মুজাহিদীন নিউজ ll ৯ই জুমাদিউল আউয়াল, ১৪৪০হিজরী ১৬ই জানুয়ারী, ২০১৯ইং

[Al-Firdaws News]

আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে তালেবানদের শক্তিশালী গাড়ি বিস্ফোরণ হামলা



গত সোমবার ১৪ জানুয়ারী আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে দখলদার বিদেশী বাহিনীর ক্যাম্প তথা গ্রিন-ভিলেজের সামনে শক্তিশালী ট্রাক বোমা হামলা চালিয়েছেন তালেবান মুজাহিদগণ।

আল-ইমারাহ বার্তা সংস্থার বরাতে জানা যায় যে, গত ১৪ জানুয়ারী সোমবার আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল এয়ারপোর্টের নিকটে বিদেশী বাহিনীর ক্যাম্প তথা গ্রিন-ভিলেজের সামনে শক্তিশালী ট্রাক বোমা হামলা চালিয়েছেন তালেবান মুজাহিদগণ। সোমবার সন্ধ্যা নাগাত ৭:০০ সময় ইসলামী ইমারতের শহিদ মু'তাসীম (রহিমাহুল্লাহ) নামক একজন তালেবান মুজাহিদ শক্তিশালী ট্রাক ভর্তি বিস্ফোরক দিয়ে ইস্তেশহাদী হামলা চালান। ইস্তিশহাদী হামলার পরপরই বাহিরে অপেক্ষারত ৪ জন তালেবান মুজাহিদ ভারী যুদ্ধাস্ত্র দিয়ে অতর্কিত হামলা চালানো শুরু করেন, এরপরেই সেখানে ভয়াবহ সংঘর্ষ শুরু হয়। গ্রিন-জোনের আকাশে উড়তে শুরু করে হেলিকপ্টার। কয়েক ঘণ্টা যুদ্ধের পর গ্রিন-ভিলেজের ভেতর থেকে এ্যাম্বুলেন্সে করে বের হতে থাকে আহত ও নিহতদের দেহ। হতাহতের নির্দিষ্ট কোন সংখ্যা এখনো জানা যায়নি, এদিকে আফগান সরকারের পক্ষ হতে ১০ সেনা নিহত হবার কথা স্বীকার করা হয়েছে। তবে গণমাধ্যম থেকে জানা যায় যে, গ্রিন-ভিলেজের ভেতর ৯০ এরও অধিক ন্যাটোর উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ছিলো। ধারণা করা হচ্ছে ভিতরে থাকা অধিকাংশ দখলদার বিদেশী সেনা নিহত ও আহত হয়েছে।

[Al-Firdaws News]

কেনিয়ার রাজধানী নাইরুবীতে আল-কায়দা মুজাহিদগণের বড় ধরণের অভিযান।



১৫ জানুয়ারী মঙ্গলবার কেনিয়ার ইতিহাসে এক স্মরণীয় দিন। সেই স্মরণীয় দিনকে আরো স্মরণীয় করে তুললো ২০১৯ সালের আজকের দিনটি। ২০১৬ সালের আজকের এই দিনেই আল-কায়দা যোদ্ধারা এক অবিস্মরণীয় হামলা চালিয়েছিলেন, যেই হামলায় ১৫০ কেনিয়ান সেনা নিহত হয়েছিল।
ঠিক সেই একই মাস একই তারিখ, শুধু পরিবর্তন হয়েছে ২০১৬ থেকে ২০১৯ সালে।

আল-কায়দা কেনিয়ান শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ আজ ১৫ জানুয়ারী ২০১৯ সালের মঙ্গলবার দিন কেনিয়ার রাজধানী নাইরুবীতে কঠিন এক হামলা চালিয়েছেন। উক্ত হামলায় কেপেঁ উঠে দেশটির রাজধানী নাইরুবী। তবে এই হামলায় এখন পর্যন্ত কত কেনিয়ান সেনা নিহত ও আহত হয়েছে তা জানা যায়নি, তবে কেনিয়ান সরকারি সংবাদ মাধ্যমগুলো ১০ সেনা নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করেছে।

