মুজাহিদীন নিউজ ll ১০ই রজব, ১৪৪০ হিজরী ll ১৮ই মার্চ, ২০১৯ ঈসায়ী.

[Al-Firdaws News]

আফ্রিকান জোটের উপর হারকাতুশ শাবাবের হামলা, সামরিকযান ধ্বংস!




গত ১৭ই মার্চ আফ্রিকান জোটের উপর হামলা চালিয়েছেন আল-ক্বায়দা পূর্ব আফ্রিকান শাখা হারকাতুশ শাবাব এর জানবায বীর মুজাহিদগণ।

সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর ওয়াইদু এলাকায় গত ১৭ই মার্চ কুফ্ফার আফ্রিকান সন্ত্রাসী শত্রু জোটের উপর হামলা চালিয়েছেন হারকাতুশ শাবাব এর জানবায বীর মুজাহিদগণ। যার ফলে কুফ্ফার শত্রু বাহিনীর একটি সামরিকযান ধ্বংস হয়ে যায়, এবং হতাহতের শিকার হয় অনেক কুফ্ফার শত্রু সেনা।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=19713

[Al-Firdaws News]

সোমালিয়ার দুটি শহরের উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে হারকাতুশ শাবাব।






পূর্ব আফ্রিকার দেশ সোমালিয়ার দুটি শহরের উপর আংশিক ও পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছেন আল-ক্বায়দা সোমালিয়ান শাখা হারকাতুশ শাবাব এর জানবায বীর মুজাহিদগণ।

পূর্ব আফ্রিকার সংবাদ সংস্থা “ওয়াকালাতুশ শাহাদাহ” এর বরাতে জানা যায় যে, গত ১৭ই মার্চ দক্ষিণ-পশ্চিম সোমালিয়ার বাইবুকুল প্রদেশের হাদার জেলায় কুফ্ফার ইথিউপিয়ান ও মুরতাদ সোমালিয়ান সন্ত্রাসী শত্রু বাহিনীর বিরুদ্ধে কঠিন অভিযান পরিচালনা করেন আল-ক্বায়দা সোমালিয়ান শাখা হারকাতুশ শাবাব এর জানবায বীর মুজাহিদগণ। দীর্ঘ যুদ্ধের পর হারকাতুশ শাবাব এর জানবায বীর মুজাহিদগণ শহরের অনেক অংশের উপর নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হন।

অন্যদিকে, গত ১৭ই মার্চ ২০১৯ ঈসায়ী তারিখ রবিবার, সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুর ত্বনানী এলাকার উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হন হারকাতুশ শাবাব এর জানবায বীর মুজাহিদগণ। যেই এলাকাটি নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্বে ছিল সোমালিয়ান মুরতাদ শত্রু সেনারা। মুজাহিদদের আগমনের সংবাদ পেয়েই এলাকাটি ছেড়ে পলায়ন করে মুরতাদ শত্রু সেনারা, মুরতাদ শত্রু সেনাদের পলায়নের মধ্যদিয়েই এলাকাটি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন জানবায পাহলোয়ান বীর মুজাহিদগণ।

আহামদুলিল্লাহ, বীর মুজাহিদগণ এভাবেই বিশাল এলাকাকে ইসলামী রাষ্ট্রের অধিনে নিয়ে আসছেন।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=19719

[Al-Firdaws News]

ফিলিস্তিনী যুবকের হামলায় ৩ ইহুদী শত্রু নিহত, আহত আরো ২ এরও অধিক শত্রু।






গত ১৭ই মার্চ দখলদার ইহুদীদের লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছেন এক ফিলিস্তিনী সাহসী বীর যুবক।

ফিলিস্তিন ভিত্তিক সংবাদ মাধ্যমগুলোর বরাতে জানা যায় যে, গত ১৭ই মার্চ দখলদার ইহুদীদের উপর হামলা চালান এক ফিলিস্তিনী জানবায যুবক।

রাস্তার এক পাশেই দাড়িয়ে নিজেদের মধ্যে কথা বলছিল ৪ ইহুদী সন্ত্রাসী শত্রু সেনা। সুযোগ বুঝে এক ফিলিস্তিনী যুবক হামলা করে বসেন ইহুদীদের শত্রুদের উপর। প্রথমে এক শত্রু সেনাকে টার্গেট করে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে তার অস্ত্র ছিনিয়ে নেয় ঐ সাহসী যুবক। এরপর ছিনিয়ে নেওয়া অস্ত্র দ্বারাই হামলা চালান অপর ইহুদীদের শত্রুদের উপর।

