মুজাহিদীন নিউজ ll ১৬ই জুমাদিউস সানী, ১৪৪০হিজরী ২২ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ইং

[Al-Firdaws News]

বসন্ত আক্রমণের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে তালেবান।




বসন্ত আক্রমণের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে তালেবান।

ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণ নতুন করে বসন্তকালীন অপারেশন শুরু করতে যাচ্ছেন। আল-খন্দক অপারেশনের নাম পরিবর্তন করে নতুন নামও নির্ধারণ করেছেন তালেবান। ইনশাআল্লাহ খুব দ্রুতই নতুন অপারেশনের নাম ঘোষণা এবং বসন্তকালীন অপারেশন শুরু করবে তালেবান। এমনটাই জানিয়েছেন একজন তালেবান কমান্ডার।
উক্ত কমান্ডার এও জানান যে, বসন্তকালীন অপারেশনের জন্য প্রস্তুতি চলছে, এরি লক্ষ্যে কয়েকটি ক্যাম্পে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে তালেবান যোদ্ধারা। শুধু আবু বকর মুয়াসকার ক্যাম্পেই বসন্তকালীন অপারেশনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে ১০ হাজার তালেবান মুজাহিদ।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=18543

[Al-Firdaws News]

নুসাইরদীর উপর হামলা চালাচ্ছেন হুররাসুদ-দ্বীন!




নুসাইরদীর উপর হামলা চালাচ্ছেন হুররাসুদ-দ্বীন!

আল-কায়দা সিরিয়ান শাখা তানযিম হুররাসুদ-দ্বীন এর মুজাহিদদের দ্বারা পরিচালিত “ওয়া হাররিদ্বিল মুমিনীন” অপারেশনের রুমের মুজাহিদগণ নুসাইরী কুকুরদের উপর হালকা ও ভারী যুদ্ধাস্ত্র দ্বারা তীব্র হামলা চালাচ্ছেন।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=18537

[Al-Firdaws News]

প্রশিক্ষণ সম্পূর্ণ করল তালেবানদের একটি ইউনিট!




হযরত আবু বকর সিদ্দিক রাযিঃ প্রশিক্ষণ ক্যাম্প থেকে গ্র্যাজুয়েট শেষ করেছে ইমারাতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগন।

তার কিছু অসাধারণ ছবি প্রকাশ করেছেন মুজাহিদ ভাইদের পরিচালিত আল-ইমারাহ মিডিয়া।





সূত্র:http://gazwah.net/?p=18532

[Al-Firdaws News]

হারাকাতুল মুজাহিদীন আহলুস সুন্নাহ্ ইরান।




আমাদের জন্য নেই কোন সীমান্ত, আমরা পুরো পৃথিবীকেই একটি দেশ মনে করি। তাই এই পৃথিবী নামক ভূখন্ডে যেখানেই মজলুমের আর্তচিৎকার শুনি সেখানেই ছুটেচলি। আমরা উম্মাহর অতন্দ্র প্রহরী।

মানুষের দেওয়া ইরানের সীমান্ত পেড়িয়ে শামের ভূমিতে মজলুম উম্মাহর ডাকে সাড়া দিয়ে ছুটে এসেছেন একদল মুসলিম যুবক। যারা হারাকাতুল মুজাহিদীন নামে একটি কাফেলায় একত্রিত হয়ে মুসলিম উম্মাহকে রক্ষা করার উদ্দেশ্যে কুফ্ফার বাহিনীর বিরুদ্ধে জিহাদ চালিয়ে যাচ্ছেন।
তারা জিহাদের পাশাপাশি ইলমে নববির আলোকে নিজেদের জীবন গড়ার লক্ষ্যে অর্জন করছেন নববি ইলম।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=18527

[Al-Firdaws News]

তালেবানদের হতে মারুফ জেলার বিজয়।




আল্লাহু আকবার কাবীরা
ইমারতে ইসলামিয়ার তালেবান মুজাহিদগণ আজ আফগানিস্তানের কান্দাহার প্রদেশের মারুফ জেলা বিজয় করে নিয়েছেন।

