মুজাহিদীন নিউজ ll ৬ই জুমাদিউস সানী, ১৪৪০হিজরী ১২ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ইং

[Al-Firdaws News]

তাখার এবং লাগমানে মুজাহিদদের হামলায় ১৭ সেনা হতাহত।




গত সোমবার মধ্যরতে ইমারতে ইসলামিয়ার তালেবান মুজাহিদগণ হামলা চালান আফগানিস্তানের তাখার প্রদেশের দাশত জেলায় অবস্থিত মুর্তাদ বাহিনীর সেনা চৌকিতে। আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহে মুজাহিদগণ চৌকিটি বিজয় করতে সক্ষম হন। এসময় মুজাহিদদের হামলায় নিহত হয় ৪ মুর্তাদ সেনা, আহত হয় আরো ৬ সেনা।

অন্যদিকে মঙ্গরবার সকালে লাগমান প্রদেশের মুহতারলাম শহরে মুর্তাদ আফগান সেনাদের একটি ইউনিটের উপর হামলা চালান তালেবান মুজাহিদগণ। যার ফলে ৪ সেনা নিহত এবং ৩ সেনা আহত হয়।





সূত্র:http://gazwah.net/?p=18244

[Al-Firdaws News]

হেলমান্দে তালেবান মুজাহিদদের হামলায় ৩৬ সেনা হতাহত।




আফগানিস্তানের হেলমান্দ প্রদেশের কয়েকটি জেলায় তালেবান মুজাহিদদের হামলায় ৩৬ সেনা হতাহত।

ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণ মঙ্গলবার রাত্রিবেলায় হেলমান্দ প্রদেশের কয়েকটি জেলায় আফগান মুর্তাদ বাহিনীর উপর তীব হামলা চালিয়েছেন। যার ফলে ৩৬ আফগান মুর্তাদ সেনা নিহত ও আহত হয়। ধ্বংস হয়ে যায় মুর্তাদ বাহিনীর একটি ট্যাংক।





সূত্র:http://gazwah.net/?p=18239

[Al-Firdaws News]

বাদগিসে তালেবান মুজাহিদদের হামলায় ১২ সেনা নিহত।





আফগানিস্তানের বাদগিস প্রদেশের মার্গাব জেলায় মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ১২ টায় মুর্তাদ আফগান বাহিনীর সেনা চৌকিতে হামলা চালান ইমারতে ইসলামিয়ার তালেবান মুজাহিদগণ।
মুজাহিদদের উক্ত হামলায় ১২ আফগান মুর্তাদ সেনা নিহত হয়। মুজাহিদগণ বিজয় করেনেন ৩টি সেনা চৌকি।

এসময় মুজাহিদগণ ৪টি হাওয়াই মেশিনগাণসহ অনেক যুদ্ধসামগ্রী গনিমত লাভ করেন।





সূত্র:http://gazwah.net/?p=18234

[Al-Firdaws News]

জাবুল প্রদেশে মুজাহিদদের হামলায় ১৫ সেনা নিহত।




আফগানিস্তানের জাবুল প্রদেশের উর্গান্দাব জেলায় স্থানীয় সময় মঙ্গলবার রাত ১:০০ সময় মুর্তাদ আফগান সেনাদের চৌকিতে হামলা চালান তালেবান মুজাহিদগণ। যার ফলে ১৫ আফগান মুর্তাদ সেনা নিহত হয়, ধ্বংস হয় একটি ট্যাংক,মুজাহিদদের হাতে বিজিত হয় সেনা চৌকি, গণিমত হিসেবে মুজাহিদদের হস্তগত হয় ১৫ টি হালকা ও ভারী যুদ্ধাস্ত্র।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=18229

[Al-Firdaws News]

সোমালিয়ায় পৃথক দুটি হামলায় ২ অফিসার নিহত।




সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদীশুতে আজ ১২ ফেব্রুয়ারি দুটি পৃথক হামলায় ২ সোমালিয়ান উচ্চ পদস্থ সামরিক অফিসার নিহত হয়।