এদিকে, হামলার স্থান থেকে কিছু দুরেই অবস্থান করছিল ইহুদীদের আরেকটি শত্রু দল, দৌড়ে এসে যুবককে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করে ইহুদী শত্রু সেনারা। তাদেরকে লক্ষ্য করেও হামলা চালানো শুরু করেন ফিলিস্তিনী বীর যুবক।

প্রতিরোধ শুরু হওয়ার আগেই জাহান্নামের টিকেট ধরিয়ে দেওয়া হয় ৩ ইহুদী শত্রুকে, আহত করা হয় ২ এরও অধিক ইহুদী সন্ত্রাসী শত্রুকে।



















সূত্র:http://gazwah.net/?p=19697

[Al-Firdaws News]

আল-শাবাবের ভয়ে সীমান্তে প্রাচীর নির্মাণ করছে কেনিয়া!!






আল-শাবাবের ভয়ে সীমান্তে প্রাচীর নির্মাণ করছে কেনিয়া!!

আল-শাবাবের হাত থেকে সীমান্ত রক্ষার জন্য প্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু করেছে কেনিয়া সরকার।
পূর্ব আফ্রিকায় বিশাল ভূমির উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে খেলাফত প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে আল-ক্বায়দা সোমালিয়ান শাখা হারকাতুশ শাবাব। তাঁরা সোমালিয়ার পাশাপাশি সীমান্ত দেশগুলোতেও নিজেদের নিয়ন্ত্রণ বৃদ্ধি করে যাচ্ছেন। এরই ধারাবাহিকতায় তারা কেনিয়াতেও তাদের অভিযান শুরু করেছেন, কেনিয়ার কয়েকটি প্রদেশের উপর ইতিমধ্যে তাঁরা নিয়ন্ত্রনও প্রতিষ্ঠা করেছেন।

এবার আল-শাবাবের এই অগ্রযাত্রাকে রুখতে সীমান্তে প্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু করেছে দেশটির সরকার। দেশটির সরকার সোমালিয়া ও কেনিয়া দুই দেশের মধ্যে সীমান্ত বরাবর ৭০০ কি.মি. (৪৩৫ মাইল) দুরত্বের প্রাচীর নির্মাণের প্রকল্প চালু করার ঘোষণা দিয়েছে।

কেনিয়ার সরকারি কেলেংকারির খবর প্রকাশ করেছে যে, সোমালিয়ার সঙ্গে কেনিয়া সীমান্তে কাজ করার জন্য সরকার কর্তৃক ঘোষিত ৭০০ কি.মি. প্রাচীরের মাত্র ১০ কি.মি. প্রাচীর নির্মাণ করতে খরচ হয়েছে ৩৫ মিলিয়ন ডলার, তাও এতটুকুর পূর্ণ কাজ এখনো সমাপ্ত হয়নি। এরই মধ্যে এত বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ হয়ে গেছে !

এর প্রভাব পড়েছে দেশটির প্রতিটি অঙ্গনে, উত্তেজনা বিরাজ করছে সংসদেও। দাবী উঠতে শুরু হয়েছে প্রাচীর নির্মাণের কাজ বন্ধ করার। এত বিপুল পরিমাণ অর্থের হিসাবও চাচ্ছেন অনেকেই।
স্বপ্ন ছিল ভারত মহাসাগর থেকে শুরু করে মন্দিরা সীমান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত করা হবে এই প্রাচীর। যেখানে মিলিত হবে তিনটি দেশের সীমান্ত, সীমান্তগুলো হচ্ছেঃ সোমালিয়া, কেনিয়া ও ইথিউপিয়া।
প্রাচীর নির্মাণের উদ্দেশ্য নিয়ে কেনিয়ার সরকার ঘোষণা করেছিল যে, এই প্রাচীর নির্মাণের লক্ষ্য হচ্ছে কালো বাজার ব্যাবসায়ীদের এবং অভিবাসীদের প্রবেশ বন্দ করা। বিশেষ করে দিন দিন শক্তিশালী হয়ে উঠা হারকাতুশ শাবাবের যুদ্ধের অগ্রযাত্রাকে প্রতিরোধ ও তাদের অনুপ্রবেশ প্রতিরোধ করা।