এদিকে দেশটির আল-কায়দার অফিসিয়াল সংবাদ সংস্থা "ওয়াকালাতুশ শাহাদাহ" উক্ত হামলায় অনেক সেনা নিহত ও আহত হওয়ার কথা জানালেও নির্দিষ্ট কোন সংখ্যা উল্লেখ করেনি। তারা খুব অচিরেই হামলায় হতাহত কুফ্ফার সেনাদের একটি তালিকাও প্রকাশ করবেন, এমনটাই জানাচ্ছেন বিভিন্ন সংবাদ সংস্থার সংবাদ কর্মীরা।

[Al-Firdaws News]

ইয়েমেনে আইএস সন্ত্রাসীদের উপর আল-কায়দা মুজাহিদগণের পৃথক পৃথক হামলা




গত শনিবার ও রবিবার (১২ ও ১৩ জানুয়ারী) ইয়েমেনের আবয়ান প্রদেশের কাইফা শহরে আইএস নামক সন্ত্রাসী দলের উপর কয়েকটি হামলা চালানো হয়। আল-কায়দা আরব উপদ্বীপ শাখা আনসারুশ শরিয়াহ এর মুজাহিদগণ কাইফা শহরে আইএস সন্ত্রাসীদের টার্গেট করে দুটি স্নাইপার হামলা চালান। যার ফলে ২ আইএস সদস্য নিহত হয় এবং আহত হয় আরো কতক আইএস সদস্য।

এছাড়াও কাইফা শহরের প্রাণ কেন্দ্রেও আইএস সন্ত্রাসীদের লক্ষ্য করে আরো একটি হামলা চালিয়েছেন আনসারুশ শরিয়ার মুজাহিদগণ। উক্ত হামলায়ও অনেক আইএস সন্ত্রাসী নিহত ও আহত হয়।

[Al-Firdaws News]

রাজধানী কাবুলে তালেবান হামলায় সিনিয়র কর্মকর্তা নিহত।



আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে গত ১৫ জানুয়ারী এক বরকতময়ী হামলা চালান তালেবান মুজাহিদগণ।

দেশটির রাজধানী কাবুলে PD9- এ চৌম্বকীয় বোমা বিস্ফোরণ ঘটান তালেবান মুজাহিদগণ। তালেবানদের উক্ত বিস্ফোরণ হামলার টার্গেট ছিলো আফগান সরকারের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র কর্মকর্তা হাসমাতুল্লাহ। মুজাহিদগণ উক্ত কর্মকর্তার গাড়ি লক্ষ্য করে বিস্ফোরণ হামলাটি চালালে গাড়ি ধ্বংস হয়ে ঐ কর্মকর্তা ঘটনাস্থলেই নিহত হয়।




আফগান সরকারের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র কর্মকর্তা হাসমাতুল্লাহ ঘটনাস্থলেই নিহত

[Al-Firdaws News]

ইয়েমেনে আনসারুশ শরিয়ার হামলায় অনেক মুর্তাদ সেনা নিহত।



ইয়েমেনের আবয়ান প্রদেশের মুদিয়া শহরে মুর্তাদ বাহিনীর উপর তীব্র হামলা চালিয়েছেন দেশটির আল-কায়দা যোদ্ধারা।

গত ১৪ জানুয়ারী সোমবার আবয়ান প্রদেশের মুদিয়া শহরে এক ভয়াবহ সংঘর্ষ শুরু হয়। আল-কায়দা আরব উপদ্বীপ শাখার অফিসিয়াল বার্তা সংস্থার বরাতে জানা যায় যে, দেশটিতে অবস্থানরত আল-কায়দা শাখা আনসারুশ শরিয়াহ এর মুজাহিদগণ উক্ত হামলাটি চালিয়েছেন। মুজাহিদগণের হামলার লক্ষ্য বস্তুতে পরিণত হয় সৌদি সমর্থিত মুর্তাদ হাদী বাহিনীর সেনারা। মুজাহিদগণ ঐ দিন সকাল বেলায় মাদিয়া শহরে মুর্তাদ বাহিনীর সুসজ্জিত সামরিক বহর তীব্র হামলা চালান। যার ফলে একটি সামরিকযান ধ্বংস হওয়া ছাড়াও অনেক মুর্তাদ সেনা নিহত ও আহত হয়। আর বাকি সেনারা ভয়ে সামরিক বহর নিয়ে ময়দান ছেড়ে পলায়ন করে।