প্রথম হামলাটি চালানো হয় রাজধানী মোগাদিশুর হিডেন শহরে। উক্ত হামলায় টার্গেটে পরিণত হয় “হুসেন দেরী” নামক এক সেনা অফিসার। টার্গেটকৃত স্থানে সফল হামলা চালালে হুসেন ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। এসময় ধ্বংস হয়ে যায় তার গাড়িটিও।
অপর হামলাটি চালানো হয় রাজধানী মোগাদিশুর দার্কিনলী শহরে। এখানেও টার্গেটের পরিণত হয় উচ্চ পদস্থ সোমালিয়ান এক অফিসার। ঘটনাস্থলেই নিহত হয় উক্ত অফিসার।

উভয় স্থানে হামলার দায় স্বীকার করেন আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হারাকাতুশ শাবাব আল-মুজাহিদীন।





সূত্র:http://gazwah.net/?p=18224

[Al-Firdaws News]

সোমালিয়ায় মুজাহিদদের হামলায় অনেক সেনা হতাহত।






আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ কুফ্ফার আফ্রিকান জোট ও মুর্তাদ সোমালিয়ান বাহিনীর উপর প্রতিনিয়ত হামলা চালিয়ে যাচ্ছেন। হত্যা করছেন অনেক কুফ্ফার সেনাকে, বিজয় করছেন একের পর এক এলাকা।

এরি ধারবাহিকতায় দক্ষিণ সোমালিয়ার মারাকা শহরে মুর্তাদ সোমালিয়ান সেনাদের একটি ইউনিটকে লক্ষ্য করে হামলা চালান হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ। যার ফলে অনেক মুর্তাদ সোমালিয়ান সেনা হতাহত হয়।
এছাড়াও সোমালিয়ার যুবা প্রদেশের কিসমায়ু শহরে আরেকটা হামলা চালান মুজাহিদগণ। যার ফলে মুর্তাদ সোমালিয়ান বাহিনীর একটি সামরিকযান ধ্বংস হয়ে যায় এবং হতাহত হয় অনেক মুর্তাদ সোমালিয়ান সেনা।
অন্যদিকে সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর একটি সমরিক ব্যারাকে হামলা চালান হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ। এখানেও মুর্তাদ সোমালিয়ান বাহিনীর জান মালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=18216

[Al-Firdaws News]

ইমারতে ইসলামিয়ার অভিযোগ দফতর!




ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তান সর্বদাই সাধারণ মানুষের সবধরণের সেবা নিশ্চিত করার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। খুলেছেন বিভিন্ন সেবামূলক কাউন্সিল, যারা তৈরী করে যাচ্ছেন, মাদ্রাসা, মক্তব, স্কুল, কলেজ, নারীদের জন্য আলাদা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, রাস্তা-ঘাট, খাল,কালভার্ট ও ব্রিজের মত নানাধরণের সেবামূলক প্রতিষ্ঠান।

এসবের পাশাপাশি এবার গঠন করেছেন একটি অভিযোগ কাউন্সিল। এই কাউন্সিলের প্রধান কাজসমূহের মধ্য হতে একটি হচ্ছে সাধারণ মানুষের অবিযোগগুলো শোনা এবং তা প্রতিকারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা। এই কাউন্সিলের আছে নির্দিষ্ট একটি অফিসিয়াল দফতর, আছেন কয়েকজন কর্মকর্তা। যারা তালেবান মুজাহিদদের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় গিয়ে গিয়ে সাধারণ মানুষের অভিযোগগুলো শুনেন এবং তা লিখিতভাবে অভিযোগ দফতরে জমা দেন।
তবে এবার এই কাজটাকে সহজ করার লক্ষ্যে অভিযোগ দফতরের পক্ষ হতে তৈরী করা হয়েছে অনেক অভিযোগ বক্স। যেই বক্সগুলোকে বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা, শহর ও শহরতলীতে পাইপের মাথায় বেঁধে দেওয়া হয়েছে। যাতে করে সাধারণ মানুষ আগের চেয়ে আরো নির্ভয় ও নির্দ্বিধায় তাদের যেকোন অভিযোগ ইমারতের যেকোন ব্যক্তি বা যেকোন শাখার ব্যাপারে ইমারতের দায়িত্বশীলদের নিকট দায়ের কারতে পারে।
এরপর সাধারণ মানুষের দেয়া অভিযোগগুলোর ব্যাপারে জনসম্মুখেই জিজ্ঞাসিত হতে হয় উক্ত কাজের দায়িত্বশীলকে। অভিযোগের ব্যাপারে বিস্তারিত উত্তর দিতেও হচ্ছে দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ও সদস্যদেরকে।
আলহামদুলিল্লাহ, এ যেন খেলাফতে রাশেদার যুগ ফেরে আসার এক উত্তম দৃষ্টান্তের প্রতিচ্ছবি।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=18211