কিন্তু এখানে আরো আশ্চর্যের বিষয় হলো, যখন সীমান্ত পরিদর্শন করেন অনেকে, তখন দেখা যায় প্রচীরের পরিবর্তে দেয়া হয়েছে বাশের খুঁটিতে ১০ কিলোমিটারের লম্বা কাঁটা-তারের বেড়া! যখন এই বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন উঠে সীমান্তে প্রাচীর কোথায়? উত্তর আসে এটা সরকারের ঘোষিত প্রকল্পের সাথে সম্পর্কিত নয়। এটা নির্মাণ কাজ শুরু করার জন্য প্রস্তুতি বা নিরাপত্তার জন্য তৈরী করা হয়েছে।
কিন্তু যখন প্রশ্ন আসতে শুরু করল যে, তাহলে কি এই কাঁটা-তারের বেড়া তৈরীতেই ৩৫ মিলিয়ন ডলার খরচ হয়েছে, প্রতিউত্তরে কোন জবাব পায়নি দেশবাসী।
কিন্তু হিসাব করে দেখা গেছে যে, এই ১০ কি.মি. কাঁটা-তারের দাম আসে ৩.৪ মিলিয়ন কেনিয়ান শিলিং!! (ডলার নয়!)








সূত্র:http://gazwah.net/?p=19728

[Al-Firdaws News]

ইয়েমেন, দরিদ্রদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করেছে আল-ক্বায়দা।




আল-ক্বায়দার অন্যতম আরব উপদ্বীপ শাখা আনসারুশ শরিয়াহ (AQAP) এর জানবায মুজাহিদগণ তাদের নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোতে নিজেদের পূর্ণ সাধ্য অনুযায়ী সাধারণ মুসলিমদের মাঝে সব সময় ত্রাণ বিতরণ করার চেষ্টা করছেন। কোন রাষ্ট্র বা কোন সংঘের সহায়তা ছাড়াই তাঁরা সহায়তার হাতকে বাড়িয়ে দিয়েছেন মুসলিমদের তরে।

আমরা হয়তো প্রতিনিয়ত ইয়েমেনের মুসলিমদের বর্তমান অবস্থার সাংবাদ পেয়ে থাকি, তারা এখন কি অবস্থায় বসবাস করছেন তাও হয়তো সবার জানা। কিন্তু একটি আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, আমরা ইয়েমেনের যেই সংবাদগুলো পাচ্ছি তা কাদের নিয়ন্ত্রিত এলাকার জানেন!? অধিকাংশ এলাকাগুলোই হচ্ছে সৌদি ও তাদের সমর্থিত হাদী শত্রু বাহিনীর, অন্যদিকে আছে শিয়া হুতী শত্রু বাহিনীর। কিন্তু এই উভয় বাহিনী পাচ্ছে আন্তর্জাতিক সহায়তা, আছে তাদের আলাদা রাষ্ট্র বা মিত্র দেশ। যে দেশগুলো প্রতিদিন কোটি কোটি টাকা অপচয় করছে অপাত্রে। কিন্তু ইয়েমেনে তাদের নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোর সমস্যা তাঁরা দুর করতে পারছেনা, কারণ তারা এই উম্মাহর জন্য বা মুসলিমদের জন্য যুদ্ধ করছেনা, করছে নিজেদের স্বার্থে। তাই এদের নিয়ন্ত্রিত এলাকায় মুসলিমরা কি খাচ্ছে বা কি পড়ছে এগুলো তাদের দেখার কোন বিষয় হয়না। আর একারণেই অভাব, ক্ষুধা ও চিকিৎসাহীনতার কারণে মারা যাচ্ছেন জনসাধারণ নিরীহ মুসলিমরা।

অন্যদিকে, ইয়েমেনে বর্তমানে তৃতীয় পক্ষ অর্থাৎ (আল-ক্বায়দা শাখা আনসারুশ শরিয়াহ) যারা লড়াই করেছেন তাদের দ্বীন ও উম্মাহকে রক্ষার জন্য। যারা সংখ্যায় স্বল্প, আর্থিক আয়ের নির্দিষ্ট কোন খাত নেই, নেই আলাদা কোন রাষ্ট্র বা মিত্র দেশ। এত কিছুর পরেও ইয়েমেনে সাধারণ মানুষ সবচাইতে ভালো অবস্থানে আছেন আল্লাহর প্রিয় বান্দা বুজুর্গদের নিয়ন্ত্রিত এলাকায়। কারণ, তারা নিজেদের কাছে অর্থ জমা করে রাখেন না, নিজেদের জন্য বিশাল বিশাল প্রাসাদ নির্মাণের স্বপ্ন নিয়ে ঘুমান না। তাদের নিকট যখন যা জমা হয় তাই উম্মাহর মাঝে বিতরণ করে দিচ্ছেন।
আলহামদুলিল্লাহ এরই ধারাবাহিকতায় আল-ক্বায়দার মুজাহিদগণ তাদের নিয়ন্ত্রিত ইয়েমেনের মাকাল্লায় সাধারণ মানুষের মাঝে বিনামূল্যে খাদ্য ও প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী বিতরণ করছেন।



