মুজাহিদীন নিউজ ll ৬ই জুমাদিউল আউয়াল, ১৪৪০হিজরী ১৩ই জানুয়ারী, ২০১৯ইং

[Al-Firdaws News]

আল-কায়দার হাতে কেনিয়ার একটি এলাকা বিজয়।



গত ১২ জানুয়ারী শনিবার কেনিয়ার একটি এলাকার উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে ইসলামিক যোদ্ধারা।

"ওয়াকালাতুশ শাহাদাহ" নামক একটি বার্তা সংস্থার বরাতে জানা যায় যে, সোমালিয়ার সীমান্তবর্তী উত্তর-পূর্ব কেনিয়ার জারিসা শহরের "বেলমেইর" এলাকার উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ।

এই বিজয়ের মাধ্যমে মুজাহিদগণ কেনিয়ার আরও একটি এলাকাকে কুফরের নিয়ন্ত্রণ থেকে ইসলামের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছেন। এলাকাটিকে কুফরের দুর্গ থেকে ইমানের দুর্গে পরিণত করেছেন। যেখানে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে কুফরী আইনের পরিবর্তে শরয়ী আইন।

[Al-Firdaws News]

আফগানিস্তানে তালেবানদের জাবাবি হামলায় ৩ মার্কিন সেনা নিহত।



আফগানিস্তানের রোজগানের প্রাদেশিক রাজধানী তিরিনকোট শহরে গত শনিবার হেলিকপ্টার দিয়ে সাধারণ মানুষের বসতবাড়ির উপর বোমা হামলা চালিয়েছে দখলদার মার্কিন সন্ত্রাসীরা। এসময় মার্কিন কুফ্ফার জোট ও মুর্তাদ আফগান বাহিনীর যৌথ হামলায় মুসলিমদের ৩টি বাড়ি, একটি গাড়ি ও ২টি মোটরসাইকেল ধ্বংস হয়ে যায়। এছাড়াও শহিদ করে ২ জন নারীসহ ৪ জন গ্রামবাসী ও ৪ জন তালেবান মুজাহিদকে।

ইন্নালিল্লাহী ওয়া ইন্না ইলাইহী রজিঊন।

কুফ্ফার বাহিনীর উক্ত বর্বরোচিত হামলার পরে জবাবি হামলা শুরু করেন তালেবান মুজাহিদগণ। মুজাহিদগণের জাবাবি হামলার মাধ্যমে ৩ দখলদার মার্কিন সন্ত্রাসীকেসহ আরো অনেক আফগান মুর্তাদ সেনাকে জাহান্নামে পাঠিয়ে দেন।

[Al-Firdaws News]

কান্দাহার ও ফারাহ প্রদেশে তালেবান হামলায় ১২ সেনা নিহত, বিশাল এলাকা বিজয়।




আফগানিস্তানের কান্দাহার ও ফারাহ প্রদেশে তালেবানদের পৃথক তিনটি অভিযানে ১২ আফগান মুর্তাদ সেনা নিহত হয়, গ্রেফতার হয় আরও ৪ সেনা, এছাড়াও তালেবান মুজাহিদগণ ৪টি ঘাঁটিসহ বিস্তীর্ণ ভূমির উপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন।

ফারাহঃ আফগানিস্তানের ফারাহ প্রদেশের পাশতুরুদ জেলায় গত ১২ জানুয়ারী তালেবান মুজাহিদদের আগমনের পূর্ব সংবাদ পেয়েই জেলাটির ২টি ঘাঁটিসহ ১টি চৌকি ছেড়ে ভয়ে পলায়ন করে মুর্তাদ আফগান সেনারা।
তবে যাওয়ার পথে মুর্তাদ বাহিনীর সদস্যরা সাধারণ মানুষর উপর হামলা চালিয়ে ৬জনকে আহত করে।

এছাড়াও প্রদেশটিতে তালেবান মুজাহিদদের অন্য একটি হামলায় নিহত হয় এক পুলিশসহ আরও ২ পুলিশ সদস্য।

