সিরিয়ায় ক্রুসেডার মার্কিন শত্রুবাহিনীর হামলায় ১০০০ (এক হাজার) এরও অধিক নিরাপরাধ লোক নিহত।
ক্রুসেডার মার্কিন কুখ্যাত সন্ত্রাসী শত্রুবাহিনী আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধ সাদা ফসফরাস বোমা নিক্ষেপ করে যাচ্ছে সিরিয়ার বাগৌজ গ্রামে।
আমেরিকার মদদপুষ্ট কুর্দি কুখ্যাত সন্ত্রাসী গ্রুপ PKK/YPG/SDF নিয়ন্ত্রিত আল- বাগৌজ শরনার্থী শিবিরে আমেরিকার যুদ্ধবিমান থেকে আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধ সাদা ফসফরাস বোমা নিক্ষেপ করা হয়েছে। যার ফলে শুধু গতকালই নিহত হয়েছেন ২৫৮ জন শরনার্থী। বলা যায় তাদেরকে জীবন্ত পুড়ে কয়লা বানানো হয়েছে। যাদের ভেতর অধিকাংশই ছিল নারী ও শিশু।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সনাক্ত করতে না পারা নিহতদের মৃতদেহের স্তুপ ফিল্ড ক্লিনিকের সামনে জমা করা হয়েছে।
বাগৌজ গ্রামে গতাকাল রাত ৭:৩০ মিনিট পর্যন্ত পরিচালিত মার্কিন সন্ত্রাসী শত্রুবাহিনীর অভিযানের ৩৬ ঘন্টা পূর্ণ হয়েছে।
এই ৩৬ ঘন্টায় পরিচালিত মার্কিন শত্রুবাহিনীর সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হয়েছেন ১০০০ হাজারেরও অধিক নিরাপরাধ লোক, আর আহতদের সংখ্যা আরো কয়েকগুণ বেশি, যাদের অধিকাংশের অবস্থাই আশংকাজনক।
আল-বাগৌজ ক্যাম্পটির অবস্থান দেইর আয-যুরের আল-বাগৌজ অঞ্চলে। বর্তমানে যেই অঞ্চলটি আমেরিকান মদদপুষ্ট কুখ্যাত কুর্দি সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর নিয়ন্ত্রিত। আর এই বিষয়টি আমেরিকা ও কুর্দি সন্ত্রাসী মিলিশিয়ারা ভালো করেই জানে যে, ক্যাম্পটিতে অবস্থান নেওয়া অধিকাংশই হচ্ছেন নারী ও শিশু।
বর্তমানে ক্যাম্পটির আশেপাশের কোথাও আইএসের কোনো নাম গন্ধও নেই। তাই এখানে ভুলবশত হামলার কোনো প্রশ্নই আসে না। সমস্ত অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে এটাই প্রতীয়মান হয় যে, মানবতার প্রকৃত শত্রু আমেরিকান ক্রুসেডাররা সম্পূর্ণ ইচ্ছাকৃতভাবেই অসহায় মুসলিম শরনার্থীদের উপর নিজেদের মরনাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের সামনে মানবতার মুখোশ পরিহিত এই হিংস্র হায়েনারা এই হামলায় তীব্র দাহ্য পদার্থ সাদা ফসফরাস, যার ব্যবহার আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধ, তা ব্যবহার করেছে।
এর ফলে মৃতদেহগুলো এমনভাবে পুড়ে গেছে, যা সাধারনভাবে সনাক্ত করার পর্যায়ে নেই।
আল-বাগৌজ ক্যাম্পটিতে অধিকাংশ শরনার্থীই আইএসের এলাকাগুলো থেকে পালিয়ে আসা। যাদেরকে PKK ও অন্যান্য কুখ্যাত সন্ত্রাসী কুর্দি গ্রুপগুলো একরকম বন্দী হিসেবেই এই ক্যাম্পে রেখেছিল। এই শরনার্থী ক্যাম্পটিতে প্রথম থেকেই খাদ্য, পানীয়, তাবু ও ঔষধের প্রচুর অভাব ছিল। শুধুমাত্র এ বছরেই এখানকার বহু শিশু পর্যাপ্ত চিকিৎসার অভাবে ধুঁকে ধুঁকে মৃত্যুবরণ করেছে। তথাপী কুখ্যাত কুর্দি সন্ত্রাসীরা ক্যাম্পেটির শরনার্থীদের দূরাবস্থার মাঝেই রেখে দিয়েছিল। এবং এসব অসহায় শরনার্থীদের অন্য কোথাও যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়নি।
তাই সম্পূর্ণভাবেই এই হামলার দায়ভার মার্কিন ও তাদের পদলেহনকারী কুখ্যাত কুর্দি বিদ্রোহী সন্ত্রাসী শত্রু দলগুলোর উপরেই বর্তাবে।
স্বাভাবিকভাবেই এই নৃসংশ গণহত্যার ঘটনাটি কোনো নামধারী আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়নি। আর হবেও না। কারণ, এই সন্ত্রাসী হামলাটি চালিয়েছে তাদের প্রভু আমেরিকা।
উম্মাহর কাছে একটিই প্রশ্ন, মুসলিম উম্মাহ আর কতকাল এই নরপিশাচ আমেরিকা ও তার দোসরদের ধোঁকায় পড়ে থাকবে ???!!!
