সোমালিয়ান সরকারি মন্ত্রণালয়ে হারকাতুশ শাবাবের হামলা, হতাহত ৪১ মুরতাদ শত্রু সেনা।
সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে গত ২৩/০৩/২০১৯ ঈসায়ী তারিখ সোমালিয়ান মুরতাদ সন্ত্রাসী শত্রু বাহিনীর সরকারি মন্ত্রণালয়ে একটি সফল অভিযান চালিয়েছেন আল-ক্বায়দা সোমালিয়ান শাখা হারকাতুশ শাবাবের একদল জানবায লড়াকু, সাহসী মুজাহিদ।
হারকাতুশ শাবাব এর আল্লাহ্* ভীরু, সৎ, সাহসী, লড়াকু, বীর মুজাহিদগণ সোমালিয়ান সরকারি মন্ত্রণালয়ের দুটি ভবনকে লক্ষ্য করে বিস্ফোরণ হামলার মাধ্যমে তাদের অভিযান শুরু করেন। এই মন্ত্রণালয়টির কাজ অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের মত সাধারণ মুসলিমদের চাকরি বা জনসাধারণের সেবার জন্য নয় বরং এই মন্ত্রণালয়টি তৈরী করা হয়েছে উম্মাহর অতন্দ্র প্রহরী সৎ, সাহসী মুজাহিদদের বিরুদ্ধে কার্যক্রম নির্ধারণ, গুপ্তচর নিয়োগ দেওয়া এবং মুজাহিদদের বিরুদ্ধে সাধারণ জনগণের মাঝে অপপ্রচার ছড়িয়ে দেয়ার জন্য!
এরই লক্ষ্যে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সহযোগিতায় সম্প্রতি সন্ত্রাসী শত্রু বাহিনীতে সেনা নিয়োগের জন্য একটি বড়ধরণের প্রচারণাও চালায়।রাজধানী মোগাদিশুর বিভিন্ন অংশে জনসাধরণের মধ্যে গুপ্তচরবৃত্তি করার লক্ষ্যে শত শত তরুণকে তারা নিজেদের দিকে আকর্ষণ করার চেষ্টা চালায়। মুসলিম যুবকদেরকে ধর্মান্তর করা সহ একাদিক অভিযোগ উঠে এই মন্ত্রণালয়ের ব্যাপারে।এছাড়াও বিভিন্ন ধরণের অপরাধমূলক কার্যক্রম পরিচালনায় জড়িত এই মন্ত্রণালয়টি। এর মধ্যে রয়েছে যুদ্ধ বা যুদ্ধের ময়দান ছাড়া অন্যকোন সময় সাধারণ মুসলিমদেরকে হত্যা করা এবং পরে তা উম্মাহর অতন্দ্র প্রহরী হারকাতুশ শাবাবের আল্লাহ্* ভীরু , জানবায মুজাহিদদের উপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা।।সোমালিয়ান তরুণ মুসলিমদের মধ্যে হতে নৈতিকতা উঠিয়ে ফেলা, তাদের মাঝে দুর্নীতি ও বিভিন্ন ধরণের অনৈতিক কর্যক্রম ছড়িয়ে দেওয়ার পিছনেও বড় ভূমিকা পালন করছিল এই মন্ত্রণালয়টি।
এধরণের আরো বিভিন্ন ধরণের অপকর্মের সাথে জড়িত থাকায় মুজাহিদদের টার্গেটে পরিণত হয় এই মন্ত্রণালয়টি। পরে গত ২৩ মার্চ হারকাতুশ শাবাবের একদল জানবায মুজাহিদ মন্ত্রণালয়টিতে অভিযান পরিচালনা করেন। মুজাহিদদের তীব্র হামলার ফলে কমপক্ষে ১৫ মুরতাদ শত্রু নিহত হয়, যাদের মাঝে উচ্চপদস্থ মন্ত্রী ও সরকারি কর্মকর্তারাও রয়েছে। এছাড়াও মুজাহিদদের উক্ত অভিযানে আহত হয় আরো ২৬ এরও অধিক মুরতাদ শত্রু।