কান্দাহারঃ কান্দাহারে গত শনিবার রাত্রিবেলায় সীমান্তবর্তী এলাকায় আফগান মুর্তাদ বাহিনীর একটি চৌকিতে হামলা চালান তালেবান মুজাহিদগণ।যার ফলে চৌকিটি বিজয় করে নেন তালেবান মুজাহিদগণ। মুজাহিদদের উক্ত হামলায় নিহত হয় ৮ মুর্তাদ সেনা এবং আহত হয় আরও ৩ সেনা।
মুজাহিদগণ গণিমত হিসাবে লাভ করেন একটি রেঞ্জার গাড়িসহ হালকা ও ভারী অনেক যুদ্ধাস্ত্র।

অন্যদিকে কান্দাহারের উরগান্দাব জেলায় তালেবানদের লেজারগান হামলায় নিহত হয় ৬ মুর্তাদ আফগান সেনা।

[Al-Firdaws News]

আল-কায়দা ইসলামীক মাগরীবের পক্ষ হতে একটি নতুন বার্তা।




শায়েখ আবু উবাইদাহ ইউসূফ আল-আন্নাবী হাফিজাহুল্লাহ।

VIDEO DOWNLOAD LINK

https://www29.zippyshare.com/v/RsFcJ0S3/file.html

আল-কায়দা আল-জাজিরাহ

[Al-Firdaws News]

পাকিস্তানের ডের-ইসমাইল শহরে তেহরিকে তালেবানদের হামলা।



গত ১১ জানুয়ারী শুক্রবার পাকিস্তানের ডের-ইসমাইল শহরের একটি এলাকায় পাকিস্তানী মুর্তাদ পুলিশ বাহিনীর একটি ইউনিটের গাড়ি লক্ষ্য করে আই’ডি বিস্ফোরণ হামলা চালান তেহরিকে তালেবানের মুজাহিদগণ। যার ফলে গাড়িতে থাকা সকল আরোহী পুলিশ সদস্য নিহত ও আহত হয়।

অপরদিকে পাকিস্তানের জুপ জেলায়ও একটি হামলা চালান তেহরিকে তালেবান মুজাহিদগণ। মুজাহিদগণ শুক্রবার রাতে মুর্তাদ পাকিস্তানী বাহিনীর একটি চেকপোস্ট লক্ষ্য করে ভারী যুদ্ধাস্ত্র দ্বারা হামলা চালান। যার ফলে মুর্তাদ বাহিনী জান ও মালের অনেক ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়। আলহামদুলিল্লাহ, মহান আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহে মুজাহিদগণ নিরাপদে নিজেদের ঘাঁটিতে ফিরে আসেন।

সংবাদগুলো নিশ্চিত করেছেন, তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের মুখপাত্র: মুহাম্মদ খোরাসানী হাফিজাহুল্লাহ।

[Al-Firdaws News]

দক্ষিণ কাশ্মীরে শহীদের জানাযায় ভারতীয় বাহিনীর হামলায় নারীসহ ১১ জন মুসলিম আহত



দক্ষিণ কাশ্মীরের, শোপিয়ান জেলার সাওগান গ্রামে হিন্দুত্ববাদী দখলদার মালাউন বাহিনীর হাতে শহীদ হওয়া বদর কমান্ডার যিন্নাত উল ইসলাম ও তার সহযোগী মুজাহিদের জন্য অনুষ্ঠিত জানাযার নামাজ পড়তে এসে ভারতীয় বাহিনীর গুলিতে কমপক্ষে ১১ জন সাধারণ মুসলিম আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে অনেকের অবস্থা এখন আশংকাজনক।
শহীদ জিন্নাত উল ইসলাম মালাউন বাহিনীর হাতে গতকাল সন্ধ্যায় কুলগাম জেলায় শহীদ হয়েছিলেন।
শহীদদের জানাযা পড়ার জন্য বিভিন্ন স্থান থেকে অসংখ্য মুসলিমরা উক্ত গ্রামে জমায়েত হতে থাকে, তাই ভারতীয় বাহিনী উক্ত গ্রাম অভিমুখী বিভিন্ন রাস্তায় ব্যারিকেড বসিয়ে জনস্রোত আটকানোর চেষ্টা করে। অতঃপর উক্ত গ্রামে জমায়েত শোকার্ত মুসলিমদের ছত্রভঙ্গ করতে প্যালেটগান থেকে গুলি ছুঁড়তে থাকে, এবং অবশেষে এই বর্বর বাহিনী জনতার উপর সরাসরি গুলি চালানো শুরু করে। এখন পর্যন্ত নারীসহ ১১ জন মুসলিমের আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

