চীনের কান্সানট্রেশন ক্যাম্পের পক্ষে সাফাই গাইলেন মুহাম্মাদ বিন সালমান!!!
মুহাম্মাদ বিন সালমান তার চলতি চীন সফরকালে উইঘুর মুসলিমদের জন্য চীনের বানানো কন্সানট্রেশন ক্যাম্পের পক্ষে সাফাই গেয়ে বলেছে,
“জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী ও উগ্রবাদ দমনের জন্য যেকোনো পদক্ষেপ গ্রহণের অধিকার চীনের রয়েছে”
অথচ গোটা বিশ্ববাসী জানে, চীন উইঘুর মুসলিমদের সাথে কি করছে। চীন সরাসরি ইসলামকে “মানসিক রোগ” আখ্যা দিয়ে দুই মিলিয়ন মুসলিমকে কন্সান্ট্রেশন ক্যাম্পে বন্দী করে ইসলাম পরিত্যাগে বাধ্য করছে। পূর্ব তুর্কিস্তানের শত শত মসজিদকে ধ্বংস বা অন্য কোনো স্থাপনায় পরিবর্তন করেছে। এমনকি কিছু মসজিদকে মদ্যশালা পর্যন্ত বানানো হয়েছে। মুসলিমদের শুকরের মাংস ও মদ্যপানে বাধ্য করছে। রমজান মাসে দিনের বেলা মুসলিমদের আহার করতে বাধ্য করছে।
মুসলিম শিশুদের পরিবার থেকে পৃথক করে সরকারী অনাথ আশ্রমগুলোতে রেখে, নিজ জাতিসত্ত্বা ও পিতৃপরিচয়কে পর্যন্ত ভুলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিবেকবান মুসলিমদের কাছে প্রশ্ন: উল্লেখিত কাজগুলোর কোনো একটি কাজও কি সন্ত্রাসবাদ দমনের পর্যায়ে পড়ে?
আর এতোকিছুর পরও কথিত মুসলিম শাসকরা চীনের জুলুমের বিরুদ্ধে বলা তো দূরে থাক বরং অবলীলায় তাদের পক্ষে সাফাই গাইছে।
ইসলাম কোনোকালেই বর্তমান সময়ের মত এমন কঠিন সময় পার করেনি। যখন মজলুম মুসলিমদের পক্ষে কথা বলার মত একজন মুসলিম শাসকও পাওয়া যাচ্ছে না।
সূত্র:http://gazwah.net/?p=18549
মুহাম্মাদ বিন সালমান তার চলতি চীন সফরকালে উইঘুর মুসলিমদের জন্য চীনের বানানো কন্সানট্রেশন ক্যাম্পের পক্ষে সাফাই গেয়ে বলেছে,
“জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী ও উগ্রবাদ দমনের জন্য যেকোনো পদক্ষেপ গ্রহণের অধিকার চীনের রয়েছে”
অথচ গোটা বিশ্ববাসী জানে, চীন উইঘুর মুসলিমদের সাথে কি করছে। চীন সরাসরি ইসলামকে “মানসিক রোগ” আখ্যা দিয়ে দুই মিলিয়ন মুসলিমকে কন্সান্ট্রেশন ক্যাম্পে বন্দী করে ইসলাম পরিত্যাগে বাধ্য করছে। পূর্ব তুর্কিস্তানের শত শত মসজিদকে ধ্বংস বা অন্য কোনো স্থাপনায় পরিবর্তন করেছে। এমনকি কিছু মসজিদকে মদ্যশালা পর্যন্ত বানানো হয়েছে। মুসলিমদের শুকরের মাংস ও মদ্যপানে বাধ্য করছে। রমজান মাসে দিনের বেলা মুসলিমদের আহার করতে বাধ্য করছে।
মুসলিম শিশুদের পরিবার থেকে পৃথক করে সরকারী অনাথ আশ্রমগুলোতে রেখে, নিজ জাতিসত্ত্বা ও পিতৃপরিচয়কে পর্যন্ত ভুলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিবেকবান মুসলিমদের কাছে প্রশ্ন: উল্লেখিত কাজগুলোর কোনো একটি কাজও কি সন্ত্রাসবাদ দমনের পর্যায়ে পড়ে?
আর এতোকিছুর পরও কথিত মুসলিম শাসকরা চীনের জুলুমের বিরুদ্ধে বলা তো দূরে থাক বরং অবলীলায় তাদের পক্ষে সাফাই গাইছে।
ইসলাম কোনোকালেই বর্তমান সময়ের মত এমন কঠিন সময় পার করেনি। যখন মজলুম মুসলিমদের পক্ষে কথা বলার মত একজন মুসলিম শাসকও পাওয়া যাচ্ছে না।
সূত্র:http://gazwah.net/?p=18549
Comment