[Al-Firdaws News]

কেনিয়ায় আল-শাবাবের হামলায় ৫০ এরও অধিক সেনা নিহত।



গত ১৫ জানুয়ারী মঙ্গলবার কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবীতে এক ভয়াবহ হামলা চালান আল-কায়দার মুজাহিদগণ।
আফ্রিকান ভিত্তিক সংবাদ সংস্থা "মুফাক্কিরাতুল ইখবারিয়্যাহ্" এর বরাতে জানা যায় যে ১৫ তারিখের কেনিয়ার রাজধানীতে ঘটে যাওয়া উক্ত ভয়াবহ হামলায় কমপক্ষে ৫০ কেনিয়ান সেনা নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে আরো অনেক সেনা।

এদিকে আল-কায়দা শাখা হারাকাতুশ শাবাব তাদের অফিসিয়াল সংবাদ মাধ্যম "ওয়াকালাতুশ শাহাদাহ্" এর মাধ্যমে উক্ত হামলার দায় স্বীকার করেছেন।।

"মুফাক্কিরাতুল ইখবারিয়্যাহ্" নামক বার্তা সংস্থার বরাতে আরো জানা যায় যে, ঐদিন ঘটনাস্থলে কেনিয়ান সেনাদেরকে রক্ষা করা ও উদ্ধার কাজে অংশগ্রহণ করে মার্কিন মেরিন সেনারা ও ব্রিটেনের একটি স্পেশাল ফোর্স, শুধু মার্কিন আর ব্রিটেন সেনারাই নয় এই অভিযানে অংশগ্রহণ করে মধ্যপ্রাচ্যের জন্য বিষফোঁড়া দখলদার ইসরাইল নামক দেশটির ইহুদী সেনারাও। প্রায় টানা ৭-৮ ঘণ্টা চলে এই অভিযান। এই যুদ্ধে ভীতসন্ত্রস্ত অবস্থায় দেখা যায় কেনিয়ান সেনাদেরকে।




এই যুদ্ধে ভীতসন্ত্রস্ত অবস্থায় দেখা যায় কেনিয়ান সেনাদেরকে

[Al-Firdaws News]

আশ-শাবাব মুজাহিদদের হামলায় ৪ সোমালিয়ান সেনা হতাহত।



গত ১৩ জানুয়ারী মধ্য সোমালিয়ার হাইরান প্রদেশের বিলডোয়ান শহরে একটি অতর্কিত হামলা চালানো হয়েছে।

সোমালিয়ান ভিত্তিক "ওয়াকালাতুশ শাহাদাহ্" নামক বার্তা সংস্থার বরাতে জানা যায় যে, উক্ত হামলাটি আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ বিলডোয়ান শহরে সোমালিয়ান মুর্তাদ সেনাদের একটি ইউনিটকে লক্ষ্য করে অতর্কিতভাবে চালিয়েছেন। উক্ত হামলায় ৪ সোমালিয়ান মুর্তাদ সেনা হতাহত হয় বলেও নিশ্চিত করেছে সংবাদ সংস্থাটি


সূত্র:http://gazwah.net/?p=16961

[Al-Firdaws News]

সোমালিয়ান বাহিনীর ৯টি সেনা ঘাঁটিতে তীব্র হামলা।



আজ ১৬ জানুয়ারী বুধবার দক্ষিণ সোমালিয়ার শাবেলি সুফলা প্রদেশে সোমালিয়ান সেনাদের ৯টি ঘাঁটিতে তীব্র হামলা চালানো হয়েছে। যার ফলে ২টি সেনা ঘাঁটির পতন ঘটে।