[Al-Firdaws News]

সোমালিয়ায় সাধারণ মানুষের বসতবাড়িতে হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।




গত ১১ ফেব্রুয়ারি সোমালিয়ার শাবেলি সুফলা প্রদেশের জানালী শহর দখল করার ব্যার্থ চেষ্টা চালায় দখলদার মার্কিন ও তাদের তাবেদার সোমালিয়ান মুর্তাদ বাহিনী। কিন্তু নির্লজ্বভাবে আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হারাকাতুশ শাবাবের হাতে পরাজিত হয় কুফ্ফার বাহিনী।

এই নির্লজ্ব কুফ্ফার বাহিনী যখন মুজাহিদদের হাতে পরাজিত হল এবং ব্যার্থ হয়ে শহরটি হতে পলায়ন করলো, তখন কুফ্ফার বাহিনী বিমান হামলা চালানো শুরু করে সাধারণ মানুষের বসতবাড়িতে। যার ফলে ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয় সাধারণ মানুষের বসতবাড়িগগুলো।





সূত্র:http://gazwah.net/?p=18201

[Al-Firdaws News]

মাজার-ই শরীফ হতে নিজেদের কাউন্সিল উঠিয়ে নিল পাকিস্তান।





ইসলামাবাদঃ তালেবানদের হামলার ভয়ে পাকিস্তান আফগানিস্তানের মাজার-ই শরীফে নিজেদের কাউন্সিল বন্ধ করে দিয়েছে।

বার্তা সংস্থা Taribal News উর্দু গত সপ্তাহে তাদের প্রকাশিত একটি সংবাদে দাবি করে যে, পাকিস্তান সরকারের পক্ষ হতে বলা হয়- নিরাপত্তার সমস্যার কারণে আফগানিস্তানের মাজার-ই শরীফে অবস্থিত নিজেদের কাউন্সিল বন্ধ করে দিয়েছে পাকিস্তান। কেননা সেখানে এখন রীতিমত সন্ত্রাসীরা হামলা চালাচ্ছে। এছাড়াও তালেবানদের মধ্য থাকে একটি উগ্রদলও (মূলত এই তাগুত শাসকরা মানুষের মধ্যে তালেবানদের ব্যাপারে ভুল ধারণা সৃষ্টি করার জন্য এই ধরণের শব্দ ব্যবহার করে থাকে)রীতিমত হামলা চালিয়ে আসছে। তাই নিরাপত্তার সমস্যার কারণে কাউন্সিল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এদিকে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্যেও আফগান পররাষ্ট্র দফতরে আহ্বান জানায় পাকিস্তান, নিরাপত্তা নিশ্চিত না করা পর্যন্ত নিজেদের কাউন্সিল চালু করবেনা পাকিস্তান।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=18196

[Al-Firdaws News]

আফগানিস্তানঃ মুর্তাদ আফগান বাহিনীর উপর তালেবান মুজাহিদদের হামলা।






আফগানিস্তান, ফারাহ প্রদেশঃ
আফগানিস্তানের “আব” শহরে তালেবান মুজাহিদদের সাথে মুর্তাদ আফগান বাহিনী যুদ্ধে পরাজিত হয়ে পলায়ন করে। তবে পলায়নের আগ মহুর্ত পর্যন্ত মুজাহিদদের হামলায় নিহত হয় ১৩ এবং আহত হয় আরো ৮ আফগান মুর্তাদ সেনা।

