদের ময়দানে কাজ চালিয়ে যান। অবশেষে আল্লাহ তা’আলার সিদ্ধান্তে গত ১ জানুয়ারিতে মার্কিন ড্রোন হামলায় শহিদ হলেন।

আল্লাহ তা’আলা তাকে জান্নাতুল ফিরদাউসের সু-উচ্চ মাকাম দান করুন। আমিন।

[Al-Firdaws News]

কাশ্মীরের পাররায় এক পরিবারেই ৫ বছরে ৩ ছেলে শহীদ




কাশ্মীরের বসবাসরত পরিবারের মধ্যে সবচেয়ে মর্যাদাবান পরিবার এখন পাররায়। তাদের পরিবারের তিন জন সন্তান ইসাহাক পাররায়, তারিক পাররায় ও সদ্য নিহত হওয়া শাকুর পাররায় ইসলামের পক্ষে কাশ্মীরে ভারতের দখলদারবাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে করতে শহীদ হন।
শাকুর পাররায়-এর চাচাত ভাই ইসহাক পাররায় নিউটন নামে পরিচিত ছিল। এর কারণ ছিল তার অসামান্য শিক্ষাগত যোগ্যতা। ২১ বছরের ইসহাক দশম শ্রেণিতে ৯৮.৪ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে ৮৫ নম্বর অর্জন করে। কিন্তু এই যুবক বুঝতে পারে, বর্তমান সময় ভালো রেজাল্ট করে অর্থের গোলামি করার কোন মানে হয় না। বর্তমান সময় নিজের জাতিকে স্বাধীনতা দেওয়া, আল্লাহর আইন প্রতিষ্ঠা করা। তাই উনি ইসলামিক সশস্ত্র আন্দোলনে যোগ দেন। পরে ২০১৪ সালে বুচোতে শহীদ হন।
তার ভাই তারিকও একই সম্মানের অধিকারী। উনি কাশ্মীর বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক ডিগ্রীর জন্য পড়ছিলেন। কিন্তু ২০১৩ সালে বাবা-মা কে না জানিয়ে আন্দোলনে যোগ দেন। তারপর মালাউন বাহিনীকে জাহান্নামে পৌঁছানোর কাজ করতে করতে নিজের জান্নাতে যাওয়ার রাস্তা করে নেন, ইনশাল্লাহ।
তার ভাইদের মত শাকুরও কুফরের বিরুদ্ধে ইসলামের পক্ষে যুদ্ধে যোগ দেন। তার ভাই ইকবাল পাররায় বলেন সেও তার বাকি ভাইদের মত তার বাবা মা কে যুদ্ধে যোগ দেওয়ার বিষয়ে জানায় নি। সে ২০১৭ সালে হাতে অস্ত্র তুলে নেয়। সে তার অন্য কিছু সাথীদের সাথে গুলাশান পারা গ্রামে ভারত বাহিনীর সাথে যুদ্ধে শহীদ হন।
হাজার হাজার মানুষ তার মৃত্যুতে কেঁদেছে। অশ্রু সিক্ত হৃদয়ে তার বাসায় হাজির হয়েছে। যাকে বিবেকহীন, একচোখা, বিশ্ব কুফ্ফার মোড়লরা সন্ত্রাসী বলছে তার জন্য মুসলিমরা কাঁদছে।
তার বাবা গুলাম নবী পাররায় বলেছেন, “আমি আমার ছেলের উপর গর্ববোধ করি যে একজন শহীদ হিসেবে আমাদের ছেড়ে চলে গেছে। শাকুর সন্ত্রাস কিংবা নেশার পথ বেছে নেয় নি, সে আল্লাহর রাস্তা বেছে নিয়েছে। আমি নিশ্চিত, সে আমাদের জান্নাতে নিয়ে যাবে।“ ইনশাল্লাহ
আরও একজন যোদ্ধা হল তৌসিফ আহমেদ। সে মে ১৪, ২০১৮ সালে যুদ্ধে যোগ দেয়। এর আগে উনি এলাকার এক বেসরকারি বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে নিয়জিত ছিলেন।
আরও একজন বীর হল জুবায়ের আহমেদ। উনি গত বছর একে ৪৭ নিয়ে একটা ছবি সামাজিক মাধ্যম গুলোতে দেয়।
এরকম হাজারো আরও সৈনিক আছে যারা ইসলামের জন্য নিজের জান দিয়ে আল্লাহর সান্নিধ্য অর্জন করে নিচ্ছে। আর দুনিয়াতে হয়ে যাচ্ছে বীরত্ব, সাহস, প্রতিবাদ ও ন্যায়ের প্রতীক। পাররায় পরিবারের তিন ভায়ের জানাজায় শামিল হয়েছে হাজারও মানুষ। সবাই জানে এরা আল্লাহর সৈনিক। সবাই তাদের ভালোবাসে।
উক্ত তিন জন শহিদের জন্য এত মানুষ হয়েছিল যে জানাজা চুরসুতে ৪ বারে ও ত্রালে ৩ বারে করতে হয়। তাদের নিজেদের এলাকায়েই তাদের জানাজা পরানো হয়।
হঠাৎ একজন মুখোশধারী মুজাহিদ সেখানে উপস্থিত হয় ও তাকে বন্দুক দিয়ে দুই বার সালাম দেয়।
শহীদ তৌসিফ ও জুবায়েরকে শেষবারের মত শায়িত করারপর কাশ্মীরের সাধারণ ক্ষুব্ধ মুসলিমরা ভারত বাহিনীর উপর পাথর নিক্ষেপ করা শুরু করে। এই কারণে সাধারণ জনতার উপর পুলিশ হামলা চালায়। আল্লাহর রহমতে এখানে কেউ আহত হয় নি।