[Al-Firdaws News]

ইয়েমেনে আল-কায়দা মুজাহিদগণের মাহফাদ শহরে প্রবেশ, বিজয় সন্নিকটে



গত ১২ জানুয়ারী শনিবার আল-কায়দা ইয়েমেন শাখার মুজাহিদগণ ইতিমধ্যেই ইয়েমেনের মাহফাদ শহরের প্রবেশদ্বারের প্রধান ফটক ভেঙ্গে শহরটির প্রাণকেন্দ্রে ঢুকে পড়েছেন বলে জানিয়েছে ইয়েমেন ভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম ইদনুল-গাদ।

সংবাদ মাধ্যমে বলা হয়, আল-কায়দা ইয়েমেন শাখা আনসারুশ শরিয়াহ এর যোদ্ধারা ইয়েমেনের গুরুত্ব পূর্ণ শহর আল-মাহফাদে সাম্প্রতিক সময়ে তাদের অভিযান পূর্বের অন্য যেকোন সময়ের তুলনায় দ্বিগুণ আকারে করেছেন। তাঁরা গত ৮ জানুয়ারী থেকে শহরটিতে নিরাপত্তা বাহিনীর উপর তীব্র হামলা চালানো শুরু করেছেন। এসময়ের মধ্যে আনসারুশ শরিয়াহ এর যোদ্ধারা শহরটিতে সৌদি সমর্থিত হাদী বাহিনীর তিনটি সুসজ্জিত সামরিক বহর ধ্বংস করে দিয়েছেন। আনসারুশ শরিয়ার গত কিছুদিনের হামলায় মাহফাদ শহরে অনেক হাদী বাহিনীর সদস্য নিহত ও আহত হয়। ভেঙ্গে পড়ে শহরের সকল নিরাপত্তা জোন।

আনসারুশ শরিয়ার মুজাহিদগণ ইতিমধ্যে শহরটির ৮০-৯০% এলাকার উপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে। শহরটির বাকি অংশ বিজয়ের লক্ষ্যে এখন তীব্র হামলা চালাচ্ছে আল-কায়দা যোদ্ধারা।
একের পর এক এলাকা ছেড়ে পালাচ্ছে হাদী বাহিনী, এবিষয়ে সেনাদের থেকে জানতে চাইলে তারা জানায় যে, এখানে আমাদের সৈন্য সংখ্যা অনেক কম, সরকার ও জোট আমাদেরকে সহায়তা করা থেকে বিরত রয়েছে।