তাখার প্রদেশঃ
আফগানিস্তানের খাওয়াজাহ শহরে তালেবান মুজাহিদদের হামলায় মুর্তাদ আফগান বাহিনীর ২টি ট্যাংক ধ্বংস। এসময় মুজাহিদদের হামলায় নিহত এবং আহত হয় ১৬ মুর্তাদ সেনা।
ফারাহ প্রদেশঃ
আফগানিস্তানের ফারাহ প্রদেশের নিরাপত্তাজোন ইতিমধ্যে ধ্বংস করে ফেলেছেন তালেবান মুজাহিদগণ, যেকোন সময় পূর্ণ শহর নিয়ন্ত্রনে নিতে পারেন তালেবান মুজাহিদগণ। এছাড়াও গতকাল তালেবান মুজাহিদদের একটি হামলায় প্রদেশটির প্রাণকেন্দ্রে নিহত হয় ১২ আফগান মুর্তাদ সেনা। তালেবান মুজাহিদদের হাতে বন্দী হয় আরো ৪ মুর্তাদ সেনা।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=18191

[Al-Firdaws News]

কান্দাহারে তালেবান মুজাহিদদের হামলায় নিহত ১৬ মুর্তাদ সেনা।




ইমারতে ইসলামিয়ার মুজাহিদগণ কান্দাহর প্রদেশের শিউলিকোট জেলায় হামলা চালিয়েছেন।

গত সোমবার আফগানিস্তানের শিউলিকোট জেলায় মুর্তাদ আফগান বাহিনীর ইউনিটের উপর হামলা চালিয়েছেন তালেবান মুজাহিদগণ।
যার ফলে ২টি সামরিকযান ধ্বংস হওয়ার পাশাপাশি, মুজাহিদদের হামলায় গুরুত্বপূর্ণ আফগান মুর্তাদ কমান্ডার সফিউল্লাহ সহ ১৬ মুর্তাদ সদস্য নিহত হয়।
আলহামদুলিল্লাহ, উক্ত অভিযানে তালেবান মুজাহিদগণ একটি সামরিকযানসহ অনেক যুদ্ধাস্ত্র গণিমত লাভ করেন।




সূত্র:http://gazwah.net/?p=18187

[Al-Firdaws News]

ফারাহ প্রদেশে মুজাহিদদের হামলায় ১৮ সেনা হতাহত।






আফগানিস্তানের ফারাহ প্রদেশের ফারাহ রোড এলাকায় মুর্তাদ বাহিনীর উপর হামলা চালিয়েছেন মুজাহিদগণ।

গত সোমবার আফগানিস্তানের স্থানী সময় রাত ১:০০ সময় ইমারতে ইসলামিয়ার তালেবান মুজাহিদগণ হামলা চালান আফগান মুর্তাদ বাহিনীর সেনা ঘাঁটিতে। যার ফলে একটি চৌকি বিজয় করতে সক্ষম হন তালেবান মুজাহিদগণ।
এসময় মুজাহিদদের হামলায় নিহত হয় ১২ আহত হয় আরো ৬ এবং বন্দী হয় ৪ আফগান মুর্তাদ সেনা।
আলহামদুলিল্লাহ, মুজাহিদগণ একটি এন্টি ইয়ারগ্রাফ্ট গান,দুটি হাওয়াই মেশিনগান, ১২ টি ক্লাশিনকোভ এবং ৩টি বন্দুকসহ নানাধরণের যুদ্ধসামগ্রী গণিমত লাভ করেন।

অন্যদিকে একই জেলার কারওয়ানগাহ এলাকায় তালেবান মুজাহিদদের আগমনের সংবাদ পেয়েই মুর্তাদ বাহিনী এলাকা ছেড়ে পলায়ন করে।
মুর্তাদ সেনাদের পলায়নের পর মুজাহিদগণ বিস্তির্ণ এলাকা এবং গুরুত্বপূর্ণ সড়কের উপর নিজেদের নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করেন।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=18182

[Bara ibn Malik]

শুধু বলবো আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ। আল্লাহ আমাদেরকেও মুজাহিদ হিসাবে কবুল করুন, আমীন।

[হেলাল]

আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।
বিজয় আল্লাহর পক্ষথেকে আসে।

[diner pothik]

আল্লাহু আকবার কাবীরা