রাখাইনে মুক্তিকামীদের হামলায় ৯ পুলিশ শত্রু নিহত!
মিয়ানমার বা বার্মার সন্ত্রাসী পুলিশ শত্রু বাহিনীর পক্ষ্য হতে জানানো হয় যে, আরাকান রাজ্যের রাখাইনে সন্ত্রাসী পুলিশ ও মুক্তিকামীদের মাঝে সংঘর্ষ হয়, এতে ৯ সন্ত্রাসী পুলিশ শত্রু সদস্য নিহত হয়।
মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যের অধিকাংশ বাসিন্দারাই হচ্ছেন মুসলিম।
সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনীর প্রকাশিত ঐ রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে, গত ১০ই মার্চ সন্ধ্যাবেলায় আরাকান রাজ্যের প্রাণ কেন্দ্রের “ইয়াতাইউকী” গ্রামে মুক্তিকামী ও পুলিশ শত্রুবাহিনীর মাঝে সংঘর্ষ শুরু হয়। যা প্রায় ১ ঘন্টা পর্যন্ত স্থায়ী হয়।
এসময় সন্ত্রাসী পুলিশ শত্রুবাহিনী ও মুক্তিকামীদের মাঝে তুমুল সংঘর্ষের এক পর্যায়ে ৯ সন্ত্রাসী পুলিশ শত্রুসদস্য নিহত হয়, আহত হয় আরো এক পুলিশ শত্রুসদস্যা। এসময় মুক্তিকামীরা আরো এক পুলিশ শত্রু সদস্যকে বন্দী করে নিয়ে যায়।
মিয়ানমারের সন্ত্রাসী পুলিশ শত্রুবাহিনী এই হামলার জন্য দায়ী করে মুসলিম মুক্তিকামী গ্রুপগুলোকে। যদিও এখন পর্যন্ত কোন মুক্তিকামী গ্রুপ এই হামলার দায় স্বীকার করেনি। অথচ রাখাইনে বর্তমানে মুসলিম মুক্তিকামী গ্রুপ ব্যতীত বৌদ্ধদের কয়েকটি স্বশস্ত্র বিদ্রোহী গ্রুপ রয়েছে, যারা রিতিমত মিয়ানমারের সন্ত্রাসী শত্রুবাহিনীর উপর হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।
সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনী তাদের উক্ত রিপোর্ট দাবি করে বলে যে, রাখাইনে বর্তমানে মুসলিম মুক্তিকামীরা অনেক শক্তিশালী হয়ে উঠছে, তাদের হাতে দেখা যাচ্ছে অনেক অত্যাধুনীক অস্ত্রও। যা তারা রিতিমত অভিযানগুলোতে ব্যবহার করছে।
সংবাদটি পুশত ভাষায় নিশ্চিত করেছেন তালেবানদের আন্তর্জাতিক সংবাদ সংগ্রহকারী সাংবাদিক আহমাদ জারিফ।
সূত্র:http://gazwah.net/?p=19279
মিয়ানমার বা বার্মার সন্ত্রাসী পুলিশ শত্রু বাহিনীর পক্ষ্য হতে জানানো হয় যে, আরাকান রাজ্যের রাখাইনে সন্ত্রাসী পুলিশ ও মুক্তিকামীদের মাঝে সংঘর্ষ হয়, এতে ৯ সন্ত্রাসী পুলিশ শত্রু সদস্য নিহত হয়।
মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যের অধিকাংশ বাসিন্দারাই হচ্ছেন মুসলিম।
সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনীর প্রকাশিত ঐ রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে, গত ১০ই মার্চ সন্ধ্যাবেলায় আরাকান রাজ্যের প্রাণ কেন্দ্রের “ইয়াতাইউকী” গ্রামে মুক্তিকামী ও পুলিশ শত্রুবাহিনীর মাঝে সংঘর্ষ শুরু হয়। যা প্রায় ১ ঘন্টা পর্যন্ত স্থায়ী হয়।
এসময় সন্ত্রাসী পুলিশ শত্রুবাহিনী ও মুক্তিকামীদের মাঝে তুমুল সংঘর্ষের এক পর্যায়ে ৯ সন্ত্রাসী পুলিশ শত্রুসদস্য নিহত হয়, আহত হয় আরো এক পুলিশ শত্রুসদস্যা। এসময় মুক্তিকামীরা আরো এক পুলিশ শত্রু সদস্যকে বন্দী করে নিয়ে যায়।
মিয়ানমারের সন্ত্রাসী পুলিশ শত্রুবাহিনী এই হামলার জন্য দায়ী করে মুসলিম মুক্তিকামী গ্রুপগুলোকে। যদিও এখন পর্যন্ত কোন মুক্তিকামী গ্রুপ এই হামলার দায় স্বীকার করেনি। অথচ রাখাইনে বর্তমানে মুসলিম মুক্তিকামী গ্রুপ ব্যতীত বৌদ্ধদের কয়েকটি স্বশস্ত্র বিদ্রোহী গ্রুপ রয়েছে, যারা রিতিমত মিয়ানমারের সন্ত্রাসী শত্রুবাহিনীর উপর হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।
সন্ত্রাসী পুলিশ বাহিনী তাদের উক্ত রিপোর্ট দাবি করে বলে যে, রাখাইনে বর্তমানে মুসলিম মুক্তিকামীরা অনেক শক্তিশালী হয়ে উঠছে, তাদের হাতে দেখা যাচ্ছে অনেক অত্যাধুনীক অস্ত্রও। যা তারা রিতিমত অভিযানগুলোতে ব্যবহার করছে।
সংবাদটি পুশত ভাষায় নিশ্চিত করেছেন তালেবানদের আন্তর্জাতিক সংবাদ সংগ্রহকারী সাংবাদিক আহমাদ জারিফ।
সূত্র:http://gazwah.net/?p=19279
Comment