দীর্ঘ দুই বছর পর্যন্ত জেলাটিতে মুর্তাদ আফগান বাহিনীকে অবরুদ্ধ করে রাখেন তালেবান মুজাহিদগণ। অবশেষে তালেবান মুজাহিদগণ জেলাটি বিজয়ের লক্ষ্যে বড়ধরণের অভিযান শুরু করলে মুর্তাদ আফগান বাহিনী জেলাটি ছেড়ে পলায়ন করে। মুর্তাদ বাহিনীর পলায়নের মধ্যদিয়ে তাওহীদের ছায়াতলে আসলো আরো একটি জেলার মুসলিম উম্মাহ।
বিজীত জেলাটি হতে মুজাহিদগণ অগণিত সামরিকযান ও যুদ্ধাস্ত্র গণিমত লাভ করেন।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=18522

[Al-Firdaws News]

পরাজিত কুফ্ফার বাহিনী,সোমালিয়া থেকে সেনা প্রত্যাহার করতে যাচ্ছে আফ্রিকান ইউনিয়ন।






অবশেষে সোমালিয়া যুদ্ধেও মুজাহিদদের নিকট পরাজয় বরণ করছে কুফ্ফার বাহিনী, ময়দান থেকে পলায়নের চিন্তায় বিভোর তারা।

গত সপ্তাহে সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে একটি বিশেষ বৈঠকের আয়োজন করে আফ্রিকান ইউনিয়ন, এতে অংশগ্রহন করে আফ্রিকান ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর সকল উচ্চ পদস্থ জেনারেল ও সেনা প্রধানরা। উক্ত বৈঠকে উপস্থিত ছিলো মার্কিন প্রতিনিধিরাও।

বৈঠকের মুল আলোচ্য বিষয় ছিল সোমালিয়ায় আফ্রিকান ইউনিয়নের সেনারা থাকা, না থাকা নিয়ে। উক্ত বৈঠকে আফ্রিকার অধিকাংশ দেশগুলোই সেনা প্রত্যাহারের পরামর্শ দেয়, কিন্তু বিপরীত রায় দেয় কেনিয়া, ইথিউপিয়া ও মার্কিন প্রতিনিধী দলসহ আরো দু’একটি দেশ।

বিপরীত রায় দেওয়া দেশগুলোর মুল কারণ হিসাবে দেখা হচ্ছে, উক্ত দেশগুলো হচ্ছে সোমালিয়ার প্রতিবেশী দেশ। বর্তমানে আল-কায়দা সোমালিয়ার প্রতিবেশী দেশগুলোতেও হামলা বৃদ্ধি করছে, অন্যদিকে কেনিয়ার বিস্তীর্ণ ভূমির উপর ইতিমধ্যে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে হারাকাতুশ শাবাব। আর এই পরিস্থিতিতে যদি আফ্রিকান ইউনিয়ন সোমালিয়া ছেড়ে চলে যায়, তাহলে খুব দ্রুতই প্রতিবেশী দেশগুলোতে আল-কায়দা নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার জন্য জোড়ালোভাবে যুদ্ধ শুরু করবে। এসব কারণেই মূলত বিপরীত রায় দিচ্ছে সোমালিয়ার প্রতিবেশী দেশগুলো।

তবে আফ্রিকার অন্যান্য দেশগুলো সোমালিয়া যুদ্ধে নিজ সেনাদের অংশগ্রহণ আর চাচ্ছে না। কারণ প্রতি বছরই হারাতে হচ্ছে হাজার হাজার সেনাকে, পঙ্গুত্ব বরণ করতে হচ্ছে অসংখ্য যোদ্ধাকে। এছাড়াও সামরিক খাতে তাদের যেই প্রচুর পরিমাণ অর্থ ব্যয় হচ্ছে একারণে অর্থনীতিতে দুর্বল হয়ে পড়ছে দেশগুলো। আর যদি সোমালিয়ায় তাদেরকে এই যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হয় তাহলে গুণতে হবে মোটা অংকের অর্থ, কারণ বর্তমানে আফ্রিকান ইউনিয়নের অধিকাংশ যুদ্ধসরঞ্জামাদীই অচল হয়ে পড়েছে, প্রয়োজন পড়বে নতুন অনেক যুদ্ধ সরঞ্জামাদির। যার খরচ বহণ করতে অক্ষমতা প্রকাস করছে আফ্রিকান ইউনিয়ন।