সূত্র:http://gazwah.net/?p=19119
ক্রুসেডার মার্কিন কুখ্যাত সন্ত্রাসী শত্রুবাহিনী আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধ সাদা ফসফরাস বোমা নিক্ষেপ করে যাচ্ছে সিরিয়ার বাগৌজ গ্রামে।
আমেরিকার মদদপুষ্ট কুর্দি কুখ্যাত সন্ত্রাসী গ্রুপ PKK/YPG/SDF নিয়ন্ত্রিত আল- বাগৌজ শরনার্থী শিবিরে আমেরিকার যুদ্ধবিমান থেকে আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধ সাদা ফসফরাস বোমা নিক্ষেপ করা হয়েছে। যার ফলে শুধু গতকালই নিহত হয়েছেন ২৫৮ জন শরনার্থী। বলা যায় তাদেরকে জীবন্ত পুড়ে কয়লা বানানো হয়েছে। যাদের ভেতর অধিকাংশই ছিল নারী ও শিশু।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সনাক্ত করতে না পারা নিহতদের মৃতদেহের স্তুপ ফিল্ড ক্লিনিকের সামনে জমা করা হয়েছে।
বাগৌজ গ্রামে গতাকাল রাত ৭:৩০ মিনিট পর্যন্ত পরিচালিত মার্কিন সন্ত্রাসী শত্রুবাহিনীর অভিযানের ৩৬ ঘন্টা পূর্ণ হয়েছে।
এই ৩৬ ঘন্টায় পরিচালিত মার্কিন শত্রুবাহিনীর সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হয়েছেন ১০০০ হাজারেরও অধিক নিরাপরাধ লোক, আর আহতদের সংখ্যা আরো কয়েকগুণ বেশি, যাদের অধিকাংশের অবস্থাই আশংকাজনক।
আল-বাগৌজ ক্যাম্পটির অবস্থান দেইর আয-যুরের আল-বাগৌজ অঞ্চলে। বর্তমানে যেই অঞ্চলটি আমেরিকান মদদপুষ্ট কুখ্যাত কুর্দি সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোর নিয়ন্ত্রিত। আর এই বিষয়টি আমেরিকা ও কুর্দি সন্ত্রাসী মিলিশিয়ারা ভালো করেই জানে যে, ক্যাম্পটিতে অবস্থান নেওয়া অধিকাংশই হচ্ছেন নারী ও শিশু।
বর্তমানে ক্যাম্পটির আশেপাশের কোথাও আইএসের কোনো নাম গন্ধও নেই। তাই এখানে ভুলবশত হামলার কোনো প্রশ্নই আসে না। সমস্ত অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে এটাই প্রতীয়মান হয় যে, মানবতার প্রকৃত শত্রু আমেরিকান ক্রুসেডাররা সম্পূর্ণ ইচ্ছাকৃতভাবেই অসহায় মুসলিম শরনার্থীদের উপর নিজেদের মরনাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের সামনে মানবতার মুখোশ পরিহিত এই হিংস্র হায়েনারা এই হামলায় তীব্র দাহ্য পদার্থ সাদা ফসফরাস, যার ব্যবহার আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধ, তা ব্যবহার করেছে।
এর ফলে মৃতদেহগুলো এমনভাবে পুড়ে গেছে, যা সাধারনভাবে সনাক্ত করার পর্যায়ে নেই।
আল-বাগৌজ ক্যাম্পটিতে অধিকাংশ শরনার্থীই আইএসের এলাকাগুলো থেকে পালিয়ে আসা। যাদেরকে PKK ও অন্যান্য কুখ্যাত সন্ত্রাসী কুর্দি গ্রুপগুলো একরকম বন্দী হিসেবেই এই ক্যাম্পে রেখেছিল। এই শরনার্থী ক্যাম্পটিতে প্রথম থেকেই খাদ্য, পানীয়, তাবু ও ঔষধের প্রচুর অভাব ছিল। শুধুমাত্র এ বছরেই এখানকার বহু শিশু পর্যাপ্ত চিকিৎসার অভাবে ধুঁকে ধুঁকে মৃত্যুবরণ করেছে। তথাপী কুখ্যাত কুর্দি সন্ত্রাসীরা ক্যাম্পেটির শরনার্থীদের দূরাবস্থার মাঝেই রেখে দিয়েছিল। এবং এসব অসহায় শরনার্থীদের অন্য কোথাও যাওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়নি।
তাই সম্পূর্ণভাবেই এই হামলার দায়ভার মার্কিন ও তাদের পদলেহনকারী কুখ্যাত কুর্দি বিদ্রোহী সন্ত্রাসী শত্রু দলগুলোর উপরেই বর্তাবে।
স্বাভাবিকভাবেই এই নৃসংশ গণহত্যার ঘটনাটি কোনো নামধারী আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়নি। আর হবেও না। কারণ, এই সন্ত্রাসী হামলাটি চালিয়েছে তাদের প্রভু আমেরিকা।
উম্মাহর কাছে একটিই প্রশ্ন, মুসলিম উম্মাহ আর কতকাল এই নরপিশাচ আমেরিকা ও তার দোসরদের ধোঁকায় পড়ে থাকবে ???!!!
সূত্র:http://gazwah.net/?p=19119
Comment