আল-মাহফাদ শহরটি ২০১০ সালের পূর্ব পর্যন্ত পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করেছিলো আল-কায়দা যোদ্ধারা, এরপর সেখানে অভিযান চালানো শুরু করে মার্কিন জোট বাহিনী, এসময় সামান্য কিছু এলাকা আল-কায়দার হাত ছাড়া হলেও শহরের সিংহভাগ এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছিলো আল-কায়দা যোদ্ধারাই। পরে ২০১৩ সালে সৌদি জোট ও হাদী বাহিনী যৌথ ভাবে শহরটিতে আল-কায়দার বিরুদ্ধে অভিযান চালানো শুরু করে। এরপর ২০১৭ সালে শহরটির উল্লেখযোগ্য এলাকা আল-কায়দা যোদ্ধাদের হাত ছাড়া হয়ে পড়ে। শহরটির গ্রামাঞ্চলে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে আল-কায়দা যোদ্ধারা। এরপর ২০১৮ সালে পুনরায় শহরটিতে অভিযান চালানো শুরু করে আল-কায়দা যোদ্ধারা। ধীরে ধীরে শহরের বিভিন্ন এলাকার উপর আবারো নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে থাকে আল-কায়দা যোদ্ধারা, ২০১৮ সালের শেষদিকে আল-কায়দা যোদ্ধারা শহরের একেবারেই নিকটে পৌঁছে যায়। এরপর চলিত বছর অর্থাৎ ২০১৯ সালে শহরের প্রাণকেন্দ্রে পৌঁছে যায় আল-কায়দা যোদ্ধারা। বর্তমানে শহরে প্রবেশের চারটি ফটকের তিনটিই নিয়ন্ত্রণে নিয়ে ফেলেছেন আল-কায়দা যোদ্ধারা। আর গত ১২ জানুয়ারী শহরটির প্রাণকেন্দ্রে প্রবেশ করে নিরাপত্তা বাহিনীর উপরও হামলা চালায় আল-কায়দা শাখা আনসারুশ শরিয়াহ, এসময় তাঁরা শহরের প্রধান প্রবেশদ্বারের ফটকও ভেঙ্গে ফেলেন।

[Al-Firdaws News]

তালেবানদের হামলায় হতাহত ২৩, আইএসকে রক্ষা করতে ময়দানে কুফ্ফার জোট



আফগানিস্তানের নানগাহার প্রদেশের খুগিয়ানী শহরে যেই মুহূর্তে তালেবান মুজাহিদগণ উগ্র ও সন্ত্রাসী জামাত আইএসকে নির্মূল করার অভিযান চালাচ্ছেন, তখন দখলদার মার্কিন সন্ত্রাসী ও তাদের পা চাটা গোলাম স্পেশাল ফোর্সের সেনারা তালেবানদের উপর যৌথ হামলা চালানো শুরু করে।

আলহামদুলিল্লাহ কুফ্ফার ও খারেজিদের এই যৌথ জোট তালেবান মুজাহিদদের কোন ক্ষতিই করতে পারেনি, বরং তালেবান মুজাহিদদের তীব্র জবাবী হামলায় স্পেশাল ফোর্সের ১২ সদস্য নিহত হয়।

এছাড়াও তালেবান মুজাহিদদের অপর একটি হামলায় কুফ্ফার বাহিনীর একটি ট্যাংক ধ্বংস হয়ে যায়।যার ফলে ট্যাংকের ভিতর থাকা ৩ সেনা নিহত এবং আরও ২ সেনা আহত হয়।

গাজনীঃ আফগানিস্তানের গাজনী প্রদেশের শাহবাজ শহরে শনিবার রাত্রিবেলায় তালেবান মুজাহিদগণের হামলায় কুফ্ফার বাহিনীর একটি ট্যাংক ধ্বংস হয়ে ৭ আরোহী সেনা নিহত হয়। অন্য একটি হামলায় আরও ৩ সেনা আহত হয়।

এছাড়াও গাজনী প্রদেশের শালগার জেলায় শনিবার মাগরিবের সময় মুর্তাদ আফগান বাহিনীর সেনা ঘাঁটিতে হামলা চালান তালেবান মুজাহিদগণ, এসময় মুজাহিদীনের হামলায় মুর্তাদ বাহিনীর ২টি ট্যাংক ধ্বংস হওয়াসহ অনেক সেনা নিহত ও আহত হয়।

[Al-Firdaws News]

তালেবানদের কারাগারে মার্কিন বাহিনী হামলা চালিয়ে ৪০ আইএস সন্ত্রাসীকে মুক্তকরণ



আফগানিস্তানের বাদগিস প্রদেশের জুন্দ জেলার পাঁচবাজ এলাকায় তালেবান নিয়ন্ত্রিত একটি কারাগারে হামলা চালিয়েছে মার্কিন সন্ত্রাসীরা। যেই কারাগারটিতে সাধারণ মুসলিমদেরকে হত্যার অপরাধে ৪০ আইএস সদস্যকে বন্দী করে রেখেছিলো তালেবান মুজাহিদগণ। দখলদার মার্কিন সেনারা কারাগারটিতে হামলা চালিয়ে দুজন কারারক্ষী তালেবান মুজাহিদকে শহিদ করে ৪০ আইএস সন্ত্রাসীকে মুক্ত করে নিয়ে যায়।