এদিকে আফ্রিকার দেশ বুরুন্ডিয়া ইতিমধ্যে তাদের সকল সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণাও করেছে। দীর্ঘ ১২ বছর এই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে চড়ামূল্য দিতে হচ্ছে দেশটিকে। আগামী সপ্তাহের মধ্যেই সোমালিয়ার সেন্ট্রাল শাবেলী প্রদেশ হতে শুরু হবে প্রথম ব্যাচের প্রত্যাহার। প্রায় ১০০০ হাজার সেনা আগ্রামী সপ্তাহের মধ্যেই সোমালিয়া ছাড়বে, বাকি সেনাদেরকেও ধীরে ধীরে উঠিয়ে নিবে দেশটি। এর আগে আরব আমিরাতসহ আরো ৩টি দেশ সোমালিয়া থেকে নিজেদের সেনা প্রত্যাহার করেছিল। এবার সেনা প্রত্যাহারের কথা ভাবছে পুরো আফ্রিকান ইউনিয়ন

অন্যদিকে চাপের মূখে পড়তে যাচ্ছে আমেরিকা, তুরষ্ক, কেনিয়া ও ইথিউপিয়ার মত দেশগুলো। কারণ আফ্রিকান ইউনিয়ন তাদের সকল সেনা উঠিয়ে নেওয়ার পর পূর্ণ যুদ্ধের দায়িত্ব এসে পড়বে এই দেশগুলোর উপরেই। আর এজন্যই সোমালিয়া ও এই দেশগুলো আফ্রিকান ইউনিয়নের উপর চাপ সৃষ্টি করছে। যাতে করে তারা সেনা প্রত্যাহার না করে। এদিকে তুরষ্ক আফ্রিকান ইউনিয়নকে এই যুদ্ধে যুদ্ধ সরঞ্জামাদি দিয়ে সহায়তা করারও প্রলোভন দেখাচ্ছে।







সূত্র:http://gazwah.net/?p=18517

[Al-Firdaws News]

বিজয়ের দারপ্রান্তে সোমালিয়ার বাল’আদ শহর।







সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর নিকটতম শহর বাল’আদে চলছে আল-কায়দা ও সোমালিয়ান মুর্তাদ বাহিনীর মাঝে তীব্র লড়াই।

গত ২১/২/২০১৯ তারিখে সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর ৩০ কি.মি. দুরে অবস্থিত সোমালিয়ার গুরুত্বপূর্ণ শহর বাল’আদে অভিযান চালানো শুরু করে আল-কায়দা সোমালিয়ান শাখা হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ। উভয় বাহিনীর মাঝে শুরু হয় এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। সময় যতই যেতে থাকে হারাকাতুশ শাবাব তাদের আক্রমণকে ততই জোড়ালো করতে থাকে। মুর্তাদ সোমালিয়ান সেনারা হারাকাতুশ শাবাবের সাথে সম্মুখ যুদ্ধে টিকতে না পেরে পিছু হটতে শুরু করে।

একপর্যায়ে শহররে গুরুত্বপূর্ণ অংশসহ শহরের সিংহভাগ এলাকা নিয়ন্ত্রণে নিয়েনেয় হারাকাতুশ শাবাব মুজাহিদগণ। বর্তমানে শহরের বাকি অংশ নিয়ন্ত্রনে নেওয়ার লক্ষ্যে সামনে অগ্রসর হচ্ছে হারাকাতুশ শাবাব যুদ্ধারা। তাদের কৌশলী আর জোড়ালো আক্রমণের সামনে নাস্তানাবুদ মুর্তাদ সোমালিয়ান বাহিনী। প্রতি মহুর্তেই লাশ পড়ছে মুর্তাদ সোমালিয়ান সেনাদের নয়তো কোন এলাকা থেকে পিছু হটতে হচ্ছে সোমালিয়ান সেনাদেরকে।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=18511

[হেলাল]

আল্লাহু আকবার ওয় লিল্লাহিল হামদ।
বিজয় আল্লাহর পক্ষ থেকে আসে।

[Bara ibn Malik]

আল্লাহু আকবর, ওয়া লিল্লাহিল হামদ। বড় জয় আল্লাহর জন্য।