[Al-Firdaws News]

আফগানিস্তানে এক অফিসার নিহত হওয়াসহ ১৩ সেনাকে গ্রেফতার




আফগানিস্তানের ফারাহ প্রদেশের রাজধানীর দারআবাদ এলাকায় গত ৫ জানুয়ারী ভোর বেলায় ইমারতে ইসলামিয়ার তালেবান মুজাহিদগণ হামলা চালিয়ে মুর্তাদ আফগান বাহিনীর একটি ইউনিটকে নাস্তানাবুদ করে ফেলেন। পরে ১৩ আফগান সেনাকে যুদ্ধের ময়দান থেকে গ্রেফতার করেন মুজাহিদগণ। এসময় মুর্তাদ বাহিনীর অফিসার "জাওয়েদ" পালানোর চেষ্টা করলে মুজাহিদগণ তাকে গুলি করেন, তখন ঘটনাস্থলেই সে নিহত হয়।

পরে তালেবান মুজাহিদগণ গ্রেফতার হওয়া আফগান সেনাদেরকে ইসলামী আদালতে অর্পণ করেন।

[Al-Firdaws News]

সোমালিয়ান সেনাদের সামরিক অধিদপ্তরে হামলা, হতাহত ৩



সোমালিয়ান ভিত্তিক সংবাদ সংস্থা ওয়াকালাতুশ শাহাদাহ এর বরাতে জানা যায় যে, সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদীশুর হিডেন শহরে গত ৫ জানুয়ারী মুর্তাদ সোমালিয়ান সেনাদের অধিদপ্তর লক্ষ্য করে
দুটি বোমা হামলা চালায় আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ। মুজাহিদদের উক্ত বোমা হামলায় ৩ সোমালিয়ান মুর্তাদ সেনা হতাহত হয়েছে।

[Al-Firdaws News]

এক অফিসারসহ ৫ সোমালিয়ান সেনা হতাহত।




সোমালিয়ার জুবা প্রদেশের কিসমায়ু শহরের বারাকা গ্রামে গত ৫ জানুয়ারী আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের হামলায় ৪ সোমালিয়ান মুর্তাদ সেনা মারাত্মকভাবে আহত হয়।

একই দিনে রাজধানী মোগাদীশুর দারকিনালী শহরে হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের হামলায় সোমালিয়ান এক উচ্চ পদস্থ অফিসার নিহত হয়।

[munasir]

[QUOTE=Al-Firdaws News;58814]

মার্কিন রণতরী ‘ইউএসএস কোল’ হামলার পরিকল্পনাকারী আল-কায়েদার দায়িত্বশীল শহিদ


আল্লাহ তা’আলা তাকে জান্নাতুল ফিরদাউসের সু-উচ্চ মাকাম দান করুন। আমিন।

আল্লাহ তায়ালা শাইখকে শহীদ হিসেবে ক্ববূল করুন , আমিন । আমাদেরকেও শাইখের সাথে জান্নাতে শহীদ হিসেবে মিলিত হওয়ার তওফিক দান করুন,আমিন ।

[দিনের সৈনিক]

আল্লাহ আমাদের বিজয় এভাবেই দিবেন ইনশাআল্লাহ

[হেলাল]

আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।

[কালো পতাকা]

মার্কিন রণতরী ‘ইউএসএস কোল’ হামলার পরিকল্পনাকারী আল-কায়েদার দায়িত্বশীল শহিদ




মার্কিন রণতরী ‘ইউএসএস কোল’ এ হামলার পরিকল্পনাকারী শাইখ জামাল বাদাওয়ী রাহিঃ ইয়েমেনের পূর্বাঞ্চলে ‘মাআরিব’ শহরে মার্কিন ড্রোন হামলায় শহিদ হয়েছেন। তিনি আল-কায়েদার আরব উপদ্বীপ শাখা AQAP এর একজন সিনিয়র দায়িত্বশীল ও সামরিক বিশেষজ্ঞ ছিলেন।

২০০০ সালের ১২ অক্টোবর যুগের হুবাল আমেরিকার বিরুদ্ধে গ্লোবাল জিহাদের এক মহিমান্বিত অভিযান পরিচালনা করেছিল আল-কায়েদা। ইয়েমেনের ‘আদন’ এলাকায় মার্কিন রণতরী ‘ইউএসএস কোল’ এ উক্ত হামলায় কমপক্ষে ১৭ জন মার্কিন নৌ অফিসার ও সেনা নিহত হয় এবং ৩৭ জন নৌ সেনা আহত হয়। শাইখ জামাল বাদাওয়ী রাহিঃ ছিলেন উক্ত হামলার একজন পরিকল্পনাকারী।

শাইখ জামাল বাদাওয়ী রাহিঃ ইয়েমেন সরকার কর্তৃক বেশ কয়েকবার বন্দী হন এবং প্রতিবার-ই মুজাহিদদের সহায়তায় জেল থেকে মুক্তি পান। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাকে ধরার জন্য ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পুরষ্কার ঘোষণা করে। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই পুরষ্কার ঘোষণা সত্ত্বেও দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে জিহাদের ময়দানে কাজ চালিয়ে যান। অবশেষে আল্লাহ তা’আলার সিদ্ধান্তে গত ১ জানুয়ারিতে মার্কিন ড্রোন হামলায় শহিদ হলেন।

আল্লাহ তা’আলা তাকে জান্নাতুল ফিরদাউসের সু-উচ্চ মাকাম দান করুন। আমিন।

আল্লাহ তায়ালা ভাইকে শহীদ হিসেবে কবুল করুন আমিন