সূত্র:http://gazwah.net/?p=20018
সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিশুতে গত ২৩/০৩/২০১৯ ঈসায়ী তারিখ সোমালিয়ান মুরতাদ সন্ত্রাসী শত্রু বাহিনীর সরকারি মন্ত্রণালয়ে একটি সফল অভিযান চালিয়েছেন আল-ক্বায়দা সোমালিয়ান শাখা হারকাতুশ শাবাবের একদল জানবায লড়াকু, সাহসী মুজাহিদ।
হারকাতুশ শাবাব এর আল্লাহ্* ভীরু, সৎ, সাহসী, লড়াকু, বীর মুজাহিদগণ সোমালিয়ান সরকারি মন্ত্রণালয়ের দুটি ভবনকে লক্ষ্য করে বিস্ফোরণ হামলার মাধ্যমে তাদের অভিযান শুরু করেন। এই মন্ত্রণালয়টির কাজ অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের মত সাধারণ মুসলিমদের চাকরি বা জনসাধারণের সেবার জন্য নয় বরং এই মন্ত্রণালয়টি তৈরী করা হয়েছে উম্মাহর অতন্দ্র প্রহরী সৎ, সাহসী মুজাহিদদের বিরুদ্ধে কার্যক্রম নির্ধারণ, গুপ্তচর নিয়োগ দেওয়া এবং মুজাহিদদের বিরুদ্ধে সাধারণ জনগণের মাঝে অপপ্রচার ছড়িয়ে দেয়ার জন্য!
এরই লক্ষ্যে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সহযোগিতায় সম্প্রতি সন্ত্রাসী শত্রু বাহিনীতে সেনা নিয়োগের জন্য একটি বড়ধরণের প্রচারণাও চালায়।রাজধানী মোগাদিশুর বিভিন্ন অংশে জনসাধরণের মধ্যে গুপ্তচরবৃত্তি করার লক্ষ্যে শত শত তরুণকে তারা নিজেদের দিকে আকর্ষণ করার চেষ্টা চালায়। মুসলিম যুবকদেরকে ধর্মান্তর করা সহ একাদিক অভিযোগ উঠে এই মন্ত্রণালয়ের ব্যাপারে।এছাড়াও বিভিন্ন ধরণের অপরাধমূলক কার্যক্রম পরিচালনায় জড়িত এই মন্ত্রণালয়টি। এর মধ্যে রয়েছে যুদ্ধ বা যুদ্ধের ময়দান ছাড়া অন্যকোন সময় সাধারণ মুসলিমদেরকে হত্যা করা এবং পরে তা উম্মাহর অতন্দ্র প্রহরী হারকাতুশ শাবাবের আল্লাহ্* ভীরু , জানবায মুজাহিদদের উপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা।।সোমালিয়ান তরুণ মুসলিমদের মধ্যে হতে নৈতিকতা উঠিয়ে ফেলা, তাদের মাঝে দুর্নীতি ও বিভিন্ন ধরণের অনৈতিক কর্যক্রম ছড়িয়ে দেওয়ার পিছনেও বড় ভূমিকা পালন করছিল এই মন্ত্রণালয়টি।
এধরণের আরো বিভিন্ন ধরণের অপকর্মের সাথে জড়িত থাকায় মুজাহিদদের টার্গেটে পরিণত হয় এই মন্ত্রণালয়টি। পরে গত ২৩ মার্চ হারকাতুশ শাবাবের একদল জানবায মুজাহিদ মন্ত্রণালয়টিতে অভিযান পরিচালনা করেন। মুজাহিদদের তীব্র হামলার ফলে কমপক্ষে ১৫ মুরতাদ শত্রু নিহত হয়, যাদের মাঝে উচ্চপদস্থ মন্ত্রী ও সরকারি কর্মকর্তারাও রয়েছে। এছাড়াও মুজাহিদদের উক্ত অভিযানে আহত হয় আরো ২৬ এরও অধিক মুরতাদ শত্রু।
সূত্র:http://gazwah.net/?p=20018
Comment