"ওয়াকালাতুশ শাহাদাহ" বার্তা সংস্থার বরাতে জানা যায় যে, আজ ১৬ জানুয়ারী শাবেলি সুফলা প্রদেশে মুর্তাদ সোমালিয়ান সেনাদের ৯ টি ঘাঁটিতে বড়ধরণের অভিযান চালানো হয়েছে। উক্ত হামলাগুলোর দায় স্বীকার করেছেন আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ। মুজাহিদগণের বরকতময় অভিযানে অনেক সোমালিয়ান মুর্তাদ সেনা নিহত ও আহত হয়। এছাড়াও মহান আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহে মুজাহিদগণ ২ টি সেনা ঘাঁটিতে কালিমা খচিত ইসলামের বিজয়ের পতাকা উড্ডীন করেছেন। এর মাধ্যমে মুজাহিদগণ বিশাল এলাকার উপরে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছেন।



সূত্র:http://gazwah.net/?p=16964

[Al-Firdaws News]

সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদীশুর আফজাওয়ী শহরের দুটি সেনা ঘাঁটিতে আজ ১৬ জানুয়ারী তীব্র সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।



"ওয়াকালাতুশ শাহাদাহ" নামক বার্তা সংস্থার সূত্রে জানতে পারা যায় যে, সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদীশুর আফজাওয়ী শহরের "আই'য়ীল শালী নামক এলাকায় মুর্তাদ সোমালিয়ান সেনাদের দুটি ঘাঁটিতে আজ ১৬ জানুয়ারী তীব্র হামলা চালানো হয়েছে। আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ উক্ত হামলার দায় স্বীকার করে একটি সংবাদ প্রচার করেছেন, যেখানে বলা হয়েছে, হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদদের উক্ত হামলায় ২১ এরও অধিক সোমালিয়ান মুর্তাদ সেনা নিহত হয়েছে। পরে মুজাহিদগণ নিহত সেনাদের অস্ত্রগুলো গণিমত হিসাবে লাভ করেছেন।



সূত্র:http://gazwah.net/?p=16966

[Al-Firdaws News]

কেনিয়ার রাজধানীতে সিসি ক্যামেরায় হামলাকারীদের ফুটেজ।



গত ১৫ জানুয়ারী কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে একটি অবিস্মরণীয় হামলা চালিয়েছিল আল-কায়দা শাখা হারাকাতুশ শাবাব। ঐ হামলায় ৫০ এরও অধিক কেনিয়ান সেনা নিহত হয়, আহত হয় আরো অনেক। তবে উক্ত অভিযানে কতজন হামলাকারী অংশগ্রহণ করেছিলো তা তৎক্ষণাৎ জানা যায়নি, কিন্তু পরে যখন সিসি ক্যামেরার ফুটেজ চেক করা হয়, তখন তা সবাইকেই অবাক করে দেয়, কেননা এত বিশাল এক ভয়াবহ যুদ্ধে মাত্র ৪ জন আল-কায়দা যোদ্ধা অংশগ্রহণ করেছিলো, যাদের বিপক্ষে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে কেনিয়া, আমেরিকা, ব্রিটেন, ফ্রান্স ও ইসরাইলের মত ইহুদী সেনারা। এমনটাই ধরা পড়ে সিসি টিভি ক্যামেরায়।

তবে কেনিয়ান সংবাদ মাধ্যমগুলো হামলাকারী আল-কায়দা যোদ্ধাদের ৪জনের মধ্যহতে একজনের শহিদ হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।









সূত্র:http://gazwah.net/?p=16970

[bokhtiar]

আল্লাহু আকবার, ওয়া লিল্লাহিল হামদ। মুমিনদের অন্তর প্রশান্তকারী হামলা চালিয়েছে আল শাবাব ভাইয়েরা!আল্লাহ ভাইদের শক্তি বাড়িয়ে দিন,আমীন।

[diner pothik]

অল্লাহুআকবার

[Harridil Mu'mineen]

الله اكبر ولله الحمد. نصر من الله وفتح قريب. وبشر المؤمنين.
জাযাকাল্লাহু আল ফিরদাউস নিউজ। আল্লাহ মুজাহিদীনদের হেফাজত করুন । আমীন।

[হেলাল]

আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।
আল্লাহ মুজাহিদ ভাইদের কে শক্তি ভারিয়ে দেন,আমিন।