আফ্রিকায় মুজাহিদদের হামলায় ৪০ এরও অধিক কুফ্ফার শত্রু সেনা নিহত।
আজ যখন সারা বিশ্বের মুসলিমরা মুসলিমদের হত্যার নিন্দা জানিয়েই ক্ষান্ত হয়ে যাচ্ছে। তখন আল্লাহর সৈনিকরা হত্যার বদলে হত্যা ও ধ্বংসের বদলে ধ্বংস করে কুফ্ফার শত্রুদেরকে মুসলিম হত্যার জবাব দিচ্ছেন।
গত শনিবার মালির ফুলানী গোত্রের দুটি গ্রামে হামলা চালায় মালির সন্ত্রাসী শত্রু বাহিনী, যার ফলে নিহত হন প্রায় ১৫০ এরও অধিক মুসলিম। প্রাথমিকভাবে ঐ হামলার দায় কোন দল স্বীকার না করলেও এলাকাবাসীর দাবি ছিল, এই হামলা মালির সরকারি মুরতাদ সন্ত্রাসী শত্রু বাহিনীই করেছে।
পরে গত রবিবার সাংবাদিকদের দেওয়া এক সাক্ষাতকারে মালির মুরতাদ সরকার ঐ হামলার দায় স্বীকার করে জানায় যে, ঐ হামলাটি সামরিক শত্রু বাহিনীর কিছু সদস্য করেছিল, আর একারণে হামলার সাথে যুক্ত সামরিক বাহিনীর কয়েকজন শত্রু সেনাকে বরখাস্ত কারেছে তার সরকার ।
মালির মুরতাদ সরকারের এই বক্তব্যের পরেই মালির “আন্ডাম ও তাম্বুকোটো” উত্তরাঞ্চলের মাঝামাঝি একটি এলাকায় মুরতাদ মালির সন্ত্রাসী শত্রু বাহিনীর সামরিকযান লক্ষ্য করে একটা হামলার ঘটনা ঘটে। যার ফলে ১০ এরও অধিক মালির সন্ত্রাসী শত্রু সেনা নিহত হয়।
এদিকে এই হামলা সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে আফ্রিকান সংবাদ সংস্থাগুলো জানায় যে, মালির ফুলানী গোত্রের উপর হামলার প্রতিশোধ নিতেই আল-ক্বায়দা শাখা JNIM এর জানবায যোদ্ধারা এই হামলাটি চালিয়েছে।
অন্যদিকে, নাইজেরিয়ার সীমান্তে আফ্রিকার দেশ চাদের (তাশাদ) উত্তর-পূর্ব সীমান্তেও কুফ্ফার সামরিক শত্রু বাহিনীর অবস্থান লক্ষ্য করে হামলার ঘটনা ঘটে। যার ফলে কুফ্ফার বাহিনীর ৩০ এরও অধিক শত্রু সেনা নিহত হয় এবং আহত হয় আরো অনেক শত্রু সেনা। যদিও কুফ্ফার মিডিয়াতে দাবি করা হয় এই হামলায় শুধু মাত্র ২৩ শত্রু সেনা নিহত হয়েছে।
নাইজার ও চাদ সরকার এই হামলার জন্যেও দায়ি করে আল-ক্বায়দা শাখা JNIM / জামআ’ত নুসরতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীনের আল্লাহ্* ভীরু মুজাহিদদের।
আফ্রিকান সংবাদ সংস্থাগুলোর বরাতে জানা যায় যে, ফুলানী গোত্রে মুরতাদ শত্রু বাহিনীর হামলার পর থেকে অভিযানে নেমেছে আল-ক্বায়দা আফ্রিকান শাখার লড়াকু যোদ্ধারা, যারা মালি, নাইজার চাদ ও বুর্কিনা ফাসো সহ আশপাশের দেশগুলোতে তীব্র হামলা চালানো শুরু করেছেন।