নিম্নের খাদ্য সামগ্রী বিতরণের চিত্রগুলো তুলা হয়েছে ইয়েমেনের মাকাল্লা শহর হতে —
































সূত্র:http://gazwah.net/?p=19737

[Al-Firdaws News]

মালিতে মুরতাদ শত্রু বাহিনীর ব্যারাকে হামলা, নিহত ২০ এরও অধিক মুরতাদ শত্রু সেনা।






আজ ১৮ই মার্চ পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালিতে মুরতাদ শত্রু বাহিনীর উপর একটি হামলার ঘটনা ঘটে।

পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির দুরা গ্রামে মুরতাদ মালির সন্ত্রাসী শত্রু বাহিনীর সামরিক ব্যারাকগুলো লক্ষ্য করে একটি সফল অভিযান চালানো হয়েছে।

আফ্রিকান ভিত্তিক সংবাদ মাধ্যমগুলোর বরাতে জানা যায় যে, উক্ত হামলায় ২০ এরও অধিক মুরতাদ শত্রু সেনা নিহত হয়েছে। এসময় আহত হয় আরো অনেক মুরতাদ শত্রু সেনা। ধ্বংস হয়ে যায় মুরতাদ শত্রু বাহিনীর সামরিক ব্যারাক ও অনেকগুলো সামরিকযান।

তবে এখন পর্যন্ত এই হামলার দায় স্বীকার করে কোন দল বিবৃতি দেয়নি, কিন্তু সরকারী কর্মকর্তারা এই হামলার জন্য আল-ক্বায়দা আফ্রিকান শাখা জামআ’ত নুসরাতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীন-কে দায়ী করছে।







সূত্র:http://gazwah.net/?p=19741

[Al-Firdaws News]

আফগানিস্তান: তালেবানদের নিকট ১৫০ আফগান সীমান্তরক্ষীকে হস্তান্তর করতে বাধ্য হয়েছে তুর্কমেনিস্তান সরকার।







গত শনিবার জানবায তালেবান বীর মুজাহিদগণ যখন আফগানিস্তানের বাদগিস প্রদেশের মার্গাব জেলায় আফগান মুরতাদ শত্রু বাহিনীর উপর হামলা চালান, তখন অনেক মুরতাদ শত্রু সেনা তুর্কমেনিস্তানে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়, আবার অনেক শত্রু সেনাই আত্মসমর্পণ করে ও বন্দী হয়।

যে সকল শত্রু সেনারা তুর্কমেনিস্তানে পালিয়ে যায়, তাদেরকে সকল যুদ্ধাস্ত্রসহ তালেবানদের নিকট হস্তান্তর করতে তুর্কমেনিস্তানের উপর চাপ সৃষ্টি করেন জানবায তালেবান বীর মুজাহিদগণ। তবে তুর্কেমিনিস্তান সরকার পালিয়ে যাওয়া ১৫০ আফগান শত্রু সেনাকে তালেবানদের নিকট গতাকাল হস্তান্তর করলেও হস্তান্তর করেনি যুদ্ধাস্ত্র বরং সকল যুদ্ধাস্ত্র কাবুল প্রশাসনের নিকট হস্তান্তর করবে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার। এনিয়ে এখন সীমান্তে তুর্কমেনিস্তান সরকার ও তালেবানদের মাঝে একপ্রকার উত্তপ্ততা বিরাজ করছে।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=19746

[Al-Firdaws News]

ফারয়াব: শত্রু ঘাঁটি বিজয় ৩৬ শত্রু সেনা হতাহত, ৪ শত্রু সেনা বন্দী!





ইমারতে ইসলামিয়ার জানবায তালেবান বীর মুজাহিদগণ আফগানিস্তানের ফারয়াব প্রদেশের কাইসার জেলায় মুরতাদ আফগান শত্রু বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছেন।