হয়তো আপনাদের মনে আছে জাওজান প্রদেশের সেই ঐতিহাসিক ঘটনা!!! যখন মুজাহিদগণ জাওজানে আইএস সন্ত্রাসীদেরকে আদ জাতীর মত হত্যা করতে শুরু করলেন এবং বেঁচে থাকা ২০০ আইএস সন্ত্রাসীকে অবরুদ্ধ করে রেখেছিলো, তখন এই আমেরিকাই হেলিকপ্টার নিয়ে আইএসদেরকে রক্ষা করতে চলে আসে। তারা ২০০ আইএস সন্ত্রাসীকে হেলিকপ্টারের মাধ্যমে জাওজান থেকে রাজধানী কাবুলে নিয়ে যায়।

[Al-Firdaws News]

পাকিস্তানের লোরালাই শহরে তেহরিকে তালেবান হামলায় অনেক সেনা হতাহত।



তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের স্পেশাল ফোর্সের মুজাহিদগণ গত ১২ জানুয়ারী একটি সফল অভিযান পরিচালনা করেছেন।

পাকিস্তানের লোরালাই শহরের RC কলেজের নিকটে গত ১২ জানুয়ারী শনিবার পাকিস্তানী মুর্তাদ বাহিনীর FC গাড়ি টার্গেট করে হামলা চালিয়েছেন তালেবান (TTP) মুজাহিদগণ। মুজাহিদগণের উক্ত হামলায় গাড়িতে থাকা সকল আরোহী সেনা নিহত ও আহত হয়। হতাহতদের মধ্যে ইয়াসিন শাহ নামক উচ্চ পদস্থ এক অফিসার থাকার বিষয়টিও তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের মুখপাত্র মুহাম্মাদ খুরাসানী হাফিজাহুল্লাহ তাঁদের প্রচার মাধ্যম উমর মিডিয়ায় নিশ্চিত করেছেন।

[Al-Firdaws News]

পাকিস্তানের বিখ্যাত আলিম শাইখুত তাফসির ওয়াল হাদিস মাওলানা হামিদুল্লাহ জান রহিমাহুল্লাহ. ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজি'উন।



পাকিস্তানের খাইবার পাখতুন-খাওয়া প্রদেশের বিখ্যাত আলিমে দ্বীন এবং তালিবান মুজাহিদদের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ জিহাদপন্থী আলিম শাইখুত তাফসির ওয়াল হাদিস মাওলানা হামিদুল্লাহ জান রহিমাহুল্লাহ (সম্ভবতঃ গতকাল) ইন্তেকাল করেছেন।

মাওলানা হামিদুল্লাহ জান রহিমাহুল্লাহ. মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত ইমারতে ইসলামী আফগানিস্তান অর্থাৎ তালিবানদের পক্ষে ছিলেন। তালিবান মুজাহিদগণ উনার ইন্তেকালে একটি অফিসিয়াল শোকবার্তা প্রকাশ করেছেন।

বহু উলামা-মাশায়েখ মাওলানা হামিদুল্লাহ জান রহিমাহুল্লাহ-এর নিকট থেকে দ্বীনের ইলম অর্জন করেছেন। তালিবানদের অনেক আলিম ও দায়িত্বশীল মাওলানা হামিদুল্লাহ জান রহিমাহুল্লাহ-এর নিকট ইলম অর্জন করেছেন।

আল্লাহ তা'আলা উনাকে জান্নাতুল ফিরদাউসের সু-উচ্চ মাকাম দান করুন। আমিন।

[Hamja Ibn Abdul muttalib]

আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ।

[হেলাল]

আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।