সূত্র:http://gazwah.net/?p=20117
আজ যখন সারা বিশ্বের মুসলিমরা মুসলিমদের হত্যার নিন্দা জানিয়েই ক্ষান্ত হয়ে যাচ্ছে। তখন আল্লাহর সৈনিকরা হত্যার বদলে হত্যা ও ধ্বংসের বদলে ধ্বংস করে কুফ্ফার শত্রুদেরকে মুসলিম হত্যার জবাব দিচ্ছেন।
গত শনিবার মালির ফুলানী গোত্রের দুটি গ্রামে হামলা চালায় মালির সন্ত্রাসী শত্রু বাহিনী, যার ফলে নিহত হন প্রায় ১৫০ এরও অধিক মুসলিম। প্রাথমিকভাবে ঐ হামলার দায় কোন দল স্বীকার না করলেও এলাকাবাসীর দাবি ছিল, এই হামলা মালির সরকারি মুরতাদ সন্ত্রাসী শত্রু বাহিনীই করেছে।
পরে গত রবিবার সাংবাদিকদের দেওয়া এক সাক্ষাতকারে মালির মুরতাদ সরকার ঐ হামলার দায় স্বীকার করে জানায় যে, ঐ হামলাটি সামরিক শত্রু বাহিনীর কিছু সদস্য করেছিল, আর একারণে হামলার সাথে যুক্ত সামরিক বাহিনীর কয়েকজন শত্রু সেনাকে বরখাস্ত কারেছে তার সরকার ।
মালির মুরতাদ সরকারের এই বক্তব্যের পরেই মালির “আন্ডাম ও তাম্বুকোটো” উত্তরাঞ্চলের মাঝামাঝি একটি এলাকায় মুরতাদ মালির সন্ত্রাসী শত্রু বাহিনীর সামরিকযান লক্ষ্য করে একটা হামলার ঘটনা ঘটে। যার ফলে ১০ এরও অধিক মালির সন্ত্রাসী শত্রু সেনা নিহত হয়।
এদিকে এই হামলা সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে আফ্রিকান সংবাদ সংস্থাগুলো জানায় যে, মালির ফুলানী গোত্রের উপর হামলার প্রতিশোধ নিতেই আল-ক্বায়দা শাখা JNIM এর জানবায যোদ্ধারা এই হামলাটি চালিয়েছে।
অন্যদিকে, নাইজেরিয়ার সীমান্তে আফ্রিকার দেশ চাদের (তাশাদ) উত্তর-পূর্ব সীমান্তেও কুফ্ফার সামরিক শত্রু বাহিনীর অবস্থান লক্ষ্য করে হামলার ঘটনা ঘটে। যার ফলে কুফ্ফার বাহিনীর ৩০ এরও অধিক শত্রু সেনা নিহত হয় এবং আহত হয় আরো অনেক শত্রু সেনা। যদিও কুফ্ফার মিডিয়াতে দাবি করা হয় এই হামলায় শুধু মাত্র ২৩ শত্রু সেনা নিহত হয়েছে।
নাইজার ও চাদ সরকার এই হামলার জন্যেও দায়ি করে আল-ক্বায়দা শাখা JNIM / জামআ’ত নুসরতুল ইসলাম ওয়াল মুসলিমীনের আল্লাহ্* ভীরু মুজাহিদদের।
আফ্রিকান সংবাদ সংস্থাগুলোর বরাতে জানা যায় যে, ফুলানী গোত্রে মুরতাদ শত্রু বাহিনীর হামলার পর থেকে অভিযানে নেমেছে আল-ক্বায়দা আফ্রিকান শাখার লড়াকু যোদ্ধারা, যারা মালি, নাইজার চাদ ও বুর্কিনা ফাসো সহ আশপাশের দেশগুলোতে তীব্র হামলা চালানো শুরু করেছেন।
সূত্র:http://gazwah.net/?p=20117
Comment