গত রবিবার ইমারতে ইসলামিয়ার জানবায তালেবান বীর মুজাহিদগণ রাত ১০ঃ০০ মিনিটে কাইসার জেলায় মুরতাদ আফগান শত্রু বাহিনীর সামরিক ঘাঁটি ও চৌকিতে তীব্র হামলা চালিয়েছিলেন। যা ৪ ঘন্টা যাবত চলতে থাকে। যার ফলে জানবায বীর মুজাহিদগণ সামরিক ঘাঁটি ও চৌকি বিজয় করে নেন। এসময় মুজাহিদদের হামলায় ২১ মুরতাদ শত্রু সেনা নিহত এবং আরো ১৫ মুরতাদ শত্রু সেনা গুরুতর আহত হয়। বন্দী করা হয় আরো ৪ শত্রু সেনাকে।
আলহামদুলিল্লাহ, এই অভিযানে জানবায বীর মুজাহিদগণ ১টি ট্যাংক, ১টি এন্টি ইয়ারকাফ্ট, ২টি হাওয়াই মেশিনগান, ১টি রকেট লাঞ্চার, ৫টি ক্লাশিনকোভ, ১৬টি M-16 সহ আরো অনেক যুদ্ধসামগ্রী গনিমত লাভ করেন।






সূত্র:http://gazwah.net/?p=19751

[Al-Firdaws News]

বাদগিস: তালেবানদের হাতে আটক ১৯০ মুরতাদ শত্রু সেনা, নিহত ৫০।






ইমারতে ইসলামিয়া আফগানিস্তানের তালেবান মুজাহিদগণ আফগান ও তুর্কমেনিস্তান সীমান্ত প্রদেশ বাদগিসের বালা মার্গাব জেলায় গত কয়েকদিন যাবত মুরতাদ আফগান শত্রু বাহিনীর বিরুদ্ধে বড় ধরণের অভিযান চালাচ্ছেন।

এখন পর্যন্ত পাওয়া সংবাদ মতে জেলাটি হতে ১৯০ আফগান মুরতাদ শত্রু সেনাকে বন্দী করেছেন জানবায তালেবান বীর মুজাহিদগণ। হত্যা করেছেন ৭০ এরও অধিক শত্রু সেনাকে। আর কত শত্রু সেনা যে আহত হয়েছেন তার হিসাব এখনো জানা যায়নি, তবে এর সংখ্যাও কম নয়।
অন্যদিকে, তুর্কমেনিস্তান সরকারকে চাপে রেখে ১৫০ আফগান শত্রু সেনাকে তালেবানদের হতে হস্তান্তর করতে বাধ্য করেছেন জানবায তালেবান সাহসী বীর মুজাহিদগণ।
এছাড়াও গনিমত হিসাবে লাভ করেছেন বিপুল পরিমাণ যুদ্ধাস্ত্র ও যুদ্ধসামগ্রী, শুধু গতকালই পলায়ন সেনাদের ৬৭ টি অত্যাধুনীক অস্ত্র গণিমত লাভ করে ইমারতে ইসলামিয়াহ।







সূত্র:http://gazwah.net/?p=19756

[Al-Firdaws News]

কুন্দুজ: জানবায তালেবান হামলায় ২ মার্কিনীসহ এক আফগান শত্রু সেনা নিহত!





আফগানিস্তানের কুন্দুজ প্রদেশের জাহার্দার জেলায় মুরতাদ আফগান শত্রু বাহিনী ও তাদের প্রভু ক্রুসেডার মার্কিন শত্রু সেনারা হামলা চালায় সাধারণ মুসলিমদের বসতবাড়ির উপর।
যার ফলে ৩ জন সাধারণ মুসলিম শহীদ ও আরো ৪ জন আহত হন।

পরে কুফ্ফার শত্রু বাহিনীর উপর পাল্টা আঘাত হানেন জানবায সাহসী তালেবান বীর মুজাহিদগণ। যার ফলে নিহত হয় ২ ক্রুসেডার মার্কিন শত্রু সেনাসহ আরো এক আফগান মুরতাদ শত্রু সেনা, এছাড়াও আহত হয় আরো কিছু কুফ্ফার শত্রু সেনা।







সূত্র:http://gazwah.net/?p=19761

[munasir]

আফগানিস্তান: তালেবানদের নিকট ১৫০ আফগান সীমান্তরক্ষীকে হস্তান্তর করতে বাধ্য হয়েছে তুর্কমেনিস্তান সরকার।

আলহামদুলিল্লাহ্*। আলহামদুলিল্লাহ্*। আল্লাহু আকবার। আল্লাহ্* তায়ালা মুজাহিদীনদের কুরবানিকে কবুল করুন । আমিন। মুজাহিদদের বিজয় অব্যাহত রাখুন । আমিন। আমাদেরকে মুজাহিদদের সঙ্গে মিলিত হয়ে কাধে কাধ মিলিয়ে আল্লাহর দ্বীনকে আল্লাহর জমিনে প্রতিষ্ঠা করার তওফিক দান করুন। আমিন।

[হেলাল]

আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।